শুরু হচ্ছে শিশুদের প্রিয় অনুষ্ঠান সিসিমপুরের নতুন মৌসুম, সিজন-১৬। নতুন এই মৌসুমে হালুম, টুকটুকি, ইকরি, শিকু ও জুলিয়া হাজির হবে নতুন নতুন সব গল্প নিয়ে। আর তাদের সঙ্গে এই সিজনে যুক্ত হবে নতুন আরেক বন্ধু আমিরা।
আমিরা চরিত্রটি সিসিমপুরে বিশেষ সংযোজন। সে একজন স্বভাবজাত নেতা ও তুমুল আত্মবিশ্বাসী একজন শিশু। বেশির ভাগ সময় সে ক্রাচে ভর দিয়ে ঘুরে বেড়ায় আর অন্য সময় সে হুইলচেয়ার ব্যবহার করে।
ইউএসএআইডি/বাংলাদেশ-এর আর্থিক সহযোগিতায় নির্মিত নতুন এই সিজনের স্লোগান-‘পনেরো শেষে ষোলো আসে, থাকব সবাই সবার পাশে’। সিজন-১৬ এর আনকোরা পর্বগুলো দেখা যাবে আরটিভি, দুরন্ত টেলিভিশন এবং মাছরাঙা টেলিভিশনের পর্দায়।
সবাইকে অন্তর্ভুক্তিকরণ এবং নিজের প্রতি যত্নশীল হওয়া—এই বিষয় দুটিকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে সাজানো হয়েছে সিসিমপুরের ১৬তম মৌসুম। এ ছাড়া মজার মজার গল্পের মাধ্যমে প্রাক-গণিত, প্রাক-পঠন, অটিজম, পুষ্টিকর খাবারের গুরুত্ব, বিশ্লেষণী চিন্তা-ভাবনা, জেন্ডারবিষয়ক প্রচলিত সংস্কারকে জয় করা এবং ভিন্ন ভিন্ন ভাবপ্রকাশের উপায়কে সম্মান দেখানোর মতো বিষয়গুলোকে তুলে ধরা হবে। থাকবে গণিত, স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও বিজ্ঞান নিয়ে দারুণ সব অ্যানিমেশন। আর শিশুদের নিয়ে লাইভ অ্যাকশন ফিল্ম। এ ছাড়া ‘ইকরির সাথে বর্ণ চেনা’ এবং ‘টুকটুকির সাথে সংখ্যা চেনা’র প্রতিটি পর্বে ইকরি একটি করে বর্ণ এবং টুকটুকি একটি করে সংখ্যা চেনাবে।
১৬তম সিজনের পর্বগুলো বর্ণনামূলক, ‘টুকটুকির বানিয়ে খেলি’ এবং ‘হালুমের তুমিও পারো’ এই তিন ধরনের ফরম্যাটে তৈরি। এবারের পর্বগুলোতে সিসিমপুরের বন্ধু হালুম, টুকটুকি, ইকরি, শিকুর সাথে নতুন বন্ধু জুলিয়া ছাড়াও অংশ নিয়েছে আমিরা। এ ছাড়া থাকছে প্রতিবন্ধী, প্রান্তিক এবং আদিবাসী শিশুরাও। আর সিসিমপুরের নিয়মিত অন্য চরিত্ররা তো থাকছেই। এই সিজনের একটি উল্লেখযোগ্য বিষয় হচ্ছে বাক ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য কিছু পর্বে ব্যবহার করা হয়েছে ইশারা ভাষা।
২০ ফেব্রুয়ারি (মঙ্গলবার) সিসিমপুরের সিজন-১৬ এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক ড. উত্তম কুমার দাশ ও ইউএসএআইডির মিশন ডিরেক্টর রিড এশলিম্যান। রাজধানীর তেজগাঁওয়ের বেঙ্গল স্টুডিও মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত নতুন সিজনের উদ্বোধনী আয়োজনে আরও উপস্থিত ছিলেন ইউএসএআইডি/বাংলাদেশ-এর ডেপুটি মিশন ডিরেক্টর র্যান্ডি আলী, শিক্ষা অফিস পরিচালক সোনিয়া রেনল্ডস্ কুপার, এশিয়াটিকের কো-চেয়ারম্যান সারা যাকের, বিটিভির পরিচালক জগদীশ এষ, আরটিভির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আশিক রহমান এবং ‘ইউএসএআইডি সিসিমপুর’ প্রজেক্টের চিফ অফ পার্টি মোহাম্মদ শাহ আলমসহ অনেক গুণীজন। সঙ্গে ছিল সিসিমপুরের বন্ধু বাহাদুর, ইকরি, শিকু, টুকটুকি, হালুম, জুলিয়া ও নতুন বন্ধু আমিরা।
