আজকের পত্রিকা: কৃষিঋণ বিতরণে হঠাৎ বাড়তি আগ্রহের রহস্যটা কী তারিক আফজাল: বাংলাদেশ একটি কৃষিপ্রধান দেশ। দেশের সার্বিক উন্নয়ন ও খাদ্যনিরাপত্তার অন্যতম চালিকাশক্তি কৃষি খাত। যার অন্যতম ধারক ও বাহকের দাবিদার কৃষক। সুতরাং দেশের উন্নয়ন করতে হলে কৃষকের উন্নয়নের কোনো বিকল্প নেই। এ জন্য দরকার কৃষকের মাঝে প্রয়োজনীয় ঋণ বিতরণ। বিশেষ করে পল্লি অঞ্চলে ভূমিহীন ও প্রান্তিক কৃষকের মাঝে সহজ শর্তে ঋণ বিতরণ করা।
আর কৃষকের মাঝে ঋণ বিতরণ করা সম্ভব হলেই কৃষি উৎপাদন বাড়বে। দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করবে। পাশাপাশি কৃষিতে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাবে। এতে দেশের বেকারত্ব কমবে। একটা পর্যায়ে দেশের দারিদ্র্যের হার কমে আসবে। এসব বিষয় বিবেচনা করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কৃষির জন্য ৫ হাজার কোটি টাকার পুনঃঅর্থায়ন তহবিল গঠন করেছে, যা দেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকের মাধ্যমে কৃষকের মাঝে বিতরণ করার কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এ ছাড়া ব্যাংকগুলো নিজস্ব তহবিল থেকেও কৃষি খাতে ঋণ বিতরণ অব্যাহত রেখেছে।
আজকের পত্রিকা: কৃষিঋণ বিতরণে আপনার ব্যাংকের কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে চাই।
তারিক আফজাল: দেশের প্রায় ৮৫ শতাংশ মানুষ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কৃষির সঙ্গে জড়িত। আর বর্তমান সরকার কৃষিবান্ধব সরকার। সুতরাং এ বিশাল জনগোষ্ঠীর প্রতি সরকারের বিশেষ নজর রয়েছে। করোনা মহামারির অভিঘাতে জর্জরিত কৃষিভিত্তিক গ্রামীণ অর্থনীতিকে পুনরুজ্জীবিত করার লক্ষ্য নিয়ে নানামুখী কার্যক্রম হাতে নিয়েছে সরকার। তারই অংশ হিসেবে কৃষিঋণ প্রদানের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক ৫ হাজার কোটি টাকার পুনঃঅর্থায়ন তহবিল গঠন করেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পুনঃঅর্থায়ন সুবিধার আওতায় গঠিত তহবিল থেকে অর্থ নিয়ে কৃষকদের ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে এবি ব্যাংক বিগত বছরগুলোতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। পাশাপাশি এবি ব্যাংক নিজস্ব তহবিল থেকেও কৃষিঋণ প্রদান করে যাচ্ছে। প্রান্তিক এবং ভূমিহীন কৃষকদের মাঝে জামানতবিহীন এবং সহজ শর্তে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে সরাসরি ঋণ প্রদান করছে। এমনকি এবি স্মার্টকার্ডের মাধ্যমে কোনো ঝামেলা ছাড়াই কৃষকের মাঝে ঋণ বিতরণ করা হচ্ছে।
আজকের পত্রিকা: স্মার্টকার্ডের মাধ্যমে ঋণ বিতরণের বাস্তব অনুভূতিটা কেমন?
