‘ছেলেটার চোখে আগুন আছে। সে একদিন ঘটনা ঘটাবে’, কথাগুলো বলেছিলেন বিখ্যাত তামিল পরিচালক বালাচান্দের। যার হাত ধরেই শিবাজি রাও গাইকোয়াড় হয়ে যান রজনীকান্ত। রজনীকান্ত শুধু একটি নাম নয় কোটি মানুষের আবেগ! শুধুমাত্র তামিলনাড়ুতে নয়, সারা ভারতে তাঁর চলচ্চিত্র মুক্তি একটি উৎসবের থেকে কম নয়। ভক্তদের কাছে তিনি থালাইভা, আজ তাঁর ৭৩ তম জন্মদিন।
বালাচান্দের হাত ধরে ১৯৭৫ সালে ‘অপূর্ব রাগাঙ্গাল’ চলচ্চিত্র দিয়ে কর্মজীবন শুরু হয় তাঁর। ৪৮ বছরের ক্যারিয়ারে কঠোর পরিশ্রম তাকে আজ সম্মানের উচ্চ শিখরে নিয়ে গেছে। তবে সুপারস্টার হওয়ার এই যাত্রা সহজ ছিল না।
বেঙ্গালুরুর এক মারাঠি পরিবারে ১৯৫০ সালের ১২ ডিসেম্বর তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবার নাম রামজি রাও ও মায়ের নাম জিজাবাই। ছত্রপতি শিবাজির নামে তাঁর নাম রাখা হয় শিবাজি রাও গায়কোয়াড়। ষষ্ঠ শ্রেণির পড়া শেষ করে, রজনীকান্ত আচার্য পাঠশালা পাবলিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হন এবং ওখান থেকে তিনি প্রাক-বিশ্ববিদ্যালয় কোর্স সম্পন্ন করেন।
আচার্য পাঠশালায় পড়ার সময় অভিনয়ের প্রতি তাঁর আগ্রহ বাড়তে থাকে। নাটকের অভিনয়ে প্রচুর সময় ব্যয় করতে থাকেন তিনি। এভাবেই একদিন কুরুক্ষেত্র নাটক ‘দুর্যোধন’ চরিত্রে অভিনয় করার সুযোগ পান তিনি। বিদ্যালয়ের পড়া শেষ করে তিনি মাদ্রাজ শহরে কাজ খুঁজতে থাকেন। এমনকি কুলি এবং মিস্ত্রির কাজও করেন এবং সর্বশেষে তিনি বেঙ্গালুরু ট্রান্সপোর্ট সার্ভিসের বাসের কনডাক্টর হিসেবে নিয়োগ পান।
একদিন কন্নড় মঞ্চ নাটক রচয়িতা তোপী মুনিয়াপ্পা তাকে একটি পৌরাণিক চরিত্রে অভিনয়ের প্রস্তাব দেন, এরপর থেকে তিনি কন্নড় নাটকে অভিনয় করা শুরু করেন। সেসময়, সদ্য গঠিত মাদ্রাজ ফিল্ম ইনস্টিটিউটের বিভিন্ন অভিনয় কোর্স নিয়ে নির্মিত একটি বিজ্ঞাপন তাঁর নজরে আসে। যদিও তাঁর পরিবার এই প্রতিষ্ঠানে যাওয়া পুরোপুরি সমর্থন করেনি, কিন্তু তাঁর বন্ধু ও সহকর্মীরা তাকে ওই প্রতিষ্ঠানে যাওয়ার জন্য উৎসাহ ও আর্থিকভাবেও সমর্থন দেয়।
ওই প্রতিষ্ঠানে থাকাকালীন সময়ে, তিনি নিয়মিত মঞ্চ নাটকে অভিনয় করতে থাকেন। সেখানেই তিনি তামিল চলচ্চিত্র পরিচালক কে. বালাচান্দেরের নজর পড়েন। পরিচালক তাকে তামিল ভাষা শেখার পরামর্শ দেন এবং তিনি অতি দ্রুত সেই পরামর্শ অনুসরণ করে তামিল ভাষা রপ্ত করেন।
