তৃতীয় সিজন নিয়ে আসছে ডিজিটাল মিউজিক প্ল্যাটফর্ম কোক স্টুডিও বাংলা। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, গত দুই সিজনের সাফল্যের পথ ধরে সারা বাংলাদেশ ও পৃথিবী থেকে ১৮০ জনের বেশি সুরকার ও শিল্পীকে নিয়ে নতুন এই সিজনের যাত্রা শুরু হচ্ছে আগামী ১৩ এপ্রিল। দর্শক-শ্রোতাদের হৃদয় ছুঁয়ে যাবে এবং তাদের মনে গেঁথে থাকবে, এমন কিছু গান ও মিউজিক্যাল ফিউশন নিয়ে আসবেন তারা।
তৃতীয় সিজনে থাকবে বিভিন্ন ধারার শিল্পীদের পরিবেশিত নানা ধরনের মোট ১১টি গান। প্রথম দুই সিজনের মতোই এই সিজনেও মিউজিক কিউরেটর হিসেবে আছেন শায়ান চৌধুরী অর্ণব। সংগীত প্রযোজক হিসেবে তাঁর সঙ্গে আরও থাকবেন প্রীতম হাসান, ইমন চৌধুরী, শুভেন্দু দাশ শুভ এবং অন্যান্যরা।
কোক স্টুডিও বাংলা’র মিউজিক কিউরেটর শায়ান চৌধুরী অর্ণব তৃতীয় সিজন নিয়ে বলেন, ‘দারুণ কিছু গান নিয়ে, দেশীয় সংস্কৃতি উদ্যাপন করতে আরও একবার হাজির হয়েছি আমরা। এই সিজনে আমরা গান ও স্টোরিটেলিংয়ের ক্ষেত্রে আরও নতুনত্ব আনার চেষ্টা করেছি, যা উদ্ভাবন ও সৃজনশীলতার প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতি আরও ফুটিয়ে তুলবে। ট্র্যাডিশনাল থেকে আধুনিক সুর, সবকিছু মিলিয়ে কোক স্টুডিও বাংলা’র তৃতীয় সিজন হয়ে উঠবে শৈল্পিক বৈচিত্র্য ও সৃষ্টিশীলতা প্রকাশের এক অনন্য প্ল্যাটফর্ম।’
সারা বিশ্বের দর্শক-শ্রোতাদের মাঝে প্রথম দুই সিজনের জনপ্রিয়তা, অনেক বিদেশি শিল্পীকে তৃতীয় সিজনে অংশগ্রহণের জন্য উৎসাহিত করেছে। এই সিজনে ভক্তরা এমন কয়েকজন শিল্পীর পরিবেশনা দেখতে পাবেন। নতুন সিজনে অর্ণব, প্রীতম, ইমন চৌধুরী ও মেঘদলসহ বেশ কিছু পরিচিত মুখকে নতুন গান নিয়ে ফিরতে দেখা যাবে। এ ছাড়া, প্রথমবারের মতো কোক স্টুডিও বাংলায় গাইবেন জনপ্রিয় শিল্পী হাবিব ওয়াহিদসহ নতুন কয়েকজন শিল্পী।
কোকা-কোলা বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জু-উন নাহার বলেন, ‘গত দুই সিজনে ভক্তদের কাছ থেকে যে ভালোবাসা আমরা পেয়েছি, তার সত্যিই তুলনা হয় না। তাদের ভালোবাসা ও উৎসাহই আমাদের প্রথাগত প্র্যাকটিসের বাইরে গিয়ে নতুন ও অসাধারণ কিছু করার জন্য অনুপ্রাণিত করে। এই সিজনে দর্শক-শ্রোতাদের জন্য আমাদের বেশ কিছু চমক আছে। আশা করছি এই সিজনও সবাই পছন্দ করবেন।’
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের প্রধানত ১৮-৩৪ বছর বয়সী দর্শক-শ্রোতাদের মাঝে সফলভাবে বাংলা গানকে জনপ্রিয় করে তুলেছে কোক স্টুডিও বাংলা। এই ভক্তদের ৮০ শতাংশের কিছু বেশি বাংলাদেশের। দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে আছে যথাক্রমে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র।
