নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, মাতুয়াইল, আমিনবাজারসহ উন্মুক্ত স্থানে কেউ বর্জ্য পোড়ালে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বর্জ্য পোড়ানোর ঘটনায় দায়ী সরকারি–বেসরকারি ব্যক্তিকে শনাক্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আজ বুধবার বাংলাদেশ সচিবালয়ে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন পরিবেশ উপদেষ্টা। সভায় ঢাকার বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা হয়।
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, বায়ুদূষণ রোধে নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখতে হবে। ঢেকে বালু ও নির্মাণসামগ্রী পরিবহন করতে হবে। তা না হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ লক্ষ্যে পরিবেশ অধিদপ্তর, রাজউক, সিটি করপোরেশনসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর ম্যাজিস্ট্রেটরা একসঙ্গে কাজ করবেন।
উপদেষ্টা বলেন, সেবাপ্রদান সংস্থাগুলো যেন আলাদা আলাদাভাবে রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি না করে, সেটা নিশ্চিত করতে হবে। ‘নো ব্রিক ফিল্ড জোন’ বাস্তবায়ন করা হবে। রাস্তা ও আশপাশে পানি ছিটাতে হবে। আইন না মানলে অঞ্চলভিত্তিক বিশেষ অভিযান চালানো হবে।
রিজওয়ানা হাসান আরও বলেন, শহরকে সবুজ করতে হবে। রাস্তার ডিভাইডারে ঘাস লাগাতে হবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য বায়ুদূষণ কমাতেই হবে। জনগণকে সম্পৃক্ত করেই কাজ করতে হবে।
পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদের সভাপতিত্বে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মো. রেজাউল মাকছুদ জাহেদী, গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. নজরুল ইসলাম, রাজউক চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রিয়াজুল ইসলাম, বিআরটি চেয়ারম্যান মো. ইয়াসিন, গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো. শামীম আখতার, অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ) ড. ফাহমিদা খানম, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. কামরুজ্জামান প্রমুখ।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, মাতুয়াইল, আমিনবাজারসহ উন্মুক্ত স্থানে কেউ বর্জ্য পোড়ালে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বর্জ্য পোড়ানোর ঘটনায় দায়ী সরকারি–বেসরকারি ব্যক্তিকে শনাক্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আজ বুধবার বাংলাদেশ সচিবালয়ে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন পরিবেশ উপদেষ্টা। সভায় ঢাকার বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা হয়।
সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, বায়ুদূষণ রোধে নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখতে হবে। ঢেকে বালু ও নির্মাণসামগ্রী পরিবহন করতে হবে। তা না হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ লক্ষ্যে পরিবেশ অধিদপ্তর, রাজউক, সিটি করপোরেশনসহ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর ম্যাজিস্ট্রেটরা একসঙ্গে কাজ করবেন।
উপদেষ্টা বলেন, সেবাপ্রদান সংস্থাগুলো যেন আলাদা আলাদাভাবে রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি না করে, সেটা নিশ্চিত করতে হবে। ‘নো ব্রিক ফিল্ড জোন’ বাস্তবায়ন করা হবে। রাস্তা ও আশপাশে পানি ছিটাতে হবে। আইন না মানলে অঞ্চলভিত্তিক বিশেষ অভিযান চালানো হবে।
রিজওয়ানা হাসান আরও বলেন, শহরকে সবুজ করতে হবে। রাস্তার ডিভাইডারে ঘাস লাগাতে হবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য বায়ুদূষণ কমাতেই হবে। জনগণকে সম্পৃক্ত করেই কাজ করতে হবে।
পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদের সভাপতিত্বে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মো. রেজাউল মাকছুদ জাহেদী, গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. নজরুল ইসলাম, রাজউক চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রিয়াজুল ইসলাম, বিআরটি চেয়ারম্যান মো. ইয়াসিন, গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো. শামীম আখতার, অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ) ড. ফাহমিদা খানম, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. কামরুজ্জামান প্রমুখ।
আজ দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গতকাল এই এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২১ দশমিক ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ১০ মিলিমিটার।
১৭ ঘণ্টা আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস।
১৮ ঘণ্টা আগেদই দিন ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে কম-বেশি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় সারা দেশের তাপমাত্রা আজ কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ সোমবার, আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকালের বুলেটিন অনুযায়ী, আজ আট বিভাগেই অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো বা বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সারা দেশে
২ দিন আগেআজ দিনের তাপমাত্রা গতকালের তুলনায় সামান্য কমতে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল ঢাকার কোথাও বৃষ্টিপাত হয়নি।
২ দিন আগে