ইউএসএআইডির আর্থিক সহযোগিতায় নির্মিত ‘সিসিমপুর’ ২০০৫ সাল থেকে প্রাক-প্রাথমিক শিশু বিকাশ কার্যক্রমের আওতায় ‘সর্বত্র শিশুরা হয়ে উঠুক আরও সম্পন্ন, আরও সবল এবং আরও সদয়’ এই লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। সিসিমপুর অনুষ্ঠানটি সম্প্রচারে সহায়তা করছে ‘মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়’ এবং বিদ্যালয়ভিত্তিক কার্যক্রমে সহায়তা করছে ‘প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়’।
শুরু হচ্ছে শিশুদের প্রিয় অনুষ্ঠান সিসিমপুরের নতুন মৌসুম, সিজন-১৬। নতুন এই মৌসুমে হালুম, টুকটুকি, ইকরি, শিকু ও জুলিয়া হাজির হবে নতুন নতুন সব গল্প নিয়ে। আর তাদের সঙ্গে এই সিজনে যুক্ত হবে নতুন আরেক বন্ধু আমিরা।
আমিরা চরিত্রটি সিসিমপুরে বিশেষ সংযোজন। সে একজন স্বভাবজাত নেতা ও তুমুল আত্মবিশ্বাসী একজন শিশু। বেশির ভাগ সময় সে ক্রাচে ভর দিয়ে ঘুরে বেড়ায় আর অন্য সময় সে হুইলচেয়ার ব্যবহার করে।
ইউএসএআইডি/বাংলাদেশ-এর আর্থিক সহযোগিতায় নির্মিত নতুন এই সিজনের স্লোগান-‘পনেরো শেষে ষোলো আসে, থাকব সবাই সবার পাশে’। সিজন-১৬ এর আনকোরা পর্বগুলো দেখা যাবে আরটিভি, দুরন্ত টেলিভিশন এবং মাছরাঙা টেলিভিশনের পর্দায়।
সবাইকে অন্তর্ভুক্তিকরণ এবং নিজের প্রতি যত্নশীল হওয়া—এই বিষয় দুটিকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে সাজানো হয়েছে সিসিমপুরের ১৬তম মৌসুম। এ ছাড়া মজার মজার গল্পের মাধ্যমে প্রাক-গণিত, প্রাক-পঠন, অটিজম, পুষ্টিকর খাবারের গুরুত্ব, বিশ্লেষণী চিন্তা-ভাবনা, জেন্ডারবিষয়ক প্রচলিত সংস্কারকে জয় করা এবং ভিন্ন ভিন্ন ভাবপ্রকাশের উপায়কে সম্মান দেখানোর মতো বিষয়গুলোকে তুলে ধরা হবে। থাকবে গণিত, স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও বিজ্ঞান নিয়ে দারুণ সব অ্যানিমেশন। আর শিশুদের নিয়ে লাইভ অ্যাকশন ফিল্ম। এ ছাড়া ‘ইকরির সাথে বর্ণ চেনা’ এবং ‘টুকটুকির সাথে সংখ্যা চেনা’র প্রতিটি পর্বে ইকরি একটি করে বর্ণ এবং টুকটুকি একটি করে সংখ্যা চেনাবে।
১৬তম সিজনের পর্বগুলো বর্ণনামূলক, ‘টুকটুকির বানিয়ে খেলি’ এবং ‘হালুমের তুমিও পারো’ এই তিন ধরনের ফরম্যাটে তৈরি। এবারের পর্বগুলোতে সিসিমপুরের বন্ধু হালুম, টুকটুকি, ইকরি, শিকুর সাথে নতুন বন্ধু জুলিয়া ছাড়াও অংশ নিয়েছে আমিরা। এ ছাড়া থাকছে প্রতিবন্ধী, প্রান্তিক এবং আদিবাসী শিশুরাও। আর সিসিমপুরের নিয়মিত অন্য চরিত্ররা তো থাকছেই। এই সিজনের একটি উল্লেখযোগ্য বিষয় হচ্ছে বাক ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য কিছু পর্বে ব্যবহার করা হয়েছে ইশারা ভাষা।
