নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সবুজের পরিমাণ কমার মধ্য দিয়ে দেশ মরুকরণের দিকে এগিয়ে চলছে বলে মন্তব্য করেছেন বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্রের (ক্যাপস) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আহমদ কামরুজ্জামান মজুমদার। তিনি বলেন, ‘দেশের বিভিন্ন জেলায় মরুকরণের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। মরুকরণ প্রক্রিয়ার ফলে বায়ুমণ্ডলের তাপমাত্রা স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে অনেক বেশি। এই দাবদাহের পরিণাম আমরা প্রতিনিয়ত ভোগ করে চলেছি।’
আজ বুধবার পরিবেশ দিবস উপলক্ষে রাজধানীর মোহাম্মদপুর কেন্দ্রীয় কলেজের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। আলোচনা সভার শেষে কলেজের প্রাঙ্গণে বৃক্ষরোপণ করা হয়।
কামরুজ্জামান মজুমদার বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তন, খরা ও মানুষের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের ফলে উর্বর ভূমি ধীরে ধীরে মরুভূমিতে পরিণত হওয়ার প্রক্রিয়াই হচ্ছে মরুকরণ। শুষ্কভূমি সাধারণত পরিবেশগত দিক থেকে খুবই নাজুক এবং এমন ভূমিই মরুকরণের শিকার হয়। মরুকরণের ফলে ভূমি উৎপাদন ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে, অনুর্বর হয়ে যায়।’
মরুময়তা রুখতে গাছ লাগানোর তাগিদ দিয়ে এই পরিবেশ বিশেষজ্ঞ বলেন, ‘তাপমাত্রা, খরা ও মরুময়তা নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য সর্বপ্রথম যে পদক্ষেপ নিতে হবে তা হলো-প্রচুর পরিমাণে বৃক্ষরোপণ করতে হবে এবং বনায়ন কার্যক্রম বাড়াতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘গাছপালা তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং মাটির আর্দ্রতা বজায় রাখে। রাস্তার বিভাজনে শোভাবর্ধনকারী গাছ ছাড়াও ভূমির ধরনের ভিত্তিতে বিভিন্ন রকম উপকারী বৃক্ষ রোপণ করতে হবে।’
আলোচনায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা পরিবেশ বিষয়ে তাদের উদ্বেগের কথা জানায়। উপস্থিত আলোচকেরা বাংলাদেশের পরিবেশ নিয়ে তাদের মতামত প্রকাশ করেন। পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য শুধুমাত্র সরকার নয়, প্রত্যেকের কাজ করার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।
কলেজের অধ্যক্ষ শারমিনা পারভিনের সভাপতিত্বে আলোচনায় আরও অংশ নেন—উপাধ্যক্ষ ড. ওয়ালিউল্লাহ, পরিবেশ কমিটির আহ্বায়ক ফেরদৌসী আক্তার প্রমুখ।
সবুজের পরিমাণ কমার মধ্য দিয়ে দেশ মরুকরণের দিকে এগিয়ে চলছে বলে মন্তব্য করেছেন বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্রের (ক্যাপস) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আহমদ কামরুজ্জামান মজুমদার। তিনি বলেন, ‘দেশের বিভিন্ন জেলায় মরুকরণের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। মরুকরণ প্রক্রিয়ার ফলে বায়ুমণ্ডলের তাপমাত্রা স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে অনেক বেশি। এই দাবদাহের পরিণাম আমরা প্রতিনিয়ত ভোগ করে চলেছি।’
আজ বুধবার পরিবেশ দিবস উপলক্ষে রাজধানীর মোহাম্মদপুর কেন্দ্রীয় কলেজের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। আলোচনা সভার শেষে কলেজের প্রাঙ্গণে বৃক্ষরোপণ করা হয়।
কামরুজ্জামান মজুমদার বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তন, খরা ও মানুষের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের ফলে উর্বর ভূমি ধীরে ধীরে মরুভূমিতে পরিণত হওয়ার প্রক্রিয়াই হচ্ছে মরুকরণ। শুষ্কভূমি সাধারণত পরিবেশগত দিক থেকে খুবই নাজুক এবং এমন ভূমিই মরুকরণের শিকার হয়। মরুকরণের ফলে ভূমি উৎপাদন ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে, অনুর্বর হয়ে যায়।’
মরুময়তা রুখতে গাছ লাগানোর তাগিদ দিয়ে এই পরিবেশ বিশেষজ্ঞ বলেন, ‘তাপমাত্রা, খরা ও মরুময়তা নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য সর্বপ্রথম যে পদক্ষেপ নিতে হবে তা হলো-প্রচুর পরিমাণে বৃক্ষরোপণ করতে হবে এবং বনায়ন কার্যক্রম বাড়াতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘গাছপালা তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং মাটির আর্দ্রতা বজায় রাখে। রাস্তার বিভাজনে শোভাবর্ধনকারী গাছ ছাড়াও ভূমির ধরনের ভিত্তিতে বিভিন্ন রকম উপকারী বৃক্ষ রোপণ করতে হবে।’
আলোচনায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা পরিবেশ বিষয়ে তাদের উদ্বেগের কথা জানায়। উপস্থিত আলোচকেরা বাংলাদেশের পরিবেশ নিয়ে তাদের মতামত প্রকাশ করেন। পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য শুধুমাত্র সরকার নয়, প্রত্যেকের কাজ করার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।
কলেজের অধ্যক্ষ শারমিনা পারভিনের সভাপতিত্বে আলোচনায় আরও অংশ নেন—উপাধ্যক্ষ ড. ওয়ালিউল্লাহ, পরিবেশ কমিটির আহ্বায়ক ফেরদৌসী আক্তার প্রমুখ।
আজ সোমবার বায়ুদূষণ ও বাতাসের গুণমান সূচক নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান ৮১, যা সহনীয় বাতাসের নির্দেশক। গতকাল রোববার সকাল ১০টা ১৭ মিনিটে ঢাকার বায়ুমান ছিল ৭৯।
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। অধিদপ্তর আরও জানিয়েছে, আজ ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থেকে অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে।
৫ ঘণ্টা আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসা
১ দিন আগেকাস্পিয়ান সাগরের পানির প্রধান উৎসই হলো রাশিয়ার ভলগা নদী। এটি ইউরোপের বৃহত্তম ও দীর্ঘতম নদী। কাস্পিয়ান সাগরের পানির ৮০ থেকে ৮৫ শতাংশই আসে ভলগা নদী থেকে।
১ দিন আগে