বিনোদন ডেস্ক
নেটফ্লিক্সে একটা সিরিজ এসেছে ‘অ্যাডোলেসেন্স’ নামে, তা নিয়ে হইচই চলছে বিশ্বজুড়ে। বাবা-মায়েরা আঁতকে উঠছেন। এই ব্রিটিশ সিরিজ সবার চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে, কত নীরবে কত ভয়ংকর ঘটনা ঘটে চলেছে তাদের বাচ্চাদের মনোজগতে। গ্যাজেট, সোশ্যাল মিডিয়া আর অনলাইন কনটেন্টে ডুবে গিয়ে কতটা বিষিয়ে উঠছে তাদের মন। উগ্র পুরুষত্ব, নারীবিদ্বেষ— কিশোরদের মনের গভীরে কীভাবে বাসা বাঁধছে ধীরে। তাদেরকে করে তুলছে আততায়ী।
ক্রাইম থ্রিলারের এই রমরমা সময়ে এ সিরিজের প্লটও খুব সাধারণ, একটি হত্যাকাণ্ড। ১৩ বছর বয়সী এক স্কুলপড়ুয়ার হাতে খুন হয় তারই মেয়ে সহপাঠী। তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। কিন্তু সিরিজের মূল উদ্দেশ্য তদন্ত কিংবা জিজ্ঞাসাবাদ করা নয়, সাসপেন্সের পর সাসপেন্স দিয়ে দর্শকদের আটকে রাখাও নয়; অ্যাডোলেসেন্স বরং ঢুকতে চেয়েছে যে খুন করেছে, সেই কিশোরের মনস্তত্ত্বে।
অ্যাডোলেসেন্সের অনুসন্ধান আসলে ১৩ বছরের সেই টিনএজারের মন নিয়ে, তার বেড়ে ওঠার পরিবেশ, সমাজ ও সময় নিয়ে। এই যে চারদিকে—ঘরে, বাইরে, অফিসে, পাড়ায়, স্কুলে, মিসোজিনির পতাকা উড়ছে, নারীর ওপর পুরুষের রাগ, সেখান থেকে জন্ম নিচ্ছে হিংসা—এ সবকিছুকে অনুসন্ধান করার সৎ প্রয়াস এই সিরিজ।
আশার ব্যাপার হলো, অ্যাডোলেসেন্স সিরিজকে, এবং এতে দেখানো বিষয়টিকে খুব গুরুত্বের সঙ্গে দেখা শুরু করেছেন সবাই। কিশোরদের কাছে সোশ্যাল মিডিয়া কিংবা প্রযুক্তির অ্যাকসেস কতখানি তুলে দেওয়া উচিত, তা নিয়ে কথা বলতে শুরু করেছেন। যুক্তরাজ্য সরকারও এ বিষয়ে উদ্যোগী হয়েছে। দেশটির সব হাইস্কুলে বিনা মূল্যে অ্যাডোলেসেন্স দেখানোর ঘোষণা এসেছে।
সম্প্রতি বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ও অ্যাডোলেসেন্স সিরিজের সহনির্মাতা জ্যাক থর্ন এবং প্রযোজক এমিলি ফেলার ও জো জনসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। সিরিজটি যুক্তরাজ্যের প্রতিটি হাইস্কুলে দেখানোর ব্যাপারে সেখানে প্রস্তাব দেন থর্ন। এরপরই সরকারের পক্ষ থেকে এমন ঘোষণা আসে।
কিয়ার স্টারমার বলেন, ‘আমি আমার ছেলে-মেয়েকে সঙ্গে নিয়ে সিরিজটি দেখেছি। দেখার পর বাবা হিসেবে আমার মনে ভীষণ আঘাত লেগেছে। যত বেশি সম্ভব শিক্ষার্থীদের শোটি দেখার জন্য উৎসাহিত করা জরুরি। এ সিরিজে যে সমস্যার কথা তুলে ধরা হয়েছে, আমাদেরকে অবশ্যই সেটা মোকাবিলা করতে হবে।’
জানা গেছে, সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় ইনটু ফিল্ম প্লাস স্ট্রিমিং পরিষেবার মাধ্যমে অ্যাডোলেসেন্স সিরিজটি যুক্তরাজ্যের সব হাইস্কুলে দেখাবে নেটফ্লিক্স।
নেটফ্লিক্সে একটা সিরিজ এসেছে ‘অ্যাডোলেসেন্স’ নামে, তা নিয়ে হইচই চলছে বিশ্বজুড়ে। বাবা-মায়েরা আঁতকে উঠছেন। এই ব্রিটিশ সিরিজ সবার চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে, কত নীরবে কত ভয়ংকর ঘটনা ঘটে চলেছে তাদের বাচ্চাদের মনোজগতে। গ্যাজেট, সোশ্যাল মিডিয়া আর অনলাইন কনটেন্টে ডুবে গিয়ে কতটা বিষিয়ে উঠছে তাদের মন। উগ্র পুরুষত্ব, নারীবিদ্বেষ— কিশোরদের মনের গভীরে কীভাবে বাসা বাঁধছে ধীরে। তাদেরকে করে তুলছে আততায়ী।
