দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় পপ গায়িকা পাক বো রাম আর নেই। মাত্র ৩০ বছর বয়সেই ভক্তদের কাঁদিয়ে চিরবিদায় নিলেন তিনি। জনপ্রিয় কে-ড্রামা সাউন্ডট্র্যাকগুলোতে তাঁর প্রাণবন্ত কণ্ঠ ভক্তদের বিমোহিত করে রেখেছিল। মঞ্চেও ছিলেন সমান জনপ্রিয়। তবে তাঁর মৃত্যুর কারণ এখনো জানা যায়নি।
তাঁর এজেন্সি সানাদু এন্টারটেইনমেন্ট এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘পাক বো রাম ১১ এপ্রিল গভীর রাতে হঠাৎ মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। সানাদু এন্টারটেইনমেন্টের সব শিল্পী ও নির্বাহীরা গভীরভাবে শোকাহত। এটি আরও হৃদয়বিদারক যে পাক বো রামের ভক্তদের এই আকস্মিক খবরটি জানাতে হচ্ছে।’
দক্ষিণ কোরিয়ার গণমাধ্যম অল-কে-পপের প্রতিবেদন অনুসারে, পাক বো রাম মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা আগে একটি ব্যক্তিগত অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। নামিয়াংজু থানা এ ঘটনা তদন্ত করছে। জানা গেছে, অনুষ্ঠানে তিনি দুই বন্ধুর সঙ্গে মদ্যপান করছিলেন। বো রাম রাত ৯টা ৫৫ মিনিটে বিশ্রামাগারে যান এবং এরপর আর ফিরে আসেননি। উদ্বিগ্ন বন্ধুরা তাঁর খোঁজ করতে গিয়ে দেখেন, তিনি সিঙ্কে মাথা গুঁজে পড়ে রয়েছেন।
পাক বো রাম ২০১০ সালে মাত্র ১৭ বছর বয়সে লাইমলাইটে আসেন। গানের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠান সুপার স্টার কে টুতে অংশ নিয়ে সবার নজরে আসেন তিনি। ওই অনুষ্ঠানে প্রতিভা দিয়ে দর্শকদের মুগ্ধ করেন তিনি। ২০১৪ সালে তাঁর একক অ্যালবাম ‘বিউটিফুল’ মুক্তি পায়। এটির মাধ্যমে পপ সংগীতশিল্পে তাঁর আনুষ্ঠানিক আত্মপ্রকাশ ঘটে। এই অ্যালবামে তাঁর সঙ্গে ছিলেন র্যাপার জিকো।
পাক বো রাম ২০১৪ সালে গাঁও চার্ট মিউজিক অ্যাওয়ার্ডে বছরের সেরা শিল্পীর পুরস্কারসহ বেশ কয়েকটি পুরস্কার জিতেছেন। ‘রিপ্লাই ১৯৮৮’ অ্যালবামের ‘হায়ওয়াদং (বা সাংমুনদং) ’ এবং ডব্লিউ-টু ওয়ার্ল্ড অ্যালবামের ‘প্লিজ সে সামথিং, ইভেন দো ইট ইজ অ্যা লাইফ’ গানের তাঁর কণ্ঠস্বর শ্রোতাদের স্মরণীয় হয়ে থাকবে। গানের শিল্পে অভিষেকের ১০তম বার্ষিকীতে নতুন করে ফিরে আসার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন বো রাম।
দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় পপ গায়িকা পাক বো রাম আর নেই। মাত্র ৩০ বছর বয়সেই ভক্তদের কাঁদিয়ে চিরবিদায় নিলেন তিনি। জনপ্রিয় কে-ড্রামা সাউন্ডট্র্যাকগুলোতে তাঁর প্রাণবন্ত কণ্ঠ ভক্তদের বিমোহিত করে রেখেছিল। মঞ্চেও ছিলেন সমান জনপ্রিয়। তবে তাঁর মৃত্যুর কারণ এখনো জানা যায়নি।
তাঁর এজেন্সি সানাদু এন্টারটেইনমেন্ট এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘পাক বো রাম ১১ এপ্রিল গভীর রাতে হঠাৎ মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। সানাদু এন্টারটেইনমেন্টের সব শিল্পী ও নির্বাহীরা গভীরভাবে শোকাহত। এটি আরও হৃদয়বিদারক যে পাক বো রামের ভক্তদের এই আকস্মিক খবরটি জানাতে হচ্ছে।’