তারিক আফজাল: এবি ব্যাংক কৃষকের মাঝে স্মার্টকার্ডের মাধ্যমে কৃষিঋণ বিতরণ কার্যক্রম শুরু করে গোপালগঞ্জ জেলায়। সেখানকার শেখ ফজলুল হক মণি আউটার স্টেডিয়ামে আনুষ্ঠানিকভাবে এ ঋণ বিতরণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। চার শতাধিক ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মাঝে স্মার্টকার্ডের মাধ্যমে কৃষিঋণ বিতরণ করা হয়। জনপ্রতিনিধি এবং স্থানীয় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সহযোগিতায় এ ঋণ বিতরণ করা হয়। শুধু স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি জমা দিয়ে ঋণ পেয়ে অনেক কৃষক আনন্দে কেঁদে ফেলেন। গোপালগঞ্জের পরে বরিশালে এ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। পর্যায়ক্রমে সারা দেশে এ কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।
আজকের পত্রিকা: জামানতবিহীন ঋণের ঝুঁকি কীভাবে দেখছেন।
তারিক আফজাল: স্মার্টকার্ডের মাধ্যমে ঋণ পেয়ে আনন্দে আত্মহারা হয়ে পড়েছেন কৃষক। তাঁরা ঋণ নিয়ে চাষাবাদ করবেন। হাঁস-মুরগি পালন করবেন। কোনো না কোনো উৎপাদন কাজে বিনিয়োগ করবেন। গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার গিমাডাঙ্গা স্কুলে কৃষকের মাঝে প্রথমে হিসাব খুলে এবি স্মার্টকার্ড বিতরণের মাধ্যমে কৃষিঋণ বিতরণ কার্যক্রম শুরু করা হয়। তাঁদের প্রত্যয় উপস্থিত সবাইকে মুগ্ধ করেছে। তাঁরা সময়মতো টাকা ফেরত দেবেন। কেউ মনে হয় না খেলাপি হবেন। তাঁদের ঋণ আদায় নিয়ে কোনো দুশ্চিন্তা নেই। খেটে খাওয়া কৃষক টাকা মারে না। অল্প ঋণের ঝুঁকি নিয়ে ভাবার তো কিছু নেই। বরং বড় ঋণ নিয়ে ঝুঁকি বেশি।
আজকের পত্রিকা: গোপালগঞ্জের গিমাডাঙ্গায় ক্রেডিট কার্ড বিতরণ করেছেন?
তারিক আফজাল: জাতির পিতার স্মৃতিবিজড়িত বিদ্যাপীঠ হিসেবে গিমাডাঙ্গা (জিটি) মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং গিমাডাঙ্গা (জিটি) উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সহজ শর্তে ক্রেডিট কার্ড প্রদান করা হয়েছে। এটা এবি ব্যাংকের করপোরেট কাজের অংশ। জাতির পিতার স্কুলের শিক্ষকদের ক্রেডিট কার্ড দিতে পেরে একটা অন্য রকম অনুভূতি কাজ করছে।
আজকের পত্রিকা: এবি ব্যাংককে সামনে কোথায় নিতে চান?
তারিক আফজাল: ব্যাংক কোনো সেবা প্রতিষ্ঠান নয়। তবে ব্যাংক সেবা দিয়ে মানুষকে সচ্ছল জীবন উপহার দিতে পারে। শুধু এককভাবে মুনাফা অর্জনই নয়, সামাজিক দায়বদ্ধতার জায়গায় এবি ব্যাংক সব সময় ছিল বদ্ধপরিকর। অতীতের মতো বর্তমানেও আমরা এ দেশ ও দেশের প্রান্তিক মানুষের জন্য দায়বদ্ধতা অনুভব করি। তারই লক্ষ্যে এবি ব্যাংকের সেবা দেশের মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছানোর মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার সারথি হতে কাজ করে যাচ্ছে। বিশেষ করে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে এবি ব্যাংকের সমর্থন ও প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।
আজকের পত্রিকা: কোন দিক বিবেচনা করে গ্রাহকেরা এবি ব্যাংককে বেছে নেবেন।
তারিক আফজাল: এবি ব্যাংকের গ্রাহকসেবা অন্যদের চেয়ে আলাদা। ১৬২০৭ নম্বরের কলসেন্টার থেকে শুরু করে প্রধান কার্যালয়ে গ্রাহক সেবা নিতে এলে তাদের সর্বোত্তম সেবা দেওয়ার চেষ্টা করি। এটাই আমাদের গ্রাহক আকর্ষণের মূলমন্ত্র।
আজকের পত্রিকা: ব্যাংকিং খাতের মূল চ্যালেঞ্জ কী?
