মুসাররাত আবির
২০০২ সালের ডিসেম্বর মাসে জাপানে উচ্চশিক্ষার উদ্দেশ্যে পাড়ি জমান নাজমুল হোসাইন। গিয়ে দেখলেন জাপানে আইটি সেক্টরে দক্ষ জনবলের ব্যাপক চাহিদা। তিনি এটি বুঝতে পেরে দুই বছরের একটি কারিগরি প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। শিখে নেন জাপানি ভাষাও। পরে যোগ দেন একটি আইটি ফার্মে। ওই কোম্পানি থেকে তাঁকে ম্যানেজমেন্টের দায়িত্ব দেওয়া হয়। তিনি টানা পাঁচ-ছয় বছর সেখানে কাজ করেন। পরে নিজেই একটি কোম্পানি খোলার প্রয়োজন অনুভব করেন। যেই ভাবা, সেই কাজ। ২০১১ সালে তিনি তাঁর তিন বন্ধু মিলে ‘এশিয়ান বিজনেস নেটওয়ার্ক’ নামে একটি কোম্পানি খুলে ফেলেন। বর্তমানে এই কোম্পানির সিইও নাজমুল হোসাইন। এই কোম্পানি খোলার পেছনের গল্প ও কাজের সুযোগ নিয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন তিনি।
শুরুতে আমাদের টার্গেট ছিল জাপানে যেসব বিদেশি আসেন, তাঁদের সেবা প্রদান করা। যেমন: দোভাষীর কাজ, সিম, মোবাইল ইন্টারনেট সার্ভিস, গাইড ইত্যাদি। প্রথম দুই বছরে আমরা লাভের মুখ দেখিনি। উল্টো নিজেদের পকেট থেকে টাকা দিয়েছি। ফলে আমার বন্ধুরা কোম্পানি থেকে বেরিয়ে যায়। কিন্তু আমি হাল ছাড়িনি, একাই কোম্পানি চালিয়ে গিয়েছি। আবার আগের চাকরিটাও ঠিক রেখেছি। সেখানে আমি একটি প্রজেক্টের সঙ্গে যুক্ত ছিলাম। প্রজেক্ট শেষ হওয়ার পর আমিও চাকরিটা ছেড়ে দিই। তত দিনে আমার কোম্পানি দাঁড়িয়ে গেছে।
দক্ষ হলেই কাজ মিলবে
আমরা আইটি সেক্টরের ক্লায়েন্টদের থেকে কাজ নিয়ে কর্মীদের দিয়ে সেটা করাই। আমাদের কোম্পানিতে বাংলাদেশিদের জন্য কাজের সুযোগ আছে। তবে প্রার্থীকে অবশ্যই দক্ষ হতে হবে এবং পরিশ্রম করার মানসিকতা থাকতে হবে। মূলত আইটি বিষয়ে স্নাতক, দুই-তিন বছরের কাজের অভিজ্ঞতা এবং জাপানি ভাষা জানা—এই তিন দক্ষতার ওপর ভিত্তি করে আমরা প্রার্থী নিয়োগ দিয়ে থাকি। আপনি চাইলে বাংলাদেশে বসেও আমাদের কোম্পানিতে আবেদন করতে পারবেন। আমরা ফ্রেশ গ্র্যাজুয়েটদের বেশি নিয়োগ দিয়ে থাকি।
আরও কিছু প্রজেক্ট
আমাদের চিন্তা আছে বাংলাদেশেও কাজের সুযোগ করে দেওয়া। পরে নির্বাচিত প্রার্থীদের জাপানি ভাষা শিখিয়ে জাপানে নিয়ে আসব। আমরা সাইড প্রজেক্ট হিসেবে জাপানে বিদেশি মুসলিমদের জন্য একটি ইনফরমেশন ডেস্ক চালু করছি। আমাদের সার্ভিসে হালাল রেস্টুরেন্ট, হালাল দোকান, মসজিদ এগুলো কোথায় কোথায় আছে, সেগুলো অন্তর্ভুক্ত। আমাদের ওয়েবসাইটেই তাঁরা এই তথ্যগুলো পেয়ে যাবেন।
সুযোগ আছে সব প্রতিষ্ঠানেই
