ঢাকা: এক দশকের মধ্যে কার্বন নিঃসরণ অর্ধেকেরও নিচে নামিয়ে আনার অঙ্গীকার করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এর আগে ২০১৫ সালে প্যারিস চুক্তিতে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ২০১৫ সালের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কার্বন নিঃসরণ ২০০০ সালের তুলনায় ২৬ থেকে ২৮ শতাংশ কমানোর অঙ্গীকার করেছিলেন। সে তুলনায় বাইডেনের ৫০–৫২ শতাংশে নামিয়ে আনার ঘোষণাটিকে 'অবিশ্বাস্যই' বলছেন বিশ্লেষকরা।
আজ বৃহস্পতিবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের আহ্বানে জলবায়ু বিষয়ক দুই দিনব্যাপী ‘লিডারস সামিট’ শুরু হয়েছে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৪০ জন বিশ্বনেতা এ শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নিচ্ছেন। উদ্বোধনী সেশনে হোয়াইট হাউস থেকে বাইডেন যুক্তরাষ্ট্রের কার্বন নিঃসরণ কমানোর নতুন অঙ্গীকারের ঘোষণা দেন।
এখন কথা হলো, এই নতুন লক্ষ্য বৈশ্বিক উষ্ণতা মোকাবিলায় অন্যান্য উন্নত অর্থনীতিগুলোর সঙ্গে কীভাবে তুলনীয়? বেসরকারি ডাটা বিশ্লেষক সংস্থা রোডিয়াম গ্রুপের সাম্প্রতিক বিশ্লেষণ অনুযায়ী, ২০০৫ সালের গ্রিনহাউস নির্গমন স্তরটিকে এখন ভিত্তি ধরলে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন অঙ্গীকারটি ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী শীর্ষস্থানীয় চারটি উচ্চাকাঙ্ক্ষী অঙ্গীকারের মধ্যে স্থান করে নিল।
অবশ্য এই মার্কিন প্রতিশ্রুতি ২০৩০ সালের মধ্যে যুক্তরাজ্যের নির্গমন লক্ষ্য ৬৩ শতাংশ কমানোর লক্ষ্যের বেশ কমই। যদিও ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং সুইজারল্যান্ডের মতো উন্নত দেশগুলো যে লক্ষ্য স্থির করেছে সেগুলোর সঙ্গে মোটামুটি সামঞ্জস্যপূর্ণ।
রোডিয়ামের বিশ্লেষণটি যখন প্রকাশিত হয়েছিল তখনকার তথ্য অনুযায়ী, যুক্তরাজ্য সরকার ১৯৯০ সালের স্তরের তুলনায় ২০৩৫ সালের মধ্যে তাদের কার্বন নির্গমন ৭৮ শতাংশ কমানোর অঙ্গীকার করেছিল।
তবে সবচেয়ে বড় কথা হলো, জলবায়ু পরিবর্তনের বিপজ্জনক প্রভাব থেকে বিশ্বকে বাঁচাতে বিজ্ঞানীরা উষ্ণতা বৃদ্ধি বছরে ১ দশিমক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে রাখার যে ন্যূনতম মান নির্ধারণ করে দিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি সেই লক্ষ্য অর্জনে সত্যিই ভূমিকা রাখবে কিনা।
২০১৮ সালে রোডিয়ামের বিশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়, জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত আন্তঃসরকার প্যানেল (আইপিসিসি) বলেছে, বৈশ্বিক উষ্ণায়নের বৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে রাখার জন্য বিশ্বব্যাপী গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন ২০১০ সালের তুলনায় ২০৩০ সালের মধ্যে ৪৫ শতাংশ কমাতে হবে।
যুক্তরাষ্ট্র ২০৩০ সালের মধ্যে তাদের কার্বন নিঃসরণ অন্তত ৫০ শতাংশ কমানোর যে নতুন লক্ষ্য ঘোষণা করেছে সেটি ২০১০ সালকে ভিত্তি ধরলে বৈশ্বিক গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ ৪৭ শতাংশ কমাতে সহায়তা করবে। রোডিয়ামের বিশ্লেষণে এমনটিই বলা হচ্ছে।
ঢাকা: এক দশকের মধ্যে কার্বন নিঃসরণ অর্ধেকেরও নিচে নামিয়ে আনার অঙ্গীকার করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এর আগে ২০১৫ সালে প্যারিস চুক্তিতে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ২০১৫ সালের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কার্বন নিঃসরণ ২০০০ সালের তুলনায় ২৬ থেকে ২৮ শতাংশ কমানোর অঙ্গীকার করেছিলেন। সে তুলনায় বাইডেনের ৫০–৫২ শতাংশে নামিয়ে আনার ঘোষণাটিকে 'অবিশ্বাস্যই' বলছেন বিশ্লেষকরা।