শিবাজি গণেশন থেকে তাঁর পরিচয়কে আলাদা করে রাখার জন্য, বালাচান্দের পরিচালিত ‘মেজর চন্দ্রকান্ত’ এর একটি চরিত্রের নামানুসারে তাঁর নাম রাখেন রজনীকান্ত। কে বালাচান্দেরের পরিচালনায় ১৯৭৫ সালে মুক্তি পায় কমল হাসানের সঙ্গে তাঁর প্রথম সিনেমা ‘অপূর্ব রঙ্গলাল’। শিবাজি রাও থেকে তিনি হয়ে ওঠেন রজনীকান্ত।
৭০ এর দশকের শেষ এবং ৮০ এর দশকের শুরুটা ছিল শুধুই রজনীকান্তের। তখন তিনি ‘মুল্লুম মালারুম’, ‘জনি’, ‘থিল্লু মুল্লুর’ মতো চলচ্চিত্রে কমেডি চরিত্রে অভিনয় করে ব্যাপক দর্শকপ্রিয়তা লাভ করেন। এ ছাড়া ৭০ এর দশক তিনি ‘নান সিগাপ্পু মনীথান’, ‘পদিকথাভান’, ‘মিস্টার ভারাথ’, ‘ভেলাইকরণ’ এবং ‘ধর্মথিন থালাইভান’ এবং ৯০ এর দশকে ‘থালাপথি’, ‘আন্নামালাই’, ‘মান্নান’, ‘ভিরা’ এবং ‘বাশা’ ব্যবসায়িক সফলতার সঙ্গে বক্স অফিসে তাঁর একক আধিপত্যের প্রমাণ দেয়। একই সময়ে তিনি হিন্দি সিনেমায়ও অভিনয় করেন। সেসময় তিনি অমিতাভ বচ্চন এবং রাজেশ খান্নার সঙ্গে পর্দা শেয়ার করা থেকে ‘ব্লাডস্টোন’ শিরোনামে তাঁর একমাত্র হলিউড চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।
অভিনয় এবং এর সঙ্গে যে খ্যাতি তিনি পেয়েছেন তাঁর পেছনে রয়েছে কঠোর পরিশ্রম। ১৯৭৮ সালের পর একটানা কয়েক বছর তিনি একাধিক ভাষায় একাধিক শিফটে কাজ করেছেন—তামিল, তেলুগু, মালায়লাম, কন্নড় এবং হিন্দি। তিনি দিনের বেলা শুটিং করতেন এবং পরের দিনের শুটিং লোকেশনে যাওয়ার জন্য তিনি রাতের বেলা ভ্রমণ করতেন। এ পরিশ্রমেই তাঁকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।
২০০৭ সালে রজনীকান্তের শততম চলচ্চিত্র ‘শিবাজি: দ্য বস’ এ তিনি পারিশ্রমিক হিসেবে ৫৫ কোটি রুপি নিয়েছিলেন। যা সেসময় তাঁকে জ্যাকি চ্যানের পর এশিয়ার সর্বোচ্চ পারিশ্রমিকপ্রাপ্ত অভিনেতার তালিকায় স্থান দেয়। এখনো তিনি এশিয়ার সর্বোচ্চ পারিশ্রমিকপ্রাপ্ত অভিনেতার তালিকার প্রথমদিকেই রয়েছেন।
সাফল্যের শিখরে পৌঁছেও যে তিনি নিজের শিকড়কে ভুলে যাননি রজনীকান্ত। কয়েক দিন আগে তাঁর মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা ‘জেলার’ এর সাফল্য উদ্যাপন করতে নিজের শিকড়ে ফিরে যান তিনি। বেঙ্গালুরুর যে বাস ডিপোতে কন্ডাক্টর হিসেবে শুরু করেছিলেন কর্মজীবন, সেই জয়নগর বাস ডিপোতে দেখা করেছেন বর্তমান কর্মীদের সঙ্গে। জমিয়ে দিয়েছেন আড্ডা। আর শুনিয়েছেন তাঁর পুরোনো অভিজ্ঞতা।
