আবির হাকিম, ঢাকা
অমর একুশে বইমেলার সময় বাড়ানো হয়েছে। এর মধ্যে জমেও উঠেছে মেলা। লেখক-প্রকাশকদের প্রত্যাশা অনুযায়ী বেড়েছে বিক্রি। একদিকে মেলার মাঠ ঘুরে পছন্দের বই কিনছেন দর্শনার্থীরা, অন্যদিকে অনলাইনে সরব রয়েছেন ক্রেতা-বিক্রেতারা। প্রকাশকেরা বলছেন, তথ্যপ্রযুক্তির কল্যাণে মানুষের জীবনধারায় পরিবর্তন এসেছে। তাই অন্য পণ্যসামগ্রীর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে অনলাইনে বইয়ের বড় বাজার তৈরি হয়েছে।
বইমেলায় মূলত দুই ধরনের অনলাইন বিক্রেতা রয়েছেন। একটা শ্রেণির নিজস্ব প্রকাশনা নেই, বইমেলায় নেই কোনো স্টলও। তবে তাঁরা অন্য প্রকাশনীর বই পাইকারি দামে কিনে সেগুলোই পৌঁছে দিচ্ছেন পাঠকের হাতে। আবার স্বনামধন্য অনেক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান মেলার স্টলে বিক্রির পাশাপাশি সেবা দিচ্ছে অনলাইনেও।
প্রকাশকেরা বলছেন, করোনা পরিস্থিতির কারণে অনেক ক্রেতাই অনলাইনে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছেন। তাঁদের অনেকেই মেলার মাঠ ঘুরে ভেবেচিন্তে অনলাইনে পছন্দের বইয়ের অর্ডার করছেন। মেলায় বাতিঘর, পাঠক সমাবেশ, বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র, অ্যাডর্ন পাবলিকেশনসসহ অন্তত ২০টি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান স্টলের পাশাপাশি অনলাইন সেবা দিচ্ছে।
বাতিঘরের স্বত্বাধিকারী দীপঙ্কর দাশ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যদিও বইমেলায় আমাদের স্টল রয়েছে। এখানে বিক্রিও ভালো হচ্ছে। তবে যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমরা অনলাইনেও সেবা দিচ্ছি। সেখানেও আমাদের ক্রেতা দিনে দিনে বাড়ছে।’
পাঠক সমাবেশের বিপণন ব্যবস্থাপক আশিকুর রহমান বলেন, ‘আগে পাঠকেরা জেলা শহরে বই না পেয়ে ঢাকায় আসতেন। কিন্তু এখন সামান্য ডেলিভারি চার্জে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে আমরাই বই পাঠিয়ে দিচ্ছি।’
এদিকে অনলাইন বুকশপগুলোর মধ্যে অথবা ডটকম মেলার সব বইয়ে ৪০ শতাংশ ছাড় দিচ্ছে। রকমারি, বই বাজার ডটকমসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান মেলার মাঠের প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানের মতো ২৫ শতাংশ ছাড়ে বই বিক্রি করছে। বুকশপগুলোর কর্মীরা মেলার বিভিন্ন স্টলে ঘুরে ঘুরে বই সংগ্রহ করে সেগুলো দেশের নানা প্রান্তে ক্রেতাদের হাতে পৌঁছে দিচ্ছেন। মেলায় অনলাইন শপগুলোর মতো সরব রয়েছে রেডেক্সসহ বেশ কয়েকটি কুরিয়ার কোম্পানি। তাদের কর্মীরাও বই সংগ্রহ করে সেগুলো পাঠকের হাতে পৌঁছে দিচ্ছেন।
অনলাইন বুকশপ পিয়নের সহপ্রতিষ্ঠাতা আসাদুজ্জামান জয় বলেন, ‘আমরা সারা বছরই বইমেলার দামে ক্রেতাদের বই দিয়ে থাকি। এ ছাড়া নামমাত্র খরচে সারা দেশে ডেলিভারি সুবিধা থাকায় ক্রেতারাও আমাদের সেবা নিতে আগ্রহী হচ্ছেন। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অনেকেই বইমেলায় আসতে পারেন না। তাঁদের জন্য বই ক্রয়ের কাজটা আমরা সহজ করে দিই।’
অনলাইনে বইয়ের ক্রেতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মৌসুমি ঘোষ বলেন, ‘আমি মেলায় এসে ঘুরে ঘুরে বই পছন্দ করে নোট করে রাখি। পরে একসঙ্গে অনলাইনে অর্ডার দিই। কারণ, একসঙ্গে বেশি বই কিনলে বহন করাও সমস্যা।’
বুকশপগুলোর কারণে প্রকাশকদের ক্ষতির আশঙ্কা আছে কি না, জানতে চাইলে আগামী প্রকাশনীর স্বত্বাধিকারী ওসমান গণি বলেন, ‘যাঁরা অভ্যস্ত হয়ে গেছেন, তাঁরা অনলাইন থেকেই বই কিনছেন। আমরা পাইকারি দামে অনলাইন শপগুলোকে বই সরবরাহ করি। খুব একটা ক্ষতি তো নেই। মানুষ বই পড়ুক, এটাই চাই।’ এদিকে গতকাল সোমবার মেলায় নতুন বই এসেছে ৯৩টি।
