সম্পাদকীয়
পত্রিকা হাতে নিলে সাধারণত প্রথম পাতাতে চোখ আটকে যায়, প্রধান খবরের শিরোনামে। আজকের পত্রিকায় বৃহস্পতিবার ছাপা প্রধান খবরটিও এমন—চোখ আটকে যায়, নানা প্রশ্নের জবাব পেতে চায় মস্তিষ্ক। রাজধানীর ৩০টি স্কুলের ১৭ বিঘা জমি বেদখল হয়ে যাওয়ার খবরে যে কেউ নড়েচড়ে বসতে পারেন। যাঁরা এই স্কুলগুলোর জমি দখল করে নিচ্ছেন, তাঁরা কি আসলে জানেন, শিক্ষা একটি জাতির মেরুদণ্ড। আর সে জন্য সেই জাতির প্রয়োজন শিক্ষাঙ্গনের। আর শিক্ষাঙ্গন মানে শুধু একটি ভবন নয়, তার সঙ্গে কিছু উন্মুক্ত জায়গাও।
খবরে বেশ কয়েকটি স্কুলের কথা উল্লেখ করা হয়েছে, যেগুলোর জমি বেহাত হয়েছে এবং একেক জায়গার দখল করা জমি ব্যবহার করা হচ্ছে এক এক কাজে।
১৭টি স্কুলের জমি দখল করেছেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা। আবার পাঁচটি স্কুলের জমিতে পানির পাম্প করেছে ঢাকা ওয়াসা। ঢাকা ওয়াসার মতো একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান কীভাবে আরেকটি সরকারি প্রতিষ্ঠানের জমিতে পাম্প বসাল? ওয়াসা কর্তৃপক্ষ যদি জনকল্যাণের অজুহাত দেখায়, তাহলে অন্য দখলদারেরাও কোনো না কোনো অজুহাত দেখিয়ে তাদের দখলি স্বত্ব কায়েম করতে চাইবে। যদি জরুরি প্রয়োজন হয়, তাহলে আইনি ব্যবস্থার মাধ্যমেই স্কুলের জমি অন্য কাজে ব্যবহার করলে আপত্তি করার তেমন কিছু থাকবে না। কিন্তু অবৈধভাবে দখল করা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।
ঢাকায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যে কম গড়ে উঠেছে, তা নয়। কিন্তু কয়টি স্কুল বা কলেজ শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে সাহায্য করার জন্য প্রশস্ত খেলার মাঠ দিতে পারছে, সেই প্রশ্ন নতুন নয়। খেলার মাঠ না বানিয়ে স্কুলের জমি দখল করে অন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া কোথাও কোথাও কাঁচাবাজার বসছে। কোথাও আবার দোকানঘর তুলে ভাড়া আদায় করা হচ্ছে। কারা করছে এসব? আজকের পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দখলকারীরা স্থানীয় প্রভাবশালী ও ক্ষমতাধর ব্যক্তি।
এই প্রভাবশালী ও ক্ষমতাধর ব্যক্তিরা যে আসলে শাসক দল আওয়ামী লীগের সঙ্গেই কোনো না কোনোভাবে জড়িত, তা বলার
অপেক্ষা রাখে না। মাঠের অভাবে খেলতে না পেরে শিক্ষার্থীদের মধ্যে স্বাভাবিকভাবে ক্ষোভ রয়েছে। আবার অবৈধ দখলদারদের দৌরাত্ম্য দেখে অভিভাবকদেরও মনঃকষ্ট হওয়ারই কথা।
দখলদারদের বিরুদ্ধে স্থানীয়ভাবে প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ গড়ে না ওঠাও দুঃখজনক। কিছু মানুষের লোভের কারণে সমাজে অন্যায়-অনিয়ম বেড়ে চলেছে। সরকারি প্রশাসনের উচিত অন্যায়কারী বা অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নেওয়া। কিন্তু এ ক্ষেত্রে প্রশাসনের দুর্বলতা লক্ষ করা যায়। আমরা আশা করব, অবিলম্বে দখলদারদের কাছ থেকে উদ্ধার করে স্কুলের জমি স্কুল কর্তৃপক্ষকে ফিরিয়ে দেওয়ার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কোনো গাফিলতি করবে না।
