কয়েক বছর আগেই ব্রিটেনের সাবেক টেনিস খেলোয়াড় টিম হেনম্যান পূর্বানুমান করেছিলেন, ক্যারিয়ার শেষের আগে নোভাক জোকোভিচের নামের পাশে দেখা যাবে ২৮টি গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপা। এখন পরিস্থিতি এমন—সার্বিয়ান তারকার নামের পাশে এর চেয়েও বেশি শিরোপা দেখা যেতে পারে, এটা এখন টেনিসের বাইরের লোকজনও বোঝে। চলতি উইম্বলডনে জোকোভিচকে দেখে তো সুইডিশ টেনিস গ্রেট ম্যাটস উইল্যান্ডার বলেই বসলেন, ৩০টি শিরোপাও জোকোভিচের জন্য জেতা সম্ভব, ‘তার ২৮, ২৯ কিংবা ৩০টি গ্র্যান্ড স্লাম না জেতার কোনো কারণ দেখি না আমি।’
কেন দেখেন না সে ব্যাখ্যাও দিয়েছেন উইল্যান্ডার, ‘উইম্বলডনে সে-ই ফেবারিট, যা তাঁকে ইউএস ওপেনেও ফেবারিটের মর্যাদা দেবে। দশবার অস্ট্রেলিয়ান ওপেন জেতায় সেখানেও সে ফেবারিট। আর ফ্রেঞ্চ ওপেনে তো সে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন।’
এভাবে দূরের ছবি এঁকেছেন কি না, তা জোকোভিচই ভালো বলতে পারবেন, তবে পরশু উইম্বলডনের শেষ আন্দ্রেই রুবলেভের বিপক্ষে ৪-৬, ৬-১, ৬-৪, ৬-৩ গেমে জয়ের পর নিজেকে টুর্নামেন্টের ফেবারিট হিসেবেই ঘোষণা দিলেন জোকোভিচ। আর সে ঘোষণা দিতে কণ্ঠে বিনয় ঝরিয়ে বললেন, ‘ঔদ্ধত্যের মতো শোনাতে চাই না, তবে অবশ্য (উইম্বলডনে) ফেবারিট ভাবি নিজেকে।’ ভাবাটা দোষের কিছু নয়, সেটির ব্যাখ্যা দিতেই যেন পরের অংশে বললেন, ‘ক্যারিয়ারের এখানে আমার সাফল্য, শেষ চারবারের মধ্যে চারবারই শিরোপা জিতেছি, এসব বিবেচনায় নিজেকে ফেবারিটই ভাবি আমি।’
পরশুর কোয়ার্টার ফাইনালটি ছিল উইম্বলডনে জোকোভিচের ৪০০তম ম্যাচ। সেন্টার কোর্টে টানা ৪৪তম জয়। যে জয়ে ঘাসের কোর্টের গ্র্যান্ড স্লামে তাঁর সাফল্যের হার দাঁড়িয়েছে ৯০.১ শতাংশ, যা রজার ফেদেরার (৮৮.২৪ শতাংশ) এবং পিট সাম্প্রাসের (৯০ শতাংশ) চেয়েও বেশি। কীভাবে সম্ভব? সম্ভব, চাপের মধ্যে থেকেও খেলাটা উপভোগ করার কারণে। জোকোভিচ জানাচ্ছেন, তাঁর যে অবস্থান, তাতে সবাই-ই তাঁকে হারাতে চায়, ‘এটা ভালো লাগে আমার। এমন অবস্থানে যে কেউই আসতে চায়, যে অবস্থানে থাকলে সবাই তাঁকে হারাতে চায়।’
ছত্রিশেও ‘সুপার ফিট’ জোকোভিচ। তার ওপর রয়েছেন ক্যারিয়ারের সেরা ছন্দে। সব মিলিয়ে অপ্রতিরোধ্যই মনে হচ্ছে তাঁকে। ঘাসের কোর্টের গ্র্যান্ড স্লামে তাঁর সঙ্গে ফাইনাল খেলার জন্য মুখিয়ে আছেন, যিনি সেই কার্লোস আলকারাসকেই টুর্নামেন্টে জোকোর সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী ধরা হচ্ছে। তবে সে ফাইনালের আগে সেমিফাইনালে নতুনের কেতন ওড়ানো ২১ বছর বয়সী ইয়ানিক সিনারের মুখোমুখি জোকোভিচ। শুক্রবার অনুষ্ঠেয় সে সেমিফাইনালে জোকোভিচ ও সিনারের বয়সের ব্যবধান হবে ১৪ বছর ৮৬ দিন। উন্মুক্ত যুগের উইম্বলডনের সেমিফাইনালে দুই প্রতিযোগীর বয়সের এত ব্যবধান আগে দেখেনি টেনিস। জোকোভিচের কল্যাণে আরও কত কী যে দেখতে হবে!
