‘ব্যবসার পরিস্থিতি’ গান দিয়ে অল্প সময়ের মধ্যে আলোচনায় উঠে আসেন র্যাপার আলী হাসান। সম্প্রতি কোক স্টুডিও বাংলায় ‘মা লো মা’ গানে তাঁর পারফরম্যান্স প্রশংসিত হয়েছে। এবার গান নিয়ে আলী হাসানের এক বক্তব্য সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।
সম্প্রতি একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে দেওয়া সাক্ষাৎকারে আলী হাসান বলেন, ‘গান–বাজনার টাকা হারাম। আমার অটো বিজনেসের টাকা হালাল। এ জন্য ব্যবসার টাকায় (হালাল আয়ে) বাজার সদাই করি, আর মিডিয়ার টাকায় বিল্ডিং তৈরি করছি।’
এমন বক্তব্যের পর নেটিজেনদের রোষানলে পড়েছেন আলী হাসান। শোবিজের অনেকেও তাঁর সেই বক্তব্যের ক্লিপস সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করে সমালোচনা করছেন। তবে আলী হাসানের দাবি, তাঁর বক্তব্য অনেকে বুঝতে পারেননি।
আজকের পত্রিকাকে আলী হাসান বলেন, ‘আমি বলতে চেয়েছি, গানে যে বাদ্য-বাজনা ব্যবহার হয়, তা আমাদের ধর্মে হারাম। সেই কাজগুলো ছেড়ে দিতে চাই। এক ঘণ্টার সাক্ষাৎকার থেকে দুই–তিন মিনিট কেটে ছেড়ে দেওয়ায় আমার কথাটি অনেকে বুঝতে পারছে না। পুরো ইন্টারভিউ দেখলে হয়তো আমার মনের কথাটা বুঝতে পারবেন সবাই। ছোট ছোট ক্লিপস দেখে কাউকে বিচার করবেন না। যদি আমার অসৎ উদ্দেশ্য থাকত, তাহলে এ বিষয়ে কথা বলতাম না।’
আলী হাসান আরও বলেন, ‘৫০ থেকে ৫৫ মিনিট একটানা কথা বলতে গেলে অনেক সময় জড়তা চলে আসে। দেখা গেছে, অনেক সময় প্রশ্নের উত্তরে গুছিয়ে উত্তর দিতে পারিনি। আর যে কথাটা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে, সেটা মজার ছলে বলেছি।’
সমালোচনার বিষয়ে আলী হাসান বলেন, ‘অনেকেই ট্রোল করছে। কিন্তু আমার কাছে এসব কোনো বিষয় না। মানুষ মাত্রই ভুল। আমার কথায়, আচরণে, চলাফেরায় ভুল হতেই পারে। হয়তো আমার মনের কথাটি গুছিয়ে বলতে পারিনি। হালাল খাই, হারামে থাকি—বিষয়টি এ রকম নয়। দুটি মিলিয়েই চলছি। কোক স্টুডিও বাংলার সঙ্গে কাজ করার পরেও অনেকে সমালোচনা করেছে। আমি কিন্তু বিষয়টাকে কাজ হিসেবে দেখেছি। অনেকে বুঝেছে, অনেকে বোঝেনি। তবে আমার আয়ের পথটা ভালোর দিকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছি।’
আলী হাসান জানান, গান ছেড়ে দিলেও মিডিয়াতে থাকবেন তিনি। ভবিষ্যতে ইসলামি সংগীত লেখায় মনোযোগ দেওয়ার ইচ্ছা আছে তাঁর। আলী হাসান বলেন, ‘আমরা মন থেকে অনেক কিছু চাই না। কিন্তু চলার ক্ষেত্রে সে কাজগুলো করতে হয়। গানের বিষয়টিও আমার কাছে এখন তেমন। বর্তমানে গান ও অটো ব্যবসা দুটো মিলিয়েই চলছি। ধীরে ধীরে গান থেকে সরে আসব। বেশ কয়েকটি গানের কাজ হাতে নেওয়া আছে। সেগুলো শেষ করে গান ছেড়ে দেওয়ার ইচ্ছা আছে। আমার শেষ গানের শিরোনাম হবে ‘‘ইসলাম’’। এই গানটি তৈরি হওয়ার পর আর গান লিখব না। প্রকাশের পর মানুষ হয়তো বুঝতে পারবে, কেন আমি গান ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
‘ব্যবসার পরিস্থিতি’ গান দিয়ে অল্প সময়ের মধ্যে আলোচনায় উঠে আসেন র্যাপার আলী হাসান। সম্প্রতি কোক স্টুডিও বাংলায় ‘মা লো মা’ গানে তাঁর পারফরম্যান্স প্রশংসিত হয়েছে। এবার গান নিয়ে আলী হাসানের এক বক্তব্য সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।
সম্প্রতি একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে দেওয়া সাক্ষাৎকারে আলী হাসান বলেন, ‘গান–বাজনার টাকা হারাম। আমার অটো বিজনেসের টাকা হালাল। এ জন্য ব্যবসার টাকায় (হালাল আয়ে) বাজার সদাই করি, আর মিডিয়ার টাকায় বিল্ডিং তৈরি করছি।’
এমন বক্তব্যের পর নেটিজেনদের রোষানলে পড়েছেন আলী হাসান। শোবিজের অনেকেও তাঁর সেই বক্তব্যের ক্লিপস সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করে সমালোচনা করছেন। তবে আলী হাসানের দাবি, তাঁর বক্তব্য অনেকে বুঝতে পারেননি।
