বিশ্বের সবচেয়ে উষ্ণতম গ্রীষ্মের রেকর্ড গড়েছে ২০২৪ সাল। গতকাল শুক্রবার ইউরোপীয় ইউনিয়নের জলবায়ু পরিবর্তন পর্যবেক্ষক সংস্থা এই তথ্য জানিয়েছে। সংস্থাটির তথ্য অনুযায়ী, তাপমাত্রা রেকর্ড শুরু করার পর থেকে দেখা গেছে, বিশ্বের উষ্ণতম উত্তর গোলার্ধে গ্রীষ্মের তাপমাত্রা দিন দিন বেড়ে চলেছে। এতে বৈশ্বিক উষ্ণতা তীব্রতর হচ্ছে।
কোপারনিকাস ক্লাইমেট চেঞ্জ সার্ভিসের (সি৩ এস) মাসিক বুলেটিনে বলা হয়েছে, চলতি বছরের জুন থেকে আগস্টের গ্রীষ্মটি গত বছরের তুলনায় উষ্ণ হয়ে উঠেছে। ২০২৪ সালে তাপমাত্রার ব্যতিক্রমী এই রেকর্ড পৃথিবীর উষ্ণতম গ্রীষ্ম হিসেবে ২০২৩ সালকেও ছাড়িয়ে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, গত মাসে সবচেয়ে বেশি উষ্ণতা প্রত্যক্ষ করেছে স্পেন ও ফিনল্যান্ড। এরপরের অবস্থানে আছে সুইজারল্যান্ড। তবে ইউরোপের দক্ষিণ ও পূর্বাঞ্চলে গরম থাকলেও আয়ারল্যান্ড, যুক্তরাজ্য, পর্তুগালের পশ্চিমাঞ্চল, আইসল্যান্ড ও নরওয়ের দক্ষিণাঞ্চলে তাপমাত্রা শীতল ছিল।
সি৩ এসের ডেপুটি ডিরেক্টর সামান্থা বার্গেস বলেন, গত তিন মাসে পৃথিবী সবচেয়ে উষ্ণ দিন এবং সবচেয়ে উষ্ণ গ্রীষ্ম প্রত্যক্ষ করেছে। বিজ্ঞানীরা অন্যান্য ডেটার সঙ্গে যাচাই-বাছাই করে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন, চলতি বছরের গ্রীষ্ম ১৮৫০ সালের প্রাক্-শিল্প যুগের পর থেকে সবচেয়ে বেশি উষ্ণ ছিল। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে দেশগুলো যদি জরুরিভাবে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি হ্রাসে কাজ না করে, তবে চরম আবহাওয়া আরও তীব্রতর হতে থাকবে।
পৃথিবীর পরিবর্তিত জলবায়ু চলতি গ্রীষ্মে বিপর্যয়ের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখেছে। সুদানে গত মাসে ভারী বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় তিন লাখের বেশি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটিতে দেখা দেয় কলেরার প্রাদুর্ভাব। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে খরার মুখে পড়ে ইতালির সিসিলি দ্বীপপুঞ্জ ও সার্ডিনিয়া।
বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধির জন্য মানুষের কর্মকাণ্ডই সবচেয়ে বেশি দায়ী। যদিও ২০২৩ ও ২০২৪ সালে সর্বোচ্চ তাপমাত্রার পেছনে বড় ভূমিকা ছিল জলবায়ুর প্রাকৃতিক ধরন এল নিনোর। এটি চলাকালে নিরক্ষরেখা বরাবর পশ্চিমমুখী বায়ুপ্রবাহ ধীর হয়ে পড়ে। পানির উষ্ণ স্রোতের পূর্বমুখী প্রবণতা দেখা দেয়। এতে সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা বেড়ে যায়।
বিশ্বের সবচেয়ে উষ্ণতম গ্রীষ্মের রেকর্ড গড়েছে ২০২৪ সাল। গতকাল শুক্রবার ইউরোপীয় ইউনিয়নের জলবায়ু পরিবর্তন পর্যবেক্ষক সংস্থা এই তথ্য জানিয়েছে। সংস্থাটির তথ্য অনুযায়ী, তাপমাত্রা রেকর্ড শুরু করার পর থেকে দেখা গেছে, বিশ্বের উষ্ণতম উত্তর গোলার্ধে গ্রীষ্মের তাপমাত্রা দিন দিন বেড়ে চলেছে। এতে বৈশ্বিক উষ্ণতা তীব্রতর হচ্ছে।
