পাকিস্তানের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী রাহাত ফতেহ আলী খান এক ব্যক্তিকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করছেন; এ রকম একটি ছোট ভিডিও ক্লিপ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। গোলাম আব্বাস শাহ নামে এক গণমাধ্যমকর্মী রাহাত ফতেহ আলী খানের নৃশংসতার ভিডিওটি এক্সে পোস্ট করেছেন। ভিডিওতে দেখা যায়, এক ব্যক্তিকে মারতে মারতে রাহাত বলছেন, ‘আমার বোতল কোথায়?’ আর এরপরই ক্রমাগত ওই ব্যক্তিকে মারতে শুরু করেন গায়ক।
ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, সেখানে আরও অনেকে উপস্থিত রয়েছেন। তবে সেখানের কেউই গায়ককে আটকাতে পারেননি। এদিকে যিনি মার খাচ্ছিলেন, তাকে বারবার গায়কের কাছে ক্ষমা চাইতে দেখা যায়। বারবার বলতে শোনা যায়, ‘আমার কাছে কোনো বোতল নেই স্যার।’
সেখানে আরও দেখা যায়, এক ব্যক্তি আরেক ব্যক্তির মাথা ঝুঁকিয়ে জুতা দিয়ে একের পর এক বাড়ি মারছেন। আর বলছেন, ‘বোতল কোথায়?’ জবাবে ওই ব্যক্তি জানান, তিনি এ বিষয়ে কিছু জানেন না। একটু খেয়াল করলেই বোঝা যায়, ভিডিওতে যিনি জুতাপেটা করছেন, তিনি রাহাত ফতেহ আলী খান।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম সামা টিভি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ার পর থেকে অনেকে মনে করছিলেন, গৃহকর্মীকে এমন মারধর করছেন রাহাত, যা নিয়ে ঘোর নিন্দাও প্রকাশ করছে নেটিজেনরা।তবে সমালোচনার মুখে একটি ভিডিও বার্তা দিয়েছেন রাহাত ফতেহ আলী খান। জানিয়েছেন, গৃহকর্মী নয়, বরং ওই ব্যক্তি তার শিষ্য। রাহাত বলেন, ‘এটা গুরু ও শিষ্যের মধ্যকার ব্যক্তিগত বিষয়। সে আমার ছেলের মতো। একজন শিক্ষক ও তার ছাত্রের মধ্যে সম্পর্ক এমনই। কোনো ছাত্র ভালো কিছু করলে, আমি তাকে ভালোবাসা দিই। যদি সে ভুল করে, তাকে শাস্তি দেওয়া হয়।’
মার খাওয়া ছাত্রও জানিয়েছেন, তিনি একটি বোতল ভুল জায়গায় রেখেছিলেন, যেটার ভেতরে পবিত্র পানি ছিল। তার ভাষ্য, ‘তিনি (রাহাত) আমার বাবার মতো। আমাকে অনেক ভালোবাসেন। যিনি ওই ভিডিও ছড়িয়েছেন, তিনি আমার গুরুর সম্মানহানির চেষ্টা করছিলেন।’
তবে এ ঘটনাই প্রথম বিতর্ক নয়, রাহাত ফতেহ আলী খান এর আগেও একটি বিতর্কে জড়ান। ২০১৯ সালে, গায়কের বিরুদ্ধে তিন বছর ধরে ভারতে অবৈধ বৈদেশিক মুদ্রা পাচারের অভিযোগ আনা হয়েছিল। প্রতিবেদন অনুসারে, শিল্পী অবৈধ উপায়ে ২ কোটি ৪২ লাখ রুপি লেনদেনের অভিযোগ উঠেছিল। এমনকি ১ কোটি ৬ লাখ রুপি পাচার করেছেন বলেও তখন জানা গেছে।
পাকিস্তানের ফয়সালাবাদের বাসিন্দা ফতেহ আলী খান সুপার-হিট গান ‘জিয়া ধড়ক ধড়ক’-এর পরে ভারতে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। তারপর তিনি ‘তেরে মাস্ত মাস্ত দো নাইন’ (দাবাং), ‘তেরি ওর’ (সিং ইজ কিং), ‘সাজদা’ (মাই নেম ইজ খান), ‘তেরি মেরি’ (বডিগার্ড) এবং ‘জাগ ঘুমেয়া’ (সুলতান)-সহ ব্লকবাস্টার চলচ্চিত্রের জন্য বেশ কয়েকটি জনপ্রিয় গান গেয়েছেন।
পাকিস্তানের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী রাহাত ফতেহ আলী খান এক ব্যক্তিকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করছেন; এ রকম একটি ছোট ভিডিও ক্লিপ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। গোলাম আব্বাস শাহ নামে এক গণমাধ্যমকর্মী রাহাত ফতেহ আলী খানের নৃশংসতার ভিডিওটি এক্সে পোস্ট করেছেন। ভিডিওতে দেখা যায়, এক ব্যক্তিকে মারতে মারতে রাহাত বলছেন, ‘আমার বোতল কোথায়?’ আর এরপরই ক্রমাগত ওই ব্যক্তিকে মারতে শুরু করেন গায়ক।
ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, সেখানে আরও অনেকে উপস্থিত রয়েছেন। তবে সেখানের কেউই গায়ককে আটকাতে পারেননি। এদিকে যিনি মার খাচ্ছিলেন, তাকে বারবার গায়কের কাছে ক্ষমা চাইতে দেখা যায়। বারবার বলতে শোনা যায়, ‘আমার কাছে কোনো বোতল নেই স্যার।’