অমর একুশে বইমেলার সময় বাড়ানো হয়েছে। এর মধ্যে জমেও উঠেছে মেলা। লেখক-প্রকাশকদের প্রত্যাশা অনুযায়ী বেড়েছে বিক্রি। একদিকে মেলার মাঠ ঘুরে পছন্দের বই কিনছেন দর্শনার্থীরা, অন্যদিকে অনলাইনে সরব রয়েছেন ক্রেতা-বিক্রেতারা। প্রকাশকেরা বলছেন, তথ্যপ্রযুক্তির কল্যাণে মানুষের জীবনধারায় পরিবর্তন এসেছে। তাই অন্য পণ্যসামগ্রীর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে অনলাইনে বইয়ের বড় বাজার তৈরি হয়েছে।
বইমেলায় মূলত দুই ধরনের অনলাইন বিক্রেতা রয়েছেন। একটা শ্রেণির নিজস্ব প্রকাশনা নেই, বইমেলায় নেই কোনো স্টলও। তবে তাঁরা অন্য প্রকাশনীর বই পাইকারি দামে কিনে সেগুলোই পৌঁছে দিচ্ছেন পাঠকের হাতে। আবার স্বনামধন্য অনেক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান মেলার স্টলে বিক্রির পাশাপাশি সেবা দিচ্ছে অনলাইনেও।
প্রকাশকেরা বলছেন, করোনা পরিস্থিতির কারণে অনেক ক্রেতাই অনলাইনে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছেন। তাঁদের অনেকেই মেলার মাঠ ঘুরে ভেবেচিন্তে অনলাইনে পছন্দের বইয়ের অর্ডার করছেন। মেলায় বাতিঘর, পাঠক সমাবেশ, বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র, অ্যাডর্ন পাবলিকেশনসসহ অন্তত ২০টি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান স্টলের পাশাপাশি অনলাইন সেবা দিচ্ছে।
বাতিঘরের স্বত্বাধিকারী দীপঙ্কর দাশ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যদিও বইমেলায় আমাদের স্টল রয়েছে। এখানে বিক্রিও ভালো হচ্ছে। তবে যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমরা অনলাইনেও সেবা দিচ্ছি। সেখানেও আমাদের ক্রেতা দিনে দিনে বাড়ছে।’
পাঠক সমাবেশের বিপণন ব্যবস্থাপক আশিকুর রহমান বলেন, ‘আগে পাঠকেরা জেলা শহরে বই না পেয়ে ঢাকায় আসতেন। কিন্তু এখন সামান্য ডেলিভারি চার্জে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে আমরাই বই পাঠিয়ে দিচ্ছি।’
এদিকে অনলাইন বুকশপগুলোর মধ্যে অথবা ডটকম মেলার সব বইয়ে ৪০ শতাংশ ছাড় দিচ্ছে। রকমারি, বই বাজার ডটকমসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান মেলার মাঠের প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানের মতো ২৫ শতাংশ ছাড়ে বই বিক্রি করছে। বুকশপগুলোর কর্মীরা মেলার বিভিন্ন স্টলে ঘুরে ঘুরে বই সংগ্রহ করে সেগুলো দেশের নানা প্রান্তে ক্রেতাদের হাতে পৌঁছে দিচ্ছেন। মেলায় অনলাইন শপগুলোর মতো সরব রয়েছে রেডেক্সসহ বেশ কয়েকটি কুরিয়ার কোম্পানি। তাদের কর্মীরাও বই সংগ্রহ করে সেগুলো পাঠকের হাতে পৌঁছে দিচ্ছেন।
অনলাইন বুকশপ পিয়নের সহপ্রতিষ্ঠাতা আসাদুজ্জামান জয় বলেন, ‘আমরা সারা বছরই বইমেলার দামে ক্রেতাদের বই দিয়ে থাকি। এ ছাড়া নামমাত্র খরচে সারা দেশে ডেলিভারি সুবিধা থাকায় ক্রেতারাও আমাদের সেবা নিতে আগ্রহী হচ্ছেন। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অনেকেই বইমেলায় আসতে পারেন না। তাঁদের জন্য বই ক্রয়ের কাজটা আমরা সহজ করে দিই।’
অনলাইনে বইয়ের ক্রেতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মৌসুমি ঘোষ বলেন, ‘আমি মেলায় এসে ঘুরে ঘুরে বই পছন্দ করে নোট করে রাখি। পরে একসঙ্গে অনলাইনে অর্ডার দিই। কারণ, একসঙ্গে বেশি বই কিনলে বহন করাও সমস্যা।’
বুকশপগুলোর কারণে প্রকাশকদের ক্ষতির আশঙ্কা আছে কি না, জানতে চাইলে আগামী প্রকাশনীর স্বত্বাধিকারী ওসমান গণি বলেন, ‘যাঁরা অভ্যস্ত হয়ে গেছেন, তাঁরা অনলাইন থেকেই বই কিনছেন। আমরা পাইকারি দামে অনলাইন শপগুলোকে বই সরবরাহ করি। খুব একটা ক্ষতি তো নেই। মানুষ বই পড়ুক, এটাই চাই।’ এদিকে গতকাল সোমবার মেলায় নতুন বই এসেছে ৯৩টি।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