ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শহরের পুনিয়াউটের বাইপাস সড়ক থেকে বিরাসার মোড় পর্যন্ত ওভারপাস নির্মাণ করা হচ্ছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের টাউন খালের মধ্যে নির্মিত হচ্ছে ওভারপাসের পিলার।
এতে খালের স্বাভাবিক পানির প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হবে। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, ওভারপাসের পিলারটি খালের অংশ বাদ দিয়ে একটু আগে বা পরে করা হোক। এতে খালটি রক্ষা পাবে। অন্যদিকে জেলা প্রশাসন বলছে চার লেন একটি আন্তর্জাতিক প্রকল্প। সেতুর ওই খানে মাটির নিচে তিন কোটি টাকার কাজ করা হয়েছে। খালটি রক্ষায় চার লেন প্রকল্প কমিটি একটি বিকল্প হিসেবে পিলারের দুই পাশে খালের প্রশস্ততা বাড়িয়ে দুই পাড়ে গাইডওয়াল নির্মাণ করে দেবে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আশুগঞ্জ থেকে আখাউড়া স্থলবন্দর পর্যন্ত চার লেন মহাসড়ক প্রকল্পের অংশ হিসেবে পুনিয়াউটের বাইপাস সড়ক থেকে বিরাসার মোড় পর্যন্ত ওভারপাস নির্মাণ করা হচ্ছে। সেই ওভারপাসের একটি পিলার নির্মিত হচ্ছে টাউন খালে। খালটি শহরের কান্দিপাড়া টানবাজার এলাকার তিতাস থেকে শুরু হয়ে শহরের গোকর্ণঘাট দিয়ে আবার তিতাস নদীতে মিলিত হয়েছে। খালটির দৈর্ঘ্য ৪ দশমিক ৮০ কিলোমিটার। প্রস্থ ৫০ থেকে ৯০ ফুট। গভীরতা ২০ থেকে ৩০ ফুট। ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে প্রায় ৭ কোটি টাকা ব্যয়ে খালটির সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য শহরের টানবাজার ও কান্দিপাড়া এলাকা থেকে ঘোড়াপটির সেতু (ফকিরাপুল) হয়ে কাজীপাড়া পর্যন্ত দুই পাড়ে সিসি ব্লক বসানো হয়েছিল। খাল পাড়ে এলাকাবাসীর চলাচলে জন্য এটি নির্মাণ করা হয়। পৌরসভা ও জেলা পরিষদের রক্ষণাবেক্ষণ ও তদারকির অভাবে খালের পাশের বাসিন্দাদের ব্যবহার্য ময়লা, আবর্জনা ও বর্জ্য ফেলার কারণে বর্তমানে কমে গেছে খালের গভীরতা ও প্রশস্ততা।
পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ওমর ফারুক জীবন জানান, খালের মাঝখানে পিলার হলে পানিপ্রবাহ বাধাগ্রস্ত হবে। তৈরি হবে নাব্যতা-সংকট। দুই পাশের পাড় ভেঙে যাবে।
এ বিষয়ে নদী ও প্রাণ-প্রকৃতি সুরক্ষা সামাজিক সংগঠন নোঙরের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার সভাপতি শামীম আহমেদ বলেন, ‘খালের মাঝখানে পিলার নির্মাণের বিষয়টি নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান, জেলা প্রশাসক ও জেলা পরিষদ প্রশাসককে লিখিতভাবে জানিয়েছি। কোনো সাড়া মেলেনি।’
আশুগঞ্জ-আখাউড়া চার লেন মহাসড়ক প্রকল্পের বিশ্বরোড মোড় থেকে ধরখার পর্যন্ত অংশের প্রকল্প ব্যবস্থাপক খন্দকার গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘মূল সড়কে রেললাইন থাকায় ওভারপাস নির্মাণের জন্য পিলার স্থাপন করা হবে। বর্তমানে খালের প্রশস্ততা অনেক কম। পৈরতলা অংশে সেতুটির দৈর্ঘ্য ২৫ থেকে ৩০ ফুট। সেতুসংলগ্ন খালের মাঝখানে দুই মিটার দৈর্ঘ্যের পিলার নির্মাণ করা হচ্ছে। খালের ওই অংশে খনন করে প্রায় ২০ মিটার পর্যন্ত প্রশস্ততা বাড়ানো হবে। আশা করি, এতে কোনো সমস্যা হবে না।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার মেয়র নায়ার কবির বলেন, খালের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব জেলা পরিষদের। এ বিষয়টা তারা বলেতে পারবে।
এ নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ প্রশাসক শফিকুল আলম বলেন, ‘চার লেন প্রকল্পের কেউই আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেননি। বিষয়টি আমি সাংবাদিকদের মাধ্যমে জেনেছি।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে জেলা প্রশাসক শাহগীর আলম বলেন, প্রকল্পের কাজ শুরুর সময় পৌর কর্তৃপক্ষ, জেলা পরিষদ, কাউন্সিলর ও স্থানীয় লোকজন কেউ কথা এ বলেননি। চার লেন প্রকল্প কমিটি একটি বিকল্প উপায় বের করেছে। তারা ওই অংশে পিলারের দুই পাশে খালের প্রশস্ততা বাড়িয়ে দুই পাড়ে গাইডওয়াল নির্মাণ করে দেবেন বলে জানিয়েছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শহরের পুনিয়াউটের বাইপাস সড়ক থেকে বিরাসার মোড় পর্যন্ত ওভারপাস নির্মাণ করা হচ্ছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের টাউন খালের মধ্যে নির্মিত হচ্ছে ওভারপাসের পিলার।
