পাটগ্রাম (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার বসটারী এলাকায় ধরলা নদীতে সেতু না হওয়ায় ১৭টি গ্রামের মানুষের ভোগান্তির শেষ নেই। দেশের স্বাধীনতার ৫০ বছরে উপজেলায় বিভিন্ন অবকাঠামোর উন্নয়ন হলেও ওই স্থানে এখনো সেতু হয়নি। বর্ষা মৌসুমে এ পথ দিয়ে চলাচলকারীরা পড়েন বিপাকে।
উপজেলা সদর থেকে দক্ষিণ-পূর্ব দিকের ১২ কিলোমিটার দূরে জোংড়া ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বিলুপ্ত ছিটমহল বাঁশকাটার বসটারী এলাকা হয়ে প্রবাহিত ধরলা নদী। নদীর অপর পাশে জগতবেড় ইউনিয়ন। ওই এলাকা দিয়ে জোংড়া ইউনিয়নের বাঁশকাটা, দয়ালটারী, কানাইবাছাটারী, ইঞ্জিনপাড়া, ঝাকুয়াটারী, দেওশালপাড়া, ডাঙাটারী, মন্ডলটারী এলাকা এবং জগতবেড় ইউনিয়নের ভাটিয়াপাড়া, রামকান্ত, গুরুপাড়া, কুমারপাড়া, ডাঙাপাড়া, মসজিদপাড়া, বাঘেরবাজার এবং ককোয়াটারীর কয়েক হাজার মানুষ চলাচল করে।
বছরের ছয় মাস শুষ্ক মৌসুমে কাঠের সেতু দিয়ে পারাপার হলেও বর্ষা মৌসুমে ও বন্যায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নৌকায় চলাচল করে লোকজন। এতে কৃষিপণ্য, জরুরি রোগী, শিক্ষার্থী, চাকরিজীবী, ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে চলাচলে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। সম্প্রতি কয়েক দিনের বৃষ্টিতে ধরলা নদীর পানি বাড়ায় কাঠের সেতু ভেঙে গেছে। সেতু দিয়ে চলাচল করা সম্ভব না হওয়ায় নৌকায় করে চলাচল করতে হচ্ছে।
ওই দুই ইউনিয়নের একাধিক বাসিন্দার সঙ্গে কথা হলে তাঁরা বলেন, সেতুর জন্য অনেক বছর থেকে সরকারি বিভিন্ন দপ্তর ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও এখনো কোনো কাজ হয়নি।
জোংড়া ইউনিয়নের নন্দেরঘাট এলাকার রুসেল ইসলাম বলেন, ‘ছোটবেলা থেকে এ এলাকার মানুষের নদী পার হতে কষ্টভোগ করতে দেখছি। পানি বেড়েছে। এখন সেতু নাই, নৌকায় ঝুঁকি নিয়ে জগতবেড় ইউনিয়নে আত্মীয়ের বাড়ি যেতে হচ্ছে।’
জগতবেড় ইউনিয়নের ভাটিয়াপাড়া এলাকার আতিয়ার রহমান বলেন, ‘সেতু না হওয়ার কষ্টের কথা বলে শেষ করা যাবে না। সেতু না থাকায় অনেক পথ ঘুরে কৃষিপণ্য, রোগী উপজেলা সদরে নিতে হয়। সেতু নির্মাণের জন্য উপজেলা প্রকৌশলী, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সাংসদের কাছে আবেদন দিয়েছি। উপজেলা প্রকৌশলী কার্যালয়ের কর্মকর্তারা একাধিকবার এসে মেপে এখানকার মাটি নিয়ে গেছেন। শুধু শুনি হবে, সেতু আর হয় না।’
জোংড়া ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মনছুর আলী বলেন, ‘ধরলা নদীতে সেতু নির্মাণের জন্য স্থানীয় সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা মোতাহার হোসেন, পাটগ্রাম উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রুহুল আমীন বাবুল ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে বেশ কয়েকবার দেখা করে দরখাস্ত দেওয়া হয়। প্রায়ই যোগাযোগ করা হচ্ছে। মানুষের দুর্ভোগ লাঘবে ধরলা নদীর ওই স্থানে সেতু নির্মাণ জরুরি।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের পাটগ্রাম উপজেলা প্রকৌশলী মাহবুব-উল আলম বলেন, ‘ওই স্থানে সেতু নির্মাণের জন্য যাবতীয় তথ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। আশা করছি, দ্রুত সেতু নির্মাণ করা হবে।’
