ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। সপ্তাহের ব্যবধানে সব মাছের দাম কেজিপ্রতি বেড়েছে ৩০ থেকে ৪০ টাকা। প্রায় সব ডালের দাম কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা বেড়েছে। মুরগির ডিমের দাম বেড়েছে হালিতে ৮-১০ টাকা। দেশি, লেয়ার, সোনালি, সাদা কক মুরগির মাংস কেজিপ্রতি বেড়েছে ৩০-৫০ টাকা।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় বাজারের এই অস্থিরতা দেখার যেন কেউ নেই। নেই কোনো বাজার তদারকির উদ্যোগ। অন্যদিকে প্রশাসন বলছে, নিয়মিত বাজার পরিদর্শন করা হচ্ছে এবং তদারকি আরও জোরদার করা হবে।
গতকাল বুধবার দুপুরে নগরীর শম্ভুগঞ্জ বাজার ঘুরে দেখা গেছে, দাম বেড়েছে বেশির ভাগ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের। বাজার করতে আসা কালাম মিয়া বলেন, ‘আমি মনে করি নিয়মিত বাজার মনিটরিং করা প্রয়োজন। তাহলে হয়তো বাজারের ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেটের ওপর কিছুটা প্রভাব পড়ত। আমরা যারা সাধারণ ক্রেতা কিছুটা হলেও স্বস্তি পেতাম।’
রাজলক্ষ্মী স্টোরের বিক্রেতা ভোলানাথ দাস বলেন, খোলা ও প্যাকেট আটা ৪৫ থেকে ৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। এভাবে বাড়তে থাকলে দুই সপ্তাহের মধ্যেই চালের সমান হবে আটার দাম।
বাজার করতে আসা আলিমুল হাসান বলেন, ‘গত সপ্তাহে খেসারি ডাল কিনেছি ৭০ টাকায়। এই সপ্তাহে কিনতে হচ্ছে ৮০ টাকায়। বাজারে মাছ কিনতে গিয়ে দাম জিজ্ঞাসা করে দাম শুনে মাছ না কিনেই চলে এসেছি।
বাজারের মুরগি বিক্রেতা মকবুল হোসেন বলেন, মুরগির আমদানি কম, চাহিদা অনেক বেশি। তাই মুরগির দাম বেড়েছে। সপ্তাহের ব্যবধানে সোনালি মুরগি ৩০ টাকা বেড়ে ৩৩০, ব্রয়লার ১৪৫, লেয়ার ৩০ টাকা বেড়ে ৩৩০, সাদা কক ২০ টাকা বেড়ে ২৭০, দেশি মুরগি ৫০ টাকা বেড়ে ৫৫০ টাকায় প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে।
মোজাম্মেল মিয়া নামের আরেক বিক্রেতা বলেন, কেজিপ্রতি দেশি পেঁয়াজ ৪০, দেশি রসুন ১০০, আদা ৭০, আলু ২০ থেকে ২৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দেশি রসুনের দাম বেড়েছে কেজিপ্রতি ৪০ টাকা বেড়েছে।
মাংস বিক্রেতা আবুল কাশেম বলেন, খাসির মাংস ৯০০, গরুর মাংস ৬৫০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়াও, ফার্মের ডিম ৪০, হাঁসের ডিম ৫৫, দেশি মুরগির ডিম ৬০ হালি বিক্রি হচ্ছে।
মাছ মহালের মাছ বিক্রেতা আন্নাস মিয়া বলেন, গত সপ্তাহের তুলনায় প্রায় সব মাছের দাম ৩০ থেকে ৪০ টাকা বা তারও বেশি বেড়েছে। কারণ একটাই চাহিদার চাইতে উৎপাদন কম। তিনি আরও বলেন বাজারে কেজিপ্রতি শিং মাছ ৩৫০, পাঙাশ ১৬০, তেলাপিয়া ১৮০, রুই মাছ ৪০০, সিলভার ১৮০, কাতল ২৫০, বাউস ৩২০, মাসুল মাছ ৩৫০, গ্রাস কার্প ৩০০, কই মাছ ২৫০, ট্যাংরা ৪৪০, পাবদা ৩৩০, গুতুম ৫০০, বাইন ৫৫০, বাতাসি ৬০০, গুলশা ৫০০, চিকরা মাছ ৪০০, বড় চান্দা মাছ ৪০০, কারপিও ২৫০, মৃগেল ২০০, মাগুর ৬০০, দেশি চিংড়ি ৮০০, ডিমা চিংড়ি ১০০০, রাজপুঁটি ২২০, দেশি পুঁটি মাছ ২৫০, শোল মাছ ৭০০, টাকি মাছ ৪৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এ বিষয়ে জেলা ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক নিশাত মেহের বলেন, ‘আমরা নিয়মিত বাজার পরিদর্শন করছি। বাজার মনিটরিং আরও জোরদার করা হবে।’
