
স্টেট অব প্লে (২০০৯)
রাসেল ক্রো ও র্যাচেল ম্যাকঅ্যাডামস অভিনীত এই ফিকশনাল পলিটিক্যাল থ্রিলারটি উত্তেজনায় ভরপুর। কেভিন ম্যাকডোনাল্ড পরিচালিত এই ছবিতে ক্যাল (রাসেল ক্রো) একজন অনুসন্ধানী সাংবাদিক। তাঁর ঘনিষ্ঠ বন্ধু একজন কংগ্রেসম্যান। কংগ্রেসম্যানের রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্টের সন্দেহজনক মৃত্যুর অনুসন্ধান করাকে ঘিরেই এ মুভিটি। যে যে উপায়ে ক্যাল তথ্য উদ্ঘাটন করে খুনের সত্য কাহিনি তুলে এনেছেন, তা দেখে যাঁরা সাংবাদিকতা পড়েননি বা করেন না, করেননি, তাঁরাও কিছুটা হলেও বুঝতে পারবেন কীভাবে সাংবাদিকতা করতে হয়।
দ্য পোস্ট (২০১৭)
স্টিভেন স্পিলবার্গের এই ছবির মূল দুটি চরিত্রে অভিনয় করেছেন মেরিল স্ট্রিপস ও টম হ্যাঙ্কস। সিনেমাটি দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট পত্রিকার ‘পেন্টাগন পেপারস’ নামক গোপন নথি ফাঁস করা নিয়ে। মেরিন সেনা ডেনিয়েল এলজবার্গ সরকারের গোপন কিছু নথি খুঁজে পান। প্রায় ৭ হাজার পৃষ্ঠার সেই নথিতে সরকারের ভয়াবহ অপরাধের প্রমাণ মেলে। নথিতে জানা যায়, সরকার ভিয়েতনামযুদ্ধে পরাজিত হবে, তা অনেক আগেই জানত।
কিন্তু জনগণের কাছে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছিল। এলজবার্গের কাছ থেকে গোপন নথিগুলো ওয়াশিংটন পোস্ট সংগ্রহ করে প্রকাশ করে। আর এই নথি প্রকাশের পেছনের ঘটনা নিয়েই স্টিভেন স্পিলবার্গের ‘দ্য পোস্ট’ সিনেমা।
সিনেমায় সবচেয়ে ভালো লাগবে যে জিনিসটা সেটা হচ্ছে, নিউইয়র্ক টাইমস ও ওয়াশিংটন পোস্ট প্রতিদ্বন্দ্বী পত্রিকা হলেও নিজেদের দুর্দিনে তারা এক হয়ে লড়েছিল।
মি. জোনস (২০১৯)
অ্যাগনিস্কা হল্যান্ড পরিচালিত এই থ্রিলার চলচ্চিত্রটি সাংবাদিক গ্যারেথ জোনস–এর জীবন অবলম্বনে তৈরি করা হয়েছে। হোলডোমরসহ ১৯৩৩-৩৩–এর সোভিয়েত দুর্ভিক্ষের কথা জানিয়েছিলেন। ১৯৩৩ সালে গ্যারেথ হিটলারের সাক্ষাৎকার নিয়ে পরিচিতি পান।
তিনি সো জোন্স একজন উচ্চাভিলাষী তরুণ সাংবাদিক, যিনি অ্যাডলফ হিটলারের সঙ্গে তাঁর সাক্ষাৎকারের জন্য কিছু খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। তাঁর অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা জীবনের নানা রোমাঞ্চকর ঘটনা নিয়ে সিনেমাটি নির্মাণ হয়েছে। সংবাদ সংগ্রহের কাজে মঙ্গোলিয়ায় গিয়ে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
জোডিয়াক (২০০৭)
সত্য ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত হয় ‘জোডিয়াক’। ডেভিড ফিঞ্চার পরিচালিত এই আমেরিকান রহস্য ও থ্রিলারধর্মী চলচ্চিত্রটি তিন ধরনের পেশার তিনজনকে ঘিরে। রবার্ট গ্রেস্মিথ (জেক জিলেনহ্যাল) পেশায় একজন কার্টুনিস্ট, অন্যজন ডেভিড টস্কি (মার্ক রাফেলো) হলেন গোয়েন্দা বিভাগের পুলিশ অফিসার এবং পল এভ্যারি (রবার্ট ডাউনি জুনিয়র) হলেন একজন ক্রাইম প্রতিবেদক। তাঁদের উদ্দেশ্য একটাই, সিরিয়াল কিলার জোডিয়াককে খুঁজে বের করা। চিত্রনাট্য লেখা হয় কার্টুনিস্ট গ্রেস্মিথেরই লেখা দুটি বইয়ের ভিত্তিতে।
অল দ্য প্রেসিডেন্টস মেন (১৯৭৬)
ওয়াশিংটন পোস্টের সম্পাদক এবং দুই তরুণ সাংবাদিক পতন ঘটিয়েছিলেন বিশ্বের সর্বোচ্চ ক্ষমতাধর ব্যক্তি তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সনের। দুই সাংবাদিকের নাম কার্ল বার্নস্টাইন আর বব উডওয়ার্ড, সম্পাদকের নাম বেঞ্জামিন সি. ব্র্যাডলি।
