বাঁশখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ছাড়াই ফসলি জমিতে গড়ে উঠেছে ইটভাটা। লোকালয় ও এলজিইডির পাকা সড়ক থেকে ন্যূনতম আধা কিলোমিটার দূরে ইটভাটার অবস্থান হওয়ার পরিবেশগত বিধান থাকলেও তা মানছে না অনেকে। লোকালয়ের কাছে ও ফসলি জমিতেই গড়ে উঠেছে এসব ইটভাটা, যার কারণে হুমকির মুখে পড়েছে পরিবেশ।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বাঁশখালী উপজেলায় ১০টি ইটভাটা রয়েছে। এর মধ্যে সাধনপুরের মেসার্স জামাল উদ্দীন ও রত্নপুরের মেসার্স গাজি ব্রিক্সের পরিবেশগত ছাড়পত্র রয়েছে। বাকি আটটি ইটভাটা যথাক্রমে খাজা আজমীর, ফাইভ এসটিএন ব্রিক্স, এমভিএম, এনটিভি, মেসার্স চৌধুরী ব্রিক্স, নাপিত দিয়া, ওয়ান স্টারের পরিবেশগত কোনো ছাড়পত্র নেই। তা ছাড়া এসব ইটভাটায় পোড়ানো হয় কাঠ। অভিযোগ রয়েছে প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরকে ম্যানেজ করে তারা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাহারছড়ার এক কৃষক বলেন, লোকালয় ঘেঁষে আবাদি জমিতে এভাবে ইটভাটা নির্মাণের বিপক্ষে এলাকার কৃষকেরাও। কিন্তু ভাটার মালিক এলাকার খুব প্রভাবশালী হওয়ায় কেউ প্রতিবাদ করতে পারছেন না। এভাবে ফসলি মাঠে ভাটা হলে অন্য জমিতে কোনো কৃষি আবাদ হবে না।
এমডিএম ইটভাটার মালিক জয়নাল আবেদিন ঝন্টু বলেন, পরিবেশ অধিদপ্তরের নিয়ম মেনে আধুনিক পদ্ধতিতে কয়লা দিয়ে ইট পোড়ানো হচ্ছে। তাই এখানে পরিবেশের কোনো ক্ষতি হচ্ছে না। পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্রের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
চৌধুরী ব্রিকফিল্ডের শেয়ারহোল্ডার জাহাঙ্গীর আলমের কাছে জানতে চাইলে বলেন, ‘আমাদের সব কাগজপত্র রয়েছে।’
বাঁশখালী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবু সালেক বলেন, এসব বিষয় পরিবেশ অধিদপ্তর দেখভাল করে। বাঁশখালীর বিভিন্ন এলাকায় ফসলি জমিতেই ইটভাটা গড়ে উঠেছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
পরিবেশ অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম অঞ্চলের পরিচালক মফিদুল আলম বলেন, ‘এসব দেখার সুযোগ ও সময় নেই। আমাদের জনবল-সংকট রয়েছে। তাই সব জায়গায় নজরদারি করা সম্ভব হয় না।’
বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইদুজ্জামান চৌধুরী বলেন, অবৈধ ইটভাটার ব্যাপারে তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। তদন্ত করে অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে শিগগিরই অভিযান পরিচালনা করা হবে।
চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ছাড়াই ফসলি জমিতে গড়ে উঠেছে ইটভাটা। লোকালয় ও এলজিইডির পাকা সড়ক থেকে ন্যূনতম আধা কিলোমিটার দূরে ইটভাটার অবস্থান হওয়ার পরিবেশগত বিধান থাকলেও তা মানছে না অনেকে। লোকালয়ের কাছে ও ফসলি জমিতেই গড়ে উঠেছে এসব ইটভাটা, যার কারণে হুমকির মুখে পড়েছে পরিবেশ।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বাঁশখালী উপজেলায় ১০টি ইটভাটা রয়েছে। এর মধ্যে সাধনপুরের মেসার্স জামাল উদ্দীন ও রত্নপুরের মেসার্স গাজি ব্রিক্সের পরিবেশগত ছাড়পত্র রয়েছে। বাকি আটটি ইটভাটা যথাক্রমে খাজা আজমীর, ফাইভ এসটিএন ব্রিক্স, এমভিএম, এনটিভি, মেসার্স চৌধুরী ব্রিক্স, নাপিত দিয়া, ওয়ান স্টারের পরিবেশগত কোনো ছাড়পত্র নেই। তা ছাড়া এসব ইটভাটায় পোড়ানো হয় কাঠ। অভিযোগ রয়েছে প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরকে ম্যানেজ করে তারা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাহারছড়ার এক কৃষক বলেন, লোকালয় ঘেঁষে আবাদি জমিতে এভাবে ইটভাটা নির্মাণের বিপক্ষে এলাকার কৃষকেরাও। কিন্তু ভাটার মালিক এলাকার খুব প্রভাবশালী হওয়ায় কেউ প্রতিবাদ করতে পারছেন না। এভাবে ফসলি মাঠে ভাটা হলে অন্য জমিতে কোনো কৃষি আবাদ হবে না।
এমডিএম ইটভাটার মালিক জয়নাল আবেদিন ঝন্টু বলেন, পরিবেশ অধিদপ্তরের নিয়ম মেনে আধুনিক পদ্ধতিতে কয়লা দিয়ে ইট পোড়ানো হচ্ছে। তাই এখানে পরিবেশের কোনো ক্ষতি হচ্ছে না। পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্রের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
চৌধুরী ব্রিকফিল্ডের শেয়ারহোল্ডার জাহাঙ্গীর আলমের কাছে জানতে চাইলে বলেন, ‘আমাদের সব কাগজপত্র রয়েছে।’
বাঁশখালী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবু সালেক বলেন, এসব বিষয় পরিবেশ অধিদপ্তর দেখভাল করে। বাঁশখালীর বিভিন্ন এলাকায় ফসলি জমিতেই ইটভাটা গড়ে উঠেছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
পরিবেশ অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম অঞ্চলের পরিচালক মফিদুল আলম বলেন, ‘এসব দেখার সুযোগ ও সময় নেই। আমাদের জনবল-সংকট রয়েছে। তাই সব জায়গায় নজরদারি করা সম্ভব হয় না।’
বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাইদুজ্জামান চৌধুরী বলেন, অবৈধ ইটভাটার ব্যাপারে তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। তদন্ত করে অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে শিগগিরই অভিযান পরিচালনা করা হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