২০ ফেব্রুয়ারি (মঙ্গলবার) সিসিমপুরের সিজন-১৬ এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক ড. উত্তম কুমার দাশ ও ইউএসএআইডির মিশন ডিরেক্টর রিড এশলিম্যান। রাজধানীর তেজগাঁওয়ের বেঙ্গল স্টুডিও মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত নতুন সিজনের উদ্বোধনী আয়োজনে আরও উপস্থিত ছিলেন ইউএসএআইডি/বাংলাদেশ-এর ডেপুটি মিশন ডিরেক্টর র্যান্ডি আলী, শিক্ষা অফিস পরিচালক সোনিয়া রেনল্ডস্ কুপার, এশিয়াটিকের কো-চেয়ারম্যান সারা যাকের, বিটিভির পরিচালক জগদীশ এষ, আরটিভির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আশিক রহমান এবং ‘ইউএসএআইডি সিসিমপুর’ প্রজেক্টের চিফ অফ পার্টি মোহাম্মদ শাহ আলমসহ অনেক গুণীজন। সঙ্গে ছিল সিসিমপুরের বন্ধু বাহাদুর, ইকরি, শিকু, টুকটুকি, হালুম, জুলিয়া ও নতুন বন্ধু আমিরা।
ইউএসএআইডির আর্থিক সহযোগিতায় নির্মিত ‘সিসিমপুর’ ২০০৫ সাল থেকে প্রাক-প্রাথমিক শিশু বিকাশ কার্যক্রমের আওতায় ‘সর্বত্র শিশুরা হয়ে উঠুক আরও সম্পন্ন, আরও সবল এবং আরও সদয়’ এই লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। সিসিমপুর অনুষ্ঠানটি সম্প্রচারে সহায়তা করছে ‘মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়’ এবং বিদ্যালয়ভিত্তিক কার্যক্রমে সহায়তা করছে ‘প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়’।
২০২৩ সালে শোবিজ তারকাদের নিয়ে আয়োজন করা হয়েছিল সেলিব্রিটি ক্রিকেট লিগ (সিসিএল)। নিজেদের মধ্যে কোন্দলের কারণে মাঝপথে বন্ধ করে দেওয়া হয় আয়োজন। দুই বছর পর আবারও ক্রিকেট টুর্নামেন্টে মাঠে নামছেন তারকারা। চারটি দলের অংশগ্রহণে বসুন্ধরা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ৫ মে শুরু হচ্ছে ‘সেলিব্রিটি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি’
৩ মিনিট আগেআজ পয়লা মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস। ১৯৮১ সাল থেকে মহান মে দিবস পালন করে আসছে নাট্যদল আরণ্যক। প্রতিবছরের মতো এ বছরেও শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের দিনটি আরণ্যক স্মরণ করবে গান, আবৃত্তি, নাটক, আলোচনাসহ নানা আয়োজনে।
৮ মিনিট আগেগত বছরের আগস্টে সারা দেশে যখন উত্তাল পরিস্থিতি বিরাজ করছে, সেই সময় দেশের শোবিজ ইন্ডাস্ট্রিও হয়ে পড়েছিল স্থবির। প্রায় সব মাধ্যমে বন্ধ ছিল শুটিং। অনেকটা সাহস নিয়ে ‘ফ্যাঁকড়া’ নামের ওয়েব সিরিজের শুটিং শুরু করেন আসিফ চৌধুরী। নান বাধা পেরিয়ে শেষ করেন শুটিং। এবার সিরিজটি মুক্তির পালা।
১ ঘণ্টা আগে১৫ বছর আগে বলিউডে একটি অধ্যায় শুরু হয়েছিল। ২০১০ সালের ৩০ এপ্রিল মুক্তি পায় ‘হাউসফুল’। সিনেমাটি এতটাই জনপ্রিয় হয় যে, এর পর একে একে মুক্তি পেয়েছে হাউসফুলের চারটি পর্ব। চারটি পর্ব বিশ্বব্যাপী ৮০০ কোটি রুপির বেশি আয় করেছে। চারটি সিনেমা তৈরি হয়েছে আলাদা গল্পে, তবে প্রতিটিতে কমেডি ছিল কমন।
১ ঘণ্টা আগে