আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা জোটের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক আধিপত্যের দিন শেষ। প্রাচ্য আধুনিক ইতিহাসে প্রথমবারের মতো পশ্চিমাদের সমান দাবি নিয়ে হাজির হচ্ছে বিশ্বদরবারে। করোনা মহামারি ও ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্য দিয়ে এটা স্পষ্ট। গত শনিবার লন্ডনের এক বক্তৃতায় এসব কথা বলেন যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের রাজনীতি, অর্থনীতিসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনার আয়োজন করে লন্ডনে অবস্থিত ডিচলে ফাউন্ডেশন। এতে শনিবার ‘আফটার ইউক্রেন, হোয়াট লেসনস নাও ফর ওয়েস্টার্ন লিডারশিপ?’ শিরোনামে একটি প্রবন্ধ পাঠ করেন টনি ব্লেয়ার।
লেবার পার্টির সাবেক এই নেতা বলেন, পশ্চিমা বিশ্বের রাজনীতি সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত, যেকোনো সময়ের তুলনায় একরোখা, বিশ্রী, অকার্যকর, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকেন্দ্রিক। এসব আমাদের স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্রনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। ইউক্রেন-সংকট আমাদের অতীত কার্যক্রম গভীরভাবে পর্যালোচনা করার একটা মহাসুযোগ।
চীন নিজের যোগ্যতায় এখন বিশ্বের দ্বিতীয় পরাশক্তি। এটা শুধু পশ্চিমা শক্তিকেই চ্যালেঞ্জ করে থামবে না— আমাদের ব্যবস্থা, সরকার পদ্ধতি ও জীবনযাপনকেও প্রশ্নবিদ্ধ করবে। সে একা নয়। রাশিয়া ইতিমধ্যেই তার মিত্র। সম্ভবত ইরানকেও সে সঙ্গে পাবে।
এ অবস্থায় বিশ্ব অন্তত দুইটা প্রধান কেন্দ্রে, কিংবা কয়েকটি কেন্দ্রে বিভক্ত হয়ে পড়বে। আমাকে ভুল বুঝবেন না—আমাদের বিবেচনা অনুযায়ী চীনকে পরিচালনা করা যাবে না। চলতি শতাব্দীর মূল ভূরাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ রাশিয়া নয়, চীন।
১৯৯৭ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনকারী টনি ব্লেয়ার পশ্চিমা নেতাদের উদ্দেশে বলেন, ‘চীন নিয়ে আমাদের নির্মোহ, বাস্তবসম্মত হতে হবে। এক দশকের মধ্যে অর্থনীতিটি যুক্তরাষ্ট্রকে অতিক্রম করে যেতে পারে। চলতি শতাব্দীতে প্রযুক্তি, ওষুধ ইত্যাদিতে নেতৃত্ব দেবে দেশটি।
আফগানিস্তান ও ইরাক হামলার অন্যতম সমর্থক টনি ব্লেয়ার মনে করেন, এই পরিস্থিতিতে নতুন বিশ্বব্যবস্থায় প্রাসঙ্গিক থাকতে পশ্চিমাদের একটি সাধারণ কৌশল গ্রহণ করতে হবে। সমন্বয়, প্রতিশ্রুতি ও দক্ষতা বজায় রাখতে হবে। সামরিক ব্যয় বাড়িয়ে সামরিক শ্রেষ্ঠত্ব ধরে রাখতে হবে। তৃতীয় বিশ্বে বিনিয়োগ, সাংস্কৃতিক আদান-প্রদানের বিস্তার ঘটিয়ে ‘সফট-পাওয়ার’কে শক্তিশালী করতে হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা জোটের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক আধিপত্যের দিন শেষ। প্রাচ্য আধুনিক ইতিহাসে প্রথমবারের মতো পশ্চিমাদের সমান দাবি নিয়ে হাজির হচ্ছে বিশ্বদরবারে। করোনা মহামারি ও ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্য দিয়ে এটা স্পষ্ট। গত শনিবার লন্ডনের এক বক্তৃতায় এসব কথা বলেন যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের রাজনীতি, অর্থনীতিসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনার আয়োজন করে লন্ডনে অবস্থিত ডিচলে ফাউন্ডেশন। এতে শনিবার ‘আফটার ইউক্রেন, হোয়াট লেসনস নাও ফর ওয়েস্টার্ন লিডারশিপ?’ শিরোনামে একটি প্রবন্ধ পাঠ করেন টনি ব্লেয়ার।
লেবার পার্টির সাবেক এই নেতা বলেন, পশ্চিমা বিশ্বের রাজনীতি সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত, যেকোনো সময়ের তুলনায় একরোখা, বিশ্রী, অকার্যকর, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকেন্দ্রিক। এসব আমাদের স্বরাষ্ট্র ও পররাষ্ট্রনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। ইউক্রেন-সংকট আমাদের অতীত কার্যক্রম গভীরভাবে পর্যালোচনা করার একটা মহাসুযোগ।
চীন নিজের যোগ্যতায় এখন বিশ্বের দ্বিতীয় পরাশক্তি। এটা শুধু পশ্চিমা শক্তিকেই চ্যালেঞ্জ করে থামবে না— আমাদের ব্যবস্থা, সরকার পদ্ধতি ও জীবনযাপনকেও প্রশ্নবিদ্ধ করবে। সে একা নয়। রাশিয়া ইতিমধ্যেই তার মিত্র। সম্ভবত ইরানকেও সে সঙ্গে পাবে।
এ অবস্থায় বিশ্ব অন্তত দুইটা প্রধান কেন্দ্রে, কিংবা কয়েকটি কেন্দ্রে বিভক্ত হয়ে পড়বে। আমাকে ভুল বুঝবেন না—আমাদের বিবেচনা অনুযায়ী চীনকে পরিচালনা করা যাবে না। চলতি শতাব্দীর মূল ভূরাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ রাশিয়া নয়, চীন।
১৯৯৭ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনকারী টনি ব্লেয়ার পশ্চিমা নেতাদের উদ্দেশে বলেন, ‘চীন নিয়ে আমাদের নির্মোহ, বাস্তবসম্মত হতে হবে। এক দশকের মধ্যে অর্থনীতিটি যুক্তরাষ্ট্রকে অতিক্রম করে যেতে পারে। চলতি শতাব্দীতে প্রযুক্তি, ওষুধ ইত্যাদিতে নেতৃত্ব দেবে দেশটি।
আফগানিস্তান ও ইরাক হামলার অন্যতম সমর্থক টনি ব্লেয়ার মনে করেন, এই পরিস্থিতিতে নতুন বিশ্বব্যবস্থায় প্রাসঙ্গিক থাকতে পশ্চিমাদের একটি সাধারণ কৌশল গ্রহণ করতে হবে। সমন্বয়, প্রতিশ্রুতি ও দক্ষতা বজায় রাখতে হবে। সামরিক ব্যয় বাড়িয়ে সামরিক শ্রেষ্ঠত্ব ধরে রাখতে হবে। তৃতীয় বিশ্বে বিনিয়োগ, সাংস্কৃতিক আদান-প্রদানের বিস্তার ঘটিয়ে ‘সফট-পাওয়ার’কে শক্তিশালী করতে হবে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