বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ লালনসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন। ভুগছেন কিডনি ও ডায়াবেটিস সমস্যায়। সম্প্রতি ডায়ালাইসিস করতে গিয়ে শারীরিক জটিলতা তৈরি হওয়ায় আইসিইউতে নিতে হয় এই শিল্পীকে। এর পর থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে, অর্থের অভাবে চিকিৎসা করাতে পারছেন না ফরিদা পারভীন। তাঁর চিকিৎসা সহায়তার জন্য এগিয়ে আসার আহ্বান জানানো হয়।
তবে বিষয়টি সত্য নয় বলে জানিয়েছেন ফরিদা পারভীনের ছেলে ইমাম জাফর নোমানী। ফরিদা পারভীনের জন্য এটি অসম্মানজনক বলেও জানান তিনি। নিজের চিকিৎসার জন্য কোনো সরকারি সহায়তা গ্রহণে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন ফরিদা পারভীন।
ফরিদা পারভীনের চিকিৎসা সহায়তা চেয়ে ছড়িয়ে পড়া গুজব নিয়ে ইমাম জাফর নোমানী ফেসবুকে লেখেন, ‘আম্মার (ফরিদা পারভীন) চিকিৎসা যতটা ভালোভাবে করা সম্ভব, তা-ই চেষ্টা করা হচ্ছে। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়সহ, বেশ কয়েকজন উপদেষ্টা আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন, আমরা তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞ। আম্মা অত্যন্ত সম্মানের সঙ্গে সকল প্রকার অনুদান গ্রহণে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। তিনি চান সরকারি এই সকল অনুদান আর্থিকভাবে অসচ্ছল মানুষের কাজে আসুক। যে সকল পেজ ও সাংস্কৃতিক সংগঠন ফরিদা পারভীনের নামে যত্রতত্র অনুদান চেয়ে বেড়াচ্ছে, তারা কি বোঝে না—এটা তাঁর জন্য কতটা অসম্মানজনক?’
এর আগে গত ৩০ জুন সবাইকে প্রতারণা থেকে সতর্ক থাকার অনুরোধ জানিয়ে ইমাম জাফর নোমানী লিখেছিলেন, ‘আপনারা অনেকেই অবগত আছেন যে আমাদের আম্মা, কণ্ঠশিল্পী ফরিদা পারভীন বেশ কিছুদিন শারীরিক অসুস্থতায় ভুগছেন। আমরা নানা মাধ্যম থেকে জানতে পেরেছি, বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান তাঁর নাম ব্যবহার করে তাঁর চিকিৎসার জন্য বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি অনুদান সংগ্রহের চেষ্টা করছে। তাঁর চিকিৎসার জন্য কোনো ধরনের আর্থিক সহযোগিতার প্রয়োজন নেই। এ ধরনের কোনো আবেদন আম্মা বা আমাদের পক্ষ থেকে করাও হয়নি। তাঁর প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা যথাযথভাবে চলছে, আলহামদুলিল্লাহ। সবাইকে এ সকল প্রতারণা থেকে সতর্ক থাকার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।’
জানা গেছে, গতকাল রোববার ফরিদা পারভীনকে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) থেকে সাধারণ কেবিনে নেওয়া হয়েছে। ফরিদা পারভীনের জন্য দোয়া চেয়েছেন তাঁর পরিবারের সদস্যরা।
এর আগে গত ফেব্রুয়ারিতেও অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ফরিদা পারভীন। সে সময় এক সপ্তাহের বেশি থাকতে হয়েছিল আইসিইউতে।
লালনসংগীত দিয়ে সর্বমহলে পরিচিতি পেলেও ফরিদা পারভীনের সংগীত ক্যারিয়ার শুরু হয়েছিল নজরুলসংগীত ও দেশাত্মবোধক গান দিয়ে। সংগীতাঙ্গনে বিশেষ অবদানের জন্য ১৯৮৭ সালে একুশে পদক পান ফরিদা পারভীন। ২০০৮ সালে জাপান সরকারের ‘ফুকুওয়াকা এশিয়ান কালচার’ পুরস্কার পান তিনি। বেশ কয়েকটি চলচ্চিত্রের গানেও কণ্ঠ দিয়েছেন এই শিল্পী। সেরা প্লেব্যাক গায়িকা হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন ১৯৯৩ সালে।
দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ লালনসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন। ভুগছেন কিডনি ও ডায়াবেটিস সমস্যায়। সম্প্রতি ডায়ালাইসিস করতে গিয়ে শারীরিক জটিলতা তৈরি হওয়ায় আইসিইউতে নিতে হয় এই শিল্পীকে। এর পর থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে, অর্থের অভাবে চিকিৎসা করাতে পারছেন না ফরিদা পারভীন। তাঁর চিকিৎসা সহায়তার জন্য এগিয়ে আসার আহ্বান জানানো হয়।
তবে বিষয়টি সত্য নয় বলে জানিয়েছেন ফরিদা পারভীনের ছেলে ইমাম জাফর নোমানী। ফরিদা পারভীনের জন্য এটি অসম্মানজনক বলেও জানান তিনি। নিজের চিকিৎসার জন্য কোনো সরকারি সহায়তা গ্রহণে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন ফরিদা পারভীন।
ফরিদা পারভীনের চিকিৎসা সহায়তা চেয়ে ছড়িয়ে পড়া গুজব নিয়ে ইমাম জাফর নোমানী ফেসবুকে লেখেন, ‘আম্মার (ফরিদা পারভীন) চিকিৎসা যতটা ভালোভাবে করা সম্ভব, তা-ই চেষ্টা করা হচ্ছে। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়সহ, বেশ কয়েকজন উপদেষ্টা আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন, আমরা তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞ। আম্মা অত্যন্ত সম্মানের সঙ্গে সকল প্রকার অনুদান গ্রহণে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। তিনি চান সরকারি এই সকল অনুদান আর্থিকভাবে অসচ্ছল মানুষের কাজে আসুক। যে সকল পেজ ও সাংস্কৃতিক সংগঠন ফরিদা পারভীনের নামে যত্রতত্র অনুদান চেয়ে বেড়াচ্ছে, তারা কি বোঝে না—এটা তাঁর জন্য কতটা অসম্মানজনক?’