আজও সারা পৃথিবীতে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার ‘রোল মডেল’ হিসেবে নন্দিত হয় ‘উডস্টাইন’। পরে বব উডওয়ার্ড ও কার্ল বার্নস্টাইন যৌথভাবে লিখেছিলেন ‘অল দ্য প্রেসিডেন্টস মেন’ শিরোনামের এক বই, যাতে ওয়াটারগেট কেলেঙ্কারি এবং সংবাদের পেছনের গল্পের সঙ্গে সঙ্গে বর্ণনা করেছিলেন নিজেদের সে সময়ের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতাও।
পরবর্তী সময়ে এই বইটিকে ভিত্তি করেই ১৯৭৬ সালে নির্মিত হয় ১৩৮ মিনিটের বিশ্বনন্দিত এক ছবি, ‘অল দ্য প্রেসিডেন্টস মেন’। তাতে বব উডওয়ার্ডের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন রবার্ট রেডফোর্ড, কার্ল বার্নস্টাইনের ভূমিকায় ডাস্টিন হফম্যান; আর বেঞ্জামিন ব্র্যাডলির ভূমিকায় জ্যাসন রবার্ডস। সিনেমাটি পরিচালনা করেছিলেন অ্যালান জে. পাকুলা।
স্পটলাইট (২০১৫)
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে শিশুদের ওপর করা ক্যাথলিক পাদ্রিদের যৌন নিগ্রহের সংবাদ প্রকাশ করে তোলপাড় তুলে দেয় অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার জন্য বিখ্যাত দ্য বোস্টন গ্লোব পত্রিকার ‘স্পটলাইট’ টিম। এ জন্য সাংবাদিকতার বিখ্যাত পুলিৎজার সম্মাননায়ও ভূষিত হয় তারা।
২০০২ সালের সেই ঘটনাকে ভিত্তি করে নির্মিত হয় ‘স্পটলাইট’। যে চলচ্চিত্রের ঝুলিতে যোগ হয় সেরা চলচ্চিত্রের অস্কারও। এ ছাড়া সেরা চিত্রনাট্যের পুরস্কারটিও গেছে চলচ্চিত্রটির পরিচালক ও চিত্রনাট্যকার থমাস জোসেফ ম্যাকারথি এবং আরেক চিত্রনাট্যকার জোশ সিঙ্গারের ঝুলিতে।
গুড নাইট অ্যান্ড গুড লাক (২০০৫)
সিনেমাটি প্রতিটি সংবাদকর্মীর অন্তত একবার দেখা বাধ্যতামূলক। গত শতাব্দীর সেরা টেলিভিশন সাংবাদিকদের মধ্যে একজন হিসেবে বিবেচিত হন এডওয়ার্ড আর. ম্যুরো। কমিউনিস্ট দমনের নামে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সাংস্কৃতিক ইনকুইজিশন চালানো সিনেটর জোসেফ ম্যাককার্থির বিরুদ্ধে সংবাদকর্মী হিসেবে ম্যুরোর লড়াইই এই সিনেমার গল্প।
পর্দায় ম্যুরোর চরিত্রে অভিনয় করে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন অভিনেতা ডেভিড স্ট্রাথাইর্ন। অভিনেতা হিসেবে বেশি পরিচিত জর্জ ক্লুনি পরিচালিত এই সিনেমাটিতে ব্যবহৃত হয়েছে সত্যিকারের টেলিভিশন শোটির বেশ কিছু ফুটেজ। ‘গুড নাইট অ্যান্ড গুড লাক’ নামটি নেওয়া হয়েছিল ম্যুরোর নিজের শোর বিদায়ী সম্ভাষণ থেকে।
দ্য কিলিং ফিল্ডস (১৯৮৪)
সিডনি শনবার্গ, একাত্তরে বাংলাদেশের অন্যতম বন্ধু সাংবাদিক। বিখ্যাত এই সংবাদকর্মীর কম্বোডিয়ার গণহত্যা চলাকালীন নিজের সহকর্মী-বন্ধুকে উদ্ধারের ঘটনা নিয়ে ‘দ্য কিলিং ফিল্ডস’ সিনেমাটি নির্মিত হয় ১৯৮৪ সালে। কম্বোডিয়ায় পলপটের নেতৃত্বাধীন খেমাররুজ আমলে দক্ষিণ–পূর্ব এশিয়ায় সংঘটিত হয় বিংশ শতাব্দীর অন্যতম নৃশংস এক গণহত্যা।
১৯৭৫ থেকে ১৯৭৮ সালের মধ্যে সংঘটিত এ গণহত্যায় প্রাণ দিয়েছিল আনুমানিক ১৫ থেকে ৩০ লাখ মানুষ। ‘দি কিলিং ফিল্ডস’ সিনেমাটির গল্পের শুরু ১৯৭৩ সাল থেকে। তখনো খেমাররুজরা রাজধানী নমপেন দখল করেনি। এরপর আবার কাহিনি চলে যায় ১৯৭৫ সালে, যখন খেমাররুজরা দেশটির ক্ষমতা পুরোপুরি দখল করেছে। মার্কিন সাংবাদিক সিডনি শনবার্গ কীভাবে নমপেন থেকে বন্ধু-সহকর্মী দোভাষী ডিথ প্র্যানকে কম্বোডিয়া থেকে উদ্ধার করেন, সেটা নিয়েই মূলত সিনেমার গল্প।
দ্য প্যারালাক্স ভিউ (১৯৭৪)
অ্যালান জে পাকুলা প্রযোজিত ও পরিচালিত এই আমেরিকান পলিটিক্যাল থ্রিলার চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন ওয়ারেন বিটি, হিউম ক্রোনিন, উইলিয়াম ড্যানিয়েলস ও পলা প্রেন্টিস। এক পলিটিক্যাল রিপোর্টার একজন রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থীর খুন হওয়া নিয়ে প্রতিবেদন করতে গিয়ে ঘটনার সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। সত্যের যত কাছাকাছি যেতে থাকেন, তত তাঁর মৃত্যুভয় বাড়তে থাকে।
