নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ওয়ান টাইম প্লাস্টিক বন্ধের বিষয়টি সরকারের বিবেচনায় আছে বলে জাতীয় সংসদে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী। আজ রোববার জাতীয় সংসদে ৭১ বিধির জরুরি জন-গুরুত্বসম্পন্ন নোটিশের জবাবে দেওয়া বিবৃতিতে তিনি এ কথা জানান।
সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘ওয়ান টাইম প্লাস্টিক বন্ধের বিষয়টি আমাদের নজরে আছে। আমরা ১০০ দিনের যে কর্ম পরিকল্পনা ঘোষণা করেছি, সেখানেও দূষণের বিষয়টি নিয়ে এসেছি। আমরা এসব পণ্য তৈরির সঙ্গে সম্পৃক্তদের ওপর দায় দিতে চাই। এ জন্য বিধি তৈরির উদ্যোগ নিচ্ছি।’
এর আগে নোটিশে সিঙ্গেল ইউজড প্লাস্টিক পণ্য বন্ধের দাবি করেন ঢাকা-১০ আসনের সংসদ সদস্য চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ। ওয়ান টাইম প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধে সরকারের সংশ্লিষ্ট সংস্থার পদক্ষেপ দৃশ্যমান নয় উল্লেখ করে ফেরদৌস বলেন, ‘ওয়ান টাইম প্লাস্টিক পণ্য বন্ধ করতে না পারলে রাজধানীর পরিবেশ রক্ষা করা চ্যালেঞ্জ দাঁড়াবে।’
নোটিশে ফেরদৌস বলেন, ‘প্রযুক্তির উৎকর্ষতার সঙ্গে সঙ্গে আমরা প্রতিদিন অতিমাত্রায় প্লাস্টিক নির্ভর হয়ে পড়ছি। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ওয়ান টাইম প্লাস্টিক ব্যবহারের পর আমরা যত্রতত্র ফেলে দেই। নির্বাচনী প্রচারসহ অন্যান্য অনেক বিজ্ঞাপন ও প্রচারণার জন্য এখন প্লাস্টিকে মোড়ানো পোস্টার ও লিফলেটের ব্যবহার বেড়েছে বহুগুণ। প্রয়োজন শেষে ফেলে দেওয়া এ সকল প্লাস্টিক বছরের পর বছর মাটির নিচে থাকলেও পচে না। এ ধরনের ওয়ান টাইম প্লাস্টিক বাংলাদেশসহ গোটা বিশ্বের মাথা ব্যথার কারণ। বর্তমানে প্রচারের জন্য ব্যবহৃত ছাপানো কাগজকে কুয়াশা ও বৃষ্টির পানি থেকে অক্ষত রাখতে প্লাস্টিকে মুড়িয়ে লেমিনেশন করে তা প্রদর্শনের হিড়িক দেখা যাচ্ছে। সদ্য সমাপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এর ব্যাপক ব্যবহার দেখা গেছে। প্রয়োজন ফুরালে এ সকল প্লাস্টিকের শেষ ঠিকানা হবে রাজধানীর ড্রেন ও নালা-নর্দমা। এতে একদিকে বাড়বে জলাবদ্ধতা, অন্যদিকে দেখা দেবে পরিবেশের ভয়ংকর ক্ষতি।
জবাবে এ ধরনের একটি প্রস্তাব আনার জন্য নায়ক ফেরদৌসকে ধন্যবাদ জানিয়ে সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, সিঙ্গেল ইউজড প্লাস্টিক ঢাকা শহরকে কীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে তা সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, ‘সারা বাংলাদেশে ৩০ হাজার মেট্রিক টন কঠিন বর্জ্য উৎপাদন হচ্ছে। ঢাকা শহরে হচ্ছে প্রায় ৭ হাজার মেট্রিক টন। এর মধ্যে ১০ শতাংশ সিঙ্গেল ইউজড প্লাস্টিক। আমরা আগামী দুই বছরে এর ৯০ শতাংশ কমাতে চাই। পর্যায়ক্রমে আমরা এর উৎপাদন ও বিতরণ বন্ধ করতে চাই। আমরা এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিচ্ছি। তবে এ ক্ষেত্রে আমাদের সকলের দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন দরকার। বিকল্প থাকা সত্ত্বেও আমরা সহজলভ্য হওয়ায় সিঙ্গেল ইউজড প্লাস্টিক গ্রহণ করছি।’
মন্ত্রী তাঁর বক্তব্যকালে সংসদে সিঙ্গেল ইউজড প্লাস্টিক বন্ধের প্রস্তাব দেন। তিনি বলেন, এটা সম্ভব হলে দেশের জন্য একটি দৃষ্টান্ত হবে।
ওয়ান টাইম প্লাস্টিক বন্ধের বিষয়টি সরকারের বিবেচনায় আছে বলে জাতীয় সংসদে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী। আজ রোববার জাতীয় সংসদে ৭১ বিধির জরুরি জন-গুরুত্বসম্পন্ন নোটিশের জবাবে দেওয়া বিবৃতিতে তিনি এ কথা জানান।
সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘ওয়ান টাইম প্লাস্টিক বন্ধের বিষয়টি আমাদের নজরে আছে। আমরা ১০০ দিনের যে কর্ম পরিকল্পনা ঘোষণা করেছি, সেখানেও দূষণের বিষয়টি নিয়ে এসেছি। আমরা এসব পণ্য তৈরির সঙ্গে সম্পৃক্তদের ওপর দায় দিতে চাই। এ জন্য বিধি তৈরির উদ্যোগ নিচ্ছি।’
