শেরপুর প্রতিনিধি
শেরপুরে পুলিশের সঙ্গে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ছয় পুলিশ সদস্যসহ অন্তত ১৫ নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন। এ সময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ টিয়ার শেল ও রাবার বুলেট ছোড়ে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে শহরের রঘুনাথ বাজার এলাকায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
অন্যদিকে সংঘর্ষের পর স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লে শহরের সব দোকানপাট বন্ধ হয়ে যায়। রাস্তা ফাঁকা হয়ে যায়। তবে পুলিশ বলছে, পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
জানা গেছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে পুলিশের গুলিতে এক ছাত্রদল কর্মী নিহত হওয়ার অভিযোগ এনে প্রতিবাদ সমাবেশের ডাক দেয় বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটি। এ কর্মসূচির অংশ হিসেবে এবং শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলা তাঁতীদলের সমাবেশ শেষে ১৫ নেতা-কর্মীকে আটকের প্রতিবাদে মঙ্গলবার বিকেলে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশের আয়োজন করে শেরপুর জেলা বিএনপি। বেলা পৌনে ৩টার দিকে শহরের গৃর্দানারায়ণপুর এলাকার জেলা বিএনপির সভাপতি মাহমুদুল হক রুবেলের বাসা থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে যাওয়ার সময় রঘুনাথ বাজারে পৌঁছালে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ বাধে।
এ সময় বিএনপির মিছিল থেকে পুলিশের দিকে ইটপাটকেল ছোড়া শুরু হলে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ২২টি টিয়ার শেল ও ১০১টি রাবার বুলেট ছোড়ে। এ সংঘর্ষে ছয় পুলিশ সদস্যসহ অন্তত ২১ নেতা-কর্মী আহত হন। পরে বিএনপির ১৬ নেতা-কর্মীকে আটক করে পুলিশ।
তবে জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য মো.মাহমুদুল হক রুবেলের দাবি, কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে শান্তিপূর্ণভাবে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে প্রতিবাদ মিছিল নিয়ে যাওয়ার সময় ডিবি পুলিশ অতর্কিতভাবে মিছিলটি থামিয়ে দেয় এবং লাঠিপেটা শুরু করে। পরে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, টিয়ার শেল ও গুলি শুরু করে। তাঁরাও বুঝতে পারেননি কেন হঠাৎ এমন আক্রমণ শুরু করেছে পুলিশ। এতে বিএনপির প্রায় ১০০ নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন।
এ বিষয়ে শেরপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোহাম্মদ হান্নান মিয়া জানান, তাঁদের কাছে গোয়েন্দা তথ্য ছিল বিএনপি নাশকতামূলক কিছু করতে পারে। এ ছাড়া মিছিল থেকে কোনোরকম উসকানি ছাড়াই পুলিশের ওপর হামলা চালানো হয়। বিএনপির নেতা-কর্মীরা প্রায় আড়াই থেকে তিন হাজার ইট-পাটকেল ছুড়েছেন। তার মানে তাঁরা আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিলেন। তাই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ টিয়ারশেল ও রাবার বুলেট ছুড়েছে।
এই কর্মকর্তা আরও বলেন, বর্তমানে শহরের পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। পর্যাপ্তসংখ্যক পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বছির আহমেদ বাদল জানান, এ ঘটনায় ইতিমধ্যে ১৬ জনকে আটক করা হয়েছে। পুলিশি কাজে বাধা এবং পুলিশের ওপর হামলা ও আহতের ঘটনায় থানায় তাঁদের নামে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
শেরপুরে পুলিশের সঙ্গে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ছয় পুলিশ সদস্যসহ অন্তত ১৫ নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন। এ সময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ টিয়ার শেল ও রাবার বুলেট ছোড়ে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে শহরের রঘুনাথ বাজার এলাকায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
অন্যদিকে সংঘর্ষের পর স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লে শহরের সব দোকানপাট বন্ধ হয়ে যায়। রাস্তা ফাঁকা হয়ে যায়। তবে পুলিশ বলছে, পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
জানা গেছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে পুলিশের গুলিতে এক ছাত্রদল কর্মী নিহত হওয়ার অভিযোগ এনে প্রতিবাদ সমাবেশের ডাক দেয় বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটি। এ কর্মসূচির অংশ হিসেবে এবং শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলা তাঁতীদলের সমাবেশ শেষে ১৫ নেতা-কর্মীকে আটকের প্রতিবাদে মঙ্গলবার বিকেলে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশের আয়োজন করে শেরপুর জেলা বিএনপি। বেলা পৌনে ৩টার দিকে শহরের গৃর্দানারায়ণপুর এলাকার জেলা বিএনপির সভাপতি মাহমুদুল হক রুবেলের বাসা থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে যাওয়ার সময় রঘুনাথ বাজারে পৌঁছালে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ বাধে।
এ সময় বিএনপির মিছিল থেকে পুলিশের দিকে ইটপাটকেল ছোড়া শুরু হলে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ২২টি টিয়ার শেল ও ১০১টি রাবার বুলেট ছোড়ে। এ সংঘর্ষে ছয় পুলিশ সদস্যসহ অন্তত ২১ নেতা-কর্মী আহত হন। পরে বিএনপির ১৬ নেতা-কর্মীকে আটক করে পুলিশ।
তবে জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য মো.মাহমুদুল হক রুবেলের দাবি, কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে শান্তিপূর্ণভাবে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে প্রতিবাদ মিছিল নিয়ে যাওয়ার সময় ডিবি পুলিশ অতর্কিতভাবে মিছিলটি থামিয়ে দেয় এবং লাঠিপেটা শুরু করে। পরে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, টিয়ার শেল ও গুলি শুরু করে। তাঁরাও বুঝতে পারেননি কেন হঠাৎ এমন আক্রমণ শুরু করেছে পুলিশ। এতে বিএনপির প্রায় ১০০ নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন।
এ বিষয়ে শেরপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোহাম্মদ হান্নান মিয়া জানান, তাঁদের কাছে গোয়েন্দা তথ্য ছিল বিএনপি নাশকতামূলক কিছু করতে পারে। এ ছাড়া মিছিল থেকে কোনোরকম উসকানি ছাড়াই পুলিশের ওপর হামলা চালানো হয়। বিএনপির নেতা-কর্মীরা প্রায় আড়াই থেকে তিন হাজার ইট-পাটকেল ছুড়েছেন। তার মানে তাঁরা আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিলেন। তাই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ টিয়ারশেল ও রাবার বুলেট ছুড়েছে।
এই কর্মকর্তা আরও বলেন, বর্তমানে শহরের পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। পর্যাপ্তসংখ্যক পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বছির আহমেদ বাদল জানান, এ ঘটনায় ইতিমধ্যে ১৬ জনকে আটক করা হয়েছে। পুলিশি কাজে বাধা এবং পুলিশের ওপর হামলা ও আহতের ঘটনায় থানায় তাঁদের নামে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১১ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