শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি
ভাঙ্গা থেকে পদ্মা সেতুর জাজিরা টোলপ্লাজা পর্যন্ত এক্সপ্রেসওয়ের বিভিন্ন স্থান থেকে ঝুঁকি নিয়ে বাসে যাত্রী ওঠানামা করানো হচ্ছে। এ ছাড়া যাত্রী ছাউনির পার্কিংয়ের স্থানে না থামিয়ে মূল সড়কের ওপর থামানো হচ্ছে বাস। এতে অন্য সব যানবাহন দ্রুতগতিতে চলতে গিয়ে পড়ছে ঝুঁকির মধ্যে। এদিকে শিবচর থেকে ঢাকা যেতে পথের তুলনায় ভাড়া বেশি নেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ যাত্রীদের।
জানা গেছে, পদ্মা সেতু চালুর পর রাজধানী ঢাকা যেতে গতি বেড়েছে দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলার মানুষের। নৌপথের বিভীষিকা না থাকায় সকাল-বিকেল যেকোনো সময়ই এখন রাজধানীতে ছুটছেন তাঁরা। আবার একইভাবে ফিরছেন বাড়িতেও।
সাধারণ যাত্রীদের অভিযোগ, শিবচরের এক্সপ্রেসওয়ের সূর্যনগর, পাঁচ্চরসহ বিভিন্ন স্থান থেকে সময় এবং পরিস্থিতি বিবেচনায় ২৫০ টাকা করে ভাড়া নেওয়া হচ্ছে। তবে কখনো কখনো ২০০ টাকাও নেওয়া হয়। এ ছাড়া যাত্রী চাপ বাড়লে ৩০০ টাকাও ভাড়া নেওয়া হয়ে থাকে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ভাঙ্গা থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসা বাসগুলো জাজিরা টোলপ্লাজা পর্যন্ত একাধিক স্থান থেকে যাত্রী নিয়ে থাকে। এর মধ্যে ভাঙ্গার মালিগ্রাম, পুলিয়া, শিবচরের সূর্যনগর, পাঁচ্চর উল্লেখযোগ্য। যাত্রী ছাউনির সামনে গাড়ি পার্কিং অংশে দুয়েকটি বাস থাকলেও বেশির ভাগ বাসই সড়কের ওপর থেমে যাত্রী ওঠাচ্ছে। এ ক্ষেত্রে ঢাকাগামী সাত-আটটি বাস একত্রে সড়কের ওপর থামছে। ফলে সড়কের একমুখী লেনের বেশির ভাগ অংশ আটকে থাকছে গাড়িতে। সরাসরি ঢাকাগামী কোনো যানবাহন ওই অংশ অতিক্রম করতে গেলে হঠাৎ করেই গতি কমাতে হয়। এ ছাড়া সড়কের ওপর এভাবে যাত্রীদের ওঠানামার ফলে দুর্ঘটনার আশঙ্কাও রয়েছে।
ঢাকাগামী বাসের একাধিক চালক বলেন, যাত্রী ওঠানামার জন্য যাত্রী ছাউনির সামনে বেশি জায়গা নেই। তিন-চারটা গাড়ি সেখানে থাকতে পারে; কিন্তু যাত্রী ছাউনি থেকে ঢাকার যাত্রী তুলতে সব বাসেরই প্রতিযোগিতা থাকে। ভাঙ্গা বা দক্ষিণাঞ্চল থেকে ছেড়ে আসা বাসগুলো প্রায় একই সঙ্গে আট-দশটি গাড়ি পাঁচ্চর যাত্রী ছাউনিসহ এক্সপ্রেসওয়ের বেশির ভাগ স্ট্যান্ডে চলে আসে। ফলে সড়কের ওপর গাড়ি দাঁড় করানো ছাড়া কোনো উপায় থাকে না।
যাত্রীরা বলেন, ‘যাত্রী ছাউনির সামনে সড়কের ওপরই এক সঙ্গে একাধিক গাড়ি পার্কিং করা হচ্ছে। যাত্রী ওঠাচ্ছে-নামাচ্ছে। এক্ষেত্রে পেছন থেকে অন্য গাড়ি এসে ধাক্কা লাগাতে পারে। ইতিপূর্বে এ রকম ঘটনা ঘটেছেও।
হাবিব নামের এক যাত্রী বলেন, ‘ঢাকা যেতে পাঁচ্চর বা সূর্যনগর থেকে ২৫০ টাকা ভাড়া নেয়। অনেক সময় তর্ক করলে ২০০ টাকা দেওয়া যায়। তবে পাঁচ্চর বা সূর্যনগর থেকে ভাড়া ১৫০ টাকা হলে সহনীয় হতো।’
শিবচর হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মিসবাহ্ উদ্দীন বলেন, ‘সড়কের ওপর বাস রেখে যাত্রী ওঠানোর কারণে বেশ কিছু বাসকে জরিমানাও করেছি। আমরা চালকদের সচেতন করছি, যাতে তাঁরা যাত্রী ছাউনির এরিয়ার মধ্যে বাস থামিয়ে যাত্রী ওঠানামা করান।’
