সম্পাদকীয়
সিদ্দিকা কবীর ছিলেন একজন বাংলাদেশি রন্ধনশিল্পী, পুষ্টিবিদ, লেখক ও অধ্যাপক। তাঁর জন্ম পুরান ঢাকার মকিম বাজারে ১৯৩১ সালের ৭ মে। সিদ্দিকা কবীর ইডেন কলেজ থেকে বিজ্ঞান বিষয়ে প্রথম বিভাগে ইন্টারমিডিয়েট পাস করেন।
এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগে ভর্তি হয়ে সেখান থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বর্ষে পড়ার সময় সিদ্দিকা কবীর তৎকালীন পাকিস্তান রেডিওতে ঘোষক হিসেবে খণ্ডকালীন চাকরিতে যোগ দিয়েছিলেন।
স্নাতক শেষ করে ভিকারুননিসা নূন স্কুলে শিক্ষিক হিসেবে চাকরিতে যোগদান করেন। পরে তিনি ইডেন কলেজে গণিতের প্রভাষক হিসেবে যোগ দেন।
সিদ্দিকা কবীর ১৯৬৩ সালে ফোর্ড ফাউন্ডেশনের বৃত্তি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ওকলাহোমা স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। দেশে ফিরে তিনি ঢাকার গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন। সেখান থেকে ১৯৯৩ সালে তিনি অবসর নেন।
সিদ্দিকা কবীর পুষ্টিবিদ হিসেবে সাধারণের কাছে পরিচিতি পেতে শুরু করেন রান্নাবিষয়ক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে। ১৯৬৫ সালে তিনি তৎকালীন পাকিস্তান টেলিভিশনে ‘ঘরে বাইরে’ নামে একটি রান্নার অনুষ্ঠানের কাজ শুরু করেন। দেশে বেসরকারি টেলিভিশনের প্রসারের সঙ্গে সঙ্গে সিদ্দিকা কবীর ও তাঁর রান্নার আনুষ্ঠানের জনপ্রিয়তাও বাড়তে থাকে। এনটিভিতে তিনি ‘সিদ্দিকা কবীর’স রেসিপি’ নামে একটি রান্নার অনুষ্ঠান করতেন।
সিদ্দিকা কবীর ১৯৮০ সালে লেখেন ‘খাদ্যপুষ্টি ও খাদ্যব্যবস্থা’, যা স্নাতক পর্যায়ে পড়ানো হয়। এ ছাড়া তিনি ১৯৯৭ সালে একটি জাতীয় দৈনিকে রসনা নামে কলাম লেখেন, যা পরবর্তী সময়ে ‘খাবার-দাবারের কড়চা’ নামে প্রকাশিত হয়।
২০০৩ সালে তিনি জাতীয়ভাবে পুষ্টিবিদ হিসেবে ‘উইমেন অব দ্য ইয়ার’ খ্যাতি লাভ করেন। তাঁর লেখা ‘রান্না খাদ্য পুষ্টি’ বইটি দেশে ব্যাপক খ্যাতি লাভ করে। ২০১২ সালের ৩১ জানুয়ারি তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
সিদ্দিকা কবীর ছিলেন একজন বাংলাদেশি রন্ধনশিল্পী, পুষ্টিবিদ, লেখক ও অধ্যাপক। তাঁর জন্ম পুরান ঢাকার মকিম বাজারে ১৯৩১ সালের ৭ মে। সিদ্দিকা কবীর ইডেন কলেজ থেকে বিজ্ঞান বিষয়ে প্রথম বিভাগে ইন্টারমিডিয়েট পাস করেন।
এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগে ভর্তি হয়ে সেখান থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বর্ষে পড়ার সময় সিদ্দিকা কবীর তৎকালীন পাকিস্তান রেডিওতে ঘোষক হিসেবে খণ্ডকালীন চাকরিতে যোগ দিয়েছিলেন।
স্নাতক শেষ করে ভিকারুননিসা নূন স্কুলে শিক্ষিক হিসেবে চাকরিতে যোগদান করেন। পরে তিনি ইডেন কলেজে গণিতের প্রভাষক হিসেবে যোগ দেন।
সিদ্দিকা কবীর ১৯৬৩ সালে ফোর্ড ফাউন্ডেশনের বৃত্তি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ওকলাহোমা স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। দেশে ফিরে তিনি ঢাকার গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন। সেখান থেকে ১৯৯৩ সালে তিনি অবসর নেন।
সিদ্দিকা কবীর পুষ্টিবিদ হিসেবে সাধারণের কাছে পরিচিতি পেতে শুরু করেন রান্নাবিষয়ক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে। ১৯৬৫ সালে তিনি তৎকালীন পাকিস্তান টেলিভিশনে ‘ঘরে বাইরে’ নামে একটি রান্নার অনুষ্ঠানের কাজ শুরু করেন। দেশে বেসরকারি টেলিভিশনের প্রসারের সঙ্গে সঙ্গে সিদ্দিকা কবীর ও তাঁর রান্নার আনুষ্ঠানের জনপ্রিয়তাও বাড়তে থাকে। এনটিভিতে তিনি ‘সিদ্দিকা কবীর’স রেসিপি’ নামে একটি রান্নার অনুষ্ঠান করতেন।
সিদ্দিকা কবীর ১৯৮০ সালে লেখেন ‘খাদ্যপুষ্টি ও খাদ্যব্যবস্থা’, যা স্নাতক পর্যায়ে পড়ানো হয়। এ ছাড়া তিনি ১৯৯৭ সালে একটি জাতীয় দৈনিকে রসনা নামে কলাম লেখেন, যা পরবর্তী সময়ে ‘খাবার-দাবারের কড়চা’ নামে প্রকাশিত হয়।
২০০৩ সালে তিনি জাতীয়ভাবে পুষ্টিবিদ হিসেবে ‘উইমেন অব দ্য ইয়ার’ খ্যাতি লাভ করেন। তাঁর লেখা ‘রান্না খাদ্য পুষ্টি’ বইটি দেশে ব্যাপক খ্যাতি লাভ করে। ২০১২ সালের ৩১ জানুয়ারি তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৩ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৩ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৩ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