পত্রিকা হাতে নিলে সাধারণত প্রথম পাতাতে চোখ আটকে যায়, প্রধান খবরের শিরোনামে। আজকের পত্রিকায় বৃহস্পতিবার ছাপা প্রধান খবরটিও এমন—চোখ আটকে যায়, নানা প্রশ্নের জবাব পেতে চায় মস্তিষ্ক। রাজধানীর ৩০টি স্কুলের ১৭ বিঘা জমি বেদখল হয়ে যাওয়ার খবরে যে কেউ নড়েচড়ে বসতে পারেন। যাঁরা এই স্কুলগুলোর জমি দখল করে নিচ্ছেন, তাঁরা কি আসলে জানেন, শিক্ষা একটি জাতির মেরুদণ্ড। আর সে জন্য সেই জাতির প্রয়োজন শিক্ষাঙ্গনের। আর শিক্ষাঙ্গন মানে শুধু একটি ভবন নয়, তার সঙ্গে কিছু উন্মুক্ত জায়গাও।
খবরে বেশ কয়েকটি স্কুলের কথা উল্লেখ করা হয়েছে, যেগুলোর জমি বেহাত হয়েছে এবং একেক জায়গার দখল করা জমি ব্যবহার করা হচ্ছে এক এক কাজে।
১৭টি স্কুলের জমি দখল করেছেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা। আবার পাঁচটি স্কুলের জমিতে পানির পাম্প করেছে ঢাকা ওয়াসা। ঢাকা ওয়াসার মতো একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান কীভাবে আরেকটি সরকারি প্রতিষ্ঠানের জমিতে পাম্প বসাল? ওয়াসা কর্তৃপক্ষ যদি জনকল্যাণের অজুহাত দেখায়, তাহলে অন্য দখলদারেরাও কোনো না কোনো অজুহাত দেখিয়ে তাদের দখলি স্বত্ব কায়েম করতে চাইবে। যদি জরুরি প্রয়োজন হয়, তাহলে আইনি ব্যবস্থার মাধ্যমেই স্কুলের জমি অন্য কাজে ব্যবহার করলে আপত্তি করার তেমন কিছু থাকবে না। কিন্তু অবৈধভাবে দখল করা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।
ঢাকায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যে কম গড়ে উঠেছে, তা নয়। কিন্তু কয়টি স্কুল বা কলেজ শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে সাহায্য করার জন্য প্রশস্ত খেলার মাঠ দিতে পারছে, সেই প্রশ্ন নতুন নয়। খেলার মাঠ না বানিয়ে স্কুলের জমি দখল করে অন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া কোথাও কোথাও কাঁচাবাজার বসছে। কোথাও আবার দোকানঘর তুলে ভাড়া আদায় করা হচ্ছে। কারা করছে এসব? আজকের পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দখলকারীরা স্থানীয় প্রভাবশালী ও ক্ষমতাধর ব্যক্তি।
এই প্রভাবশালী ও ক্ষমতাধর ব্যক্তিরা যে আসলে শাসক দল আওয়ামী লীগের সঙ্গেই কোনো না কোনোভাবে জড়িত, তা বলার
অপেক্ষা রাখে না। মাঠের অভাবে খেলতে না পেরে শিক্ষার্থীদের মধ্যে স্বাভাবিকভাবে ক্ষোভ রয়েছে। আবার অবৈধ দখলদারদের দৌরাত্ম্য দেখে অভিভাবকদেরও মনঃকষ্ট হওয়ারই কথা।
দখলদারদের বিরুদ্ধে স্থানীয়ভাবে প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ গড়ে না ওঠাও দুঃখজনক। কিছু মানুষের লোভের কারণে সমাজে অন্যায়-অনিয়ম বেড়ে চলেছে। সরকারি প্রশাসনের উচিত অন্যায়কারী বা অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নেওয়া। কিন্তু এ ক্ষেত্রে প্রশাসনের দুর্বলতা লক্ষ করা যায়। আমরা আশা করব, অবিলম্বে দখলদারদের কাছ থেকে উদ্ধার করে স্কুলের জমি স্কুল কর্তৃপক্ষকে ফিরিয়ে দেওয়ার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কোনো গাফিলতি করবে না।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