আগে জাপানে বিদেশিদের জন্য কাজের সুযোগ খুব কম ছিল, এখন বেড়েছে। জাপানে বেশ কিছু বিদেশি কোম্পানি আছে, যেখানে জাপানি ভাষা কম জানলেও ক্ষতি নেই, কাজ করার জন্য ইংরেজি জানা থাকলেই চলে। জাপানে শিক্ষাগত যোগ্যতাকে অত গুরুত্ব দেওয়া হয় না, তবে ন্যূনতম একটা মানদণ্ড আছে। কাজের অভিজ্ঞতা কেমন, কয় বছর কাজ করেছে, এসব দেখা হয়। জাপানে আইটি সেক্টরে প্রচুর জনবল নেওয়া হয়। স্নাতক শেষ করামাত্রই অনেকে কাজে যোগ দেন। তবে শুধু আইটি নয়, প্রতিটা বিষয়েই চাকরি পাওয়া যায়। কিন্তু বিদেশি হিসেবে চিন্তা করলে সবচেয়ে সহজ হচ্ছে আইটি সেক্টর। কারণ এই কাজে জাপানি ভাষা না জানলেও হবে। প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ জানলে কাজ করতে পারবেন। অন্যান্য জায়গায় জাপানি ভাষার মাধ্যমে যোগাযোগ করতে হয়, যেমন: ম্যানেজমেন্ট, হিউম্যান রিসোর্সে আপনাকে ভাষার পাশাপাশি জাপানি সংস্কৃতিও জানতে হবে। শুধু মুখের ভাষা না, বডি ল্যাঙ্গুয়েজ দেখেও ভাষা বুঝে নিতে হবে।
যেভাবে আবেদন করবেন
সরাসরি কোম্পানিগুলোর ওয়েবসাইট থেকেই আবেদন করা যায়। সেখানে সিভির পাশাপাশি অন্যান্য কাগজ জমা দিতে বলে। আপনার সিভি পছন্দ হলে তারা আপনাকে ইন্টারভিউয়ের জন্য ডাকবে। সব ঠিকঠাক হলে আপনাকে জাপানে চলে আসতে বলবে।
আপনি যদি জাপানে বসে আবেদন করেন, তখন আপনার সুযোগটা বেশি থাকে। জাপানের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে চাকরির জন্য আলাদা ক্যারিয়ার সেন্টারই থাকে। সেখানে একজন শিক্ষক নিয়োগ করা হয়, যাঁর সঙ্গে শিক্ষার্থীরা ক্যারিয়ার নিয়ে আলোচনা করতে পারবে। আর থার্ড ইয়ারে থাকতেই জাপানের শিক্ষার্থীরা ইন্টার্নশিপ করা শুরু করে দেয়। অনেক কোম্পানি নিজে থেকেই তাদের কাছে সার্কুলার নিয়ে আসে। আপনার নিজের আগ্রহ না থাকলে আপনি কোথাও চাকরি পাবেন না। আর অন্যের ওপর একদমই নির্ভরশীল হওয়া যাবে না। এখানে আপনার জন্য কেউ কিচ্ছু করবে না। সব আপনাকেই করতে হবে। আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে, কখনো কারও ফাঁদে পা দেবেন না। আপনার সিভি নির্ণয় করবে আপনি কোন চাকরিতে আবেদন করছেন তার ওপর। যেমন আপনি বিবিএ করে আইটি ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে আবেদন করতে পারবেন না। করতে চাইলে সিভিতে আইটি বিষয়ক পড়াশোনার প্রমাণ থাকতে হবে। এ ছাড়া কাজের পূর্ব অভিজ্ঞতা, প্রজেক্ট, রিসার্চ পেপার, সহশিক্ষা কার্যক্রম, ভলান্টিয়ারি কাজ, কেস সলভিং ইত্যাদি বিষয় যুক্ত করতে পারেন। তবে ভালো কাজ পাওয়ার আশায় মিথ্যে তথ্য দেবেন না। জাপানের প্রতিষ্ঠানগুলো সব যাচাই-বাছাই করেই নিয়োগ দেয়।
অনুলিখন: মুসাররাত আবির
