রাঙামাটি প্রতিনিধি
আইনি জটিলতার কারণে রাঙামাটিতে সরকারি বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে অধিগ্রহণ করা ভূমির ক্ষতিপূরণ তহবিলে আসা টাকার ৫০ শতাংশের পরিবর্তে মাত্র ১৫ শতাংশ দেওয়া হচ্ছে। বাকি ৩৫ শতাংশ টাকা পেতে ক্ষতিগ্রস্তদের হাইকোর্টে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে জেলা প্রশাসন।
চট্টগ্রাম পার্বত্য জেলা (ভূমি অধিগ্রহণ) আইন, ১৯৫৮ অনুযায়ী, পাহাড়ে সরকারি প্রকল্পে ভূমি অধিগ্রহণে অতিরিক্ত ক্ষতিপূরণ ছিল ১৫ শতাংশ। সমতলে প্রযোজ্য আইনে ক্ষতিপূরণ ৫০ শতাংশ, কিন্তু পাহাড়ে জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও ভূমির মূল্যবৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে পাহাড়ে ভূমি অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণ এবং ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতের সুপারিশ করে ২০১০ সালের ১৭ জুলাই তৎকালীন জেলা প্রশাসক সৌরেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী ভূমি মন্ত্রণালয়ে চিঠি লেখেন। এতে ভূমি অধিগ্রহণ আইন পরিবর্তনের সুপারিশ করা হয়। এই প্রেক্ষাপটে রাঙামাটিতে ভূমি অধিগ্রহণে অতিরিক্ত ৫০ শতাংশ ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়। জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজসহ জেলা-উপজেলায় কয়েকটি বড় প্রকল্পে অতিরিক্ত ক্ষতিপূরণ ৫০ শতাংশ বরাদ্দ দেয় সরকার, কিন্তু এখন ক্ষতিগ্রস্তদের দেওয়া হচ্ছে মাত্র ১৫ শতাংশ।
রাঙামাটি সদরের মানিকছড়ি এলাকার জিন্দাধন তঞ্চঙ্গ্যা বলেন, ‘২০১৮ সালে রাজস্থলী উপজেলায় আমার ৭০ শতক জমি উপজেলা চেয়ারম্যানের বাসভবনের জন্য অধিগ্রহণ করা হয়। আমার নামে সরকার যে ক্ষতিপূরণ বরাদ্দ দেয়, তার সবটুকু দেওয়া হয়নি।’ তিনি আরও বলেন, ‘তখন বলা হয়েছিল, অবশিষ্ট টাকা পরে দেওয়া হবে। এখন বলা হচ্ছে, উচ্চ আদালত থেকে আমার পক্ষে রায় নিয়ে আসতে।’
রাঙামাটির অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) শিল্পী রানী রায় বলেন, ‘জিন্দাধন তঞ্চঙ্গ্যা আর টাকা পাবেন না। যা পাবেন, সেগুলো তাঁকে দেওয়া হয়েছে। তাঁর নামে আসা অবশিষ্ট টাকার ভবিষ্যৎ কী হবে, তা সরকার বুঝবে। তাঁকে হাইকোর্টে যেতে হবে। সেখান থেকে নিজের পক্ষে রায় নিয়ে আসতে পারলে তাঁকে টাকা দেওয়া হবে।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে জেলা প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের একজন কর্মকর্তা বলেন, জিন্দাধনের মতো আরও শতজন আছেন। শুধু রাঙামাটিতে ৮০ কোটি টাকার বেশি অর্থ পড়ে আছে। তিন পার্বত্য জেলায় ১০০ কোটির বেশি টাকা তহবিলে পড়ে আছে।
প্রীতি মিলন চাকমা নামের আরেক ব্যক্তি বলেন, ‘২০১৫ সালে ঝগড়াবিল মৌজায় আমাদের ১০৫ জনের ৬৪ একর ভূমি রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে অধিগ্রহণ করা হয়। আমাদের ভূমি অধিগ্রহণে অতিরিক্ত ক্ষতিপূরণ নির্ধারণ করা হয় ৫০ শতাংশ। এটা জেলা প্রশাসনই নির্ধারণ করেছিল। কিন্তু জেলা প্রশাসন আমাদের মাত্র ১৫ শতাংশ দিয়েছে। বাকি টাকা পেতে ৫১ জন মিলে উচ্চ আদালতে গিয়েছি।’
