সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে দুটি সেতুর অ্যাপ্রোচ সড়কে (সংযোগ সড়ক) খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। এর একটি উপজেলার সন্তোষপাড়া এলাকার ইছামতী নদীর ওপর সিরাজদিখান থেকে বালুচর সড়কে এবং অন্যটি লতব্দী ইউনিয়নের চরকমলাপুর এলাকায়।
দীর্ঘদিন সেতু দুটির অ্যাপ্রোচ সড়কে খানাখন্দ সৃষ্টি হওয়ায় প্রায়ই গর্তে পড়ে যানবাহন বিকল হয়ে যাচ্ছে। ফলে বিঘ্ন ঘটছে যান চলাচলে। পাশাপাশি দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন গাড়ি চালক ও পথচারীরা। তাই গাড়ি চালক ও পথচারীরা দ্রুত অ্যাপ্রোচ সড়ক মেরামত করার দাবি জানিয়েছেন।
গত বুধবার বিকেল ৪টার দিকে দেখা গেছে, সেতু দুটির দুপাশে অ্যাপ্রোচ সড়ক খানাখন্দে জর্জরিত হয়ে আছে। সেতুতে উঠতে গেলে গাড়ি হেলে দুলে যায়। যেকোনো সময় এখানে গাড়ি পড়ে যেতে পারে এবং ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা।
লতব্দী ইউনিয়নের বাসিন্দা ফেরদৌস হাসান রাতুল বলেন, ‘সংস্কারের অভাবে দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে সেতু দুটির দুপাশে খানাখন্দ হয়ে রয়েছে। কিন্তু প্রশাসন এদিক দিয়ে চলাচল করে, এটা তাঁদের নজরে পড়ে না। সেতুর দুপাশ মেরামত করা দরকার, তা না হলে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।’
স্থানীয় অটোরিকশাচালক মনির হোসেন বলেন, ‘আমরা সেতুতে উঠতে গেলে মাঝেমধ্যে অটোরিকশা হেলে যায়, মাঝেমধ্যে পড়ে যেতে চায়। অনেক সময় যাত্রীরা ধাক্কা দিয়ে সেতুতে ওঠায়। এটা মেরামত করা দরকার। সেতু মেরামত না করায় আমাদের দুর্ভোগ নিয়ে এ রাস্তায় চলাচল করতে হয়।’
আরেক অটোরিকশাচালক ইমরান বলেন, ‘মাহিন্দ্রা গাড়ি এবং ট্রাক চলাচল করার কারণে সেতুর এ রকম বাজে অবস্থা। তাই বড় গাড়ি আগে বন্ধ করতে হবে। তা না হলে ঝুঁকিপূর্ণ বেইলি সেতুটি ভেঙে যাবে। আমাদের চলাচল বন্ধ হয়ে যাবে। তাই ঝুঁকিপূর্ণ বেইলি সেতু এবং রাস্তা মেরামত করা দরকার।’
উপজেলা প্রকৌশলী শোয়াইব বিন আজাদ বলেন, ‘সিরাজদিখান থেকে বালুচর সড়কের কাজ চলছে। শিগগিরই সেতু দুটির অ্যাপ্রোচ সড়কের কাজ ধরা হবে।’
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে দুটি সেতুর অ্যাপ্রোচ সড়কে (সংযোগ সড়ক) খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে। এর একটি উপজেলার সন্তোষপাড়া এলাকার ইছামতী নদীর ওপর সিরাজদিখান থেকে বালুচর সড়কে এবং অন্যটি লতব্দী ইউনিয়নের চরকমলাপুর এলাকায়।
দীর্ঘদিন সেতু দুটির অ্যাপ্রোচ সড়কে খানাখন্দ সৃষ্টি হওয়ায় প্রায়ই গর্তে পড়ে যানবাহন বিকল হয়ে যাচ্ছে। ফলে বিঘ্ন ঘটছে যান চলাচলে। পাশাপাশি দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন গাড়ি চালক ও পথচারীরা। তাই গাড়ি চালক ও পথচারীরা দ্রুত অ্যাপ্রোচ সড়ক মেরামত করার দাবি জানিয়েছেন।
গত বুধবার বিকেল ৪টার দিকে দেখা গেছে, সেতু দুটির দুপাশে অ্যাপ্রোচ সড়ক খানাখন্দে জর্জরিত হয়ে আছে। সেতুতে উঠতে গেলে গাড়ি হেলে দুলে যায়। যেকোনো সময় এখানে গাড়ি পড়ে যেতে পারে এবং ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা।
লতব্দী ইউনিয়নের বাসিন্দা ফেরদৌস হাসান রাতুল বলেন, ‘সংস্কারের অভাবে দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে সেতু দুটির দুপাশে খানাখন্দ হয়ে রয়েছে। কিন্তু প্রশাসন এদিক দিয়ে চলাচল করে, এটা তাঁদের নজরে পড়ে না। সেতুর দুপাশ মেরামত করা দরকার, তা না হলে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।’
স্থানীয় অটোরিকশাচালক মনির হোসেন বলেন, ‘আমরা সেতুতে উঠতে গেলে মাঝেমধ্যে অটোরিকশা হেলে যায়, মাঝেমধ্যে পড়ে যেতে চায়। অনেক সময় যাত্রীরা ধাক্কা দিয়ে সেতুতে ওঠায়। এটা মেরামত করা দরকার। সেতু মেরামত না করায় আমাদের দুর্ভোগ নিয়ে এ রাস্তায় চলাচল করতে হয়।’
আরেক অটোরিকশাচালক ইমরান বলেন, ‘মাহিন্দ্রা গাড়ি এবং ট্রাক চলাচল করার কারণে সেতুর এ রকম বাজে অবস্থা। তাই বড় গাড়ি আগে বন্ধ করতে হবে। তা না হলে ঝুঁকিপূর্ণ বেইলি সেতুটি ভেঙে যাবে। আমাদের চলাচল বন্ধ হয়ে যাবে। তাই ঝুঁকিপূর্ণ বেইলি সেতু এবং রাস্তা মেরামত করা দরকার।’
উপজেলা প্রকৌশলী শোয়াইব বিন আজাদ বলেন, ‘সিরাজদিখান থেকে বালুচর সড়কের কাজ চলছে। শিগগিরই সেতু দুটির অ্যাপ্রোচ সড়কের কাজ ধরা হবে।’
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৬ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৭ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৭ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