২০০২ সালের ডিসেম্বর মাসে জাপানে উচ্চশিক্ষার উদ্দেশ্যে পাড়ি জমান নাজমুল হোসাইন। গিয়ে দেখলেন জাপানে আইটি সেক্টরে দক্ষ জনবলের ব্যাপক চাহিদা। তিনি এটি বুঝতে পেরে দুই বছরের একটি কারিগরি প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। শিখে নেন জাপানি ভাষাও। পরে যোগ দেন একটি আইটি ফার্মে। ওই কোম্পানি থেকে তাঁকে ম্যানেজমেন্টের দায়িত্ব দেওয়া হয়। তিনি টানা পাঁচ-ছয় বছর সেখানে কাজ করেন। পরে নিজেই একটি কোম্পানি খোলার প্রয়োজন অনুভব করেন। যেই ভাবা, সেই কাজ। ২০১১ সালে তিনি তাঁর তিন বন্ধু মিলে ‘এশিয়ান বিজনেস নেটওয়ার্ক’ নামে একটি কোম্পানি খুলে ফেলেন। বর্তমানে এই কোম্পানির সিইও নাজমুল হোসাইন। এই কোম্পানি খোলার পেছনের গল্প ও কাজের সুযোগ নিয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন তিনি।
শুরুতে আমাদের টার্গেট ছিল জাপানে যেসব বিদেশি আসেন, তাঁদের সেবা প্রদান করা। যেমন: দোভাষীর কাজ, সিম, মোবাইল ইন্টারনেট সার্ভিস, গাইড ইত্যাদি। প্রথম দুই বছরে আমরা লাভের মুখ দেখিনি। উল্টো নিজেদের পকেট থেকে টাকা দিয়েছি। ফলে আমার বন্ধুরা কোম্পানি থেকে বেরিয়ে যায়। কিন্তু আমি হাল ছাড়িনি, একাই কোম্পানি চালিয়ে গিয়েছি। আবার আগের চাকরিটাও ঠিক রেখেছি। সেখানে আমি একটি প্রজেক্টের সঙ্গে যুক্ত ছিলাম। প্রজেক্ট শেষ হওয়ার পর আমিও চাকরিটা ছেড়ে দিই। তত দিনে আমার কোম্পানি দাঁড়িয়ে গেছে।
দক্ষ হলেই কাজ মিলবে
আমরা আইটি সেক্টরের ক্লায়েন্টদের থেকে কাজ নিয়ে কর্মীদের দিয়ে সেটা করাই। আমাদের কোম্পানিতে বাংলাদেশিদের জন্য কাজের সুযোগ আছে। তবে প্রার্থীকে অবশ্যই দক্ষ হতে হবে এবং পরিশ্রম করার মানসিকতা থাকতে হবে। মূলত আইটি বিষয়ে স্নাতক, দুই-তিন বছরের কাজের অভিজ্ঞতা এবং জাপানি ভাষা জানা—এই তিন দক্ষতার ওপর ভিত্তি করে আমরা প্রার্থী নিয়োগ দিয়ে থাকি। আপনি চাইলে বাংলাদেশে বসেও আমাদের কোম্পানিতে আবেদন করতে পারবেন। আমরা ফ্রেশ গ্র্যাজুয়েটদের বেশি নিয়োগ দিয়ে থাকি।
আরও কিছু প্রজেক্ট
আমাদের চিন্তা আছে বাংলাদেশেও কাজের সুযোগ করে দেওয়া। পরে নির্বাচিত প্রার্থীদের জাপানি ভাষা শিখিয়ে জাপানে নিয়ে আসব। আমরা সাইড প্রজেক্ট হিসেবে জাপানে বিদেশি মুসলিমদের জন্য একটি ইনফরমেশন ডেস্ক চালু করছি। আমাদের সার্ভিসে হালাল রেস্টুরেন্ট, হালাল দোকান, মসজিদ এগুলো কোথায় কোথায় আছে, সেগুলো অন্তর্ভুক্ত। আমাদের ওয়েবসাইটেই তাঁরা এই তথ্যগুলো পেয়ে যাবেন।
সুযোগ আছে সব প্রতিষ্ঠানেই