ময়মনসিংহের বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। সপ্তাহের ব্যবধানে সব মাছের দাম কেজিপ্রতি বেড়েছে ৩০ থেকে ৪০ টাকা। প্রায় সব ডালের দাম কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা বেড়েছে। মুরগির ডিমের দাম বেড়েছে হালিতে ৮-১০ টাকা। দেশি, লেয়ার, সোনালি, সাদা কক মুরগির মাংস কেজিপ্রতি বেড়েছে ৩০-৫০ টাকা।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় বাজারের এই অস্থিরতা দেখার যেন কেউ নেই। নেই কোনো বাজার তদারকির উদ্যোগ। অন্যদিকে প্রশাসন বলছে, নিয়মিত বাজার পরিদর্শন করা হচ্ছে এবং তদারকি আরও জোরদার করা হবে।
গতকাল বুধবার দুপুরে নগরীর শম্ভুগঞ্জ বাজার ঘুরে দেখা গেছে, দাম বেড়েছে বেশির ভাগ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের। বাজার করতে আসা কালাম মিয়া বলেন, ‘আমি মনে করি নিয়মিত বাজার মনিটরিং করা প্রয়োজন। তাহলে হয়তো বাজারের ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেটের ওপর কিছুটা প্রভাব পড়ত। আমরা যারা সাধারণ ক্রেতা কিছুটা হলেও স্বস্তি পেতাম।’
রাজলক্ষ্মী স্টোরের বিক্রেতা ভোলানাথ দাস বলেন, খোলা ও প্যাকেট আটা ৪৫ থেকে ৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। এভাবে বাড়তে থাকলে দুই সপ্তাহের মধ্যেই চালের সমান হবে আটার দাম।
বাজার করতে আসা আলিমুল হাসান বলেন, ‘গত সপ্তাহে খেসারি ডাল কিনেছি ৭০ টাকায়। এই সপ্তাহে কিনতে হচ্ছে ৮০ টাকায়। বাজারে মাছ কিনতে গিয়ে দাম জিজ্ঞাসা করে দাম শুনে মাছ না কিনেই চলে এসেছি।
বাজারের মুরগি বিক্রেতা মকবুল হোসেন বলেন, মুরগির আমদানি কম, চাহিদা অনেক বেশি। তাই মুরগির দাম বেড়েছে। সপ্তাহের ব্যবধানে সোনালি মুরগি ৩০ টাকা বেড়ে ৩৩০, ব্রয়লার ১৪৫, লেয়ার ৩০ টাকা বেড়ে ৩৩০, সাদা কক ২০ টাকা বেড়ে ২৭০, দেশি মুরগি ৫০ টাকা বেড়ে ৫৫০ টাকায় প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে।
মোজাম্মেল মিয়া নামের আরেক বিক্রেতা বলেন, কেজিপ্রতি দেশি পেঁয়াজ ৪০, দেশি রসুন ১০০, আদা ৭০, আলু ২০ থেকে ২৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দেশি রসুনের দাম বেড়েছে কেজিপ্রতি ৪০ টাকা বেড়েছে।
মাংস বিক্রেতা আবুল কাশেম বলেন, খাসির মাংস ৯০০, গরুর মাংস ৬৫০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়াও, ফার্মের ডিম ৪০, হাঁসের ডিম ৫৫, দেশি মুরগির ডিম ৬০ হালি বিক্রি হচ্ছে।
মাছ মহালের মাছ বিক্রেতা আন্নাস মিয়া বলেন, গত সপ্তাহের তুলনায় প্রায় সব মাছের দাম ৩০ থেকে ৪০ টাকা বা তারও বেশি বেড়েছে। কারণ একটাই চাহিদার চাইতে উৎপাদন কম। তিনি আরও বলেন বাজারে কেজিপ্রতি শিং মাছ ৩৫০, পাঙাশ ১৬০, তেলাপিয়া ১৮০, রুই মাছ ৪০০, সিলভার ১৮০, কাতল ২৫০, বাউস ৩২০, মাসুল মাছ ৩৫০, গ্রাস কার্প ৩০০, কই মাছ ২৫০, ট্যাংরা ৪৪০, পাবদা ৩৩০, গুতুম ৫০০, বাইন ৫৫০, বাতাসি ৬০০, গুলশা ৫০০, চিকরা মাছ ৪০০, বড় চান্দা মাছ ৪০০, কারপিও ২৫০, মৃগেল ২০০, মাগুর ৬০০, দেশি চিংড়ি ৮০০, ডিমা চিংড়ি ১০০০, রাজপুঁটি ২২০, দেশি পুঁটি মাছ ২৫০, শোল মাছ ৭০০, টাকি মাছ ৪৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এ বিষয়ে জেলা ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক নিশাত মেহের বলেন, ‘আমরা নিয়মিত বাজার পরিদর্শন করছি। বাজার মনিটরিং আরও জোরদার করা হবে।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১৩ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