উল্লেখ্য, পদ্মভূষণ, পদ্মবিভূষণ ও দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কারসহ অসংখ্য পুরস্কারে সম্মানিত রজনীকান্ত। জায়গা করে নিয়েছিলেন ২০১০-এর ‘ফোর্বস ইন্ডিয়া মোস্ট ইনফ্লুয়েন্সিয়াল’-এর তালিকায়। তিনি একমাত্র ভারতীয় অভিনেতা যাকে নিয়ে সেন্ট্রাল বোর্ড অব সেকেন্ডারি এডুকেশনের সিলেবাসে একটি অধ্যায় রয়েছে, নাম ‘ফ্রম বাস কন্ডাক্টর টু ফিল্ম স্টার’। পাঁচ দশকের বেশি কর্মজীবনে ১৭০ টির বেশি সিনেমাতে অভিনয় করেছেন তিনি।
‘ছেলেটার চোখে আগুন আছে। সে একদিন ঘটনা ঘটাবে’, কথাগুলো বলেছিলেন বিখ্যাত তামিল পরিচালক বালাচান্দের। যার হাত ধরেই শিবাজি রাও গাইকোয়াড় হয়ে যান রজনীকান্ত। রজনীকান্ত শুধু একটি নাম নয় কোটি মানুষের আবেগ! শুধুমাত্র তামিলনাড়ুতে নয়, সারা ভারতে তাঁর চলচ্চিত্র মুক্তি একটি উৎসবের থেকে কম নয়। ভক্তদের কাছে তিনি থালাইভা, আজ তাঁর ৭৩ তম জন্মদিন।
বালাচান্দের হাত ধরে ১৯৭৫ সালে ‘অপূর্ব রাগাঙ্গাল’ চলচ্চিত্র দিয়ে কর্মজীবন শুরু হয় তাঁর। ৪৮ বছরের ক্যারিয়ারে কঠোর পরিশ্রম তাকে আজ সম্মানের উচ্চ শিখরে নিয়ে গেছে। তবে সুপারস্টার হওয়ার এই যাত্রা সহজ ছিল না।
বেঙ্গালুরুর এক মারাঠি পরিবারে ১৯৫০ সালের ১২ ডিসেম্বর তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবার নাম রামজি রাও ও মায়ের নাম জিজাবাই। ছত্রপতি শিবাজির নামে তাঁর নাম রাখা হয় শিবাজি রাও গায়কোয়াড়। ষষ্ঠ শ্রেণির পড়া শেষ করে, রজনীকান্ত আচার্য পাঠশালা পাবলিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হন এবং ওখান থেকে তিনি প্রাক-বিশ্ববিদ্যালয় কোর্স সম্পন্ন করেন।
আচার্য পাঠশালায় পড়ার সময় অভিনয়ের প্রতি তাঁর আগ্রহ বাড়তে থাকে। নাটকের অভিনয়ে প্রচুর সময় ব্যয় করতে থাকেন তিনি। এভাবেই একদিন কুরুক্ষেত্র নাটক ‘দুর্যোধন’ চরিত্রে অভিনয় করার সুযোগ পান তিনি। বিদ্যালয়ের পড়া শেষ করে তিনি মাদ্রাজ শহরে কাজ খুঁজতে থাকেন। এমনকি কুলি এবং মিস্ত্রির কাজও করেন এবং সর্বশেষে তিনি বেঙ্গালুরু ট্রান্সপোর্ট সার্ভিসের বাসের কনডাক্টর হিসেবে নিয়োগ পান।
একদিন কন্নড় মঞ্চ নাটক রচয়িতা তোপী মুনিয়াপ্পা তাকে একটি পৌরাণিক চরিত্রে অভিনয়ের প্রস্তাব দেন, এরপর থেকে তিনি কন্নড় নাটকে অভিনয় করা শুরু করেন। সেসময়, সদ্য গঠিত মাদ্রাজ ফিল্ম ইনস্টিটিউটের বিভিন্ন অভিনয় কোর্স নিয়ে নির্মিত একটি বিজ্ঞাপন তাঁর নজরে আসে। যদিও তাঁর পরিবার এই প্রতিষ্ঠানে যাওয়া পুরোপুরি সমর্থন করেনি, কিন্তু তাঁর বন্ধু ও সহকর্মীরা তাকে ওই প্রতিষ্ঠানে যাওয়ার জন্য উৎসাহ ও আর্থিকভাবেও সমর্থন দেয়।
