তেঁতুলিয়া (পঞ্চগড়) প্রতিনিধি
দেশের উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে শীতের আমেজ শুরু হয়ে গেছে। উত্তর দিক থেকে বয়ে আসা হিমালয়ের হিম বাতাস ও ঘন কুয়াশায় তাপমাত্রা হ্রাস পাচ্ছে, বৃদ্ধি পাচ্ছে শীতের তীব্রতা। গত এক সপ্তাহ ধরে জেলায় দুপুরের দিকে শীত কিছুটা কম অনুভূত হলেও সন্ধ্যার পর থেকে বাড়ে শীত, চারপাশে বিরাজ করে কুয়াশাচ্ছন্ন পরিবেশ।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১২ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ২ ঘণ্টার ব্যবধানে তাপমাত্রা হ্রাস পেয়ে সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১২ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা চলতি শীত মৌসুমে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রার রেকর্ড।
আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, দেশের উত্তরের এ জেলার অবস্থান হিমালয় পর্বতের অনেক কাছাকাছি। ফলে প্রতিবছর এ জেলায় অন্যান্য জেলার তুলনায় আগেই শীতের আগমন ঘটে, স্থায়ীত্বও থাকে দীর্ঘ সময়। বিগত বছরের তুলনায় এবার ১৫ দিন আগেই এ জেলায় শীতের আমেজ শুরু হয়েছে। সন্ধ্যা হলেই হিমেল বাতাস ও কুয়াশায় ঢাকা থাকে চারপাশ। দিন দিন তাপমাত্রা হ্রাস পেতে থাকে ও শীতের তীব্রতা বাড়তে থাকে।
স্থানীয়রা জানান, সন্ধ্যা হলেই বৃষ্টির মতো টুপটাপ শিশির বিন্দু ও ঘন কুয়াশায় ঢেকে পড়ে চারপাশ। আবার সকাল হলেই কেটে যায় কুয়াশা। তবে সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গে কুয়াশা চলে যায়। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত রৌদ্র ও গরম থাকছে আবার বিকেল হলেই রোদের তীব্রতা কমে গিয়ে ঠান্ডার পরিবেশ সৃষ্টি হচ্ছে।
রিকশা চালক আলাল হোসেন বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে কনকনে শীত অনুভূত হচ্ছে। সন্ধ্যার পর গরম কাপড় পড়ে রিকশা চালাতে হয় আবার দিনের বেলা গরম করে। শীতকাল আসলেই আমাদের কষ্ট হয়।’
তুলারডাঙ্গা এলাকার কৃষক ফয়জুর রহমান বলেন, ‘আমরা সকালে শীতের মধ্যে শাক সবজি মাঠে তুলতে এসেছি। দিন দিন শীত বাড়ছে সঙ্গে কষ্টও বাড়ছে। শীতকালে তেমন কেউ সহযোগিতাও করছে না।’
এ বিষয়ে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল শাহ বলেন, হিমালয় কাছাকাছি হওয়ায় শীতের প্রকোপ পড়তে শুরু করেছে। মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে ধীরে ধীরে ঠান্ডার পরিবেশ বিরাজ করতে শুরু করেছে। সামনে আরও তাপমাত্রা কমবে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
দেশের উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে শীতের আমেজ শুরু হয়ে গেছে। উত্তর দিক থেকে বয়ে আসা হিমালয়ের হিম বাতাস ও ঘন কুয়াশায় তাপমাত্রা হ্রাস পাচ্ছে, বৃদ্ধি পাচ্ছে শীতের তীব্রতা। গত এক সপ্তাহ ধরে জেলায় দুপুরের দিকে শীত কিছুটা কম অনুভূত হলেও সন্ধ্যার পর থেকে বাড়ে শীত, চারপাশে বিরাজ করে কুয়াশাচ্ছন্ন পরিবেশ।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১২ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ২ ঘণ্টার ব্যবধানে তাপমাত্রা হ্রাস পেয়ে সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১২ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা চলতি শীত মৌসুমে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রার রেকর্ড।
আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, দেশের উত্তরের এ জেলার অবস্থান হিমালয় পর্বতের অনেক কাছাকাছি। ফলে প্রতিবছর এ জেলায় অন্যান্য জেলার তুলনায় আগেই শীতের আগমন ঘটে, স্থায়ীত্বও থাকে দীর্ঘ সময়। বিগত বছরের তুলনায় এবার ১৫ দিন আগেই এ জেলায় শীতের আমেজ শুরু হয়েছে। সন্ধ্যা হলেই হিমেল বাতাস ও কুয়াশায় ঢাকা থাকে চারপাশ। দিন দিন তাপমাত্রা হ্রাস পেতে থাকে ও শীতের তীব্রতা বাড়তে থাকে।
স্থানীয়রা জানান, সন্ধ্যা হলেই বৃষ্টির মতো টুপটাপ শিশির বিন্দু ও ঘন কুয়াশায় ঢেকে পড়ে চারপাশ। আবার সকাল হলেই কেটে যায় কুয়াশা। তবে সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গে কুয়াশা চলে যায়। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত রৌদ্র ও গরম থাকছে আবার বিকেল হলেই রোদের তীব্রতা কমে গিয়ে ঠান্ডার পরিবেশ সৃষ্টি হচ্ছে।
রিকশা চালক আলাল হোসেন বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে কনকনে শীত অনুভূত হচ্ছে। সন্ধ্যার পর গরম কাপড় পড়ে রিকশা চালাতে হয় আবার দিনের বেলা গরম করে। শীতকাল আসলেই আমাদের কষ্ট হয়।’
তুলারডাঙ্গা এলাকার কৃষক ফয়জুর রহমান বলেন, ‘আমরা সকালে শীতের মধ্যে শাক সবজি মাঠে তুলতে এসেছি। দিন দিন শীত বাড়ছে সঙ্গে কষ্টও বাড়ছে। শীতকালে তেমন কেউ সহযোগিতাও করছে না।’
এ বিষয়ে তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল শাহ বলেন, হিমালয় কাছাকাছি হওয়ায় শীতের প্রকোপ পড়তে শুরু করেছে। মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে ধীরে ধীরে ঠান্ডার পরিবেশ বিরাজ করতে শুরু করেছে। সামনে আরও তাপমাত্রা কমবে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
ঢাকা ও চুয়াডাঙ্গায় চলতি বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা প্রবাহিত হচ্ছে। রোববারও একই রকম তাপমাত্রা প্রবাহিত হবে। সোমবার থেকে এই তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
২ ঘণ্টা আগেতীব্র গরমে বিপর্যস্ত দেশবাসী। বৃষ্টির কোনো সম্ভাবনা নেই জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ শনিবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ১২০ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে দেখা যায়, রাজশাহী ও চুয়াডাঙ্গা জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এর মধ্যে চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা দেখা গেছে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
৭ ঘণ্টা আগেবৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০
১৩ ঘণ্টা আগেদেশজুড়ে চলছে মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ। আগামী দুই দিন এই তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ শুক্রবার দুপুরে তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়, আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে তাপপ্রবাহ আরও বাড়তে পারে। মৃদু ও মাঝারি থেকে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে...
১ দিন আগে