দ্য ইনসাইডার (১৯৯৯)
এই করপোরেট থ্রিলার ঘরানার ছবিটি পরিচালনা করেছেন মাইকেল ম্যান। ছবিতে রাসেল ক্রো অভিনয় করেছেন জেফেরি উইগ্যান্ড চরিত্রে, যিনি নিজের জীবন ও ক্যারিয়ার ঝুঁকিতে ফেলেছেন টোব্যাকো ইন্ডাস্ট্রির এক সত্য উদ্ঘাটন করে।
দ্য পেপার (১৯৯৪)
রন হাওয়ার্ড পরিচালিত এই ছবিতে অভিনয় করেছেন মাইকেল কেটন, গ্লেন ক্লোজ, মারিসা তোমে, র্যান্ডি কায়েদ ও রবার্ট ডুভাল। কমেডি ঘরানার এই ছবিতে একটি কাজের চাপে পিষ্ট নিউজরুম, সেখানের সাংবাদিক ও একটি খুন নিয়ে তদন্তের ঘটনা দেখানো হয়েছে।

স্টেট অব প্লে (২০০৯)
রাসেল ক্রো ও র্যাচেল ম্যাকঅ্যাডামস অভিনীত এই ফিকশনাল পলিটিক্যাল থ্রিলারটি উত্তেজনায় ভরপুর। কেভিন ম্যাকডোনাল্ড পরিচালিত এই ছবিতে ক্যাল (রাসেল ক্রো) একজন অনুসন্ধানী সাংবাদিক। তাঁর ঘনিষ্ঠ বন্ধু একজন কংগ্রেসম্যান। কংগ্রেসম্যানের রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্টের সন্দেহজনক মৃত্যুর অনুসন্ধান করাকে ঘিরেই এ মুভিটি। যে যে উপায়ে ক্যাল তথ্য উদ্ঘাটন করে খুনের সত্য কাহিনি তুলে এনেছেন, তা দেখে যাঁরা সাংবাদিকতা পড়েননি বা করেন না, করেননি, তাঁরাও কিছুটা হলেও বুঝতে পারবেন কীভাবে সাংবাদিকতা করতে হয়।
দ্য পোস্ট (২০১৭)
স্টিভেন স্পিলবার্গের এই ছবির মূল দুটি চরিত্রে অভিনয় করেছেন মেরিল স্ট্রিপস ও টম হ্যাঙ্কস। সিনেমাটি দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট পত্রিকার ‘পেন্টাগন পেপারস’ নামক গোপন নথি ফাঁস করা নিয়ে। মেরিন সেনা ডেনিয়েল এলজবার্গ সরকারের গোপন কিছু নথি খুঁজে পান। প্রায় ৭ হাজার পৃষ্ঠার সেই নথিতে সরকারের ভয়াবহ অপরাধের প্রমাণ মেলে। নথিতে জানা যায়, সরকার ভিয়েতনামযুদ্ধে পরাজিত হবে, তা অনেক আগেই জানত।
কিন্তু জনগণের কাছে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছিল। এলজবার্গের কাছ থেকে গোপন নথিগুলো ওয়াশিংটন পোস্ট সংগ্রহ করে প্রকাশ করে। আর এই নথি প্রকাশের পেছনের ঘটনা নিয়েই স্টিভেন স্পিলবার্গের ‘দ্য পোস্ট’ সিনেমা।
সিনেমায় সবচেয়ে ভালো লাগবে যে জিনিসটা সেটা হচ্ছে, নিউইয়র্ক টাইমস ও ওয়াশিংটন পোস্ট প্রতিদ্বন্দ্বী পত্রিকা হলেও নিজেদের দুর্দিনে তারা এক হয়ে লড়েছিল।
মি. জোনস (২০১৯)
অ্যাগনিস্কা হল্যান্ড পরিচালিত এই থ্রিলার চলচ্চিত্রটি সাংবাদিক গ্যারেথ জোনস–এর জীবন অবলম্বনে তৈরি করা হয়েছে। হোলডোমরসহ ১৯৩৩-৩৩–এর সোভিয়েত দুর্ভিক্ষের কথা জানিয়েছিলেন। ১৯৩৩ সালে গ্যারেথ হিটলারের সাক্ষাৎকার নিয়ে পরিচিতি পান।
তিনি সো জোন্স একজন উচ্চাভিলাষী তরুণ সাংবাদিক, যিনি অ্যাডলফ হিটলারের সঙ্গে তাঁর সাক্ষাৎকারের জন্য কিছু খ্যাতি অর্জন করেছিলেন। তাঁর অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা জীবনের নানা রোমাঞ্চকর ঘটনা নিয়ে সিনেমাটি নির্মাণ হয়েছে। সংবাদ সংগ্রহের কাজে মঙ্গোলিয়ায় গিয়ে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
জোডিয়াক (২০০৭)
সত্য ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত হয় ‘জোডিয়াক’। ডেভিড ফিঞ্চার পরিচালিত এই আমেরিকান রহস্য ও থ্রিলারধর্মী চলচ্চিত্রটি তিন ধরনের পেশার তিনজনকে ঘিরে। রবার্ট গ্রেস্মিথ (জেক জিলেনহ্যাল) পেশায় একজন কার্টুনিস্ট, অন্যজন ডেভিড টস্কি (মার্ক রাফেলো) হলেন গোয়েন্দা বিভাগের পুলিশ অফিসার এবং পল এভ্যারি (রবার্ট ডাউনি জুনিয়র) হলেন একজন ক্রাইম প্রতিবেদক। তাঁদের উদ্দেশ্য একটাই, সিরিয়াল কিলার জোডিয়াককে খুঁজে বের করা। চিত্রনাট্য লেখা হয় কার্টুনিস্ট গ্রেস্মিথেরই লেখা দুটি বইয়ের ভিত্তিতে।