আগে জাপানে বিদেশিদের জন্য কাজের সুযোগ খুব কম ছিল, এখন বেড়েছে। জাপানে বেশ কিছু বিদেশি কোম্পানি আছে, যেখানে জাপানি ভাষা কম জানলেও ক্ষতি নেই, কাজ করার জন্য ইংরেজি জানা থাকলেই চলে। জাপানে শিক্ষাগত যোগ্যতাকে অত গুরুত্ব দেওয়া হয় না, তবে ন্যূনতম একটা মানদণ্ড আছে। কাজের অভিজ্ঞতা কেমন, কয় বছর কাজ করেছে, এসব দেখা হয়। জাপানে আইটি সেক্টরে প্রচুর জনবল নেওয়া হয়। স্নাতক শেষ করামাত্রই অনেকে কাজে যোগ দেন। তবে শুধু আইটি নয়, প্রতিটা বিষয়েই চাকরি পাওয়া যায়। কিন্তু বিদেশি হিসেবে চিন্তা করলে সবচেয়ে সহজ হচ্ছে আইটি সেক্টর। কারণ এই কাজে জাপানি ভাষা না জানলেও হবে। প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ জানলে কাজ করতে পারবেন। অন্যান্য জায়গায় জাপানি ভাষার মাধ্যমে যোগাযোগ করতে হয়, যেমন: ম্যানেজমেন্ট, হিউম্যান রিসোর্সে আপনাকে ভাষার পাশাপাশি জাপানি সংস্কৃতিও জানতে হবে। শুধু মুখের ভাষা না, বডি ল্যাঙ্গুয়েজ দেখেও ভাষা বুঝে নিতে হবে।
যেভাবে আবেদন করবেন
সরাসরি কোম্পানিগুলোর ওয়েবসাইট থেকেই আবেদন করা যায়। সেখানে সিভির পাশাপাশি অন্যান্য কাগজ জমা দিতে বলে। আপনার সিভি পছন্দ হলে তারা আপনাকে ইন্টারভিউয়ের জন্য ডাকবে। সব ঠিকঠাক হলে আপনাকে জাপানে চলে আসতে বলবে।
আপনি যদি জাপানে বসে আবেদন করেন, তখন আপনার সুযোগটা বেশি থাকে। জাপানের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে চাকরির জন্য আলাদা ক্যারিয়ার সেন্টারই থাকে। সেখানে একজন শিক্ষক নিয়োগ করা হয়, যাঁর সঙ্গে শিক্ষার্থীরা ক্যারিয়ার নিয়ে আলোচনা করতে পারবে। আর থার্ড ইয়ারে থাকতেই জাপানের শিক্ষার্থীরা ইন্টার্নশিপ করা শুরু করে দেয়। অনেক কোম্পানি নিজে থেকেই তাদের কাছে সার্কুলার নিয়ে আসে। আপনার নিজের আগ্রহ না থাকলে আপনি কোথাও চাকরি পাবেন না। আর অন্যের ওপর একদমই নির্ভরশীল হওয়া যাবে না। এখানে আপনার জন্য কেউ কিচ্ছু করবে না। সব আপনাকেই করতে হবে। আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে, কখনো কারও ফাঁদে পা দেবেন না। আপনার সিভি নির্ণয় করবে আপনি কোন চাকরিতে আবেদন করছেন তার ওপর। যেমন আপনি বিবিএ করে আইটি ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে আবেদন করতে পারবেন না। করতে চাইলে সিভিতে আইটি বিষয়ক পড়াশোনার প্রমাণ থাকতে হবে। এ ছাড়া কাজের পূর্ব অভিজ্ঞতা, প্রজেক্ট, রিসার্চ পেপার, সহশিক্ষা কার্যক্রম, ভলান্টিয়ারি কাজ, কেস সলভিং ইত্যাদি বিষয় যুক্ত করতে পারেন। তবে ভালো কাজ পাওয়ার আশায় মিথ্যে তথ্য দেবেন না। জাপানের প্রতিষ্ঠানগুলো সব যাচাই-বাছাই করেই নিয়োগ দেয়।
অনুলিখন: মুসাররাত আবির
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