তারিক আফজাল: ব্যাংকিং খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠাই চ্যালেঞ্জ। এটি খুবই প্রয়োজন। এ ছাড়া খেলাপি ঋণ আদায়ের বিকল্প নেই। এ জন্য ঋণ বিতরণ ও আদায়ে মনে রাখতে হবে, কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নয়।
আজকের পত্রিকা: কৃষিঋণ বিতরণে হঠাৎ বাড়তি আগ্রহের রহস্যটা কী তারিক আফজাল: বাংলাদেশ একটি কৃষিপ্রধান দেশ। দেশের সার্বিক উন্নয়ন ও খাদ্যনিরাপত্তার অন্যতম চালিকাশক্তি কৃষি খাত। যার অন্যতম ধারক ও বাহকের দাবিদার কৃষক। সুতরাং দেশের উন্নয়ন করতে হলে কৃষকের উন্নয়নের কোনো বিকল্প নেই। এ জন্য দরকার কৃষকের মাঝে প্রয়োজনীয় ঋণ বিতরণ। বিশেষ করে পল্লি অঞ্চলে ভূমিহীন ও প্রান্তিক কৃষকের মাঝে সহজ শর্তে ঋণ বিতরণ করা।
আর কৃষকের মাঝে ঋণ বিতরণ করা সম্ভব হলেই কৃষি উৎপাদন বাড়বে। দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করবে। পাশাপাশি কৃষিতে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাবে। এতে দেশের বেকারত্ব কমবে। একটা পর্যায়ে দেশের দারিদ্র্যের হার কমে আসবে। এসব বিষয় বিবেচনা করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কৃষির জন্য ৫ হাজার কোটি টাকার পুনঃঅর্থায়ন তহবিল গঠন করেছে, যা দেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকের মাধ্যমে কৃষকের মাঝে বিতরণ করার কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এ ছাড়া ব্যাংকগুলো নিজস্ব তহবিল থেকেও কৃষি খাতে ঋণ বিতরণ অব্যাহত রেখেছে।
আজকের পত্রিকা: কৃষিঋণ বিতরণে আপনার ব্যাংকের কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে চাই।
তারিক আফজাল: দেশের প্রায় ৮৫ শতাংশ মানুষ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কৃষির সঙ্গে জড়িত। আর বর্তমান সরকার কৃষিবান্ধব সরকার। সুতরাং এ বিশাল জনগোষ্ঠীর প্রতি সরকারের বিশেষ নজর রয়েছে। করোনা মহামারির অভিঘাতে জর্জরিত কৃষিভিত্তিক গ্রামীণ অর্থনীতিকে পুনরুজ্জীবিত করার লক্ষ্য নিয়ে নানামুখী কার্যক্রম হাতে নিয়েছে সরকার। তারই অংশ হিসেবে কৃষিঋণ প্রদানের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক ৫ হাজার কোটি টাকার পুনঃঅর্থায়ন তহবিল গঠন করেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পুনঃঅর্থায়ন সুবিধার আওতায় গঠিত তহবিল থেকে অর্থ নিয়ে কৃষকদের ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে এবি ব্যাংক বিগত বছরগুলোতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। পাশাপাশি এবি ব্যাংক নিজস্ব তহবিল থেকেও কৃষিঋণ প্রদান করে যাচ্ছে। প্রান্তিক এবং ভূমিহীন কৃষকদের মাঝে জামানতবিহীন এবং সহজ শর্তে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে সরাসরি ঋণ প্রদান করছে। এমনকি এবি স্মার্টকার্ডের মাধ্যমে কোনো ঝামেলা ছাড়াই কৃষকের মাঝে ঋণ বিতরণ করা হচ্ছে।
আজকের পত্রিকা: স্মার্টকার্ডের মাধ্যমে ঋণ বিতরণের বাস্তব অনুভূতিটা কেমন?