আজকের পত্রিকাকে আলী হাসান বলেন, ‘আমি বলতে চেয়েছি, গানে যে বাদ্য-বাজনা ব্যবহার হয়, তা আমাদের ধর্মে হারাম। সেই কাজগুলো ছেড়ে দিতে চাই। এক ঘণ্টার সাক্ষাৎকার থেকে দুই–তিন মিনিট কেটে ছেড়ে দেওয়ায় আমার কথাটি অনেকে বুঝতে পারছে না। পুরো ইন্টারভিউ দেখলে হয়তো আমার মনের কথাটা বুঝতে পারবেন সবাই। ছোট ছোট ক্লিপস দেখে কাউকে বিচার করবেন না। যদি আমার অসৎ উদ্দেশ্য থাকত, তাহলে এ বিষয়ে কথা বলতাম না।’
আলী হাসান আরও বলেন, ‘৫০ থেকে ৫৫ মিনিট একটানা কথা বলতে গেলে অনেক সময় জড়তা চলে আসে। দেখা গেছে, অনেক সময় প্রশ্নের উত্তরে গুছিয়ে উত্তর দিতে পারিনি। আর যে কথাটা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে, সেটা মজার ছলে বলেছি।’
সমালোচনার বিষয়ে আলী হাসান বলেন, ‘অনেকেই ট্রোল করছে। কিন্তু আমার কাছে এসব কোনো বিষয় না। মানুষ মাত্রই ভুল। আমার কথায়, আচরণে, চলাফেরায় ভুল হতেই পারে। হয়তো আমার মনের কথাটি গুছিয়ে বলতে পারিনি। হালাল খাই, হারামে থাকি—বিষয়টি এ রকম নয়। দুটি মিলিয়েই চলছি। কোক স্টুডিও বাংলার সঙ্গে কাজ করার পরেও অনেকে সমালোচনা করেছে। আমি কিন্তু বিষয়টাকে কাজ হিসেবে দেখেছি। অনেকে বুঝেছে, অনেকে বোঝেনি। তবে আমার আয়ের পথটা ভালোর দিকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছি।’
আলী হাসান জানান, গান ছেড়ে দিলেও মিডিয়াতে থাকবেন তিনি। ভবিষ্যতে ইসলামি সংগীত লেখায় মনোযোগ দেওয়ার ইচ্ছা আছে তাঁর। আলী হাসান বলেন, ‘আমরা মন থেকে অনেক কিছু চাই না। কিন্তু চলার ক্ষেত্রে সে কাজগুলো করতে হয়। গানের বিষয়টিও আমার কাছে এখন তেমন। বর্তমানে গান ও অটো ব্যবসা দুটো মিলিয়েই চলছি। ধীরে ধীরে গান থেকে সরে আসব। বেশ কয়েকটি গানের কাজ হাতে নেওয়া আছে। সেগুলো শেষ করে গান ছেড়ে দেওয়ার ইচ্ছা আছে। আমার শেষ গানের শিরোনাম হবে ‘‘ইসলাম’’। এই গানটি তৈরি হওয়ার পর আর গান লিখব না। প্রকাশের পর মানুষ হয়তো বুঝতে পারবে, কেন আমি গান ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
ঈদে মুক্তি পাওয়া আফরান নিশো অভিনীত ‘দাগি’ সিনেমায় জেফার রহমানের গাওয়া ‘নিয়ে যাবে কি’ শিরোনামের গানটি ইতিমধ্যেই শ্রোতাদের মন ছুঁয়েছে। অনলাইনেও গানটি নেটিজেনদের প্রশংসা কুড়াচ্ছে। ‘নিয়ে যাবে কি আমায় দূরে কল্পনায়, তোমার আর আমার গল্পে কি আবার হবে নতুন সূচনা’ এমন কথায় গানটি লিখেছেন বাঁধন, সুর করেছেন জেফার
২ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক নৃত্য দিবসে নতুন উদ্যোগের কথা জানালেন অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী উম্মে হাবিবা। রাজধানীর নিকেতনে শুরু করেছেন নিজের নৃত্য প্রতিষ্ঠান। টিম কালারস ড্যান্স ক্লাস নামের এই প্রতিষ্ঠানে ভরতনাট্যম, সেমি-ক্লাসিক্যাল, কনটেম্পরারি ও বলিউড নৃত্যশৈলীতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
২ ঘণ্টা আগেমহান মে দিবসে শিশুশিল্পীদের নিয়ে দুরন্ত টিভি প্রচার করবে বিশেষ নৃত্যানুষ্ঠান ‘নোঙর তোলো তোলো’। অনুষ্ঠানটিতে এম আর ওয়াসেকের নৃত্য পরিচালনায় গণসংগীতের সঙ্গে নৃত্য পরিবেশন করেছে নন্দনকলা কেন্দ্রের নৃত্যশিল্পী পুষ্পিতা, অর্পিতা, ইমি, পিউ, ইরা, অর্জন, মাহমুদা, শ্রেষ্ঠা, লাবিবা, সিলভা, সাদিয়া, সিজান, সিফা
৩ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ খরা কাটিয়ে ২০২৩ সালে পরপর তিন সিনেমা দিয়ে রাজকীয় প্রত্যাবর্তন ঘটে শাহরুখ খানের। ‘পাঠান’, ‘জওয়ান’ ও ‘ডানকি’ দিয়ে সে বছর বক্স অফিসে নয়া রেকর্ড গড়েন বলিউড বাদশা। এরপর কিছুটা বিরতি। গত বছর কোনো সিনেমা মুক্তি পায়নি শাহরুখের, এ বছরটাও ফাঁকা যাবে। নতুন সিনেমা নিয়ে তিনি প্রেক্ষাগৃহে ফিরবেন ২০২৬ সালে।
৩ ঘণ্টা আগে