নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনা নিয়ন্ত্রণে দীর্ঘ দিন বিধিনিষেধের পরে খুলে দেওয়া হয়েছে সব। কিন্তু বন্ধ রাখা হয়েছে পর্যটন কেন্দ্রগুলো। সরকারের এমন সিদ্ধান্তকে অমানবিক মনে করছেন পর্যটন সংশ্লিষ্টরা। তারা বলছেন, দেশের ৪৫ লাখ মানুষের জীবন জীবিকা পর্যটন খাতের সঙ্গে জড়িত। দীর্ঘ দিন এই খাত বন্ধ থাকায় তারা বিপদে রয়েছে। সবকিছু খুলে দেওয়ার পর পর্যটন খাত বন্ধ রাখাকে তারা বিমাতা সুলভ আচরণ হিসেবে দেখছেন।
ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (টোয়াব) সভাপতি মো. রাফেউজ্জামান বলেন, ‘সরকার পর্যটনের সঙ্গে বিমাতা সুলভ আচরণ করছে। মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছি, টুরিজম বোর্ডকে চিঠি দিয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে সরকারের আরোপিত এসওপি ঠিক রেখে পর্যটন কেন্দ্র খুলে দেওয়া উচিত। পর্যটন কেন্দ্র খুলে না দিলে নিয়ম মেনে সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য মানববন্ধন, সংবাদ সম্মেলনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নেব।’
বাংলাদেশ টুরিজম এক্সপ্লোরার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিইএ) চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম সাগর বলেন, ‘দেশের সবকিছু খুলে দিয়ে পর্যটন সেক্টর বন্ধ রাখা অমানবিক। এই খাতের ৪৫ লাখ মানুষের সঙ্গে তিরস্কার করা হয়েছে। যা রাষ্ট্রীয় অবহেলার শামিল। আমরা অনতিবিলম্বে সব পর্যটন কেন্দ্র খুলে দেওয়ার দাবি জানাই।’
বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের ব্যবস্থাপক (বিক্রয় উন্নয়ন ও জনসংযোগ) মো. জিয়াউল হক হাওলাদার বলেন, ‘পর্যটনের সঙ্গে অনেক মানুষের জীবন জীবিকা জড়িত। তা ছাড়া মানসিক স্বাস্থ্যের জন্যও ভ্রমণ জরুরি। যারা ডাবল ডোজ ভ্যাকসিন দিয়েছে তাদেরকে ‘ট্রাভেল বাবল’ আওতায়, সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যবিধি মেনটেইন করে পর্যটন কেন্দ্রে যাওয়ার সুযোগ করে দেওয়া উচিত। পর্যটন কেন্দ্র গুলোতে জৈব সুরক্ষা বলয় তৈরি করে সীমিত পরিসরে পর্যটন করপোরেশনের অধীনে পর্যটন কেন্দ্র খুলে দেওয়া যেতে পারে। এতে পর্যটন কেন্দ্রে গিয়ে কেউ করোনা ভাইরাস ছড়াবে না, বয়েও আনবে না।’
তবে সরকার ভেবে চিন্তে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মনে করেন বাংলাদেশ টুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জাবেদ আহমেদ। তিনি আজকের পত্রিকা বলেন, ‘সরকারের সিদ্ধান্তকে শ্রদ্ধা জানাতে হবে। আমাদের দেশে যেহেতু ওভার টুরিজম হয়। মানুষ কিছুই মানতে চায় না। আজ যদি পর্যটন কেন্দ্র খুলে দেওয়া হয়, কাল দেখবেন কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে চার লাখ পর্যটকের ভিড়। সরকার এটাকে বিবেচনায় নিয়েছে। পর্যটনের সঙ্গে সরকারের তো শত্রুতা নেই। সরকার ভেবে চিন্তে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সবকিছু খুলে দিচ্ছে, আশা করি ধীরে ধীরে পর্যটন কেন্দ্রও খুলে দেওয়া হবে।’
করোনা নিয়ন্ত্রণে দীর্ঘ দিন বিধিনিষেধের পরে খুলে দেওয়া হয়েছে সব। কিন্তু বন্ধ রাখা হয়েছে পর্যটন কেন্দ্রগুলো। সরকারের এমন সিদ্ধান্তকে অমানবিক মনে করছেন পর্যটন সংশ্লিষ্টরা। তারা বলছেন, দেশের ৪৫ লাখ মানুষের জীবন জীবিকা পর্যটন খাতের সঙ্গে জড়িত। দীর্ঘ দিন এই খাত বন্ধ থাকায় তারা বিপদে রয়েছে। সবকিছু খুলে দেওয়ার পর পর্যটন খাত বন্ধ রাখাকে তারা বিমাতা সুলভ আচরণ হিসেবে দেখছেন।
ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (টোয়াব) সভাপতি মো. রাফেউজ্জামান বলেন, ‘সরকার পর্যটনের সঙ্গে বিমাতা সুলভ আচরণ করছে। মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছি, টুরিজম বোর্ডকে চিঠি দিয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে সরকারের আরোপিত এসওপি ঠিক রেখে পর্যটন কেন্দ্র খুলে দেওয়া উচিত। পর্যটন কেন্দ্র খুলে না দিলে নিয়ম মেনে সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য মানববন্ধন, সংবাদ সম্মেলনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নেব।’
বাংলাদেশ টুরিজম এক্সপ্লোরার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিইএ) চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম সাগর বলেন, ‘দেশের সবকিছু খুলে দিয়ে পর্যটন সেক্টর বন্ধ রাখা অমানবিক। এই খাতের ৪৫ লাখ মানুষের সঙ্গে তিরস্কার করা হয়েছে। যা রাষ্ট্রীয় অবহেলার শামিল। আমরা অনতিবিলম্বে সব পর্যটন কেন্দ্র খুলে দেওয়ার দাবি জানাই।’
বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের ব্যবস্থাপক (বিক্রয় উন্নয়ন ও জনসংযোগ) মো. জিয়াউল হক হাওলাদার বলেন, ‘পর্যটনের সঙ্গে অনেক মানুষের জীবন জীবিকা জড়িত। তা ছাড়া মানসিক স্বাস্থ্যের জন্যও ভ্রমণ জরুরি। যারা ডাবল ডোজ ভ্যাকসিন দিয়েছে তাদেরকে ‘ট্রাভেল বাবল’ আওতায়, সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যবিধি মেনটেইন করে পর্যটন কেন্দ্রে যাওয়ার সুযোগ করে দেওয়া উচিত। পর্যটন কেন্দ্র গুলোতে জৈব সুরক্ষা বলয় তৈরি করে সীমিত পরিসরে পর্যটন করপোরেশনের অধীনে পর্যটন কেন্দ্র খুলে দেওয়া যেতে পারে। এতে পর্যটন কেন্দ্রে গিয়ে কেউ করোনা ভাইরাস ছড়াবে না, বয়েও আনবে না।’
তবে সরকার ভেবে চিন্তে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মনে করেন বাংলাদেশ টুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জাবেদ আহমেদ। তিনি আজকের পত্রিকা বলেন, ‘সরকারের সিদ্ধান্তকে শ্রদ্ধা জানাতে হবে। আমাদের দেশে যেহেতু ওভার টুরিজম হয়। মানুষ কিছুই মানতে চায় না। আজ যদি পর্যটন কেন্দ্র খুলে দেওয়া হয়, কাল দেখবেন কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে চার লাখ পর্যটকের ভিড়। সরকার এটাকে বিবেচনায় নিয়েছে। পর্যটনের সঙ্গে সরকারের তো শত্রুতা নেই। সরকার ভেবে চিন্তে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সবকিছু খুলে দিচ্ছে, আশা করি ধীরে ধীরে পর্যটন কেন্দ্রও খুলে দেওয়া হবে।’
বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স—একিউআইয়ের আজ সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান ১৭১, যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আজ দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ২য়। গতকাল সোমবার একই সময়ের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ছিল ১৩১, অবস্থান ছিল ৭ম।
১ দিন আগেআজ দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গতকাল এই এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২১ দশমিক ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ১০ মিলিমিটার।
২ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস।
২ দিন আগেদই দিন ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে কম-বেশি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় সারা দেশের তাপমাত্রা আজ কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ সোমবার, আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকালের বুলেটিন অনুযায়ী, আজ আট বিভাগেই অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো বা বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সারা দেশে
৩ দিন আগে