নীলফামারী প্রতিনিধি
বন্যার কোনো পূর্বাভাস না থাকায় ব্যারাজের গেট বন্ধ রাখা হয়। গত ২০ অক্টোবরের বন্যা ছিল আকস্মিক। ভারত থেকে আগাম বন্যার বার্তা না পাওয়ায় অতিরিক্ত পানির চাপে তিস্তা ব্যারাজের ফ্লাড বাইপাস ভেঙে যায়। তদন্ত কমিটির কাছে বিষয়টি এভাবে জানালেন ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী (যান্ত্রিক বিভাগ) রুবাইয়াত ইমতিয়াজ।
তিনি আরও জানান, উত্তরের তিন জেলায় বোরো মৌসুমে নিরবচ্ছিন্ন সেচের পানির জন্য অক্টোবর মাসের ব্যারাজের গেট আটকিয়ে নদীর পানি রাখা হয়। এবার এ মাসে তিস্তা ব্যারাজের উজানে ভারত অংশে ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে বন্যা দেখা দেয়। পানির চাপ কমাতে ১৯ অক্টোবর ভারতের গজলডোবা ব্যারাজের গেট খুলে দেওয়ায় তিস্তা ব্যারাজে আকস্মিক বন্যার সৃষ্টি হয়। রাতে দ্রুত ব্যারাজের গেট খুলে দেওয়ার পরও সাড়ে ৪ হাজার কিউসেক ধারণক্ষমতার এ ব্যারাজে অতিরিক্ত দুই হাজার কিউসেক পানি নদীতে থাকায় ফ্লাড বাইপাসটি খুলে (ভেঙে) যায়।
ডিমলার খালিশা চাপানী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান বলেন, ‘গত বন্যায় আগাম বার্তা জানিয়ে দেয় ব্যারাজ কর্তৃপক্ষ, কিন্তু এবার আমরা তা জানতে পারিনি। ফলে চরাঞ্চলের মানুষ ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। সেদিনের বন্যার পানির চাপ ছিল অস্বাভাবিক।’
তদন্ত দলের প্রধান বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা) মো. মিজানুর রহমান পরিদর্শন শেষে উপস্থিত জনপ্রতিনিধি ও সাধারণ মানুষকে জানান, দ্রুত সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে। তবে উপস্থিত গণমাধ্যমকর্মীদের কাছে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার আগে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
এর আগে ১১ ডিসেম্বর আজকের পত্রিকায় ‘কার অবহেলায় এই বিপুল ক্ষয়ক্ষতি’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এতে লালমনিরহাট-২ আসনের সাংসদ মোতাহার হোসেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলীদের দায়ী করে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে লিখিত একটি অভিযোগ করেন। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে মন্ত্রণালয়ের গঠিত তিন সদস্যের একটি তদন্ত দল গত শনিবার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। এ সময় ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তা-কর্মচারী, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও তিস্তাপারের সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলেছে তদন্ত দল।
প্রসঙ্গত, গত ২০ অক্টোবর তিস্তা নদীর ডালিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ৭০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হয়। এতে পাউবোর সম্পদসহ ক্ষতিগ্রস্ত হয় প্রায় শতকোটি টাকার সম্পদ।
বন্যার কোনো পূর্বাভাস না থাকায় ব্যারাজের গেট বন্ধ রাখা হয়। গত ২০ অক্টোবরের বন্যা ছিল আকস্মিক। ভারত থেকে আগাম বন্যার বার্তা না পাওয়ায় অতিরিক্ত পানির চাপে তিস্তা ব্যারাজের ফ্লাড বাইপাস ভেঙে যায়। তদন্ত কমিটির কাছে বিষয়টি এভাবে জানালেন ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী (যান্ত্রিক বিভাগ) রুবাইয়াত ইমতিয়াজ।
তিনি আরও জানান, উত্তরের তিন জেলায় বোরো মৌসুমে নিরবচ্ছিন্ন সেচের পানির জন্য অক্টোবর মাসের ব্যারাজের গেট আটকিয়ে নদীর পানি রাখা হয়। এবার এ মাসে তিস্তা ব্যারাজের উজানে ভারত অংশে ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে বন্যা দেখা দেয়। পানির চাপ কমাতে ১৯ অক্টোবর ভারতের গজলডোবা ব্যারাজের গেট খুলে দেওয়ায় তিস্তা ব্যারাজে আকস্মিক বন্যার সৃষ্টি হয়। রাতে দ্রুত ব্যারাজের গেট খুলে দেওয়ার পরও সাড়ে ৪ হাজার কিউসেক ধারণক্ষমতার এ ব্যারাজে অতিরিক্ত দুই হাজার কিউসেক পানি নদীতে থাকায় ফ্লাড বাইপাসটি খুলে (ভেঙে) যায়।
ডিমলার খালিশা চাপানী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান বলেন, ‘গত বন্যায় আগাম বার্তা জানিয়ে দেয় ব্যারাজ কর্তৃপক্ষ, কিন্তু এবার আমরা তা জানতে পারিনি। ফলে চরাঞ্চলের মানুষ ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। সেদিনের বন্যার পানির চাপ ছিল অস্বাভাবিক।’
তদন্ত দলের প্রধান বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা) মো. মিজানুর রহমান পরিদর্শন শেষে উপস্থিত জনপ্রতিনিধি ও সাধারণ মানুষকে জানান, দ্রুত সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে। তবে উপস্থিত গণমাধ্যমকর্মীদের কাছে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার আগে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
এর আগে ১১ ডিসেম্বর আজকের পত্রিকায় ‘কার অবহেলায় এই বিপুল ক্ষয়ক্ষতি’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এতে লালমনিরহাট-২ আসনের সাংসদ মোতাহার হোসেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলীদের দায়ী করে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে লিখিত একটি অভিযোগ করেন। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে মন্ত্রণালয়ের গঠিত তিন সদস্যের একটি তদন্ত দল গত শনিবার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। এ সময় ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তা-কর্মচারী, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও তিস্তাপারের সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলেছে তদন্ত দল।
প্রসঙ্গত, গত ২০ অক্টোবর তিস্তা নদীর ডালিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ৭০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হয়। এতে পাউবোর সম্পদসহ ক্ষতিগ্রস্ত হয় প্রায় শতকোটি টাকার সম্পদ।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