এর আগে গত ৩০ জুন সবাইকে প্রতারণা থেকে সতর্ক থাকার অনুরোধ জানিয়ে ইমাম জাফর নোমানী লিখেছিলেন, ‘আপনারা অনেকেই অবগত আছেন যে আমাদের আম্মা, কণ্ঠশিল্পী ফরিদা পারভীন বেশ কিছুদিন শারীরিক অসুস্থতায় ভুগছেন। আমরা নানা মাধ্যম থেকে জানতে পেরেছি, বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান তাঁর নাম ব্যবহার করে তাঁর চিকিৎসার জন্য বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি অনুদান সংগ্রহের চেষ্টা করছে। তাঁর চিকিৎসার জন্য কোনো ধরনের আর্থিক সহযোগিতার প্রয়োজন নেই। এ ধরনের কোনো আবেদন আম্মা বা আমাদের পক্ষ থেকে করাও হয়নি। তাঁর প্রয়োজনীয় সকল চিকিৎসা যথাযথভাবে চলছে, আলহামদুলিল্লাহ। সবাইকে এ সকল প্রতারণা থেকে সতর্ক থাকার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।’
জানা গেছে, গতকাল রোববার ফরিদা পারভীনকে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) থেকে সাধারণ কেবিনে নেওয়া হয়েছে। ফরিদা পারভীনের জন্য দোয়া চেয়েছেন তাঁর পরিবারের সদস্যরা।
এর আগে গত ফেব্রুয়ারিতেও অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ফরিদা পারভীন। সে সময় এক সপ্তাহের বেশি থাকতে হয়েছিল আইসিইউতে।
লালনসংগীত দিয়ে সর্বমহলে পরিচিতি পেলেও ফরিদা পারভীনের সংগীত ক্যারিয়ার শুরু হয়েছিল নজরুলসংগীত ও দেশাত্মবোধক গান দিয়ে। সংগীতাঙ্গনে বিশেষ অবদানের জন্য ১৯৮৭ সালে একুশে পদক পান ফরিদা পারভীন। ২০০৮ সালে জাপান সরকারের ‘ফুকুওয়াকা এশিয়ান কালচার’ পুরস্কার পান তিনি। বেশ কয়েকটি চলচ্চিত্রের গানেও কণ্ঠ দিয়েছেন এই শিল্পী। সেরা প্লেব্যাক গায়িকা হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন ১৯৯৩ সালে।
প্রখ্যাত বলিউড প্লেব্যাক শিল্পী ও অসমিয়া গায়ক জুবিন গার্গ মারা গেছেন। সিঙ্গাপুরে স্কুবা ডাইভিংয়ের সময় এক মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান তিনি। ৫২ বছর বয়সী এই শিল্পী নর্থ ইস্ট ইন্ডিয়া ফেস্টিভ্যালে যোগ দিতে সিঙ্গাপুরে গিয়েছিলেন। সেখানে তাঁর ২০ ও ২১ সেপ্টেম্বর সংগীত পরিবেশনার কথা ছিল।
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার একটি আদালত একটি ভার্চুয়াল কে-পপ বয়ব্যান্ডের সদস্যদের মানহানি করার জন্য এক সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীকে ৩৬০ মার্কিন ডলার (৫ লাখ ওয়ান) জরিমানা করেছেন।
৭ ঘণ্টা আগেকয়েক বছর ধরে নাটকে অভিনয় কমিয়ে দিয়েছেন মেহজাবীন চৌধুরী। মনোযোগ দিয়েছেন ওটিটি ও সিনেমায়। ‘প্রিয় মালতী’ সিনেমা দিয়ে গত বছর ডিসেম্বরে বড় পর্দায় অভিষেক হয়েছে তাঁর। প্রিয় মালতী মেহজাবীনের মুক্তি পাওয়া প্রথম সিনেমা হলেও তিনি প্রথম অভিনয় করেছিলেন ‘সাবা’ সিনেমায়।
৯ ঘণ্টা আগেনির্মাণের পর থেকে বিভিন্ন দেশের আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয়েছে ‘ফেরেশতে’ ও ‘বাড়ির নাম শাহানা’। এবার দেশের দর্শকদের দেখার পালা। আজ দেশের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাচ্ছে সিনেমা দুটি। এ ছাড়া গত মঙ্গলবার থেকে সিনেপ্লেক্সে দেখা যাচ্ছে জাপানি অ্যানিমে ‘ডেমন স্লেয়ার: ইনফিনিটি ক্যাসেল’।
১১ ঘণ্টা আগে