ভাঙ্গা থেকে পদ্মা সেতুর জাজিরা টোলপ্লাজা পর্যন্ত এক্সপ্রেসওয়ের বিভিন্ন স্থান থেকে ঝুঁকি নিয়ে বাসে যাত্রী ওঠানামা করানো হচ্ছে। এ ছাড়া যাত্রী ছাউনির পার্কিংয়ের স্থানে না থামিয়ে মূল সড়কের ওপর থামানো হচ্ছে বাস। এতে অন্য সব যানবাহন দ্রুতগতিতে চলতে গিয়ে পড়ছে ঝুঁকির মধ্যে। এদিকে শিবচর থেকে ঢাকা যেতে পথের তুলনায় ভাড়া বেশি নেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ যাত্রীদের।
জানা গেছে, পদ্মা সেতু চালুর পর রাজধানী ঢাকা যেতে গতি বেড়েছে দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলার মানুষের। নৌপথের বিভীষিকা না থাকায় সকাল-বিকেল যেকোনো সময়ই এখন রাজধানীতে ছুটছেন তাঁরা। আবার একইভাবে ফিরছেন বাড়িতেও।
সাধারণ যাত্রীদের অভিযোগ, শিবচরের এক্সপ্রেসওয়ের সূর্যনগর, পাঁচ্চরসহ বিভিন্ন স্থান থেকে সময় এবং পরিস্থিতি বিবেচনায় ২৫০ টাকা করে ভাড়া নেওয়া হচ্ছে। তবে কখনো কখনো ২০০ টাকাও নেওয়া হয়। এ ছাড়া যাত্রী চাপ বাড়লে ৩০০ টাকাও ভাড়া নেওয়া হয়ে থাকে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ভাঙ্গা থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসা বাসগুলো জাজিরা টোলপ্লাজা পর্যন্ত একাধিক স্থান থেকে যাত্রী নিয়ে থাকে। এর মধ্যে ভাঙ্গার মালিগ্রাম, পুলিয়া, শিবচরের সূর্যনগর, পাঁচ্চর উল্লেখযোগ্য। যাত্রী ছাউনির সামনে গাড়ি পার্কিং অংশে দুয়েকটি বাস থাকলেও বেশির ভাগ বাসই সড়কের ওপর থেমে যাত্রী ওঠাচ্ছে। এ ক্ষেত্রে ঢাকাগামী সাত-আটটি বাস একত্রে সড়কের ওপর থামছে। ফলে সড়কের একমুখী লেনের বেশির ভাগ অংশ আটকে থাকছে গাড়িতে। সরাসরি ঢাকাগামী কোনো যানবাহন ওই অংশ অতিক্রম করতে গেলে হঠাৎ করেই গতি কমাতে হয়। এ ছাড়া সড়কের ওপর এভাবে যাত্রীদের ওঠানামার ফলে দুর্ঘটনার আশঙ্কাও রয়েছে।
ঢাকাগামী বাসের একাধিক চালক বলেন, যাত্রী ওঠানামার জন্য যাত্রী ছাউনির সামনে বেশি জায়গা নেই। তিন-চারটা গাড়ি সেখানে থাকতে পারে; কিন্তু যাত্রী ছাউনি থেকে ঢাকার যাত্রী তুলতে সব বাসেরই প্রতিযোগিতা থাকে। ভাঙ্গা বা দক্ষিণাঞ্চল থেকে ছেড়ে আসা বাসগুলো প্রায় একই সঙ্গে আট-দশটি গাড়ি পাঁচ্চর যাত্রী ছাউনিসহ এক্সপ্রেসওয়ের বেশির ভাগ স্ট্যান্ডে চলে আসে। ফলে সড়কের ওপর গাড়ি দাঁড় করানো ছাড়া কোনো উপায় থাকে না।
যাত্রীরা বলেন, ‘যাত্রী ছাউনির সামনে সড়কের ওপরই এক সঙ্গে একাধিক গাড়ি পার্কিং করা হচ্ছে। যাত্রী ওঠাচ্ছে-নামাচ্ছে। এক্ষেত্রে পেছন থেকে অন্য গাড়ি এসে ধাক্কা লাগাতে পারে। ইতিপূর্বে এ রকম ঘটনা ঘটেছেও।
হাবিব নামের এক যাত্রী বলেন, ‘ঢাকা যেতে পাঁচ্চর বা সূর্যনগর থেকে ২৫০ টাকা ভাড়া নেয়। অনেক সময় তর্ক করলে ২০০ টাকা দেওয়া যায়। তবে পাঁচ্চর বা সূর্যনগর থেকে ভাড়া ১৫০ টাকা হলে সহনীয় হতো।’
শিবচর হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মিসবাহ্ উদ্দীন বলেন, ‘সড়কের ওপর বাস রেখে যাত্রী ওঠানোর কারণে বেশ কিছু বাসকে জরিমানাও করেছি। আমরা চালকদের সচেতন করছি, যাতে তাঁরা যাত্রী ছাউনির এরিয়ার মধ্যে বাস থামিয়ে যাত্রী ওঠানামা করান।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