আজ বৃহস্পতিবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের আহ্বানে জলবায়ু বিষয়ক দুই দিনব্যাপী ‘লিডারস সামিট’ শুরু হয়েছে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৪০ জন বিশ্বনেতা এ শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নিচ্ছেন। উদ্বোধনী সেশনে হোয়াইট হাউস থেকে বাইডেন যুক্তরাষ্ট্রের কার্বন নিঃসরণ কমানোর নতুন অঙ্গীকারের ঘোষণা দেন।
এখন কথা হলো, এই নতুন লক্ষ্য বৈশ্বিক উষ্ণতা মোকাবিলায় অন্যান্য উন্নত অর্থনীতিগুলোর সঙ্গে কীভাবে তুলনীয়? বেসরকারি ডাটা বিশ্লেষক সংস্থা রোডিয়াম গ্রুপের সাম্প্রতিক বিশ্লেষণ অনুযায়ী, ২০০৫ সালের গ্রিনহাউস নির্গমন স্তরটিকে এখন ভিত্তি ধরলে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন অঙ্গীকারটি ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী শীর্ষস্থানীয় চারটি উচ্চাকাঙ্ক্ষী অঙ্গীকারের মধ্যে স্থান করে নিল।
অবশ্য এই মার্কিন প্রতিশ্রুতি ২০৩০ সালের মধ্যে যুক্তরাজ্যের নির্গমন লক্ষ্য ৬৩ শতাংশ কমানোর লক্ষ্যের বেশ কমই। যদিও ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং সুইজারল্যান্ডের মতো উন্নত দেশগুলো যে লক্ষ্য স্থির করেছে সেগুলোর সঙ্গে মোটামুটি সামঞ্জস্যপূর্ণ।
রোডিয়ামের বিশ্লেষণটি যখন প্রকাশিত হয়েছিল তখনকার তথ্য অনুযায়ী, যুক্তরাজ্য সরকার ১৯৯০ সালের স্তরের তুলনায় ২০৩৫ সালের মধ্যে তাদের কার্বন নির্গমন ৭৮ শতাংশ কমানোর অঙ্গীকার করেছিল।
তবে সবচেয়ে বড় কথা হলো, জলবায়ু পরিবর্তনের বিপজ্জনক প্রভাব থেকে বিশ্বকে বাঁচাতে বিজ্ঞানীরা উষ্ণতা বৃদ্ধি বছরে ১ দশিমক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে রাখার যে ন্যূনতম মান নির্ধারণ করে দিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি সেই লক্ষ্য অর্জনে সত্যিই ভূমিকা রাখবে কিনা।
২০১৮ সালে রোডিয়ামের বিশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়, জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত আন্তঃসরকার প্যানেল (আইপিসিসি) বলেছে, বৈশ্বিক উষ্ণায়নের বৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে রাখার জন্য বিশ্বব্যাপী গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন ২০১০ সালের তুলনায় ২০৩০ সালের মধ্যে ৪৫ শতাংশ কমাতে হবে।
যুক্তরাষ্ট্র ২০৩০ সালের মধ্যে তাদের কার্বন নিঃসরণ অন্তত ৫০ শতাংশ কমানোর যে নতুন লক্ষ্য ঘোষণা করেছে সেটি ২০১০ সালকে ভিত্তি ধরলে বৈশ্বিক গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ ৪৭ শতাংশ কমাতে সহায়তা করবে। রোডিয়ামের বিশ্লেষণে এমনটিই বলা হচ্ছে।
বছরের বেশির ভাগ সময়ই ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেশি থাকে। তবে বর্ষাকালে বৃষ্টির কারণে বাতাসে ধূলিকণা ও দূষণ কমে আসে, ফলে এ সময় ঢাকার বায়ুমান তুলনামূলকভাবে ভালো থাকে। আজ শুক্রবার সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে ঢাকার বাতাসে দূষণের পরিমাণ।
২১ ঘণ্টা আগেঢাকার আকাশ আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে বলে পূর্বাভাসে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ শুক্রবার সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগেবছরের বেশির ভাগ সময়ই ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেশি থাকে। তবে বর্ষাকালে বৃষ্টির কারণে বাতাসে ধূলিকণা ও দূষণ কমে আসে, ফলে এ সময় ঢাকার বায়ুমান তুলনামূলকভাবে ভালো থাকে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার বাতাসে দূষণের পরিমাণ সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে।
২ দিন আগেঢাকা ও আশপাশের এলাকায় আজ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২ দিন আগে