মো. মাসুম, টঙ্গিবাড়ী (মুন্সিগঞ্জ)
মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে শীতের আগাম প্রস্তুতি হিসেবে লেপ-তোশক তৈরির কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন কারিগরেরা। শীত আসার আগেই অনেক ক্রেতা অর্ডার দিয়ে তৈরি করে নিচ্ছেন। আবার অনেক দোকানি বিভিন্ন সাইজের ও মানের রেডিমেড লেপ-তোশক বানিয়ে স্টক করে রাখছেন পরে বিক্রির জন্য।
এদিকে, জুট কাপড় মেশিনে ভাঙিয়ে তুলা তৈরি করছেন অনেক দোকানি। জুটের এসব তুলা তোশক, বালিশ আর জাজিম তৈরিতে বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে।
সম্প্রতি টঙ্গিবাড়ীর বেশ কিছু বাজারে লেপ-তোশক তৈরির দোকান ও কারখানা ঘুরে দেখা গেছে, উপজেলার টঙ্গিবাড়ী, বালিগাঁও, বেতকা, ধীপুর, দিঘিরপাড়সহ বেশ কয়েকটি বাজারে লেপ-তোশকের দোকানে ব্যস্ত সময় পার করছেন কারিগরেরা। তুলাধোনার কাজ করছেন তাঁরা। পুরোপুরি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে সেই তুলা হরেক রঙের কাপড়ের কভারে ভরে তৈরি করা হবে বিভিন্ন সাইজের লেপ-তোশক।
একাধিক দোকানির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রতিবছর শীতের শুরুতেই ক্রেতারা লেপ-তোশকের দোকানগুলোতে আসতে থাকেন। শীতের মাত্রা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ক্রেতাদের ভিড়ও বাড়তে থাকে। এবারও ক্রেতারা লেপ-তোশকের আগাম অর্ডার দিচ্ছেন। কাজের ব্যস্ততার সঙ্গে এ সময় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আয়ও কয়েক গুণ বেড়ে যায়।
বর্তমানে দোকানগুলোতে জুটের তৈরি পাঁচ হাত দৈর্ঘ্যের তোশক ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ৬ হাত সাইজের তোশক বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৭০০ থেকে ২ হাজার টাকায়। এ ছাড়াও শিমুল তুলা দিয়ে তৈরি বালিশ ও লেপ বিক্রি হচ্ছে বেশ চড়া দামে। জুটের তুলা আমদানি জটিলতা এড়াতে অনেকেই দোকানে মেশিন বসিয়ে নিয়েছেন।
বালিগাঁওয়ের মায়ের দোয়া বেডিং স্টোরের মালিক শহিদ হোসেন বলেন, ‘শীতের সময় দোকানে চাপ পড়ে বেশি। এ জন্য মানুষ আগে থেকেই লেপ-তোশক বানিয়ে নিচ্ছেন। অর্ডারের বাইরেও কিছু রেডিমেড লেপ-তোশক বানিয়ে স্টক করে রাখছি। বর্তমানে দৈনিক ৭-৮টি লেপ-তোশকের অর্ডার পাচ্ছি। সারা দিন দুজন মিলে ১০টি লেপ-তোশক তৈরি করা যায়।’
শহিদ হোসেন আরও জানান, লেপ-তোশক তৈরিতে গার্মেন্টসের জুট ও কার্পাস তুলা ব্যবহার করা হয়। প্রতি কেজি জুট ৭০ থেকে ১২০ টাকা দামে কিনতে হয়। শিমুল তুলা বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা কেজি দরে।
আরেক দোকানি চানমিয়া বলেন, সুতা, কাপড় ও মজুরি ব্যয় বাড়ায় লেপ-তোশকের দামও তুলনামূলক বেড়েছে।
লেপ-তোশক বানাতে আসা আল-আমিন কবিরাজ বলেন, ‘পুরোপুরি শীত শুরু হলে লেপ-তোশক বানাতে বেশি খরচ পড়ে। আবার দোকানে অনেক ভিড় থাকে। অর্ডার দিলে সময়মতো ডেলিভারি পাওয়া যায় না। তাই আগে থেকেই লেপ-তোশক বানিয়ে রাখছি।’
মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে শীতের আগাম প্রস্তুতি হিসেবে লেপ-তোশক তৈরির কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন কারিগরেরা। শীত আসার আগেই অনেক ক্রেতা অর্ডার দিয়ে তৈরি করে নিচ্ছেন। আবার অনেক দোকানি বিভিন্ন সাইজের ও মানের রেডিমেড লেপ-তোশক বানিয়ে স্টক করে রাখছেন পরে বিক্রির জন্য।
এদিকে, জুট কাপড় মেশিনে ভাঙিয়ে তুলা তৈরি করছেন অনেক দোকানি। জুটের এসব তুলা তোশক, বালিশ আর জাজিম তৈরিতে বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে।
সম্প্রতি টঙ্গিবাড়ীর বেশ কিছু বাজারে লেপ-তোশক তৈরির দোকান ও কারখানা ঘুরে দেখা গেছে, উপজেলার টঙ্গিবাড়ী, বালিগাঁও, বেতকা, ধীপুর, দিঘিরপাড়সহ বেশ কয়েকটি বাজারে লেপ-তোশকের দোকানে ব্যস্ত সময় পার করছেন কারিগরেরা। তুলাধোনার কাজ করছেন তাঁরা। পুরোপুরি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে সেই তুলা হরেক রঙের কাপড়ের কভারে ভরে তৈরি করা হবে বিভিন্ন সাইজের লেপ-তোশক।
একাধিক দোকানির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রতিবছর শীতের শুরুতেই ক্রেতারা লেপ-তোশকের দোকানগুলোতে আসতে থাকেন। শীতের মাত্রা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ক্রেতাদের ভিড়ও বাড়তে থাকে। এবারও ক্রেতারা লেপ-তোশকের আগাম অর্ডার দিচ্ছেন। কাজের ব্যস্ততার সঙ্গে এ সময় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আয়ও কয়েক গুণ বেড়ে যায়।
বর্তমানে দোকানগুলোতে জুটের তৈরি পাঁচ হাত দৈর্ঘ্যের তোশক ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ৬ হাত সাইজের তোশক বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৭০০ থেকে ২ হাজার টাকায়। এ ছাড়াও শিমুল তুলা দিয়ে তৈরি বালিশ ও লেপ বিক্রি হচ্ছে বেশ চড়া দামে। জুটের তুলা আমদানি জটিলতা এড়াতে অনেকেই দোকানে মেশিন বসিয়ে নিয়েছেন।
বালিগাঁওয়ের মায়ের দোয়া বেডিং স্টোরের মালিক শহিদ হোসেন বলেন, ‘শীতের সময় দোকানে চাপ পড়ে বেশি। এ জন্য মানুষ আগে থেকেই লেপ-তোশক বানিয়ে নিচ্ছেন। অর্ডারের বাইরেও কিছু রেডিমেড লেপ-তোশক বানিয়ে স্টক করে রাখছি। বর্তমানে দৈনিক ৭-৮টি লেপ-তোশকের অর্ডার পাচ্ছি। সারা দিন দুজন মিলে ১০টি লেপ-তোশক তৈরি করা যায়।’
শহিদ হোসেন আরও জানান, লেপ-তোশক তৈরিতে গার্মেন্টসের জুট ও কার্পাস তুলা ব্যবহার করা হয়। প্রতি কেজি জুট ৭০ থেকে ১২০ টাকা দামে কিনতে হয়। শিমুল তুলা বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা কেজি দরে।
আরেক দোকানি চানমিয়া বলেন, সুতা, কাপড় ও মজুরি ব্যয় বাড়ায় লেপ-তোশকের দামও তুলনামূলক বেড়েছে।
লেপ-তোশক বানাতে আসা আল-আমিন কবিরাজ বলেন, ‘পুরোপুরি শীত শুরু হলে লেপ-তোশক বানাতে বেশি খরচ পড়ে। আবার দোকানে অনেক ভিড় থাকে। অর্ডার দিলে সময়মতো ডেলিভারি পাওয়া যায় না। তাই আগে থেকেই লেপ-তোশক বানিয়ে রাখছি।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