শামিমুজ্জামান, খুলনা
খুলনা বন্য প্রাণী উদ্ধার ও পুনর্বাসন কেন্দ্রে নেই কোনো চিকিৎসক। অসুস্থ বন্য প্রাণীর চিকিৎসা দিয়ে আসা প্রতিষ্ঠানটির নেই কোনো আধুনিক সুযোগ-সুবিধাও। এখানকার প্রাণীগুলোর চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয় অন্য প্রতিষ্ঠানের চিকিৎসক দিয়ে। এ কারণে এসব প্রাণীর চিকিৎসা দিতে বিড়ম্বনায় পড়তে হয় প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্টদের।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বন্য প্রাণীর চিকিৎসা ও আশ্রয়ের জন্য ২০১৫ সালের অক্টোবরে খুলনা মহানগরীর এমএ বারী সড়কে বন বিভাগের নিজস্ব জমিতে প্রতিষ্ঠা হয় কেন্দ্রটি।
সুন্দরবন এবং পদ্মার এ পারের ২১টি জেলা থেকে উদ্ধার হওয়া বন্য প্রাণীদের আশ্রয় ও চিকিৎসা দেওয়া হয় এখানে। এরপর সুবিধামতো সময়ে ওই প্রাণীগুলোকে সাফারি পার্ক, সুন্দরবন অথবা প্রাণীদের নিরাপদ আবাসস্থলে ছেড়ে দেওয়া হয়।
খুলনা বন্য প্রাণী উদ্ধার ও পুনর্বাসন কেদ্রের তথ্যমতে, বর্তমানে এখানে রয়েছে ১টি হরিণ, ২টি ময়ূর, ১টি বানর, ১টি গন্ধগকুল, ১টি বন বিড়াল, ২টি ময়না, ১৩টি অস্ট্রেলিয়ান ঘুঘু, ১টি কালিমী পাখি, ১টি জলডোরা এলবিনো ও ৩৭টি কালকেউটে। প্রাণীগুলোকে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন স্থান থেকে উদ্ধার করে এখানে নিয়ে আসা হয়েছে। এসব প্রাণীর চিকিৎসা দেওয়ার জন্য এখানে কোনো ভেটেরিনারি সার্জন নেই।
একমাত্র অপারেশন থিয়েটার, তা-ও চালু হয়নি কোনো দিন। নেই কোনো আধুনিক সুযোগ-সুবিধা। যে কারণে এখানকার অসুস্থ প্রাণীর চিকিৎসায় সাহায্য নিতে হয় সাফারি পার্ক অথবা খুলনা জেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের চিকিৎসকের।
এ ব্যাপারে কেন্দ্রটির দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবু নঈম মো. নুরুন্নবী বলেন, কেন্দ্রে কোনো ভেটেরিনারি সার্জন না থাকায় উদ্ধার হওয়া প্রাণীর চিকিৎসায় সাহায্য নিতে হয় সাফারি পার্কের চিকিৎসকের। অনেক সময় মোবাইল ফোনে আলোচনা করে চিকিৎসা দেওয়া হয়। আবার কখনো খুলনা জেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের চিকিৎসকেরা এসে চিকিৎসা দেন। তবে এতেও রয়েছে জটিলতা।
খুলনা জেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রঞ্জিতা চক্রবর্তী বলেন, প্রাণিসম্পদ অফিসের ভেটেরিনারি সার্জনরা গৃহপালিত পশুর চিকিৎসায় অভিজ্ঞ। বন্য প্রাণীর চিকিৎসা পদ্ধতিও ভিন্ন। তাই বন্য প্রাণীর চিকিৎসা করতে জটিলতায় পড়তে হয়।
এদিকে খুলনা প্রাণিসম্পদ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি বিভাগের প্রধান নির্মল কুমার পাল বলেন, কেন্দ্রটিতে চিকিৎসক নিয়োগের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। এখানে প্রয়োজনীয় চিকিৎসক ও আধুনিক সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর চেষ্টা করা হচ্ছে।