অনুসন্ধানে জানা গেছে, রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, রাঙামাটি মেডিকেল কলেজ, রাজস্থলী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের বাসভবন, বাঘাইছড়ি ফায়ার সার্ভিস স্টেশন, নানিয়াচর ফায়ার সার্ভিস স্টেশন, খেপ্পেপাড়া বিআরটিএ কার্যালয়সহ আরও অনেক প্রকল্পে ভূমি অধিগ্রহণে ক্ষতিপূরণের ৩৫ শতাংশ টাকা পড়ে আছে।
এ ব্যাপারে রাঙামাটির সাবেক জেলা প্রশাসক এ কে এম মামুনুর রশীদ বলেন, ‘যাঁরা উচ্চ আদালত থেকে রায় আনতে পেরেছেন, তাঁদের সম্পূর্ণ টাকা দিয়েছি। বাকিরাও যদি রায় আনতে পারতেন, তাহলে দিতাম। এখন আমার পরামর্শ হচ্ছে, ক্ষতিগ্রস্ত প্রত্যেকে উচ্চ আদালতে যান।’
জেলা প্রশাসক মিজানুর রহমান বলেন, ‘অতীতে জেলা প্রশাসকেরা ৫০ শতাংশ অতিরিক্ত ক্ষতিপূরণ দিয়েছেন, তাঁরা হয়তো না জেনে দিয়েছেন। এটা আইনে ছিল না। এটি হয়তো বিগত জেলা প্রশাসকের (এ কে এম মামুনুর রশীদ) নজরে পড়েছে, সে জন্য হয়তো ক্ষতিপূরণ আটকে দিয়েছিলেন। আমিও সেটি অনুসরণ করব। প্রয়োজনে টাকাগুলো ফেরত যাবে। তবে এটা ঠিক, টাকাগুলো ফেরত গেলে ক্ষতিগ্রস্তদের আরও ক্ষতি হবে। তাঁরা তো জায়গা হারিয়ে এমনিতেই ক্ষতিগ্রস্ত। আমাদের কাছে জমা থাকা ক্ষতিপূরণের অবশিষ্ট ৩৫ শতাংশ টাকা কী করা হবে, এ জন্য আমি অন্য দুই জেলা (বান্দরবান, খাগড়াছড়ি) প্রশাসকের সঙ্গে কথা বলব।’
পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য ও রাঙামাটি আসনের সংসদ সদস্য দীপংকর তালুকদার বলেন, ‘তিন পার্বত্য জেলায় এ সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে। সর্বশেষ ২০১৯ সালে ভূমি অধিগ্রহণ আইন সংশোধনের আগে পার্বত্য জেলায় ভূমি অধিগ্রহণে ক্ষতিপূরণ ৫০ শতাংশ দেওয়া হয়েছিল, এর ৩৫ শতাংশ তহবিলে পড়ে আছে। এ টাকা ক্ষতিগ্রস্তদের দিতে হবে।’
আইনি জটিলতার কারণে রাঙামাটিতে সরকারি বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে অধিগ্রহণ করা ভূমির ক্ষতিপূরণ তহবিলে আসা টাকার ৫০ শতাংশের পরিবর্তে মাত্র ১৫ শতাংশ দেওয়া হচ্ছে। বাকি ৩৫ শতাংশ টাকা পেতে ক্ষতিগ্রস্তদের হাইকোর্টে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে জেলা প্রশাসন।
চট্টগ্রাম পার্বত্য জেলা (ভূমি অধিগ্রহণ) আইন, ১৯৫৮ অনুযায়ী, পাহাড়ে সরকারি প্রকল্পে ভূমি অধিগ্রহণে অতিরিক্ত ক্ষতিপূরণ ছিল ১৫ শতাংশ। সমতলে প্রযোজ্য আইনে ক্ষতিপূরণ ৫০ শতাংশ, কিন্তু পাহাড়ে জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও ভূমির মূল্যবৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে পাহাড়ে ভূমি অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণ এবং ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতের সুপারিশ করে ২০১০ সালের ১৭ জুলাই তৎকালীন জেলা প্রশাসক সৌরেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী ভূমি মন্ত্রণালয়ে চিঠি লেখেন। এতে ভূমি অধিগ্রহণ আইন পরিবর্তনের সুপারিশ করা হয়। এই প্রেক্ষাপটে রাঙামাটিতে ভূমি অধিগ্রহণে অতিরিক্ত ৫০ শতাংশ ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়। জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজসহ জেলা-উপজেলায় কয়েকটি বড় প্রকল্পে অতিরিক্ত ক্ষতিপূরণ ৫০ শতাংশ বরাদ্দ দেয় সরকার, কিন্তু এখন ক্ষতিগ্রস্তদের দেওয়া হচ্ছে মাত্র ১৫ শতাংশ।