এর আগে নোটিশে সিঙ্গেল ইউজড প্লাস্টিক পণ্য বন্ধের দাবি করেন ঢাকা-১০ আসনের সংসদ সদস্য চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ। ওয়ান টাইম প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধে সরকারের সংশ্লিষ্ট সংস্থার পদক্ষেপ দৃশ্যমান নয় উল্লেখ করে ফেরদৌস বলেন, ‘ওয়ান টাইম প্লাস্টিক পণ্য বন্ধ করতে না পারলে রাজধানীর পরিবেশ রক্ষা করা চ্যালেঞ্জ দাঁড়াবে।’
নোটিশে ফেরদৌস বলেন, ‘প্রযুক্তির উৎকর্ষতার সঙ্গে সঙ্গে আমরা প্রতিদিন অতিমাত্রায় প্লাস্টিক নির্ভর হয়ে পড়ছি। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ওয়ান টাইম প্লাস্টিক ব্যবহারের পর আমরা যত্রতত্র ফেলে দেই। নির্বাচনী প্রচারসহ অন্যান্য অনেক বিজ্ঞাপন ও প্রচারণার জন্য এখন প্লাস্টিকে মোড়ানো পোস্টার ও লিফলেটের ব্যবহার বেড়েছে বহুগুণ। প্রয়োজন শেষে ফেলে দেওয়া এ সকল প্লাস্টিক বছরের পর বছর মাটির নিচে থাকলেও পচে না। এ ধরনের ওয়ান টাইম প্লাস্টিক বাংলাদেশসহ গোটা বিশ্বের মাথা ব্যথার কারণ। বর্তমানে প্রচারের জন্য ব্যবহৃত ছাপানো কাগজকে কুয়াশা ও বৃষ্টির পানি থেকে অক্ষত রাখতে প্লাস্টিকে মুড়িয়ে লেমিনেশন করে তা প্রদর্শনের হিড়িক দেখা যাচ্ছে। সদ্য সমাপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এর ব্যাপক ব্যবহার দেখা গেছে। প্রয়োজন ফুরালে এ সকল প্লাস্টিকের শেষ ঠিকানা হবে রাজধানীর ড্রেন ও নালা-নর্দমা। এতে একদিকে বাড়বে জলাবদ্ধতা, অন্যদিকে দেখা দেবে পরিবেশের ভয়ংকর ক্ষতি।
জবাবে এ ধরনের একটি প্রস্তাব আনার জন্য নায়ক ফেরদৌসকে ধন্যবাদ জানিয়ে সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, সিঙ্গেল ইউজড প্লাস্টিক ঢাকা শহরকে কীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে তা সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, ‘সারা বাংলাদেশে ৩০ হাজার মেট্রিক টন কঠিন বর্জ্য উৎপাদন হচ্ছে। ঢাকা শহরে হচ্ছে প্রায় ৭ হাজার মেট্রিক টন। এর মধ্যে ১০ শতাংশ সিঙ্গেল ইউজড প্লাস্টিক। আমরা আগামী দুই বছরে এর ৯০ শতাংশ কমাতে চাই। পর্যায়ক্রমে আমরা এর উৎপাদন ও বিতরণ বন্ধ করতে চাই। আমরা এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিচ্ছি। তবে এ ক্ষেত্রে আমাদের সকলের দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন দরকার। বিকল্প থাকা সত্ত্বেও আমরা সহজলভ্য হওয়ায় সিঙ্গেল ইউজড প্লাস্টিক গ্রহণ করছি।’
মন্ত্রী তাঁর বক্তব্যকালে সংসদে সিঙ্গেল ইউজড প্লাস্টিক বন্ধের প্রস্তাব দেন। তিনি বলেন, এটা সম্ভব হলে দেশের জন্য একটি দৃষ্টান্ত হবে।
আজ সোমবার বায়ুদূষণ ও বাতাসের গুণমান সূচক নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান ৭৫, যা সহনীয় বাতাসের নির্দেশক। গতকাল রোববার সকাল ১১টা ২০ মিনিটের রেকর্ডে দেখা যায়, ঢাকার বায়ুমান ছিল ৯৭।
২ ঘণ্টা আগেএদিকে, আজ বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে আছে উগান্ডার কাম্পালা। শহরটির বায়ুমান ১৮০, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো যথাক্রমে—পাকিস্তানের লাহোর, ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা, বাহরাইনের মানামা ও চিলির সান্তিয়াগো। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ১৫২,১৫০, ১৩১ ও ১৩০।
১ দিন আগেআজ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় হালকা বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আজ শনিবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
২ দিন আগেবেশ কিছুদিন সহনীয় পর্যায়ে থাকার পর আবারও বায়ুদূষণের মাত্রা বেড়েছে ঢাকায়। বায়ুদূষণে বিশ্বের ১২৫ শহরের মধ্যে আজ ১০ নম্বরে রয়েছে ঢাকা। আজ বায়ুদূষণ ও বাতাসের গুণমান সূচক নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান সূচক ১১২।
২ দিন আগে