খুলনা বন্য প্রাণী উদ্ধার ও পুনর্বাসন কেন্দ্রে নেই কোনো চিকিৎসক। অসুস্থ বন্য প্রাণীর চিকিৎসা দিয়ে আসা প্রতিষ্ঠানটির নেই কোনো আধুনিক সুযোগ-সুবিধাও। এখানকার প্রাণীগুলোর চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয় অন্য প্রতিষ্ঠানের চিকিৎসক দিয়ে। এ কারণে এসব প্রাণীর চিকিৎসা দিতে বিড়ম্বনায় পড়তে হয় প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্টদের।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বন্য প্রাণীর চিকিৎসা ও আশ্রয়ের জন্য ২০১৫ সালের অক্টোবরে খুলনা মহানগরীর এমএ বারী সড়কে বন বিভাগের নিজস্ব জমিতে প্রতিষ্ঠা হয় কেন্দ্রটি।
সুন্দরবন এবং পদ্মার এ পারের ২১টি জেলা থেকে উদ্ধার হওয়া বন্য প্রাণীদের আশ্রয় ও চিকিৎসা দেওয়া হয় এখানে। এরপর সুবিধামতো সময়ে ওই প্রাণীগুলোকে সাফারি পার্ক, সুন্দরবন অথবা প্রাণীদের নিরাপদ আবাসস্থলে ছেড়ে দেওয়া হয়।
খুলনা বন্য প্রাণী উদ্ধার ও পুনর্বাসন কেদ্রের তথ্যমতে, বর্তমানে এখানে রয়েছে ১টি হরিণ, ২টি ময়ূর, ১টি বানর, ১টি গন্ধগকুল, ১টি বন বিড়াল, ২টি ময়না, ১৩টি অস্ট্রেলিয়ান ঘুঘু, ১টি কালিমী পাখি, ১টি জলডোরা এলবিনো ও ৩৭টি কালকেউটে। প্রাণীগুলোকে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন স্থান থেকে উদ্ধার করে এখানে নিয়ে আসা হয়েছে। এসব প্রাণীর চিকিৎসা দেওয়ার জন্য এখানে কোনো ভেটেরিনারি সার্জন নেই।
একমাত্র অপারেশন থিয়েটার, তা-ও চালু হয়নি কোনো দিন। নেই কোনো আধুনিক সুযোগ-সুবিধা। যে কারণে এখানকার অসুস্থ প্রাণীর চিকিৎসায় সাহায্য নিতে হয় সাফারি পার্ক অথবা খুলনা জেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের চিকিৎসকের।
এ ব্যাপারে কেন্দ্রটির দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবু নঈম মো. নুরুন্নবী বলেন, কেন্দ্রে কোনো ভেটেরিনারি সার্জন না থাকায় উদ্ধার হওয়া প্রাণীর চিকিৎসায় সাহায্য নিতে হয় সাফারি পার্কের চিকিৎসকের। অনেক সময় মোবাইল ফোনে আলোচনা করে চিকিৎসা দেওয়া হয়। আবার কখনো খুলনা জেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের চিকিৎসকেরা এসে চিকিৎসা দেন। তবে এতেও রয়েছে জটিলতা।
খুলনা জেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রঞ্জিতা চক্রবর্তী বলেন, প্রাণিসম্পদ অফিসের ভেটেরিনারি সার্জনরা গৃহপালিত পশুর চিকিৎসায় অভিজ্ঞ। বন্য প্রাণীর চিকিৎসা পদ্ধতিও ভিন্ন। তাই বন্য প্রাণীর চিকিৎসা করতে জটিলতায় পড়তে হয়।
এদিকে খুলনা প্রাণিসম্পদ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি বিভাগের প্রধান নির্মল কুমার পাল বলেন, কেন্দ্রটিতে চিকিৎসক নিয়োগের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। এখানে প্রয়োজনীয় চিকিৎসক ও আধুনিক সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর চেষ্টা করা হচ্ছে।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