ওই প্রতিষ্ঠানে থাকাকালীন সময়ে, তিনি নিয়মিত মঞ্চ নাটকে অভিনয় করতে থাকেন। সেখানেই তিনি তামিল চলচ্চিত্র পরিচালক কে. বালাচান্দেরের নজর পড়েন। পরিচালক তাকে তামিল ভাষা শেখার পরামর্শ দেন এবং তিনি অতি দ্রুত সেই পরামর্শ অনুসরণ করে তামিল ভাষা রপ্ত করেন।
শিবাজি গণেশন থেকে তাঁর পরিচয়কে আলাদা করে রাখার জন্য, বালাচান্দের পরিচালিত ‘মেজর চন্দ্রকান্ত’ এর একটি চরিত্রের নামানুসারে তাঁর নাম রাখেন রজনীকান্ত। কে বালাচান্দেরের পরিচালনায় ১৯৭৫ সালে মুক্তি পায় কমল হাসানের সঙ্গে তাঁর প্রথম সিনেমা ‘অপূর্ব রঙ্গলাল’। শিবাজি রাও থেকে তিনি হয়ে ওঠেন রজনীকান্ত।
৭০ এর দশকের শেষ এবং ৮০ এর দশকের শুরুটা ছিল শুধুই রজনীকান্তের। তখন তিনি ‘মুল্লুম মালারুম’, ‘জনি’, ‘থিল্লু মুল্লুর’ মতো চলচ্চিত্রে কমেডি চরিত্রে অভিনয় করে ব্যাপক দর্শকপ্রিয়তা লাভ করেন। এ ছাড়া ৭০ এর দশক তিনি ‘নান সিগাপ্পু মনীথান’, ‘পদিকথাভান’, ‘মিস্টার ভারাথ’, ‘ভেলাইকরণ’ এবং ‘ধর্মথিন থালাইভান’ এবং ৯০ এর দশকে ‘থালাপথি’, ‘আন্নামালাই’, ‘মান্নান’, ‘ভিরা’ এবং ‘বাশা’ ব্যবসায়িক সফলতার সঙ্গে বক্স অফিসে তাঁর একক আধিপত্যের প্রমাণ দেয়। একই সময়ে তিনি হিন্দি সিনেমায়ও অভিনয় করেন। সেসময় তিনি অমিতাভ বচ্চন এবং রাজেশ খান্নার সঙ্গে পর্দা শেয়ার করা থেকে ‘ব্লাডস্টোন’ শিরোনামে তাঁর একমাত্র হলিউড চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।
অভিনয় এবং এর সঙ্গে যে খ্যাতি তিনি পেয়েছেন তাঁর পেছনে রয়েছে কঠোর পরিশ্রম। ১৯৭৮ সালের পর একটানা কয়েক বছর তিনি একাধিক ভাষায় একাধিক শিফটে কাজ করেছেন—তামিল, তেলুগু, মালায়লাম, কন্নড় এবং হিন্দি। তিনি দিনের বেলা শুটিং করতেন এবং পরের দিনের শুটিং লোকেশনে যাওয়ার জন্য তিনি রাতের বেলা ভ্রমণ করতেন। এ পরিশ্রমেই তাঁকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।
২০০৭ সালে রজনীকান্তের শততম চলচ্চিত্র ‘শিবাজি: দ্য বস’ এ তিনি পারিশ্রমিক হিসেবে ৫৫ কোটি রুপি নিয়েছিলেন। যা সেসময় তাঁকে জ্যাকি চ্যানের পর এশিয়ার সর্বোচ্চ পারিশ্রমিকপ্রাপ্ত অভিনেতার তালিকায় স্থান দেয়। এখনো তিনি এশিয়ার সর্বোচ্চ পারিশ্রমিকপ্রাপ্ত অভিনেতার তালিকার প্রথমদিকেই রয়েছেন।