এতে খালের স্বাভাবিক পানির প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হবে। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, ওভারপাসের পিলারটি খালের অংশ বাদ দিয়ে একটু আগে বা পরে করা হোক। এতে খালটি রক্ষা পাবে। অন্যদিকে জেলা প্রশাসন বলছে চার লেন একটি আন্তর্জাতিক প্রকল্প। সেতুর ওই খানে মাটির নিচে তিন কোটি টাকার কাজ করা হয়েছে। খালটি রক্ষায় চার লেন প্রকল্প কমিটি একটি বিকল্প হিসেবে পিলারের দুই পাশে খালের প্রশস্ততা বাড়িয়ে দুই পাড়ে গাইডওয়াল নির্মাণ করে দেবে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আশুগঞ্জ থেকে আখাউড়া স্থলবন্দর পর্যন্ত চার লেন মহাসড়ক প্রকল্পের অংশ হিসেবে পুনিয়াউটের বাইপাস সড়ক থেকে বিরাসার মোড় পর্যন্ত ওভারপাস নির্মাণ করা হচ্ছে। সেই ওভারপাসের একটি পিলার নির্মিত হচ্ছে টাউন খালে। খালটি শহরের কান্দিপাড়া টানবাজার এলাকার তিতাস থেকে শুরু হয়ে শহরের গোকর্ণঘাট দিয়ে আবার তিতাস নদীতে মিলিত হয়েছে। খালটির দৈর্ঘ্য ৪ দশমিক ৮০ কিলোমিটার। প্রস্থ ৫০ থেকে ৯০ ফুট। গভীরতা ২০ থেকে ৩০ ফুট। ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে প্রায় ৭ কোটি টাকা ব্যয়ে খালটির সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য শহরের টানবাজার ও কান্দিপাড়া এলাকা থেকে ঘোড়াপটির সেতু (ফকিরাপুল) হয়ে কাজীপাড়া পর্যন্ত দুই পাড়ে সিসি ব্লক বসানো হয়েছিল। খাল পাড়ে এলাকাবাসীর চলাচলে জন্য এটি নির্মাণ করা হয়। পৌরসভা ও জেলা পরিষদের রক্ষণাবেক্ষণ ও তদারকির অভাবে খালের পাশের বাসিন্দাদের ব্যবহার্য ময়লা, আবর্জনা ও বর্জ্য ফেলার কারণে বর্তমানে কমে গেছে খালের গভীরতা ও প্রশস্ততা।
পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ওমর ফারুক জীবন জানান, খালের মাঝখানে পিলার হলে পানিপ্রবাহ বাধাগ্রস্ত হবে। তৈরি হবে নাব্যতা-সংকট। দুই পাশের পাড় ভেঙে যাবে।
এ বিষয়ে নদী ও প্রাণ-প্রকৃতি সুরক্ষা সামাজিক সংগঠন নোঙরের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার সভাপতি শামীম আহমেদ বলেন, ‘খালের মাঝখানে পিলার নির্মাণের বিষয়টি নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান, জেলা প্রশাসক ও জেলা পরিষদ প্রশাসককে লিখিতভাবে জানিয়েছি। কোনো সাড়া মেলেনি।’
আশুগঞ্জ-আখাউড়া চার লেন মহাসড়ক প্রকল্পের বিশ্বরোড মোড় থেকে ধরখার পর্যন্ত অংশের প্রকল্প ব্যবস্থাপক খন্দকার গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘মূল সড়কে রেললাইন থাকায় ওভারপাস নির্মাণের জন্য পিলার স্থাপন করা হবে। বর্তমানে খালের প্রশস্ততা অনেক কম। পৈরতলা অংশে সেতুটির দৈর্ঘ্য ২৫ থেকে ৩০ ফুট। সেতুসংলগ্ন খালের মাঝখানে দুই মিটার দৈর্ঘ্যের পিলার নির্মাণ করা হচ্ছে। খালের ওই অংশে খনন করে প্রায় ২০ মিটার পর্যন্ত প্রশস্ততা বাড়ানো হবে। আশা করি, এতে কোনো সমস্যা হবে না।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার মেয়র নায়ার কবির বলেন, খালের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব জেলা পরিষদের। এ বিষয়টা তারা বলেতে পারবে।
এ নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ প্রশাসক শফিকুল আলম বলেন, ‘চার লেন প্রকল্পের কেউই আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেননি। বিষয়টি আমি সাংবাদিকদের মাধ্যমে জেনেছি।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে জেলা প্রশাসক শাহগীর আলম বলেন, প্রকল্পের কাজ শুরুর সময় পৌর কর্তৃপক্ষ, জেলা পরিষদ, কাউন্সিলর ও স্থানীয় লোকজন কেউ কথা এ বলেননি। চার লেন প্রকল্প কমিটি একটি বিকল্প উপায় বের করেছে। তারা ওই অংশে পিলারের দুই পাশে খালের প্রশস্ততা বাড়িয়ে দুই পাড়ে গাইডওয়াল নির্মাণ করে দেবেন বলে জানিয়েছেন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