তারিক আফজাল: এবি ব্যাংক কৃষকের মাঝে স্মার্টকার্ডের মাধ্যমে কৃষিঋণ বিতরণ কার্যক্রম শুরু করে গোপালগঞ্জ জেলায়। সেখানকার শেখ ফজলুল হক মণি আউটার স্টেডিয়ামে আনুষ্ঠানিকভাবে এ ঋণ বিতরণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। চার শতাধিক ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মাঝে স্মার্টকার্ডের মাধ্যমে কৃষিঋণ বিতরণ করা হয়। জনপ্রতিনিধি এবং স্থানীয় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সহযোগিতায় এ ঋণ বিতরণ করা হয়। শুধু স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি জমা দিয়ে ঋণ পেয়ে অনেক কৃষক আনন্দে কেঁদে ফেলেন। গোপালগঞ্জের পরে বরিশালে এ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। পর্যায়ক্রমে সারা দেশে এ কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।
আজকের পত্রিকা: জামানতবিহীন ঋণের ঝুঁকি কীভাবে দেখছেন।
তারিক আফজাল: স্মার্টকার্ডের মাধ্যমে ঋণ পেয়ে আনন্দে আত্মহারা হয়ে পড়েছেন কৃষক। তাঁরা ঋণ নিয়ে চাষাবাদ করবেন। হাঁস-মুরগি পালন করবেন। কোনো না কোনো উৎপাদন কাজে বিনিয়োগ করবেন। গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার গিমাডাঙ্গা স্কুলে কৃষকের মাঝে প্রথমে হিসাব খুলে এবি স্মার্টকার্ড বিতরণের মাধ্যমে কৃষিঋণ বিতরণ কার্যক্রম শুরু করা হয়। তাঁদের প্রত্যয় উপস্থিত সবাইকে মুগ্ধ করেছে। তাঁরা সময়মতো টাকা ফেরত দেবেন। কেউ মনে হয় না খেলাপি হবেন। তাঁদের ঋণ আদায় নিয়ে কোনো দুশ্চিন্তা নেই। খেটে খাওয়া কৃষক টাকা মারে না। অল্প ঋণের ঝুঁকি নিয়ে ভাবার তো কিছু নেই। বরং বড় ঋণ নিয়ে ঝুঁকি বেশি।
আজকের পত্রিকা: গোপালগঞ্জের গিমাডাঙ্গায় ক্রেডিট কার্ড বিতরণ করেছেন?
তারিক আফজাল: জাতির পিতার স্মৃতিবিজড়িত বিদ্যাপীঠ হিসেবে গিমাডাঙ্গা (জিটি) মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং গিমাডাঙ্গা (জিটি) উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সহজ শর্তে ক্রেডিট কার্ড প্রদান করা হয়েছে। এটা এবি ব্যাংকের করপোরেট কাজের অংশ। জাতির পিতার স্কুলের শিক্ষকদের ক্রেডিট কার্ড দিতে পেরে একটা অন্য রকম অনুভূতি কাজ করছে।
আজকের পত্রিকা: এবি ব্যাংককে সামনে কোথায় নিতে চান?
তারিক আফজাল: ব্যাংক কোনো সেবা প্রতিষ্ঠান নয়। তবে ব্যাংক সেবা দিয়ে মানুষকে সচ্ছল জীবন উপহার দিতে পারে। শুধু এককভাবে মুনাফা অর্জনই নয়, সামাজিক দায়বদ্ধতার জায়গায় এবি ব্যাংক সব সময় ছিল বদ্ধপরিকর। অতীতের মতো বর্তমানেও আমরা এ দেশ ও দেশের প্রান্তিক মানুষের জন্য দায়বদ্ধতা অনুভব করি। তারই লক্ষ্যে এবি ব্যাংকের সেবা দেশের মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছানোর মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার সারথি হতে কাজ করে যাচ্ছে। বিশেষ করে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে এবি ব্যাংকের সমর্থন ও প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।
আজকের পত্রিকা: কোন দিক বিবেচনা করে গ্রাহকেরা এবি ব্যাংককে বেছে নেবেন।
তারিক আফজাল: এবি ব্যাংকের গ্রাহকসেবা অন্যদের চেয়ে আলাদা। ১৬২০৭ নম্বরের কলসেন্টার থেকে শুরু করে প্রধান কার্যালয়ে গ্রাহক সেবা নিতে এলে তাদের সর্বোত্তম সেবা দেওয়ার চেষ্টা করি। এটাই আমাদের গ্রাহক আকর্ষণের মূলমন্ত্র।
আজকের পত্রিকা: ব্যাংকিং খাতের মূল চ্যালেঞ্জ কী?
তারিক আফজাল: ব্যাংকিং খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠাই চ্যালেঞ্জ। এটি খুবই প্রয়োজন। এ ছাড়া খেলাপি ঋণ আদায়ের বিকল্প নেই। এ জন্য ঋণ বিতরণ ও আদায়ে মনে রাখতে হবে, কেউই আইনের ঊর্ধ্বে নয়।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