কয়েক বছর আগেই ব্রিটেনের সাবেক টেনিস খেলোয়াড় টিম হেনম্যান পূর্বানুমান করেছিলেন, ক্যারিয়ার শেষের আগে নোভাক জোকোভিচের নামের পাশে দেখা যাবে ২৮টি গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপা। এখন পরিস্থিতি এমন—সার্বিয়ান তারকার নামের পাশে এর চেয়েও বেশি শিরোপা দেখা যেতে পারে, এটা এখন টেনিসের বাইরের লোকজনও বোঝে। চলতি উইম্বলডনে জোকোভিচকে দেখে তো সুইডিশ টেনিস গ্রেট ম্যাটস উইল্যান্ডার বলেই বসলেন, ৩০টি শিরোপাও জোকোভিচের জন্য জেতা সম্ভব, ‘তার ২৮, ২৯ কিংবা ৩০টি গ্র্যান্ড স্লাম না জেতার কোনো কারণ দেখি না আমি।’
কেন দেখেন না সে ব্যাখ্যাও দিয়েছেন উইল্যান্ডার, ‘উইম্বলডনে সে-ই ফেবারিট, যা তাঁকে ইউএস ওপেনেও ফেবারিটের মর্যাদা দেবে। দশবার অস্ট্রেলিয়ান ওপেন জেতায় সেখানেও সে ফেবারিট। আর ফ্রেঞ্চ ওপেনে তো সে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন।’
এভাবে দূরের ছবি এঁকেছেন কি না, তা জোকোভিচই ভালো বলতে পারবেন, তবে পরশু উইম্বলডনের শেষ আন্দ্রেই রুবলেভের বিপক্ষে ৪-৬, ৬-১, ৬-৪, ৬-৩ গেমে জয়ের পর নিজেকে টুর্নামেন্টের ফেবারিট হিসেবেই ঘোষণা দিলেন জোকোভিচ। আর সে ঘোষণা দিতে কণ্ঠে বিনয় ঝরিয়ে বললেন, ‘ঔদ্ধত্যের মতো শোনাতে চাই না, তবে অবশ্য (উইম্বলডনে) ফেবারিট ভাবি নিজেকে।’ ভাবাটা দোষের কিছু নয়, সেটির ব্যাখ্যা দিতেই যেন পরের অংশে বললেন, ‘ক্যারিয়ারের এখানে আমার সাফল্য, শেষ চারবারের মধ্যে চারবারই শিরোপা জিতেছি, এসব বিবেচনায় নিজেকে ফেবারিটই ভাবি আমি।’
পরশুর কোয়ার্টার ফাইনালটি ছিল উইম্বলডনে জোকোভিচের ৪০০তম ম্যাচ। সেন্টার কোর্টে টানা ৪৪তম জয়। যে জয়ে ঘাসের কোর্টের গ্র্যান্ড স্লামে তাঁর সাফল্যের হার দাঁড়িয়েছে ৯০.১ শতাংশ, যা রজার ফেদেরার (৮৮.২৪ শতাংশ) এবং পিট সাম্প্রাসের (৯০ শতাংশ) চেয়েও বেশি। কীভাবে সম্ভব? সম্ভব, চাপের মধ্যে থেকেও খেলাটা উপভোগ করার কারণে। জোকোভিচ জানাচ্ছেন, তাঁর যে অবস্থান, তাতে সবাই-ই তাঁকে হারাতে চায়, ‘এটা ভালো লাগে আমার। এমন অবস্থানে যে কেউই আসতে চায়, যে অবস্থানে থাকলে সবাই তাঁকে হারাতে চায়।’
ছত্রিশেও ‘সুপার ফিট’ জোকোভিচ। তার ওপর রয়েছেন ক্যারিয়ারের সেরা ছন্দে। সব মিলিয়ে অপ্রতিরোধ্যই মনে হচ্ছে তাঁকে। ঘাসের কোর্টের গ্র্যান্ড স্লামে তাঁর সঙ্গে ফাইনাল খেলার জন্য মুখিয়ে আছেন, যিনি সেই কার্লোস আলকারাসকেই টুর্নামেন্টে জোকোর সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী ধরা হচ্ছে। তবে সে ফাইনালের আগে সেমিফাইনালে নতুনের কেতন ওড়ানো ২১ বছর বয়সী ইয়ানিক সিনারের মুখোমুখি জোকোভিচ। শুক্রবার অনুষ্ঠেয় সে সেমিফাইনালে জোকোভিচ ও সিনারের বয়সের ব্যবধান হবে ১৪ বছর ৮৬ দিন। উন্মুক্ত যুগের উইম্বলডনের সেমিফাইনালে দুই প্রতিযোগীর বয়সের এত ব্যবধান আগে দেখেনি টেনিস। জোকোভিচের কল্যাণে আরও কত কী যে দেখতে হবে!
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১০ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