প্রায় ২০০ দেশের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে আজ বৃহস্পতিবার দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে জলবায়ুবিষয়ক বৈশ্বিক সম্মেলন কপ-২৮। আগামী ১২ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে সম্মেলনটি। কার্বন নিঃসারণের জন্য দায়ী জীবাশ্ম জ্বালানির অন্যতম হচ্ছে তেল। আর বিশ্বে তেল উৎপাদনকারী শীর্ষ ১০টি দেশের একটি সংযুক্ত আরব আমিরাতকে এই সম্মেলনের আয়োজক করা নিয়ে চলছে বিতর্ক। তার মধ্যেই কার্বন নিঃসারণ কমানো নিয়ে আলোচনা হতে যাচ্ছে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের জাতীয় তেল কোম্পানি অ্যাডনকের প্রধান নির্বাহী সুলতান আল-জাবেরকে কপ-২৮ শীর্ষ সম্মেলনের সভাপতি করার পর বিতর্কের পালে হাওয়া লাগার আরও উপাদান সামনে এসেছে। সম্মেলনের আগে তিনি বিভিন্ন দেশের সরকারের সঙ্গে গ্যাস ও অন্যান্য বাণিজ্যিক চুক্তি নিয়ে আলোচনার পরিকল্পনা করেছিলেন বলে গত সোমবার বিবিসির এক প্রতিবেদনে অভিযোগ করা হয়।
সেখানে বলা হয়, তেল কোম্পানির উৎপাদনক্ষমতা বাড়ানোর পরিকল্পনা করছেন সুলতান আল-জাবের। বিবিসিতে ফাঁস হওয়া নথিগুলোর দাবি, তেল ও গ্যাস চুক্তি সম্পন্ন করতে কপ-২৮-এর আয়োজক হিসেবে নিজ ভূমিকা ব্যবহার করার পরিকল্পনা করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত।
তবে ফাঁস হওয়া সেই সব নথি ‘সঠিক নয়’ বলে মন্তব্য করেছেন কপ-২৮-এর একজন মুখপাত্র। তবে ব্যবসায়িক আলোচনার কথা অস্বীকার করেনি সংযুক্ত আরব আমিরাত। কী ছিল সেই বৈঠকগুলোর আলোচ্যসূচিতে, সে সম্পর্কে কিছুই জানায়নি তারা। ব্যক্তিগত বৈঠক ব্যক্তিগতই থাকবে—এ কথা জানিয়ে আয়োজক দেশ বলেছে, জলবায়ুর ক্ষেত্রে কার্যকর উদ্যোগ নেওয়ার দিকেই নজর থাকবে তাদের।
সুলতান আল-জাবের এর আগে বলেছিলেন, তেল ও গ্যাস শিল্পের ব্যাপারে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য তিনি উপযুক্ত ব্যক্তি। পাশাপাশি, নবায়নযোগ্য শক্তি সংস্থা মাসদারের চেয়ারম্যান হিসেবে বায়ু ও সৌরশক্তির মতো ক্লিন এনার্জির সম্প্রসারণও তদারক করার বিশেষ অভিজ্ঞতা তাঁর রয়েছে।
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় কয়লা, তেল ও গ্যাসের ব্যবহার বন্ধ করা উচিত, নাকি জলবায়ুর ওপর এসব শিল্পের প্রভাব কমাতে প্রযুক্তি উদ্ভাবনে গুরুত্ব দেওয়া উচিত, তা নিয়ে অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর মধ্যে বিভাজন রয়েছে। সম্মেলনে সেই বিভাজন আরও স্পষ্ট হতে পারে।
কারণ, এই ইস্যুতে তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর সঙ্গে অন্যান্য দেশের স্বার্থ এক নয়। ২০৩০ সালের মধ্যে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার তিন গুণ বাড়াতে চায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাষ্ট্র ও সংযুক্ত আরব আমিরাত। সেই লক্ষ্যে সম্মেলনে একটি চুক্তিও করতে চায় তারা। শতাধিক দেশ চুক্তি করার পক্ষে আছে বলে বিভিন্ন দেশের কর্মকর্তারা রয়টার্সকে জানিয়েছেন। তবে চীন ও ভারত এখনো এই ইস্যুতে সম্পূর্ণ সমর্থন জানায়নি।
পূর্বের কপ সম্মেলনগুলো সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের সমালোচনা হয়েছে। পরিবেশবাদী গ্রেটা থুনবার্গসহ অন্যান্য সমালোচক এই সম্মেলনকে ‘গ্রিন ওয়াশিং’ বা প্রতারণাপূর্ণ বিপণন কৌশলের ক্ষেত্র হিসেবে অভিহিত করেছেন। তাঁদের অভিযোগ, বিভিন্ন দেশ ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো জলবায়ু ইস্যুতে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন না করে কেবল অতিরঞ্জিত ও অসত্য তথ্য প্রচার করে যায়।
প্রায় ২০০ দেশের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে আজ বৃহস্পতিবার দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে জলবায়ুবিষয়ক বৈশ্বিক সম্মেলন কপ-২৮। আগামী ১২ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে সম্মেলনটি। কার্বন নিঃসারণের জন্য দায়ী জীবাশ্ম জ্বালানির অন্যতম হচ্ছে তেল। আর বিশ্বে তেল উৎপাদনকারী শীর্ষ ১০টি দেশের একটি সংযুক্ত আরব আমিরাতকে এই সম্মেলনের আয়োজক করা নিয়ে চলছে বিতর্ক। তার মধ্যেই কার্বন নিঃসারণ কমানো নিয়ে আলোচনা হতে যাচ্ছে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের জাতীয় তেল কোম্পানি অ্যাডনকের প্রধান নির্বাহী সুলতান আল-জাবেরকে কপ-২৮ শীর্ষ সম্মেলনের সভাপতি করার পর বিতর্কের পালে হাওয়া লাগার আরও উপাদান সামনে এসেছে। সম্মেলনের আগে তিনি বিভিন্ন দেশের সরকারের সঙ্গে গ্যাস ও অন্যান্য বাণিজ্যিক চুক্তি নিয়ে আলোচনার পরিকল্পনা করেছিলেন বলে গত সোমবার বিবিসির এক প্রতিবেদনে অভিযোগ করা হয়।