অল দ্য প্রেসিডেন্টস মেন (১৯৭৬)
ওয়াশিংটন পোস্টের সম্পাদক এবং দুই তরুণ সাংবাদিক পতন ঘটিয়েছিলেন বিশ্বের সর্বোচ্চ ক্ষমতাধর ব্যক্তি তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সনের। দুই সাংবাদিকের নাম কার্ল বার্নস্টাইন আর বব উডওয়ার্ড, সম্পাদকের নাম বেঞ্জামিন সি. ব্র্যাডলি।
আজও সারা পৃথিবীতে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার ‘রোল মডেল’ হিসেবে নন্দিত হয় ‘উডস্টাইন’। পরে বব উডওয়ার্ড ও কার্ল বার্নস্টাইন যৌথভাবে লিখেছিলেন ‘অল দ্য প্রেসিডেন্টস মেন’ শিরোনামের এক বই, যাতে ওয়াটারগেট কেলেঙ্কারি এবং সংবাদের পেছনের গল্পের সঙ্গে সঙ্গে বর্ণনা করেছিলেন নিজেদের সে সময়ের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতাও।
পরবর্তী সময়ে এই বইটিকে ভিত্তি করেই ১৯৭৬ সালে নির্মিত হয় ১৩৮ মিনিটের বিশ্বনন্দিত এক ছবি, ‘অল দ্য প্রেসিডেন্টস মেন’। তাতে বব উডওয়ার্ডের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন রবার্ট রেডফোর্ড, কার্ল বার্নস্টাইনের ভূমিকায় ডাস্টিন হফম্যান; আর বেঞ্জামিন ব্র্যাডলির ভূমিকায় জ্যাসন রবার্ডস। সিনেমাটি পরিচালনা করেছিলেন অ্যালান জে. পাকুলা।
স্পটলাইট (২০১৫)
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে শিশুদের ওপর করা ক্যাথলিক পাদ্রিদের যৌন নিগ্রহের সংবাদ প্রকাশ করে তোলপাড় তুলে দেয় অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার জন্য বিখ্যাত দ্য বোস্টন গ্লোব পত্রিকার ‘স্পটলাইট’ টিম। এ জন্য সাংবাদিকতার বিখ্যাত পুলিৎজার সম্মাননায়ও ভূষিত হয় তারা।
২০০২ সালের সেই ঘটনাকে ভিত্তি করে নির্মিত হয় ‘স্পটলাইট’। যে চলচ্চিত্রের ঝুলিতে যোগ হয় সেরা চলচ্চিত্রের অস্কারও। এ ছাড়া সেরা চিত্রনাট্যের পুরস্কারটিও গেছে চলচ্চিত্রটির পরিচালক ও চিত্রনাট্যকার থমাস জোসেফ ম্যাকারথি এবং আরেক চিত্রনাট্যকার জোশ সিঙ্গারের ঝুলিতে।
গুড নাইট অ্যান্ড গুড লাক (২০০৫)
সিনেমাটি প্রতিটি সংবাদকর্মীর অন্তত একবার দেখা বাধ্যতামূলক। গত শতাব্দীর সেরা টেলিভিশন সাংবাদিকদের মধ্যে একজন হিসেবে বিবেচিত হন এডওয়ার্ড আর. ম্যুরো। কমিউনিস্ট দমনের নামে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সাংস্কৃতিক ইনকুইজিশন চালানো সিনেটর জোসেফ ম্যাককার্থির বিরুদ্ধে সংবাদকর্মী হিসেবে ম্যুরোর লড়াইই এই সিনেমার গল্প।
পর্দায় ম্যুরোর চরিত্রে অভিনয় করে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন অভিনেতা ডেভিড স্ট্রাথাইর্ন। অভিনেতা হিসেবে বেশি পরিচিত জর্জ ক্লুনি পরিচালিত এই সিনেমাটিতে ব্যবহৃত হয়েছে সত্যিকারের টেলিভিশন শোটির বেশ কিছু ফুটেজ। ‘গুড নাইট অ্যান্ড গুড লাক’ নামটি নেওয়া হয়েছিল ম্যুরোর নিজের শোর বিদায়ী সম্ভাষণ থেকে।
দ্য কিলিং ফিল্ডস (১৯৮৪)
সিডনি শনবার্গ, একাত্তরে বাংলাদেশের অন্যতম বন্ধু সাংবাদিক। বিখ্যাত এই সংবাদকর্মীর কম্বোডিয়ার গণহত্যা চলাকালীন নিজের সহকর্মী-বন্ধুকে উদ্ধারের ঘটনা নিয়ে ‘দ্য কিলিং ফিল্ডস’ সিনেমাটি নির্মিত হয় ১৯৮৪ সালে। কম্বোডিয়ায় পলপটের নেতৃত্বাধীন খেমাররুজ আমলে দক্ষিণ–পূর্ব এশিয়ায় সংঘটিত হয় বিংশ শতাব্দীর অন্যতম নৃশংস এক গণহত্যা।
১৯৭৫ থেকে ১৯৭৮ সালের মধ্যে সংঘটিত এ গণহত্যায় প্রাণ দিয়েছিল আনুমানিক ১৫ থেকে ৩০ লাখ মানুষ। ‘দি কিলিং ফিল্ডস’ সিনেমাটির গল্পের শুরু ১৯৭৩ সাল থেকে। তখনো খেমাররুজরা রাজধানী নমপেন দখল করেনি। এরপর আবার কাহিনি চলে যায় ১৯৭৫ সালে, যখন খেমাররুজরা দেশটির ক্ষমতা পুরোপুরি দখল করেছে। মার্কিন সাংবাদিক সিডনি শনবার্গ কীভাবে নমপেন থেকে বন্ধু-সহকর্মী দোভাষী ডিথ প্র্যানকে কম্বোডিয়া থেকে উদ্ধার করেন, সেটা নিয়েই মূলত সিনেমার গল্প।