কোপারনিকাস ক্লাইমেট চেঞ্জ সার্ভিসের (সি৩ এস) মাসিক বুলেটিনে বলা হয়েছে, চলতি বছরের জুন থেকে আগস্টের গ্রীষ্মটি গত বছরের তুলনায় উষ্ণ হয়ে উঠেছে। ২০২৪ সালে তাপমাত্রার ব্যতিক্রমী এই রেকর্ড পৃথিবীর উষ্ণতম গ্রীষ্ম হিসেবে ২০২৩ সালকেও ছাড়িয়ে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, গত মাসে সবচেয়ে বেশি উষ্ণতা প্রত্যক্ষ করেছে স্পেন ও ফিনল্যান্ড। এরপরের অবস্থানে আছে সুইজারল্যান্ড। তবে ইউরোপের দক্ষিণ ও পূর্বাঞ্চলে গরম থাকলেও আয়ারল্যান্ড, যুক্তরাজ্য, পর্তুগালের পশ্চিমাঞ্চল, আইসল্যান্ড ও নরওয়ের দক্ষিণাঞ্চলে তাপমাত্রা শীতল ছিল।
সি৩ এসের ডেপুটি ডিরেক্টর সামান্থা বার্গেস বলেন, গত তিন মাসে পৃথিবী সবচেয়ে উষ্ণ দিন এবং সবচেয়ে উষ্ণ গ্রীষ্ম প্রত্যক্ষ করেছে। বিজ্ঞানীরা অন্যান্য ডেটার সঙ্গে যাচাই-বাছাই করে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন, চলতি বছরের গ্রীষ্ম ১৮৫০ সালের প্রাক্-শিল্প যুগের পর থেকে সবচেয়ে বেশি উষ্ণ ছিল। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে দেশগুলো যদি জরুরিভাবে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি হ্রাসে কাজ না করে, তবে চরম আবহাওয়া আরও তীব্রতর হতে থাকবে।
পৃথিবীর পরিবর্তিত জলবায়ু চলতি গ্রীষ্মে বিপর্যয়ের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখেছে। সুদানে গত মাসে ভারী বর্ষণে সৃষ্ট বন্যায় তিন লাখের বেশি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটিতে দেখা দেয় কলেরার প্রাদুর্ভাব। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে খরার মুখে পড়ে ইতালির সিসিলি দ্বীপপুঞ্জ ও সার্ডিনিয়া।
বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধির জন্য মানুষের কর্মকাণ্ডই সবচেয়ে বেশি দায়ী। যদিও ২০২৩ ও ২০২৪ সালে সর্বোচ্চ তাপমাত্রার পেছনে বড় ভূমিকা ছিল জলবায়ুর প্রাকৃতিক ধরন এল নিনোর। এটি চলাকালে নিরক্ষরেখা বরাবর পশ্চিমমুখী বায়ুপ্রবাহ ধীর হয়ে পড়ে। পানির উষ্ণ স্রোতের পূর্বমুখী প্রবণতা দেখা দেয়। এতে সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা বেড়ে যায়।
বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স—একিউআইয়ের আজ সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান ১৭১, যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আজ দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ২য়। গতকাল সোমবার একই সময়ের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ছিল ১৩১, অবস্থান ছিল ৭ম।
১ ঘণ্টা আগেআজ দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গতকাল এই এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২১ দশমিক ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ১০ মিলিমিটার।
১ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস।
১ দিন আগেদই দিন ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে কম-বেশি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় সারা দেশের তাপমাত্রা আজ কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ সোমবার, আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকালের বুলেটিন অনুযায়ী, আজ আট বিভাগেই অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো বা বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সারা দেশে
২ দিন আগে