নতুন সিজনের ভিজ্যুয়াল আউটপুট পরিচালনা করেছেন ডোপ প্রোডাকশন-এর কৃষ্ণেন্দু চট্টোপাধ্যায় এবং রানআউট ফিল্মস-এর আদনান আল রাজীব। কোক স্টুডিও বাংলা’র অফিশিয়াল মিউজিক স্ট্রিমিং পার্টনার স্পটিফাই এবং ইউটিউবে শোনা যাবে কোক স্টুডিও বাংলা’র গান।
তরুণ ও ডিজিটালি সচেতন দর্শক-শ্রোতাদের মানসম্পন্ন কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য কোক স্টুডিও বাংলা’র জন্ম। প্রথম দুই সিজনে প্ল্যাটফর্মটির ইউটিউব ভিউ সংখ্যা ৪৪৬ মিলিয়ন এবং সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা ৩৩ লাখ। বাংলা সংগীতকে বিশ্বের সামনে তুলে ধরে এক অনন্য অভিজ্ঞতা দিচ্ছে এই প্ল্যাটফর্ম। তা ছাড়া, এটি স্মার্ট বাংলাদেশের সাফল্যেরও একটি উদাহরণ।
তৃতীয় সিজন নিয়ে আসছে ডিজিটাল মিউজিক প্ল্যাটফর্ম কোক স্টুডিও বাংলা। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, গত দুই সিজনের সাফল্যের পথ ধরে সারা বাংলাদেশ ও পৃথিবী থেকে ১৮০ জনের বেশি সুরকার ও শিল্পীকে নিয়ে নতুন এই সিজনের যাত্রা শুরু হচ্ছে আগামী ১৩ এপ্রিল। দর্শক-শ্রোতাদের হৃদয় ছুঁয়ে যাবে এবং তাদের মনে গেঁথে থাকবে, এমন কিছু গান ও মিউজিক্যাল ফিউশন নিয়ে আসবেন তারা।
তৃতীয় সিজনে থাকবে বিভিন্ন ধারার শিল্পীদের পরিবেশিত নানা ধরনের মোট ১১টি গান। প্রথম দুই সিজনের মতোই এই সিজনেও মিউজিক কিউরেটর হিসেবে আছেন শায়ান চৌধুরী অর্ণব। সংগীত প্রযোজক হিসেবে তাঁর সঙ্গে আরও থাকবেন প্রীতম হাসান, ইমন চৌধুরী, শুভেন্দু দাশ শুভ এবং অন্যান্যরা।
কোক স্টুডিও বাংলা’র মিউজিক কিউরেটর শায়ান চৌধুরী অর্ণব তৃতীয় সিজন নিয়ে বলেন, ‘দারুণ কিছু গান নিয়ে, দেশীয় সংস্কৃতি উদ্যাপন করতে আরও একবার হাজির হয়েছি আমরা। এই সিজনে আমরা গান ও স্টোরিটেলিংয়ের ক্ষেত্রে আরও নতুনত্ব আনার চেষ্টা করেছি, যা উদ্ভাবন ও সৃজনশীলতার প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতি আরও ফুটিয়ে তুলবে। ট্র্যাডিশনাল থেকে আধুনিক সুর, সবকিছু মিলিয়ে কোক স্টুডিও বাংলা’র তৃতীয় সিজন হয়ে উঠবে শৈল্পিক বৈচিত্র্য ও সৃষ্টিশীলতা প্রকাশের এক অনন্য প্ল্যাটফর্ম।’
সারা বিশ্বের দর্শক-শ্রোতাদের মাঝে প্রথম দুই সিজনের জনপ্রিয়তা, অনেক বিদেশি শিল্পীকে তৃতীয় সিজনে অংশগ্রহণের জন্য উৎসাহিত করেছে। এই সিজনে ভক্তরা এমন কয়েকজন শিল্পীর পরিবেশনা দেখতে পাবেন। নতুন সিজনে অর্ণব, প্রীতম, ইমন চৌধুরী ও মেঘদলসহ বেশ কিছু পরিচিত মুখকে নতুন গান নিয়ে ফিরতে দেখা যাবে। এ ছাড়া, প্রথমবারের মতো কোক স্টুডিও বাংলায় গাইবেন জনপ্রিয় শিল্পী হাবিব ওয়াহিদসহ নতুন কয়েকজন শিল্পী।
