শরীফ নাসরুল্লাহ, ঢাকা
অশ্লীলতাসহ বিভিন্ন কারণে স্থায়ীভাবে প্রদর্শন নিষিদ্ধ বেশ কিছু দেশীয় চলচ্চিত্রের ছড়াছড়ি ইউটিউবে। নামহীন ইউটিউব চ্যানেলের পাশাপাশি জনপ্রিয় কিছু প্রতিষ্ঠানের ভেরিফায়েড ইউটিউব চ্যানেলেও রয়েছে এসব চলচ্চিত্র। দর্শকেরাও দেখছেন এসব ছবি।
চলচ্চিত্রসংশ্লিষ্টরা বলছেন, উন্মুক্ত প্ল্যাটফর্ম হলেই যা খুশি তাই পোস্ট করা যায় না। সমাজে কী প্রভাব ফেলবে, সেটাও ভেবে দেখতে হবে।
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড বলছে, কুরুচিপূর্ণ সংলাপ, অশ্লীল দৃশ্যসহ বিভিন্ন কারণে এসব ছবির প্রদর্শনী স্থায়ীভাবে বাতিল করা হয়েছে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় বলছে, এ ব্যাপারে তারা কিছু জানে না।
সেন্সর বোর্ড বিভিন্ন সময়ে বেশ কিছু চলচ্চিত্রকে প্রদর্শনের অযোগ্য হিসেবে ঘোষণা করেছে। গেজেট বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে স্থায়ীভাবে প্রদর্শন বাতিল করা চলচ্চিত্রগুলোর একটি তালিকাও আছে সেন্সর বোর্ডের ওয়েবসাইটে। ওই তালিকায় ১৯৯৮ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত সময়ের ৩৯টি চলচ্চিত্রের নাম রয়েছে। এগুলোর মধ্যে কুরুচিপূর্ণ সংলাপ ও অশ্লীল দৃশ্যের জন্য সনদ বাতিল হওয়া ছবির সংখ্যাই বেশি।এর কয়েকটি নির্দিষ্ট জেলা বাদে পুরো বাংলাদেশে এবং বাকিগুলো পুরো দেশে প্রদর্শন নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
নিষিদ্ধ চলচ্চিত্রের তালিকায় রয়েছে ‘বস্তির রানি সুরিয়া’, ‘অ্যাটাক’, ‘সন্ত্রাস ঠেকাও’, ‘মডেল গার্ল’, ‘ফেরারী আসামী’, ‘ভয়ংকর সন্ত্রাসী’, ‘কুখ্যাত জরিনা’, ‘নরক’, ‘গ্যাংস্টার’, ‘এনকাউন্টার’, ‘নিষিদ্ধ প্রেম’, ‘রঙ্গীলা মাইয়া’, ‘সাবধান সন্ত্রাসী’-এর নাম। এই ৩৯টি চলচ্চিত্রকে প্রথমে সেন্সর সনদ দেওয়া হলেও পরে তা স্থায়ীভাবে বাতিল করা হয়। এগুলোর বেশির ভাগই মুক্তি পেয়েছিল ২০০০ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে।
ইউটিউবে ঈগল মুভিজ, জি সিরিজ, সিডি প্লাস মুভিজ, বিনোদন বক্স, অনুপম মুভিজ, জেএফআই মুভিজ, কৃষ্ণচূড়া মাল্টিমিডিয়া, রোজম্যারি অফিশিয়াল, ডিজিটাল এন্টারটেনমেন্ট, থ্রি স্টার ড্রামা, আই ভিশন, মিনি মুভি, সিডি ভিশন প্লাসসহ আরও কিছু চ্যানেলে নিষিদ্ধ চলচ্চিত্রগুলো দেখা যাচ্ছে। এর মধ্যে জি সিরিজ গানের জগতে নামী প্রতিষ্ঠান। অথচ এর ইউটিউব চ্যানেলে সেন্সর বাতিল হওয়া ‘বস্তির রানি সুরিয়া’, ‘মডেল গার্ল’, ‘কিছু আশা কিছু ভালোবাসা’, ‘পাগল তোর জন্যরে’, ‘ব্যারিকেড’ ছবিগুলো আছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে জি সিরিজের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা খাদিমুল জাহান বলেন, ‘আসলে আমরা অনেক ছবি একসঙ্গে কিনি। এর মধ্যে হয়তো দুই-একটি এমন ছবি চলে এসেছে। আমরা যথেষ্ট চেষ্টা করছি যাতে এমন চলচ্চিত্র কিংবা চলচ্চিত্রের ক্লিপ ইউটিউবে প্রকাশিত না হয়। এমন ছবিগুলো চ্যানেল থেকে দ্রুত সরানো হবে।’
গানের জগতের আরেক জনপ্রিয় প্রতিষ্ঠান ঈগল মিউজিক। এই প্রতিষ্ঠানেরই একটি ইউটিউব চ্যানেল ঈগল মুভিজ। সেন্সর বাতিল হওয়া ‘গ্যাংস্টার’, ‘নিষিদ্ধ প্রেম’, ‘দুরন্ত’, ‘মহাতাণ্ডব’, ‘গজব’, ‘গডফাদার’, ‘নগ্ন হামলা’ ছবিগুলো প্রদর্শিত হচ্ছে এই ইউটিউব চ্যানেলে। জানতে চাইলে ঈগল মিউজিকের কর্ণধার কচি আহমেদ বলেন, ‘এ রকম হয়ে থাকলে আমাদের অগোচরে হয়েছে। সেন্সর বোর্ডের নিষিদ্ধ করা ছবি চালানোর ইচ্ছা আমাদের নেই। আমরা এই ছবিগুলো নামিয়ে ফেলব।’
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড সূত্র জানায়, সেন্সর সনদ দেওয়া কোনো ছবি প্রদর্শনের পর দেখা গেল, এতে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লেগেছে কিংবা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মর্যাদা ক্ষুণ্ন হয়েছে। কিংবা ছবিটি প্রদর্শনের পর একটি নির্দিষ্ট এলাকায় বিশৃঙ্খলা হয়েছে। অথবা পরে অশ্লীল দৃশ্য-সংলাপ জুড়ে দেওয়া হয়েছে–এমন নানা কারণে ছবির প্রদর্শনী বাতিল করা হয়। ওয়েবসাইটে তালিকায় থাকা ছবিগুলো স্থায়ীভাবে প্রেক্ষাগৃহে প্রদর্শনী বাতিল করা হয়েছে। ওটিটি কিংবা ইউটিউব প্ল্যাটফর্মে ছবিগুলো প্রদর্শিত হলে সেটা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের আওতায় পড়বে।
চলচ্চিত্র নির্মাতা মতিন রহমান বলেন, ‘ওপেন প্ল্যাটফর্ম হলেই যা খুশি তাই পোস্ট করা বা প্রচার করা যায় না। কোনটি সমাজের জন্য উপকারী আর কোনটি অপকারী–একজন নাগরিকের এই দায়িত্ববোধ থাকতে হবে। কোনো কনটেন্ট শিশুর মনের ওপর, সমাজের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে কি না, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। তিনি বলেন, ‘আমরা জানি একদল লোক শুধু অর্থপ্রাপ্তির জন্য এই ধরনের ছবি বানিয়েছিল। তারাই আবার এই ওপেন প্ল্যাটফর্মের সুযোগ নিয়ে ওই ছবিগুলো দিয়ে টাকা আয়ের চেষ্টা করছে। এগুলো থামানো উচিত।’
এ ব্যাপারে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের কাছে এ ব্যাপারে কোনো তথ্য নেই। এ রকম তথ্য এলে আমরা ব্যবস্থা নেব।’