সেখানে আরও দেখা যায়, এক ব্যক্তি আরেক ব্যক্তির মাথা ঝুঁকিয়ে জুতা দিয়ে একের পর এক বাড়ি মারছেন। আর বলছেন, ‘বোতল কোথায়?’ জবাবে ওই ব্যক্তি জানান, তিনি এ বিষয়ে কিছু জানেন না। একটু খেয়াল করলেই বোঝা যায়, ভিডিওতে যিনি জুতাপেটা করছেন, তিনি রাহাত ফতেহ আলী খান।
পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম সামা টিভি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ার পর থেকে অনেকে মনে করছিলেন, গৃহকর্মীকে এমন মারধর করছেন রাহাত, যা নিয়ে ঘোর নিন্দাও প্রকাশ করছে নেটিজেনরা।তবে সমালোচনার মুখে একটি ভিডিও বার্তা দিয়েছেন রাহাত ফতেহ আলী খান। জানিয়েছেন, গৃহকর্মী নয়, বরং ওই ব্যক্তি তার শিষ্য। রাহাত বলেন, ‘এটা গুরু ও শিষ্যের মধ্যকার ব্যক্তিগত বিষয়। সে আমার ছেলের মতো। একজন শিক্ষক ও তার ছাত্রের মধ্যে সম্পর্ক এমনই। কোনো ছাত্র ভালো কিছু করলে, আমি তাকে ভালোবাসা দিই। যদি সে ভুল করে, তাকে শাস্তি দেওয়া হয়।’
মার খাওয়া ছাত্রও জানিয়েছেন, তিনি একটি বোতল ভুল জায়গায় রেখেছিলেন, যেটার ভেতরে পবিত্র পানি ছিল। তার ভাষ্য, ‘তিনি (রাহাত) আমার বাবার মতো। আমাকে অনেক ভালোবাসেন। যিনি ওই ভিডিও ছড়িয়েছেন, তিনি আমার গুরুর সম্মানহানির চেষ্টা করছিলেন।’
তবে এ ঘটনাই প্রথম বিতর্ক নয়, রাহাত ফতেহ আলী খান এর আগেও একটি বিতর্কে জড়ান। ২০১৯ সালে, গায়কের বিরুদ্ধে তিন বছর ধরে ভারতে অবৈধ বৈদেশিক মুদ্রা পাচারের অভিযোগ আনা হয়েছিল। প্রতিবেদন অনুসারে, শিল্পী অবৈধ উপায়ে ২ কোটি ৪২ লাখ রুপি লেনদেনের অভিযোগ উঠেছিল। এমনকি ১ কোটি ৬ লাখ রুপি পাচার করেছেন বলেও তখন জানা গেছে।
পাকিস্তানের ফয়সালাবাদের বাসিন্দা ফতেহ আলী খান সুপার-হিট গান ‘জিয়া ধড়ক ধড়ক’-এর পরে ভারতে খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। তারপর তিনি ‘তেরে মাস্ত মাস্ত দো নাইন’ (দাবাং), ‘তেরি ওর’ (সিং ইজ কিং), ‘সাজদা’ (মাই নেম ইজ খান), ‘তেরি মেরি’ (বডিগার্ড) এবং ‘জাগ ঘুমেয়া’ (সুলতান)-সহ ব্লকবাস্টার চলচ্চিত্রের জন্য বেশ কয়েকটি জনপ্রিয় গান গেয়েছেন।
সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে নায়ক রুবেলের মৃত্যুর খবর। এমন ঘটনায় বিরক্তি প্রকাশের পাশাপাশি যাঁরা মিথ্যা ছড়াচ্ছেন, তাঁদের হুঁশিয়ার করে দিলেন রুবেলের বড় ভাই অভিনেতা, প্রযোজক ও নির্দেশক মাসুদ পারভেজ সোহেল রানা।
১৯ মিনিট আগেভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর নয়া দিল্লি পাকিস্তানের সঙ্গে ৬ দশকের পুরোনো সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি স্থগিতের ঘোষণা দেয়। তবে সেই ঘোষণা কতটা কার্যকর হয়েছে তা এখনো সঠিকভাবে জানা যায়নি। দুই দেশের মূল ধারার গণমাধ্যম এই বিষয়ে সেই অর্থে কোনো তথ্য দেয়নি।
৩ ঘণ্টা আগেঈদে মুক্তি পাওয়া আফরান নিশো অভিনীত ‘দাগি’ সিনেমায় জেফার রহমানের গাওয়া ‘নিয়ে যাবে কি’ শিরোনামের গানটি ইতিমধ্যেই শ্রোতাদের মন ছুঁয়েছে। অনলাইনেও গানটি নেটিজেনদের প্রশংসা কুড়াচ্ছে। ‘নিয়ে যাবে কি আমায় দূরে কল্পনায়, তোমার আর আমার গল্পে কি আবার হবে নতুন সূচনা’ এমন কথায় গানটি লিখেছেন বাঁধন, সুর করেছেন জেফার
১০ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক নৃত্য দিবসে নতুন উদ্যোগের কথা জানালেন অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী উম্মে হাবিবা। রাজধানীর নিকেতনে শুরু করেছেন নিজের নৃত্য প্রতিষ্ঠান। টিম কালারস ড্যান্স ক্লাস নামের এই প্রতিষ্ঠানে ভরতনাট্যম, সেমি-ক্লাসিক্যাল, কনটেম্পরারি ও বলিউড নৃত্যশৈলীতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
১১ ঘণ্টা আগে