কোকা-কোলা বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জু-উন নাহার বলেন, ‘গত দুই সিজনে ভক্তদের কাছ থেকে যে ভালোবাসা আমরা পেয়েছি, তার সত্যিই তুলনা হয় না। তাদের ভালোবাসা ও উৎসাহই আমাদের প্রথাগত প্র্যাকটিসের বাইরে গিয়ে নতুন ও অসাধারণ কিছু করার জন্য অনুপ্রাণিত করে। এই সিজনে দর্শক-শ্রোতাদের জন্য আমাদের বেশ কিছু চমক আছে। আশা করছি এই সিজনও সবাই পছন্দ করবেন।’
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের প্রধানত ১৮-৩৪ বছর বয়সী দর্শক-শ্রোতাদের মাঝে সফলভাবে বাংলা গানকে জনপ্রিয় করে তুলেছে কোক স্টুডিও বাংলা। এই ভক্তদের ৮০ শতাংশের কিছু বেশি বাংলাদেশের। দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে আছে যথাক্রমে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র।
নতুন সিজনের ভিজ্যুয়াল আউটপুট পরিচালনা করেছেন ডোপ প্রোডাকশন-এর কৃষ্ণেন্দু চট্টোপাধ্যায় এবং রানআউট ফিল্মস-এর আদনান আল রাজীব। কোক স্টুডিও বাংলা’র অফিশিয়াল মিউজিক স্ট্রিমিং পার্টনার স্পটিফাই এবং ইউটিউবে শোনা যাবে কোক স্টুডিও বাংলা’র গান।
তরুণ ও ডিজিটালি সচেতন দর্শক-শ্রোতাদের মানসম্পন্ন কনটেন্ট উপহার দেওয়ার জন্য কোক স্টুডিও বাংলা’র জন্ম। প্রথম দুই সিজনে প্ল্যাটফর্মটির ইউটিউব ভিউ সংখ্যা ৪৪৬ মিলিয়ন এবং সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা ৩৩ লাখ। বাংলা সংগীতকে বিশ্বের সামনে তুলে ধরে এক অনন্য অভিজ্ঞতা দিচ্ছে এই প্ল্যাটফর্ম। তা ছাড়া, এটি স্মার্ট বাংলাদেশের সাফল্যেরও একটি উদাহরণ।
এই সাফল্যের আনন্দ কিছুটা হলেও মলিন করে দিয়েছে নকলের অভিযোগ। অনেকে অভিযোগ করছে, ২০০৪ সালের কোরিয়ান সিনেমা ‘আ মোমেন্ট টু রিমেম্বার’-এর গল্প চুরি করে তৈরি হয়েছে সাইয়ারা। সোশ্যাল মিডিয়ায় এ নিয়ে চলছে কাটাছেঁড়া।
৮ ঘণ্টা আগেইদানীং হাঁটুর সমস্যায় ভুগছেন নিশো। এখন স্বাভাবিকভাবে চলাফেরা করতে পারছেন যদিও, কিন্তু এ অবস্থায় শুটিংয়ে যাওয়া ঝুঁকিপূর্ণ। সুড়ঙ্গ ২ সিনেমার শুটিং শুরুর আগে তাই নিশোকে যেতে হবে ছুরি-কাঁচির নিচে। করাতে হবে হাঁটুর অস্ত্রোপচার।
৮ ঘণ্টা আগেগত কোরবানির ঈদে টিভিতে প্রচার হয়েছিল ইমরাউল রাফাত পরিচালিত নাটক ‘বকুল ফুল’। এতে একজন মানসিক রোগীর চরিত্রে অভিনয় করেছেন সামিরা খান মাহি। নাটকটি গত বৃহস্পতিবার ইউটিউবে প্রকাশের পর আবার আলোচনায় তিনি। প্রশংসিত হচ্ছে মাহির অভিনয় ও লুক। বকুল ফুল নাটকসহ অন্যান্য বিষয়ে অভিনেত্রীর সঙ্গে কথা বলেছেন শিহাব...
২১ ঘণ্টা আগেসেই আশির দশকের শুরুতে পরিচালনা শুরু জেমস ক্যামেরনের। বানিয়েছেন ‘টার্মিনেটর’, ‘এলিয়েনস’, ‘টাইটানিক’সহ অনেক আলোচিত সিনেমা। তবে দেড় যুগ ধরে এই জনপ্রিয় নির্মাতা আটকে আছেন একই বিষয়ে। ২০০৯ সালে মুক্তি পেয়েছিল ‘অ্যাভাটার’, তার পর থেকে অন্য কোনো বিষয় নিয়ে ভাবেননি।
২১ ঘণ্টা আগে