অশ্লীলতাসহ বিভিন্ন কারণে স্থায়ীভাবে প্রদর্শন নিষিদ্ধ বেশ কিছু দেশীয় চলচ্চিত্রের ছড়াছড়ি ইউটিউবে। নামহীন ইউটিউব চ্যানেলের পাশাপাশি জনপ্রিয় কিছু প্রতিষ্ঠানের ভেরিফায়েড ইউটিউব চ্যানেলেও রয়েছে এসব চলচ্চিত্র। দর্শকেরাও দেখছেন এসব ছবি।
চলচ্চিত্রসংশ্লিষ্টরা বলছেন, উন্মুক্ত প্ল্যাটফর্ম হলেই যা খুশি তাই পোস্ট করা যায় না। সমাজে কী প্রভাব ফেলবে, সেটাও ভেবে দেখতে হবে।
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড বলছে, কুরুচিপূর্ণ সংলাপ, অশ্লীল দৃশ্যসহ বিভিন্ন কারণে এসব ছবির প্রদর্শনী স্থায়ীভাবে বাতিল করা হয়েছে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় বলছে, এ ব্যাপারে তারা কিছু জানে না।
সেন্সর বোর্ড বিভিন্ন সময়ে বেশ কিছু চলচ্চিত্রকে প্রদর্শনের অযোগ্য হিসেবে ঘোষণা করেছে। গেজেট বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে স্থায়ীভাবে প্রদর্শন বাতিল করা চলচ্চিত্রগুলোর একটি তালিকাও আছে সেন্সর বোর্ডের ওয়েবসাইটে। ওই তালিকায় ১৯৯৮ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত সময়ের ৩৯টি চলচ্চিত্রের নাম রয়েছে। এগুলোর মধ্যে কুরুচিপূর্ণ সংলাপ ও অশ্লীল দৃশ্যের জন্য সনদ বাতিল হওয়া ছবির সংখ্যাই বেশি।এর কয়েকটি নির্দিষ্ট জেলা বাদে পুরো বাংলাদেশে এবং বাকিগুলো পুরো দেশে প্রদর্শন নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
নিষিদ্ধ চলচ্চিত্রের তালিকায় রয়েছে ‘বস্তির রানি সুরিয়া’, ‘অ্যাটাক’, ‘সন্ত্রাস ঠেকাও’, ‘মডেল গার্ল’, ‘ফেরারী আসামী’, ‘ভয়ংকর সন্ত্রাসী’, ‘কুখ্যাত জরিনা’, ‘নরক’, ‘গ্যাংস্টার’, ‘এনকাউন্টার’, ‘নিষিদ্ধ প্রেম’, ‘রঙ্গীলা মাইয়া’, ‘সাবধান সন্ত্রাসী’-এর নাম। এই ৩৯টি চলচ্চিত্রকে প্রথমে সেন্সর সনদ দেওয়া হলেও পরে তা স্থায়ীভাবে বাতিল করা হয়। এগুলোর বেশির ভাগই মুক্তি পেয়েছিল ২০০০ থেকে ২০১০ সালের মধ্যে।
ইউটিউবে ঈগল মুভিজ, জি সিরিজ, সিডি প্লাস মুভিজ, বিনোদন বক্স, অনুপম মুভিজ, জেএফআই মুভিজ, কৃষ্ণচূড়া মাল্টিমিডিয়া, রোজম্যারি অফিশিয়াল, ডিজিটাল এন্টারটেনমেন্ট, থ্রি স্টার ড্রামা, আই ভিশন, মিনি মুভি, সিডি ভিশন প্লাসসহ আরও কিছু চ্যানেলে নিষিদ্ধ চলচ্চিত্রগুলো দেখা যাচ্ছে। এর মধ্যে জি সিরিজ গানের জগতে নামী প্রতিষ্ঠান। অথচ এর ইউটিউব চ্যানেলে সেন্সর বাতিল হওয়া ‘বস্তির রানি সুরিয়া’, ‘মডেল গার্ল’, ‘কিছু আশা কিছু ভালোবাসা’, ‘পাগল তোর জন্যরে’, ‘ব্যারিকেড’ ছবিগুলো আছে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে জি সিরিজের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা খাদিমুল জাহান বলেন, ‘আসলে আমরা অনেক ছবি একসঙ্গে কিনি। এর মধ্যে হয়তো দুই-একটি এমন ছবি চলে এসেছে। আমরা যথেষ্ট চেষ্টা করছি যাতে এমন চলচ্চিত্র কিংবা চলচ্চিত্রের ক্লিপ ইউটিউবে প্রকাশিত না হয়। এমন ছবিগুলো চ্যানেল থেকে দ্রুত সরানো হবে।’