রাঙামাটি সদরের মানিকছড়ি এলাকার জিন্দাধন তঞ্চঙ্গ্যা বলেন, ‘২০১৮ সালে রাজস্থলী উপজেলায় আমার ৭০ শতক জমি উপজেলা চেয়ারম্যানের বাসভবনের জন্য অধিগ্রহণ করা হয়। আমার নামে সরকার যে ক্ষতিপূরণ বরাদ্দ দেয়, তার সবটুকু দেওয়া হয়নি।’ তিনি আরও বলেন, ‘তখন বলা হয়েছিল, অবশিষ্ট টাকা পরে দেওয়া হবে। এখন বলা হচ্ছে, উচ্চ আদালত থেকে আমার পক্ষে রায় নিয়ে আসতে।’
রাঙামাটির অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) শিল্পী রানী রায় বলেন, ‘জিন্দাধন তঞ্চঙ্গ্যা আর টাকা পাবেন না। যা পাবেন, সেগুলো তাঁকে দেওয়া হয়েছে। তাঁর নামে আসা অবশিষ্ট টাকার ভবিষ্যৎ কী হবে, তা সরকার বুঝবে। তাঁকে হাইকোর্টে যেতে হবে। সেখান থেকে নিজের পক্ষে রায় নিয়ে আসতে পারলে তাঁকে টাকা দেওয়া হবে।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে জেলা প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের একজন কর্মকর্তা বলেন, জিন্দাধনের মতো আরও শতজন আছেন। শুধু রাঙামাটিতে ৮০ কোটি টাকার বেশি অর্থ পড়ে আছে। তিন পার্বত্য জেলায় ১০০ কোটির বেশি টাকা তহবিলে পড়ে আছে।
প্রীতি মিলন চাকমা নামের আরেক ব্যক্তি বলেন, ‘২০১৫ সালে ঝগড়াবিল মৌজায় আমাদের ১০৫ জনের ৬৪ একর ভূমি রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে অধিগ্রহণ করা হয়। আমাদের ভূমি অধিগ্রহণে অতিরিক্ত ক্ষতিপূরণ নির্ধারণ করা হয় ৫০ শতাংশ। এটা জেলা প্রশাসনই নির্ধারণ করেছিল। কিন্তু জেলা প্রশাসন আমাদের মাত্র ১৫ শতাংশ দিয়েছে। বাকি টাকা পেতে ৫১ জন মিলে উচ্চ আদালতে গিয়েছি।’
অনুসন্ধানে জানা গেছে, রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, রাঙামাটি মেডিকেল কলেজ, রাজস্থলী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের বাসভবন, বাঘাইছড়ি ফায়ার সার্ভিস স্টেশন, নানিয়াচর ফায়ার সার্ভিস স্টেশন, খেপ্পেপাড়া বিআরটিএ কার্যালয়সহ আরও অনেক প্রকল্পে ভূমি অধিগ্রহণে ক্ষতিপূরণের ৩৫ শতাংশ টাকা পড়ে আছে।
এ ব্যাপারে রাঙামাটির সাবেক জেলা প্রশাসক এ কে এম মামুনুর রশীদ বলেন, ‘যাঁরা উচ্চ আদালত থেকে রায় আনতে পেরেছেন, তাঁদের সম্পূর্ণ টাকা দিয়েছি। বাকিরাও যদি রায় আনতে পারতেন, তাহলে দিতাম। এখন আমার পরামর্শ হচ্ছে, ক্ষতিগ্রস্ত প্রত্যেকে উচ্চ আদালতে যান।’
জেলা প্রশাসক মিজানুর রহমান বলেন, ‘অতীতে জেলা প্রশাসকেরা ৫০ শতাংশ অতিরিক্ত ক্ষতিপূরণ দিয়েছেন, তাঁরা হয়তো না জেনে দিয়েছেন। এটা আইনে ছিল না। এটি হয়তো বিগত জেলা প্রশাসকের (এ কে এম মামুনুর রশীদ) নজরে পড়েছে, সে জন্য হয়তো ক্ষতিপূরণ আটকে দিয়েছিলেন। আমিও সেটি অনুসরণ করব। প্রয়োজনে টাকাগুলো ফেরত যাবে। তবে এটা ঠিক, টাকাগুলো ফেরত গেলে ক্ষতিগ্রস্তদের আরও ক্ষতি হবে। তাঁরা তো জায়গা হারিয়ে এমনিতেই ক্ষতিগ্রস্ত। আমাদের কাছে জমা থাকা ক্ষতিপূরণের অবশিষ্ট ৩৫ শতাংশ টাকা কী করা হবে, এ জন্য আমি অন্য দুই জেলা (বান্দরবান, খাগড়াছড়ি) প্রশাসকের সঙ্গে কথা বলব।’
পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য ও রাঙামাটি আসনের সংসদ সদস্য দীপংকর তালুকদার বলেন, ‘তিন পার্বত্য জেলায় এ সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে। সর্বশেষ ২০১৯ সালে ভূমি অধিগ্রহণ আইন সংশোধনের আগে পার্বত্য জেলায় ভূমি অধিগ্রহণে ক্ষতিপূরণ ৫০ শতাংশ দেওয়া হয়েছিল, এর ৩৫ শতাংশ তহবিলে পড়ে আছে। এ টাকা ক্ষতিগ্রস্তদের দিতে হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