দ্য প্যারালাক্স ভিউ (১৯৭৪)
অ্যালান জে পাকুলা প্রযোজিত ও পরিচালিত এই আমেরিকান পলিটিক্যাল থ্রিলার চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন ওয়ারেন বিটি, হিউম ক্রোনিন, উইলিয়াম ড্যানিয়েলস ও পলা প্রেন্টিস। এক পলিটিক্যাল রিপোর্টার একজন রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থীর খুন হওয়া নিয়ে প্রতিবেদন করতে গিয়ে ঘটনার সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। সত্যের যত কাছাকাছি যেতে থাকেন, তত তাঁর মৃত্যুভয় বাড়তে থাকে।
দ্য ইনসাইডার (১৯৯৯)
এই করপোরেট থ্রিলার ঘরানার ছবিটি পরিচালনা করেছেন মাইকেল ম্যান। ছবিতে রাসেল ক্রো অভিনয় করেছেন জেফেরি উইগ্যান্ড চরিত্রে, যিনি নিজের জীবন ও ক্যারিয়ার ঝুঁকিতে ফেলেছেন টোব্যাকো ইন্ডাস্ট্রির এক সত্য উদ্ঘাটন করে।
দ্য পেপার (১৯৯৪)
রন হাওয়ার্ড পরিচালিত এই ছবিতে অভিনয় করেছেন মাইকেল কেটন, গ্লেন ক্লোজ, মারিসা তোমে, র্যান্ডি কায়েদ ও রবার্ট ডুভাল। কমেডি ঘরানার এই ছবিতে একটি কাজের চাপে পিষ্ট নিউজরুম, সেখানের সাংবাদিক ও একটি খুন নিয়ে তদন্তের ঘটনা দেখানো হয়েছে।

ছয় বছর আগে ভেঙেছে সংসার। এত দিন গোপন রেখেছিলেন সেই খবর। অবশেষে আজ রোববার তা প্রকাশ্যে এলো। ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন রাশেদ মামুন অপু ও মমরেনাজ মোম। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালে প্রেম হয় দুজনের, সেই প্রেমের পরিণতি বিয়ে, সংসার।
৭ মিনিট আগে
চার্লস ডিকেন্সের ‘আ ক্রিসমাস ক্যারল’ অবলম্বনে তানিম নূর বানিয়েছিলেন ‘উৎসব’। এবার হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাস অবলম্বনে সিনেমা নির্মাণ করছেন তিনি। নাম ‘বনলতা এক্সপ্রেস’। আগেই জানা গিয়েছিল, এতে অভিনয় করবেন মোশাররফ করিম, চঞ্চল চৌধুরী, শরিফুল রাজ ও সাবিলা নূর।
১০ ঘণ্টা আগে
২০২৩ সালে আরটিভি ইয়াং স্টার প্রতিযোগিতার বিচারক ছিলেন গীতিকার কবির বকুল, সুরকার ইমন সাহা ও কণ্ঠশিল্পী সানিয়া সুলতানা লিজা। বিচারকের আসনে বসে তাঁরা বলেছিলেন প্রতিযোগিতার শীর্ষ শিল্পীদের সুযোগ করে দিতে কাজ করবেন, তাদের নিয়ে গান বানাবেন।
১০ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জীবনের ঘটনা, বাস্তবতা আর সম্পর্কের গল্প থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নির্মাতা মোহাম্মদ তাওকীর ইসলাম বানিয়েছেন ‘দেলুপি’। যেখানে রাজনীতি আছে, ভালোবাসা আছে, প্রাকৃতিক দুর্যোগ আছে, যাত্রাশিল্পীদের সংগ্রাম আছে; আর আছে জীবন বদলানোর গল্প।
১০ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

ছয় বছর আগে ভেঙেছে সংসার। এত দিন গোপন রেখেছিলেন সেই খবর। অবশেষে আজ রোববার তা প্রকাশ্যে এলো। ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন রাশেদ মামুন অপু ও মমরেনাজ মোম। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালে প্রেম হয় দুজনের, সেই প্রেমের পরিণতি বিয়ে, সংসার। রাশেদ মামুন অপু জনপ্রিয় অভিনেতা, মমরেনাজ মোম বেসরকারি টিভি চ্যানেলের নিউজ প্রেজেন্টার। দুজনেই জানালেন, আর একসঙ্গে নেই তাঁরা।
রাশেদ মামুন অপুর সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিদ্ধান্তটা দুজনে আলোচনা করেই নিয়েছি। কারণ, জীবনে সবারই ভালো থাকা জরুরি।’