সাফল্যের শিখরে পৌঁছেও যে তিনি নিজের শিকড়কে ভুলে যাননি রজনীকান্ত। কয়েক দিন আগে তাঁর মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা ‘জেলার’ এর সাফল্য উদ্যাপন করতে নিজের শিকড়ে ফিরে যান তিনি। বেঙ্গালুরুর যে বাস ডিপোতে কন্ডাক্টর হিসেবে শুরু করেছিলেন কর্মজীবন, সেই জয়নগর বাস ডিপোতে দেখা করেছেন বর্তমান কর্মীদের সঙ্গে। জমিয়ে দিয়েছেন আড্ডা। আর শুনিয়েছেন তাঁর পুরোনো অভিজ্ঞতা।
উল্লেখ্য, পদ্মভূষণ, পদ্মবিভূষণ ও দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কারসহ অসংখ্য পুরস্কারে সম্মানিত রজনীকান্ত। জায়গা করে নিয়েছিলেন ২০১০-এর ‘ফোর্বস ইন্ডিয়া মোস্ট ইনফ্লুয়েন্সিয়াল’-এর তালিকায়। তিনি একমাত্র ভারতীয় অভিনেতা যাকে নিয়ে সেন্ট্রাল বোর্ড অব সেকেন্ডারি এডুকেশনের সিলেবাসে একটি অধ্যায় রয়েছে, নাম ‘ফ্রম বাস কন্ডাক্টর টু ফিল্ম স্টার’। পাঁচ দশকের বেশি কর্মজীবনে ১৭০ টির বেশি সিনেমাতে অভিনয় করেছেন তিনি।
বর্ষা মৌসুমে দেশে ব্যস্ততা কম থাকে শিল্পীদের। এই মৌসুমের বিকল্প হিসেবে শিল্পীরা ব্যস্ত হচ্ছেন বিদেশের কনসার্টে। চলতি মাসেই ইউরোপের পাঁচটি দেশে সংগীত পরিবেশন করতে ঢাকা ছেড়েছেন বেশ কয়েকজন সংগীতশিল্পী। এ ছাড়া কানাডায় গান শোনাবেন সংগীতশিল্পী মিলা ও ব্যান্ড অ্যাশেজ।
১৯ ঘণ্টা আগেগজলশিল্পী মেজবাহ আহমেদের বিরুদ্ধে অকথ্য ভাষা ব্যবহার ও হুমকি দেওয়ার অভিযোগ করেছেন সংগীতশিল্পী পার্থ মজুমদার। গতকাল বিকেলে ফেসবুকে পার্থ মজুমদার জানান, মেসেঞ্জারে ফোন করে মেজবাহ আহমেদ তাঁর সঙ্গে বাজে ব্যবহার করেছেন, এমনকি থাপড়ানোর হুমকি দিয়েছেন।
১৯ ঘণ্টা আগে‘চ্যালেঞ্জ’ সিনেমা দিয়ে প্রথমবার একসঙ্গে কাজ করেন টালিগঞ্জের দেব ও শুভশ্রী। বক্স অফিসে হিট হয় সিনেমাটি, দর্শক পছন্দ করে নতুন এই জুটির কেমেস্ট্রি। এরপর জুটি বেঁধে একের পর এক অভিনয় করেন ‘পরাণ যায় জ্বলিয়া রে’, ‘রোমিও’, ‘খোকাবাবু’র মতো ব্যবসাসফল সিনেমায়। অভিনয়ের সূত্র ধরে একে অপরের কাছে এসেছিলেন তাঁরা।
১৯ ঘণ্টা আগেএবার ঈদের চমক পারিবারিক গল্পের সিনেমা ‘উৎসব’। মুক্তির পর থেকে প্রতিদিন বেড়েছে দর্শক। দুই সপ্তাহ পরেও দর্শকের আগ্রহ ধরে রেখেছে সিনেমাটি। অভিনয়শিল্পীরাও প্রতিদিন সিনেমার প্রচারে ঘুরে বেড়িয়েছেন বিভিন্ন হলে।
২ দিন আগে