সেখানে বলা হয়, তেল কোম্পানির উৎপাদনক্ষমতা বাড়ানোর পরিকল্পনা করছেন সুলতান আল-জাবের। বিবিসিতে ফাঁস হওয়া নথিগুলোর দাবি, তেল ও গ্যাস চুক্তি সম্পন্ন করতে কপ-২৮-এর আয়োজক হিসেবে নিজ ভূমিকা ব্যবহার করার পরিকল্পনা করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত।
তবে ফাঁস হওয়া সেই সব নথি ‘সঠিক নয়’ বলে মন্তব্য করেছেন কপ-২৮-এর একজন মুখপাত্র। তবে ব্যবসায়িক আলোচনার কথা অস্বীকার করেনি সংযুক্ত আরব আমিরাত। কী ছিল সেই বৈঠকগুলোর আলোচ্যসূচিতে, সে সম্পর্কে কিছুই জানায়নি তারা। ব্যক্তিগত বৈঠক ব্যক্তিগতই থাকবে—এ কথা জানিয়ে আয়োজক দেশ বলেছে, জলবায়ুর ক্ষেত্রে কার্যকর উদ্যোগ নেওয়ার দিকেই নজর থাকবে তাদের।
সুলতান আল-জাবের এর আগে বলেছিলেন, তেল ও গ্যাস শিল্পের ব্যাপারে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য তিনি উপযুক্ত ব্যক্তি। পাশাপাশি, নবায়নযোগ্য শক্তি সংস্থা মাসদারের চেয়ারম্যান হিসেবে বায়ু ও সৌরশক্তির মতো ক্লিন এনার্জির সম্প্রসারণও তদারক করার বিশেষ অভিজ্ঞতা তাঁর রয়েছে।
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় কয়লা, তেল ও গ্যাসের ব্যবহার বন্ধ করা উচিত, নাকি জলবায়ুর ওপর এসব শিল্পের প্রভাব কমাতে প্রযুক্তি উদ্ভাবনে গুরুত্ব দেওয়া উচিত, তা নিয়ে অংশগ্রহণকারী দেশগুলোর মধ্যে বিভাজন রয়েছে। সম্মেলনে সেই বিভাজন আরও স্পষ্ট হতে পারে।
কারণ, এই ইস্যুতে তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর সঙ্গে অন্যান্য দেশের স্বার্থ এক নয়। ২০৩০ সালের মধ্যে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার তিন গুণ বাড়াতে চায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাষ্ট্র ও সংযুক্ত আরব আমিরাত। সেই লক্ষ্যে সম্মেলনে একটি চুক্তিও করতে চায় তারা। শতাধিক দেশ চুক্তি করার পক্ষে আছে বলে বিভিন্ন দেশের কর্মকর্তারা রয়টার্সকে জানিয়েছেন। তবে চীন ও ভারত এখনো এই ইস্যুতে সম্পূর্ণ সমর্থন জানায়নি।
পূর্বের কপ সম্মেলনগুলো সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের সমালোচনা হয়েছে। পরিবেশবাদী গ্রেটা থুনবার্গসহ অন্যান্য সমালোচক এই সম্মেলনকে ‘গ্রিন ওয়াশিং’ বা প্রতারণাপূর্ণ বিপণন কৌশলের ক্ষেত্র হিসেবে অভিহিত করেছেন। তাঁদের অভিযোগ, বিভিন্ন দেশ ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলো জলবায়ু ইস্যুতে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন না করে কেবল অতিরঞ্জিত ও অসত্য তথ্য প্রচার করে যায়।
আজ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ মেঘলা থাকলেও এ এলাকর আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকবে বলেই জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ সোমবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেবায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী আজ সোমবারও ঢাকার বায়ুমান ৫৫, যা সহনীয় পর্যায়ের বাতাসের নির্দেশক। আজ দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ৬০।
৬ ঘণ্টা আগেআজ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ মেঘলা থাকলেও এ এলাকর আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ রোববার সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগেবায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী আজ রোববারও ঢাকার বায়ুমান ৫০, যা বিশুদ্ধ বাতাসের নির্দেশক। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যের অনেক শহরের চেয়েও আজ ঢাকার বাতাস বিশুদ্ধ। আজ দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ৭৬। গতকাল শনিবার ৫০ বায়ুমান নিয়ে ৮৪ তম স্থানে ছিল ঢাকা।
১ দিন আগে