মমরেনাজ মোম জানিয়েছেন, অনেক আগেই দাম্পত্য জীবনের ইতি টেনেছেন তাঁরা। দীর্ঘদিনের গোপন বিচ্ছেদের বিষয়টি প্রকাশ্যে আনলেন নিজেদের স্বস্তির জন্য। তিনি ফেসবুকে লিখেছেন, ‘অবশেষে ঈশ্বর ক্ষমা করলেন। সামাজিক প্রতিবন্ধকতা, ভয়, লজ্জার জন্য দীর্ঘ ৬ বছরের বিচ্ছেদ চেপে রাখার সিদ্ধান্ত দুজন মিলে নিয়েছিলাম। গোপনীয়তা বিষয়টি খুবই যন্ত্রণাদায়ক হয়ে উঠেছিল দুজনের জন্যই। তাই দুজনের সিদ্ধান্তে আমরা বিষয়টি পরিষ্কার হতে চাই। এখন খুব আন্তরিকভাবে দুজনের সিদ্ধান্তেই আমরা বিষয়টি প্রকাশ্যে আনছি। বিচ্ছেদ মানেই ধ্বংস নয়, শেষ হয়ে যাওয়া নয়...।’

অপু ও মমরেনাজের সংসারে এক ছেলে রয়েছে। তার সম্পর্কে জানতে চাইলে অপু জানান, সে অপুর সঙ্গেই আছে। অপুর সঙ্গেই থাকবে। তবে বিচ্ছেদের এই ঘটনা নিয়ে বেশি কথা বলতে চাইলেন না অপু। জানালেন, তিনিও একটা স্ট্যাটাস শেয়ার করে ঘটানাটি জানিয়েছেন। তবে স্ট্যাটাসটি এখন অনলি মি করে রেখেছেন। বিচ্ছেদের ঘটনাকে জীবনের বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা হিসেবে দেখছেন না দুজনের কেউ। বরং জীবনের আরেকটি অধ্যায় বলেই মনে করছেন।
রাশেদ মামুন অপু রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালে থিয়েটার করেছেন। সেখান থেকেই শোবিজের সঙ্গে সখ্য শুরু। ঢাকায় এসে গিয়াস উদ্দীন সেলিমের সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করার পর নিজে চারটি নাটক পরিচালনা করেছেন। অভিনয়ে এসে রাজশাহী ভাষার আঞ্চলিক সংলাপ দিয়ে রাতারাতি তারকা বনে যান তিনি। সেই থেকে নিয়মিত অভিনয় করছেন, একের পর এক নাটক সিনেমায় অভিনয় করে নিজের প্রতিভার প্রমাণ দিয়েছেন। সম্প্রতি তিনি ‘প্রিন্স’ সিনেমায় শাকিব খানের সঙ্গে কাজ করার জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন।

ছয় বছর আগে ভেঙেছে সংসার। এত দিন গোপন রেখেছিলেন সেই খবর। অবশেষে আজ রোববার তা প্রকাশ্যে এলো। ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন রাশেদ মামুন অপু ও মমরেনাজ মোম। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালে প্রেম হয় দুজনের, সেই প্রেমের পরিণতি বিয়ে, সংসার। রাশেদ মামুন অপু জনপ্রিয় অভিনেতা, মমরেনাজ মোম বেসরকারি টিভি চ্যানেলের নিউজ প্রেজেন্টার। দুজনেই জানালেন, আর একসঙ্গে নেই তাঁরা।
রাশেদ মামুন অপুর সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিদ্ধান্তটা দুজনে আলোচনা করেই নিয়েছি। কারণ, জীবনে সবারই ভালো থাকা জরুরি।’
মমরেনাজ মোম জানিয়েছেন, অনেক আগেই দাম্পত্য জীবনের ইতি টেনেছেন তাঁরা। দীর্ঘদিনের গোপন বিচ্ছেদের বিষয়টি প্রকাশ্যে আনলেন নিজেদের স্বস্তির জন্য। তিনি ফেসবুকে লিখেছেন, ‘অবশেষে ঈশ্বর ক্ষমা করলেন। সামাজিক প্রতিবন্ধকতা, ভয়, লজ্জার জন্য দীর্ঘ ৬ বছরের বিচ্ছেদ চেপে রাখার সিদ্ধান্ত দুজন মিলে নিয়েছিলাম। গোপনীয়তা বিষয়টি খুবই যন্ত্রণাদায়ক হয়ে উঠেছিল দুজনের জন্যই। তাই দুজনের সিদ্ধান্তে আমরা বিষয়টি পরিষ্কার হতে চাই। এখন খুব আন্তরিকভাবে দুজনের সিদ্ধান্তেই আমরা বিষয়টি প্রকাশ্যে আনছি। বিচ্ছেদ মানেই ধ্বংস নয়, শেষ হয়ে যাওয়া নয়...।’

অপু ও মমরেনাজের সংসারে এক ছেলে রয়েছে। তার সম্পর্কে জানতে চাইলে অপু জানান, সে অপুর সঙ্গেই আছে। অপুর সঙ্গেই থাকবে। তবে বিচ্ছেদের এই ঘটনা নিয়ে বেশি কথা বলতে চাইলেন না অপু। জানালেন, তিনিও একটা স্ট্যাটাস শেয়ার করে ঘটানাটি জানিয়েছেন। তবে স্ট্যাটাসটি এখন অনলি মি করে রেখেছেন। বিচ্ছেদের ঘটনাকে জীবনের বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা হিসেবে দেখছেন না দুজনের কেউ। বরং জীবনের আরেকটি অধ্যায় বলেই মনে করছেন।