দক্ষিণ কোরিয়ার গণমাধ্যম অল-কে-পপের প্রতিবেদন অনুসারে, পাক বো রাম মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা আগে একটি ব্যক্তিগত অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন। নামিয়াংজু থানা এ ঘটনা তদন্ত করছে। জানা গেছে, অনুষ্ঠানে তিনি দুই বন্ধুর সঙ্গে মদ্যপান করছিলেন। বো রাম রাত ৯টা ৫৫ মিনিটে বিশ্রামাগারে যান এবং এরপর আর ফিরে আসেননি। উদ্বিগ্ন বন্ধুরা তাঁর খোঁজ করতে গিয়ে দেখেন, তিনি সিঙ্কে মাথা গুঁজে পড়ে রয়েছেন।
পাক বো রাম ২০১০ সালে মাত্র ১৭ বছর বয়সে লাইমলাইটে আসেন। গানের প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠান সুপার স্টার কে টুতে অংশ নিয়ে সবার নজরে আসেন তিনি। ওই অনুষ্ঠানে প্রতিভা দিয়ে দর্শকদের মুগ্ধ করেন তিনি। ২০১৪ সালে তাঁর একক অ্যালবাম ‘বিউটিফুল’ মুক্তি পায়। এটির মাধ্যমে পপ সংগীতশিল্পে তাঁর আনুষ্ঠানিক আত্মপ্রকাশ ঘটে। এই অ্যালবামে তাঁর সঙ্গে ছিলেন র্যাপার জিকো।
পাক বো রাম ২০১৪ সালে গাঁও চার্ট মিউজিক অ্যাওয়ার্ডে বছরের সেরা শিল্পীর পুরস্কারসহ বেশ কয়েকটি পুরস্কার জিতেছেন। ‘রিপ্লাই ১৯৮৮’ অ্যালবামের ‘হায়ওয়াদং (বা সাংমুনদং) ’ এবং ডব্লিউ-টু ওয়ার্ল্ড অ্যালবামের ‘প্লিজ সে সামথিং, ইভেন দো ইট ইজ অ্যা লাইফ’ গানের তাঁর কণ্ঠস্বর শ্রোতাদের স্মরণীয় হয়ে থাকবে। গানের শিল্পে অভিষেকের ১০তম বার্ষিকীতে নতুন করে ফিরে আসার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন বো রাম।
ঈদে মুক্তি পাওয়া আফরান নিশো অভিনীত ‘দাগি’ সিনেমায় জেফার রহমানের গাওয়া ‘নিয়ে যাবে কি’ শিরোনামের গানটি ইতিমধ্যেই শ্রোতাদের মন ছুঁয়েছে। অনলাইনেও গানটি নেটিজেনদের প্রশংসা কুড়াচ্ছে। ‘নিয়ে যাবে কি আমায় দূরে কল্পনায়, তোমার আর আমার গল্পে কি আবার হবে নতুন সূচনা’ এমন কথায় গানটি লিখেছেন বাঁধন, সুর করেছেন জেফার
৫ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক নৃত্য দিবসে নতুন উদ্যোগের কথা জানালেন অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী উম্মে হাবিবা। রাজধানীর নিকেতনে শুরু করেছেন নিজের নৃত্য প্রতিষ্ঠান। টিম কালারস ড্যান্স ক্লাস নামের এই প্রতিষ্ঠানে ভরতনাট্যম, সেমি-ক্লাসিক্যাল, কনটেম্পরারি ও বলিউড নৃত্যশৈলীতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
৫ ঘণ্টা আগেমহান মে দিবসে শিশুশিল্পীদের নিয়ে দুরন্ত টিভি প্রচার করবে বিশেষ নৃত্যানুষ্ঠান ‘নোঙর তোলো তোলো’। অনুষ্ঠানটিতে এম আর ওয়াসেকের নৃত্য পরিচালনায় গণসংগীতের সঙ্গে নৃত্য পরিবেশন করেছে নন্দনকলা কেন্দ্রের নৃত্যশিল্পী পুষ্পিতা, অর্পিতা, ইমি, পিউ, ইরা, অর্জন, মাহমুদা, শ্রেষ্ঠা, লাবিবা, সিলভা, সাদিয়া, সিজান, সিফা
৫ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ খরা কাটিয়ে ২০২৩ সালে পরপর তিন সিনেমা দিয়ে রাজকীয় প্রত্যাবর্তন ঘটে শাহরুখ খানের। ‘পাঠান’, ‘জওয়ান’ ও ‘ডানকি’ দিয়ে সে বছর বক্স অফিসে নয়া রেকর্ড গড়েন বলিউড বাদশা। এরপর কিছুটা বিরতি। গত বছর কোনো সিনেমা মুক্তি পায়নি শাহরুখের, এ বছরটাও ফাঁকা যাবে। নতুন সিনেমা নিয়ে তিনি প্রেক্ষাগৃহে ফিরবেন ২০২৬ সালে।
৬ ঘণ্টা আগে