ফারুক মেহেদী, ঢাকা
করোনায় তছনছ হয়েছে বিশ্ব অর্থনীতি। ২০২০ সালে এ মরণব্যাধি ত্রাস শুরু করলেও ২০২১ সালের প্রায় পুরোটাই বিশ্বব্যাপী মানুষের জীবনযাপন, অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্যে এর নৈরাজ্য ছিল চরমে। এর আঘাত লেগেছে বাংলাদেশেও। তবে বাংলাদেশে এর ক্ষতির মাত্রাটা ছিল অপেক্ষাকৃত কম। ফলে ঝুঁকির মধ্যেও বাংলাদেশ অদম্যশক্তিতে ঘুরে দাঁড়ানোর প্রচেষ্টা নিয়েছে। প্রণোদনাসহ সময়োপযোগী সরকারি–বেসরকারি নানান পদক্ষেপে বাংলাদেশের অর্থনীতি ও ব্যবসা–বাণিজ্য অনেকটাই টিকে গেছে এবং লক্ষ্য পূরণ না হলেও একটি সন্তোষজনক জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনের পথেই রয়েছে দেশটি। অর্থনীতিবিদদের কেউ কেউ করোনাকালীন অর্থনীতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করলেও কেউ আবার সরকারি বিভিন্ন পদক্ষেপের ত্রুটির কথাও তুলে ধরেন।
গত এক বছরের তথ্য–উপাত্ত পর্যালোচনা করে জানা যায়, এ সময়ে পৃথিবীর অধিকাংশ দেশের অর্থনীতিতে ঋণাত্মক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। অর্থাৎ মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপি আগের বছরের চেয়ে কমে গেছে। এমনকি পার্শ্ববর্তী ভারতের মতো উচ্চ প্রবৃদ্ধির দেশেও জিডিপির আকার ৮ শতাংশের মতো কমে যায়। বাংলাদেশ ছিল অন্যতম ব্যতিক্রম, যার অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হলেও আকার কমেনি। করোনার প্রভাব কাটিয়ে ওঠার ক্ষেত্রেও বাংলাদেশ ভালো করছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধার অনেকের চেয়ে বেশি গতিতে হচ্ছে।
যদিও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বিষয়টিকে একটু অন্যভাবে ব্যাখ্যা করেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, নীতিকৌশলের ক্ষেত্রে সরকার সাড়া দিয়েছে, বসে থাকেনি। অনেক কিছু করেছে। কিন্তু কাদের জন্য করেছে, সেই প্রশ্ন সামনে চলে এসেছে। টার্গেট গ্রুপের জায়গায় দেখা যায় বৃহৎ ব্যবসায়ী গ্রুপ। এসএমই খাত বঞ্চিত হয়েছে।
বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের সাড়ে ৬ শতাংশের মতো প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছে। অর্থনীতির বর্তমান চালিকাশক্তি রপ্তানি খাতে করোনার মধ্যেও গত অর্থবছরে ১৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে রপ্তানি বেড়েছে ১১ শতাংশ। করোনার মধ্যেও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ রেকর্ড ৪৮ দশমিক ০৪ বিলিয়ন ডলারের ঘর ছুঁয়েছিল। যদিও পরে তা কিছুটা কমে এখন কমবেশি ৪৬ বিলিয়ন ডলারে ওঠানামা করছে। রিজার্ভ বেশি থাকায় বাংলাদেশ এ বছর শ্রীলঙ্কাকে ঋণ দিয়েছে। এ সময়ে রাজস্ব আয়ে কমবেশি প্রায় ১৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি রয়েছে। আমদানিও বেড়েছে যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি হারে। যদিও বিশ্বব্যাপী করোনা কিছুটা সহনীয় হয়ে আসায় পণ্যবাহী কনটেইনারের সংকট বাড়ে। এর ফলে আমদানি–রপ্তানিতে বাড়তি খরচ হয়। এর সঙ্গে যোগ হয় জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি। এর প্রভাবে নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে যায়। এটা অর্থনীতিতে মূল্যস্ফীতির চাপ তৈরি করছে।
এ ব্যাপারে বিশ্বব্যাংকের সাবেক সিনিয়র কর্মকর্তা ও বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট–পিআরআইয়ের ভাইস চেয়ারম্যান অর্থনীতিবিদ ড. সাদিক আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, কভিড আসার পরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি, রপ্তানি, দারিদ্র্যের ওপর একটা নেতিবাচক প্রভাব পড়লেও এতে তুলনামূলকভাবে বাংলাদেশের কম ক্ষতি হয়েছে। যেখানে যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ভিয়েতনামে জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমেছে, সেখানে বাংলাদেশে সাড়ে ৫ শতাংশ অর্জিত হওয়ার কথা বলছে বিবিএস। রপ্তানি বেশ ভালোভাবেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে। অর্থনৈতিক কার্যক্রম বলা যেতে পারে ভালোর দিকে।
