সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীতে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে, সঙ্গে ভাঙনও। এতে বসতবাড়ি ও ফসলি জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। ভাঙন ঠেকাতে বালুভর্তি জিও ব্যাগ ফেলছে জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)।
গত ২৪ ঘণ্টায় (মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে গতকাল বুধবার সকাল ৬টা পর্যন্ত) যমুনার পানি সিরাজগঞ্জ রক্ষা বাঁধ হার্ড পয়েন্ট এলাকায় ৮ সেন্টিমিটার ও কাজিপুর মেঘাইঘাট পয়েন্টে ১০ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়েছে।
এক সপ্তাহ ধরে যমুনায় পানি বৃদ্ধির কারণে সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার জালালপুর গ্রামে দেখা দিয়েছে নদীভাঙন। তিন দিনে এই গ্রামের অন্তত ১৫টি ঘরবাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। ভাঙনের মুখে রয়েছে অর্ধশতাধিক ঘরবাড়ি, তাঁত কারখানা ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। স্থানীয়রা ঘরসহ আসবাবপত্র অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছেন।
জালালপুর গ্রামের আব্দুস সালাম বলেন, ‘ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের গাফিলতির কারণে ভাঙন দেখা দিয়েছে। তারা সময়মতো কাজ করেন না। শুষ্ক মৌসুমে ঠিকমতো কাজ করলে আজ ভাঙনের কবলে পড়তে হতো না এলাকাবাসীকে।’
জালালপুর গ্রামের আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে যমুনা নদীতে পানি বৃদ্ধির কারণে জালালপুর ১০ নম্বর পয়েন্টে তীব্র স্রোতে নদী পাড়ের মাটি সরে গিয়ে ভাঙনের সৃষ্টি হচ্ছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড নদীপাড়ের দুই পাশে বালুভর্তি জিও ব্যাগ ডাম্পিং করে অনেক স্থানে মাঝখানে ফাঁকা রাখে। তীব্র স্রোতে সেই ফাঁকা জায়গা থেকে ভাঙনের সৃষ্টি হয়। শুষ্ক মৌসুমে যদি পাড়ের কিছুটা দূর থেকে জিও ব্যাগ ফেলা হয়, তা হলে বর্ষা মৌসুমে আমাদের আর ভিটেমাটি হারাতে হয় না।’
সিরাজগঞ্জ পাউবোর জালালপুর ১০ নম্বর পয়েন্টের দায়িত্বে থাকা উপসহকারী প্রকৌশলী আবদুল ওহাব বলেন, ‘এনায়েতপুর খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে শাহজাদপুর উপজেলা পাঁচিল পর্যন্ত সাড়ে ৬ কিলোমিটারে স্থায়ী বাঁধের কাজ শুরু হয়েছে। হঠাৎ যমুনায় পানি বৃদ্ধির কারণে জালালপুর ১০ নম্বর পয়েন্ট এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে। ভাঙন ঠেকাতে বালুভর্তি জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে।
সিরাজগঞ্জ পাউবোর পানি পরিমাপক হাসানুর রহমান বলেন, ‘৩১ আগস্ট থেকে যমুনা নদীতে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। ২৪ ঘণ্টায় যমুনা নদীর পানি সিরাজগঞ্জ রক্ষা বাঁধ হার্ড পয়েন্ট এলাকায় ৮ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপদসীমার ১৩৪ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। একই সময় কাজিপুর-মেঘাইঘাট পয়েন্টে ১০ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ১৪১ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।’
সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীতে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে, সঙ্গে ভাঙনও। এতে বসতবাড়ি ও ফসলি জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। ভাঙন ঠেকাতে বালুভর্তি জিও ব্যাগ ফেলছে জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)।
গত ২৪ ঘণ্টায় (মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে গতকাল বুধবার সকাল ৬টা পর্যন্ত) যমুনার পানি সিরাজগঞ্জ রক্ষা বাঁধ হার্ড পয়েন্ট এলাকায় ৮ সেন্টিমিটার ও কাজিপুর মেঘাইঘাট পয়েন্টে ১০ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়েছে।
এক সপ্তাহ ধরে যমুনায় পানি বৃদ্ধির কারণে সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার জালালপুর গ্রামে দেখা দিয়েছে নদীভাঙন। তিন দিনে এই গ্রামের অন্তত ১৫টি ঘরবাড়ি নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। ভাঙনের মুখে রয়েছে অর্ধশতাধিক ঘরবাড়ি, তাঁত কারখানা ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। স্থানীয়রা ঘরসহ আসবাবপত্র অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছেন।
জালালপুর গ্রামের আব্দুস সালাম বলেন, ‘ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের গাফিলতির কারণে ভাঙন দেখা দিয়েছে। তারা সময়মতো কাজ করেন না। শুষ্ক মৌসুমে ঠিকমতো কাজ করলে আজ ভাঙনের কবলে পড়তে হতো না এলাকাবাসীকে।’
জালালপুর গ্রামের আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে যমুনা নদীতে পানি বৃদ্ধির কারণে জালালপুর ১০ নম্বর পয়েন্টে তীব্র স্রোতে নদী পাড়ের মাটি সরে গিয়ে ভাঙনের সৃষ্টি হচ্ছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড নদীপাড়ের দুই পাশে বালুভর্তি জিও ব্যাগ ডাম্পিং করে অনেক স্থানে মাঝখানে ফাঁকা রাখে। তীব্র স্রোতে সেই ফাঁকা জায়গা থেকে ভাঙনের সৃষ্টি হয়। শুষ্ক মৌসুমে যদি পাড়ের কিছুটা দূর থেকে জিও ব্যাগ ফেলা হয়, তা হলে বর্ষা মৌসুমে আমাদের আর ভিটেমাটি হারাতে হয় না।’
সিরাজগঞ্জ পাউবোর জালালপুর ১০ নম্বর পয়েন্টের দায়িত্বে থাকা উপসহকারী প্রকৌশলী আবদুল ওহাব বলেন, ‘এনায়েতপুর খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে শাহজাদপুর উপজেলা পাঁচিল পর্যন্ত সাড়ে ৬ কিলোমিটারে স্থায়ী বাঁধের কাজ শুরু হয়েছে। হঠাৎ যমুনায় পানি বৃদ্ধির কারণে জালালপুর ১০ নম্বর পয়েন্ট এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে। ভাঙন ঠেকাতে বালুভর্তি জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে।
সিরাজগঞ্জ পাউবোর পানি পরিমাপক হাসানুর রহমান বলেন, ‘৩১ আগস্ট থেকে যমুনা নদীতে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। ২৪ ঘণ্টায় যমুনা নদীর পানি সিরাজগঞ্জ রক্ষা বাঁধ হার্ড পয়েন্ট এলাকায় ৮ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপদসীমার ১৩৪ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। একই সময় কাজিপুর-মেঘাইঘাট পয়েন্টে ১০ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ১৪১ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