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার বসটারী এলাকায় ধরলা নদীতে সেতু না হওয়ায় ১৭টি গ্রামের মানুষের ভোগান্তির শেষ নেই। দেশের স্বাধীনতার ৫০ বছরে উপজেলায় বিভিন্ন অবকাঠামোর উন্নয়ন হলেও ওই স্থানে এখনো সেতু হয়নি। বর্ষা মৌসুমে এ পথ দিয়ে চলাচলকারীরা পড়েন বিপাকে।
উপজেলা সদর থেকে দক্ষিণ-পূর্ব দিকের ১২ কিলোমিটার দূরে জোংড়া ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বিলুপ্ত ছিটমহল বাঁশকাটার বসটারী এলাকা হয়ে প্রবাহিত ধরলা নদী। নদীর অপর পাশে জগতবেড় ইউনিয়ন। ওই এলাকা দিয়ে জোংড়া ইউনিয়নের বাঁশকাটা, দয়ালটারী, কানাইবাছাটারী, ইঞ্জিনপাড়া, ঝাকুয়াটারী, দেওশালপাড়া, ডাঙাটারী, মন্ডলটারী এলাকা এবং জগতবেড় ইউনিয়নের ভাটিয়াপাড়া, রামকান্ত, গুরুপাড়া, কুমারপাড়া, ডাঙাপাড়া, মসজিদপাড়া, বাঘেরবাজার এবং ককোয়াটারীর কয়েক হাজার মানুষ চলাচল করে।
বছরের ছয় মাস শুষ্ক মৌসুমে কাঠের সেতু দিয়ে পারাপার হলেও বর্ষা মৌসুমে ও বন্যায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নৌকায় চলাচল করে লোকজন। এতে কৃষিপণ্য, জরুরি রোগী, শিক্ষার্থী, চাকরিজীবী, ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে চলাচলে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। সম্প্রতি কয়েক দিনের বৃষ্টিতে ধরলা নদীর পানি বাড়ায় কাঠের সেতু ভেঙে গেছে। সেতু দিয়ে চলাচল করা সম্ভব না হওয়ায় নৌকায় করে চলাচল করতে হচ্ছে।
ওই দুই ইউনিয়নের একাধিক বাসিন্দার সঙ্গে কথা হলে তাঁরা বলেন, সেতুর জন্য অনেক বছর থেকে সরকারি বিভিন্ন দপ্তর ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও এখনো কোনো কাজ হয়নি।
জোংড়া ইউনিয়নের নন্দেরঘাট এলাকার রুসেল ইসলাম বলেন, ‘ছোটবেলা থেকে এ এলাকার মানুষের নদী পার হতে কষ্টভোগ করতে দেখছি। পানি বেড়েছে। এখন সেতু নাই, নৌকায় ঝুঁকি নিয়ে জগতবেড় ইউনিয়নে আত্মীয়ের বাড়ি যেতে হচ্ছে।’
জগতবেড় ইউনিয়নের ভাটিয়াপাড়া এলাকার আতিয়ার রহমান বলেন, ‘সেতু না হওয়ার কষ্টের কথা বলে শেষ করা যাবে না। সেতু না থাকায় অনেক পথ ঘুরে কৃষিপণ্য, রোগী উপজেলা সদরে নিতে হয়। সেতু নির্মাণের জন্য উপজেলা প্রকৌশলী, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সাংসদের কাছে আবেদন দিয়েছি। উপজেলা প্রকৌশলী কার্যালয়ের কর্মকর্তারা একাধিকবার এসে মেপে এখানকার মাটি নিয়ে গেছেন। শুধু শুনি হবে, সেতু আর হয় না।’
জোংড়া ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মনছুর আলী বলেন, ‘ধরলা নদীতে সেতু নির্মাণের জন্য স্থানীয় সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা মোতাহার হোসেন, পাটগ্রাম উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রুহুল আমীন বাবুল ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে বেশ কয়েকবার দেখা করে দরখাস্ত দেওয়া হয়। প্রায়ই যোগাযোগ করা হচ্ছে। মানুষের দুর্ভোগ লাঘবে ধরলা নদীর ওই স্থানে সেতু নির্মাণ জরুরি।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের পাটগ্রাম উপজেলা প্রকৌশলী মাহবুব-উল আলম বলেন, ‘ওই স্থানে সেতু নির্মাণের জন্য যাবতীয় তথ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। আশা করছি, দ্রুত সেতু নির্মাণ করা হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