রাশেদ মামুন অপু রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালে থিয়েটার করেছেন। সেখান থেকেই শোবিজের সঙ্গে সখ্য শুরু। ঢাকায় এসে গিয়াস উদ্দীন সেলিমের সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করার পর নিজে চারটি নাটক পরিচালনা করেছেন। অভিনয়ে এসে রাজশাহী ভাষার আঞ্চলিক সংলাপ দিয়ে রাতারাতি তারকা বনে যান তিনি। সেই থেকে নিয়মিত অভিনয় করছেন, একের পর এক নাটক সিনেমায় অভিনয় করে নিজের প্রতিভার প্রমাণ দিয়েছেন। সম্প্রতি তিনি ‘প্রিন্স’ সিনেমায় শাকিব খানের সঙ্গে কাজ করার জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন।

কোনো অপরাধ, দুর্নীতির তথ্যের জন্য মাসের পর মাস কাজ করে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন তৈরি করা হয়। অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা নিয়ে হলিউডে কিছু বিখ্যাত সিনেমা তৈরি হয়েছে। তেমন কয়েকটি সিনেমার খোঁজ।
২৪ মে ২০২১
চার্লস ডিকেন্সের ‘আ ক্রিসমাস ক্যারল’ অবলম্বনে তানিম নূর বানিয়েছিলেন ‘উৎসব’। এবার হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাস অবলম্বনে সিনেমা নির্মাণ করছেন তিনি। নাম ‘বনলতা এক্সপ্রেস’। আগেই জানা গিয়েছিল, এতে অভিনয় করবেন মোশাররফ করিম, চঞ্চল চৌধুরী, শরিফুল রাজ ও সাবিলা নূর।
১০ ঘণ্টা আগে
২০২৩ সালে আরটিভি ইয়াং স্টার প্রতিযোগিতার বিচারক ছিলেন গীতিকার কবির বকুল, সুরকার ইমন সাহা ও কণ্ঠশিল্পী সানিয়া সুলতানা লিজা। বিচারকের আসনে বসে তাঁরা বলেছিলেন প্রতিযোগিতার শীর্ষ শিল্পীদের সুযোগ করে দিতে কাজ করবেন, তাদের নিয়ে গান বানাবেন।
১০ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জীবনের ঘটনা, বাস্তবতা আর সম্পর্কের গল্প থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নির্মাতা মোহাম্মদ তাওকীর ইসলাম বানিয়েছেন ‘দেলুপি’। যেখানে রাজনীতি আছে, ভালোবাসা আছে, প্রাকৃতিক দুর্যোগ আছে, যাত্রাশিল্পীদের সংগ্রাম আছে; আর আছে জীবন বদলানোর গল্প।
১০ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

চার্লস ডিকেন্সের ‘আ ক্রিসমাস ক্যারল’ অবলম্বনে তানিম নূর বানিয়েছিলেন ‘উৎসব’। এবার হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাস অবলম্বনে সিনেমা নির্মাণ করছেন তিনি। নাম ‘বনলতা এক্সপ্রেস’। আগেই জানা গিয়েছিল, এতে অভিনয় করবেন মোশাররফ করিম, চঞ্চল চৌধুরী, শরিফুল রাজ ও সাবিলা নূর। গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হলো অভিনয়শিল্পীদের। এতে আরও আছেন আজমেরি হক বাঁধন, জাকিয়া বারী মম, ইন্তেখাব দিনার ও শ্যামল মাওলা।
হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাসে অসুস্থ মামাকে দেখতে ট্রেনে করে দিনাজপুর যাচ্ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী চিত্রা। তার সেই ট্রেন জার্নির অভিজ্ঞতা নিয়েই এগিয়ে যায় কাহিনি। নির্মাতা সেই গল্পই পর্দায় তুলে ধরবেন, তবে সিনেমার প্রয়োজনে থাকবে কিছু সংযোজন-পরিমার্জন। থাকবে নতুন চমক। তবে কী সেই চমক, তা জানা যাবে বনলতা এক্সপ্রেস মুক্তির পর। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আগামীকাল থেকে ঢাকায় শুরু হবে শুটিং। চিত্রা চরিত্রে থাকছেন সাবিলা নূর। আগামী রোজার ঈদে মুক্তি পাবে সিনেমাটি।