ক্রাইম থ্রিলারের এই রমরমা সময়ে এ সিরিজের প্লটও খুব সাধারণ, একটি হত্যাকাণ্ড। ১৩ বছর বয়সী এক স্কুলপড়ুয়ার হাতে খুন হয় তারই মেয়ে সহপাঠী। তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। কিন্তু সিরিজের মূল উদ্দেশ্য তদন্ত কিংবা জিজ্ঞাসাবাদ করা নয়, সাসপেন্সের পর সাসপেন্স দিয়ে দর্শকদের আটকে রাখাও নয়; অ্যাডোলেসেন্স বরং ঢুকতে চেয়েছে যে খুন করেছে, সেই কিশোরের মনস্তত্ত্বে।
অ্যাডোলেসেন্সের অনুসন্ধান আসলে ১৩ বছরের সেই টিনএজারের মন নিয়ে, তার বেড়ে ওঠার পরিবেশ, সমাজ ও সময় নিয়ে। এই যে চারদিকে—ঘরে, বাইরে, অফিসে, পাড়ায়, স্কুলে, মিসোজিনির পতাকা উড়ছে, নারীর ওপর পুরুষের রাগ, সেখান থেকে জন্ম নিচ্ছে হিংসা—এ সবকিছুকে অনুসন্ধান করার সৎ প্রয়াস এই সিরিজ।
আশার ব্যাপার হলো, অ্যাডোলেসেন্স সিরিজকে, এবং এতে দেখানো বিষয়টিকে খুব গুরুত্বের সঙ্গে দেখা শুরু করেছেন সবাই। কিশোরদের কাছে সোশ্যাল মিডিয়া কিংবা প্রযুক্তির অ্যাকসেস কতখানি তুলে দেওয়া উচিত, তা নিয়ে কথা বলতে শুরু করেছেন। যুক্তরাজ্য সরকারও এ বিষয়ে উদ্যোগী হয়েছে। দেশটির সব হাইস্কুলে বিনা মূল্যে অ্যাডোলেসেন্স দেখানোর ঘোষণা এসেছে।
সম্প্রতি বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ও অ্যাডোলেসেন্স সিরিজের সহনির্মাতা জ্যাক থর্ন এবং প্রযোজক এমিলি ফেলার ও জো জনসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। সিরিজটি যুক্তরাজ্যের প্রতিটি হাইস্কুলে দেখানোর ব্যাপারে সেখানে প্রস্তাব দেন থর্ন। এরপরই সরকারের পক্ষ থেকে এমন ঘোষণা আসে।
কিয়ার স্টারমার বলেন, ‘আমি আমার ছেলে-মেয়েকে সঙ্গে নিয়ে সিরিজটি দেখেছি। দেখার পর বাবা হিসেবে আমার মনে ভীষণ আঘাত লেগেছে। যত বেশি সম্ভব শিক্ষার্থীদের শোটি দেখার জন্য উৎসাহিত করা জরুরি। এ সিরিজে যে সমস্যার কথা তুলে ধরা হয়েছে, আমাদেরকে অবশ্যই সেটা মোকাবিলা করতে হবে।’
জানা গেছে, সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় ইনটু ফিল্ম প্লাস স্ট্রিমিং পরিষেবার মাধ্যমে অ্যাডোলেসেন্স সিরিজটি যুক্তরাজ্যের সব হাইস্কুলে দেখাবে নেটফ্লিক্স।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে গত মঙ্গলবার রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে আয়োজন করা হয় কনসার্টের। সেখানে গান পরিবেশন করেন বেশ কয়েকজন সংগীতশিল্পী ও ব্যান্ড। বাংলাদেশ টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচারিত সেই অনুষ্ঠানের একটি ভিডিও ক্লিপ ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।
১ ঘণ্টা আগেদুই বছর আগে কানাডায় মারাত্মক সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হন সংগীতশিল্পী কুমার বিশ্বজিতের একমাত্র ছেলে নিবিড়। এখনো সেখানে চিকিৎসাধীন আছেন নিবিড়। সেই দুর্ঘটনার পর থেকে বেশির ভাগ সময় কানাডায় অবস্থান করছেন কুমার বিশ্বজিৎ, থাকছেন ছেলের পাশে। তবে গান ছাড়েননি তিনি। সুযোগ পেলে কনসার্টে অংশ নিচ্ছেন।
১ ঘণ্টা আগেপ্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পাবে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা শহরে প্রতিদিন হকারি করে জীবিকা নির্বাহ করেন লাখ লাখ মানুষ। তাঁদের কাছে নানা ধরনের পণ্য পাওয়া যায় সস্তায়। রাস্তায় ফেরি করার সময় নানা ছন্দে পণ্যের বর্ণনা দিয়ে ক্রেতাদের আকৃষ্ট করেন তাঁরা। সেই হকারদের জীবন নিয়ে আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকা মঞ্চায়ন করবে কমেডি নাটক ‘সংস অব হকার্স’।
২ ঘণ্টা আগে