মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের সিঙ্গাইর উপজেলায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে হত্যার দায়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড পাওয়া সিরাজুল ইসলাম (৪০) নামে এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। তিনি গ্রেপ্তার এড়াতে বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে বেড়িয়েছেন প্রায় দেড় যুগের বেশি সময়। গত বুধবার রাতে নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার চর সৈয়দপুর এলাকা থেকে র্যাবের সদস্যরা সিরাজুলকে গ্রেপ্তার করেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে র্যাব-৪-এর মানিকগঞ্জ ক্যাম্পের কমান্ডার লেফটেন্যান্ট আরিফ হাসেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। গ্রেপ্তার সিরাজুল ইসলামের বাড়ি মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার বারাহির চর গ্রামে।
জানা গেছে, সিরাজুল জামিনে বের হয়ে নিজেকে আড়াল করতে রাজ নাম ধারণ করে নারায়ণগঞ্জের সদর উপজেলার চর সৈয়দপুর গ্রামকে বর্তমান ঠিকানা হিসেবে ব্যবহার করে জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরি করেন। তবে তাঁর স্থায়ী ঠিকানা হিসেবে মানিকগঞ্জ সদরের বারাহির চরের নাম ব্যবহার করেন। হত্যাকাণ্ডের পর থেকে প্রায় দেড় যুগের বেশি সময় ধরে তিনি পলাতক ছিলেন।
বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, ২০০২ সালের জুলাই মাসে মানিকগঞ্জের সিঙ্গাইর উপজেলার জামশা গ্রামের আবদুল জলিলের মেয়ে জুলেখা বেগমকে বিয়ে করেন সিরাজুল। যৌতুক হিসেবে নগদ অর্থ, স্বর্ণালংকার এবং আসবাব দেওয়া হয়। কিন্তু আরও যৌতুকের দাবিতে প্রায়ই স্ত্রীকে মারধর করতেন সিরাজুল। এ নিয়ে সালিস বৈঠক হলে সিরাজুল আরও ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। ২০০৩ সালের ৬ ডিসেম্বর পূর্বপরিকল্পিতভাবে শ্বশুরবাড়ির অদূরে কালীগঙ্গা নদীর পাড়ে আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে নিয়ে যান সিরাজুল। গলায় গামছা পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করেন। ঘটনার পর দিন পুলিশ জুলেখার লাশ উদ্ধার করে। পরে জুলেখার পিতা বাদী হয়ে সাতজনের বিরুদ্ধে থানায় হত্যা মামলা করেন। পুলিশ প্রধান আসামি সিরাজুলকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারের তিন মাস পর জামিনে মুক্ত হন সিরাজুল। পরে আত্মগোপন করেন। ২০০৫ সালে মানিকগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ মো. মোতাহার হোসেন সিরাজুলকে মৃত্যুদণ্ড দেন।
এ বিষয়ে সিঙ্গাইর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম মোল্লা আজকের পত্রিকাকে জানান, গ্রেপ্তার সিরাজুল ইসলামকে সিঙ্গাইর থানায় হস্তান্তর করেছে র্যাব। আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
মানিকগঞ্জের সিঙ্গাইর উপজেলায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে হত্যার দায়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড পাওয়া সিরাজুল ইসলাম (৪০) নামে এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। তিনি গ্রেপ্তার এড়াতে বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে বেড়িয়েছেন প্রায় দেড় যুগের বেশি সময়। গত বুধবার রাতে নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার চর সৈয়দপুর এলাকা থেকে র্যাবের সদস্যরা সিরাজুলকে গ্রেপ্তার করেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে র্যাব-৪-এর মানিকগঞ্জ ক্যাম্পের কমান্ডার লেফটেন্যান্ট আরিফ হাসেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। গ্রেপ্তার সিরাজুল ইসলামের বাড়ি মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার বারাহির চর গ্রামে।
জানা গেছে, সিরাজুল জামিনে বের হয়ে নিজেকে আড়াল করতে রাজ নাম ধারণ করে নারায়ণগঞ্জের সদর উপজেলার চর সৈয়দপুর গ্রামকে বর্তমান ঠিকানা হিসেবে ব্যবহার করে জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরি করেন। তবে তাঁর স্থায়ী ঠিকানা হিসেবে মানিকগঞ্জ সদরের বারাহির চরের নাম ব্যবহার করেন। হত্যাকাণ্ডের পর থেকে প্রায় দেড় যুগের বেশি সময় ধরে তিনি পলাতক ছিলেন।
বিজ্ঞপ্তিতে র্যাব জানায়, ২০০২ সালের জুলাই মাসে মানিকগঞ্জের সিঙ্গাইর উপজেলার জামশা গ্রামের আবদুল জলিলের মেয়ে জুলেখা বেগমকে বিয়ে করেন সিরাজুল। যৌতুক হিসেবে নগদ অর্থ, স্বর্ণালংকার এবং আসবাব দেওয়া হয়। কিন্তু আরও যৌতুকের দাবিতে প্রায়ই স্ত্রীকে মারধর করতেন সিরাজুল। এ নিয়ে সালিস বৈঠক হলে সিরাজুল আরও ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। ২০০৩ সালের ৬ ডিসেম্বর পূর্বপরিকল্পিতভাবে শ্বশুরবাড়ির অদূরে কালীগঙ্গা নদীর পাড়ে আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে নিয়ে যান সিরাজুল। গলায় গামছা পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করেন। ঘটনার পর দিন পুলিশ জুলেখার লাশ উদ্ধার করে। পরে জুলেখার পিতা বাদী হয়ে সাতজনের বিরুদ্ধে থানায় হত্যা মামলা করেন। পুলিশ প্রধান আসামি সিরাজুলকে গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারের তিন মাস পর জামিনে মুক্ত হন সিরাজুল। পরে আত্মগোপন করেন। ২০০৫ সালে মানিকগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ মো. মোতাহার হোসেন সিরাজুলকে মৃত্যুদণ্ড দেন।
এ বিষয়ে সিঙ্গাইর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম মোল্লা আজকের পত্রিকাকে জানান, গ্রেপ্তার সিরাজুল ইসলামকে সিঙ্গাইর থানায় হস্তান্তর করেছে র্যাব। আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