বাংলাদেশ গত এক বছরে, করোনার মধ্যেও মেগা প্রকল্পসহ অবকাঠামো উন্নয়নে সাফল্য দেখিয়েছে। পদ্মা সেতুর নির্মাণ প্রায় শেষ পর্যায়ে। মেট্রোরেলও আগারগাঁও পর্যন্ত ট্রায়াল রানে আছে। চট্টগ্রামে কর্ণফুলী টানেলের দুটি সুড়ঙ্গের একটির কাজ শেষ, অপরটির কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে। পায়রা সেতুর উদ্বোধন হয়েছে। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের নির্মাণকাজও দ্রুত এগোচ্ছে। গত ফেব্রুয়ারিতে জাতিসংঘ বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য চূড়ান্ত সুপারিশ করেছে।
সংকটের মধ্যেও কৃষকেরা তাঁদের চাল, শাকসবজিসহ সব ধরনের ফসল উৎপাদন অব্যাহত রেখেছেন। কয়েক দফা বন্যায় ফসলহানির কারণে চালের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি দেখা গেছে। তবে দেশে এই এক বছরে খাদ্যের ক্ষেত্রে বড় কোনো সংকট হয়নি। লকডাউনেও রপ্তানির চাকা সচল রাখতে পোশাকসহ অত্যাবশ্যকীয় শিল্পকালখানা সচল রাখা হয়। এতে রপ্তানি আয়ের উচ্চ ধারা অব্যাহত থাকে। গত নভেম্বরে ৪০৪ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। এই আয় আগের বছরের নভেম্বরের চেয়ে ৩১ দশমিক ২৫ শতাংশ বেশি। এ সময়ে ডিজিটাল লেনদেনে অভূতপূর্ব সাফল্য দেখা গেছে। মোবাইল ব্যাংকিংয়ে নতুন উচ্চতায় গেছে বাংলাদেশ। যদিও কয়েকটি ইকমার্স প্ল্যাটফর্মের অদক্ষতায় এ খাতে কিছু চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়েছে। তারপরও ব্যক্তি পর্যায়ের অনেক ছোট ছোট ইকর্মাস প্রতিষ্ঠান অদম্যশক্তিতে এগিয়ে যাচ্ছে।
করোনায় তছনছ হয়েছে বিশ্ব অর্থনীতি। ২০২০ সালে এ মরণব্যাধি ত্রাস শুরু করলেও ২০২১ সালের প্রায় পুরোটাই বিশ্বব্যাপী মানুষের জীবনযাপন, অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্যে এর নৈরাজ্য ছিল চরমে। এর আঘাত লেগেছে বাংলাদেশেও। তবে বাংলাদেশে এর ক্ষতির মাত্রাটা ছিল অপেক্ষাকৃত কম। ফলে ঝুঁকির মধ্যেও বাংলাদেশ অদম্যশক্তিতে ঘুরে দাঁড়ানোর প্রচেষ্টা নিয়েছে। প্রণোদনাসহ সময়োপযোগী সরকারি–বেসরকারি নানান পদক্ষেপে বাংলাদেশের অর্থনীতি ও ব্যবসা–বাণিজ্য অনেকটাই টিকে গেছে এবং লক্ষ্য পূরণ না হলেও একটি সন্তোষজনক জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনের পথেই রয়েছে দেশটি। অর্থনীতিবিদদের কেউ কেউ করোনাকালীন অর্থনীতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করলেও কেউ আবার সরকারি বিভিন্ন পদক্ষেপের ত্রুটির কথাও তুলে ধরেন।
গত এক বছরের তথ্য–উপাত্ত পর্যালোচনা করে জানা যায়, এ সময়ে পৃথিবীর অধিকাংশ দেশের অর্থনীতিতে ঋণাত্মক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। অর্থাৎ মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপি আগের বছরের চেয়ে কমে গেছে। এমনকি পার্শ্ববর্তী ভারতের মতো উচ্চ প্রবৃদ্ধির দেশেও জিডিপির আকার ৮ শতাংশের মতো কমে যায়। বাংলাদেশ ছিল অন্যতম ব্যতিক্রম, যার অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হলেও আকার কমেনি। করোনার প্রভাব কাটিয়ে ওঠার ক্ষেত্রেও বাংলাদেশ ভালো করছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধার অনেকের চেয়ে বেশি গতিতে হচ্ছে।
যদিও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বিষয়টিকে একটু অন্যভাবে ব্যাখ্যা করেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, নীতিকৌশলের ক্ষেত্রে সরকার সাড়া দিয়েছে, বসে থাকেনি। অনেক কিছু করেছে। কিন্তু কাদের জন্য করেছে, সেই প্রশ্ন সামনে চলে এসেছে। টার্গেট গ্রুপের জায়গায় দেখা যায় বৃহৎ ব্যবসায়ী গ্রুপ। এসএমই খাত বঞ্চিত হয়েছে।
বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের সাড়ে ৬ শতাংশের মতো প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছে। অর্থনীতির বর্তমান চালিকাশক্তি রপ্তানি খাতে করোনার মধ্যেও গত অর্থবছরে ১৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে রপ্তানি বেড়েছে ১১ শতাংশ। করোনার মধ্যেও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ রেকর্ড ৪৮ দশমিক ০৪ বিলিয়ন ডলারের ঘর ছুঁয়েছিল। যদিও পরে তা কিছুটা কমে এখন কমবেশি ৪৬ বিলিয়ন ডলারে ওঠানামা করছে। রিজার্ভ বেশি থাকায় বাংলাদেশ এ বছর শ্রীলঙ্কাকে ঋণ দিয়েছে। এ সময়ে রাজস্ব আয়ে কমবেশি প্রায় ১৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি রয়েছে। আমদানিও বেড়েছে যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি হারে। যদিও বিশ্বব্যাপী করোনা কিছুটা সহনীয় হয়ে আসায় পণ্যবাহী কনটেইনারের সংকট বাড়ে। এর ফলে আমদানি–রপ্তানিতে বাড়তি খরচ হয়। এর সঙ্গে যোগ হয় জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি। এর প্রভাবে নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে যায়। এটা অর্থনীতিতে মূল্যস্ফীতির চাপ তৈরি করছে।
এ ব্যাপারে বিশ্বব্যাংকের সাবেক সিনিয়র কর্মকর্তা ও বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট–পিআরআইয়ের ভাইস চেয়ারম্যান অর্থনীতিবিদ ড. সাদিক আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, কভিড আসার পরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি, রপ্তানি, দারিদ্র্যের ওপর একটা নেতিবাচক প্রভাব পড়লেও এতে তুলনামূলকভাবে বাংলাদেশের কম ক্ষতি হয়েছে। যেখানে যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ভিয়েতনামে জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমেছে, সেখানে বাংলাদেশে সাড়ে ৫ শতাংশ অর্জিত হওয়ার কথা বলছে বিবিএস। রপ্তানি বেশ ভালোভাবেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে। অর্থনৈতিক কার্যক্রম বলা যেতে পারে ভালোর দিকে।
বাংলাদেশ গত এক বছরে, করোনার মধ্যেও মেগা প্রকল্পসহ অবকাঠামো উন্নয়নে সাফল্য দেখিয়েছে। পদ্মা সেতুর নির্মাণ প্রায় শেষ পর্যায়ে। মেট্রোরেলও আগারগাঁও পর্যন্ত ট্রায়াল রানে আছে। চট্টগ্রামে কর্ণফুলী টানেলের দুটি সুড়ঙ্গের একটির কাজ শেষ, অপরটির কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে। পায়রা সেতুর উদ্বোধন হয়েছে। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের নির্মাণকাজও দ্রুত এগোচ্ছে। গত ফেব্রুয়ারিতে জাতিসংঘ বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য চূড়ান্ত সুপারিশ করেছে।
সংকটের মধ্যেও কৃষকেরা তাঁদের চাল, শাকসবজিসহ সব ধরনের ফসল উৎপাদন অব্যাহত রেখেছেন। কয়েক দফা বন্যায় ফসলহানির কারণে চালের সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি দেখা গেছে। তবে দেশে এই এক বছরে খাদ্যের ক্ষেত্রে বড় কোনো সংকট হয়নি। লকডাউনেও রপ্তানির চাকা সচল রাখতে পোশাকসহ অত্যাবশ্যকীয় শিল্পকালখানা সচল রাখা হয়। এতে রপ্তানি আয়ের উচ্চ ধারা অব্যাহত থাকে। গত নভেম্বরে ৪০৪ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে। এই আয় আগের বছরের নভেম্বরের চেয়ে ৩১ দশমিক ২৫ শতাংশ বেশি। এ সময়ে ডিজিটাল লেনদেনে অভূতপূর্ব সাফল্য দেখা গেছে। মোবাইল ব্যাংকিংয়ে নতুন উচ্চতায় গেছে বাংলাদেশ। যদিও কয়েকটি ইকমার্স প্ল্যাটফর্মের অদক্ষতায় এ খাতে কিছু চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়েছে। তারপরও ব্যক্তি পর্যায়ের অনেক ছোট ছোট ইকর্মাস প্রতিষ্ঠান অদম্যশক্তিতে এগিয়ে যাচ্ছে।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৮ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৮ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৮ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