গানের জগতের আরেক জনপ্রিয় প্রতিষ্ঠান ঈগল মিউজিক। এই প্রতিষ্ঠানেরই একটি ইউটিউব চ্যানেল ঈগল মুভিজ। সেন্সর বাতিল হওয়া ‘গ্যাংস্টার’, ‘নিষিদ্ধ প্রেম’, ‘দুরন্ত’, ‘মহাতাণ্ডব’, ‘গজব’, ‘গডফাদার’, ‘নগ্ন হামলা’ ছবিগুলো প্রদর্শিত হচ্ছে এই ইউটিউব চ্যানেলে। জানতে চাইলে ঈগল মিউজিকের কর্ণধার কচি আহমেদ বলেন, ‘এ রকম হয়ে থাকলে আমাদের অগোচরে হয়েছে। সেন্সর বোর্ডের নিষিদ্ধ করা ছবি চালানোর ইচ্ছা আমাদের নেই। আমরা এই ছবিগুলো নামিয়ে ফেলব।’
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ড সূত্র জানায়, সেন্সর সনদ দেওয়া কোনো ছবি প্রদর্শনের পর দেখা গেল, এতে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লেগেছে কিংবা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মর্যাদা ক্ষুণ্ন হয়েছে। কিংবা ছবিটি প্রদর্শনের পর একটি নির্দিষ্ট এলাকায় বিশৃঙ্খলা হয়েছে। অথবা পরে অশ্লীল দৃশ্য-সংলাপ জুড়ে দেওয়া হয়েছে–এমন নানা কারণে ছবির প্রদর্শনী বাতিল করা হয়। ওয়েবসাইটে তালিকায় থাকা ছবিগুলো স্থায়ীভাবে প্রেক্ষাগৃহে প্রদর্শনী বাতিল করা হয়েছে। ওটিটি কিংবা ইউটিউব প্ল্যাটফর্মে ছবিগুলো প্রদর্শিত হলে সেটা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের আওতায় পড়বে।
চলচ্চিত্র নির্মাতা মতিন রহমান বলেন, ‘ওপেন প্ল্যাটফর্ম হলেই যা খুশি তাই পোস্ট করা বা প্রচার করা যায় না। কোনটি সমাজের জন্য উপকারী আর কোনটি অপকারী–একজন নাগরিকের এই দায়িত্ববোধ থাকতে হবে। কোনো কনটেন্ট শিশুর মনের ওপর, সমাজের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে কি না, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। তিনি বলেন, ‘আমরা জানি একদল লোক শুধু অর্থপ্রাপ্তির জন্য এই ধরনের ছবি বানিয়েছিল। তারাই আবার এই ওপেন প্ল্যাটফর্মের সুযোগ নিয়ে ওই ছবিগুলো দিয়ে টাকা আয়ের চেষ্টা করছে। এগুলো থামানো উচিত।’
এ ব্যাপারে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের কাছে এ ব্যাপারে কোনো তথ্য নেই। এ রকম তথ্য এলে আমরা ব্যবস্থা নেব।’
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৬ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৬ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৬ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