পারিবারিক গল্পের উৎসব সিনেমায় অভিনয় করেছেন একঝাঁক তারকা। এবারও তারকাসমৃদ্ধ পারিবারিক গল্পের সিনেমা দিয়ে দর্শকের সামনে আসার পরিকল্পনা নির্মাতার। বনলতা এক্সপ্রেস প্রসঙ্গে নির্মাতা তানিম নূর বলেন, ‘উৎসব শেষ করার পর নতুন সিনেমা নিয়ে যখন পরিকল্পনা করছিলাম, অনেকে পরামর্শ দিল আরেকটা পারিবারিক গল্প নিয়ে কাজ করতে। তখন ভাবলাম, হুমায়ূন আহমেদের কোনো গল্প নিয়ে কাজ করা যায়। সেই ভাবনা থেকেই কিছুক্ষণ উপন্যাস নিয়ে বনলতা এক্সপ্রেস নির্মাণের প্রস্তুতি শুরু।’
অভিনেতা মোশাররফ করিম বলেন, ‘চরিত্রের প্রেমে পড়েই এই সিনেমায় যুক্ত হওয়া। সিনেমার চিত্রনাট্য ও সংলাপ দারুণ লেগেছে। এ ছাড়া হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাসটি আমার পড়া, সেটার প্রতিও ভালো লাগা আছে। বনলতা এক্সপ্রেসে আমার সহশিল্পী যাঁরা আছেন, তাঁরা আমার অনেক দিনের সঙ্গী। সবাই মিলে একসঙ্গে কাজ করার অপেক্ষায় আছি।’
চঞ্চল চৌধুরী বলেন, ‘তানিম নূরের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, সিনেমাটি সবার ভালো লাগবে। হুমায়ূন আহমেদের গল্প থেকে সিনেমা এই বিষয়টি যেমন দর্শকের আলাদা আগ্রহ সৃষ্টি করেছে। তেমনি অভিনেতা হিসেবে আমরাও একটি ভালো সিনেমার অংশ হতে অধীর হয়ে আছি।’
আজমেরী হক বাঁধন বলেন, ‘এই সিনেমার নির্মাতা ও সহশিল্পীরা আমার ভীষণ পছন্দের। তানিম নূর যখন এই চরিত্রের কথা বলল, তখন আমার মেয়ে বলেছে, তুমি এটি করো। কারণ আমাকে নাকি সব সময় সিরিয়াস আর অবসাদগ্রস্ত চরিত্রে দেখা যায়। আর হুমায়ূন আহমেদ যে আমার কত পছন্দের, সেটা সবাই জানে। অনেক বছর পর তাঁর গল্পে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছি। এটা আমার কাছে বিশেষ কিছু।’
জাকিয়া বারী মম বলেন, ‘বনলতা এক্সপ্রেসে উঠে পড়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে, এর ড্রাইভার তানিম নূর। এ ছাড়া যাত্রাপথে সহযাত্রীরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এখানে আমার সহযাত্রীরা সবাই দুর্দান্ত। আশা করি দারুণ একটি যাত্রা হবে আমাদের।’

চার্লস ডিকেন্সের ‘আ ক্রিসমাস ক্যারল’ অবলম্বনে তানিম নূর বানিয়েছিলেন ‘উৎসব’। এবার হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাস অবলম্বনে সিনেমা নির্মাণ করছেন তিনি। নাম ‘বনলতা এক্সপ্রেস’। আগেই জানা গিয়েছিল, এতে অভিনয় করবেন মোশাররফ করিম, চঞ্চল চৌধুরী, শরিফুল রাজ ও সাবিলা নূর। গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হলো অভিনয়শিল্পীদের। এতে আরও আছেন আজমেরি হক বাঁধন, জাকিয়া বারী মম, ইন্তেখাব দিনার ও শ্যামল মাওলা।
হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাসে অসুস্থ মামাকে দেখতে ট্রেনে করে দিনাজপুর যাচ্ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী চিত্রা। তার সেই ট্রেন জার্নির অভিজ্ঞতা নিয়েই এগিয়ে যায় কাহিনি। নির্মাতা সেই গল্পই পর্দায় তুলে ধরবেন, তবে সিনেমার প্রয়োজনে থাকবে কিছু সংযোজন-পরিমার্জন। থাকবে নতুন চমক। তবে কী সেই চমক, তা জানা যাবে বনলতা এক্সপ্রেস মুক্তির পর। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আগামীকাল থেকে ঢাকায় শুরু হবে শুটিং। চিত্রা চরিত্রে থাকছেন সাবিলা নূর। আগামী রোজার ঈদে মুক্তি পাবে সিনেমাটি।
পারিবারিক গল্পের উৎসব সিনেমায় অভিনয় করেছেন একঝাঁক তারকা। এবারও তারকাসমৃদ্ধ পারিবারিক গল্পের সিনেমা দিয়ে দর্শকের সামনে আসার পরিকল্পনা নির্মাতার। বনলতা এক্সপ্রেস প্রসঙ্গে নির্মাতা তানিম নূর বলেন, ‘উৎসব শেষ করার পর নতুন সিনেমা নিয়ে যখন পরিকল্পনা করছিলাম, অনেকে পরামর্শ দিল আরেকটা পারিবারিক গল্প নিয়ে কাজ করতে। তখন ভাবলাম, হুমায়ূন আহমেদের কোনো গল্প নিয়ে কাজ করা যায়। সেই ভাবনা থেকেই কিছুক্ষণ উপন্যাস নিয়ে বনলতা এক্সপ্রেস নির্মাণের প্রস্তুতি শুরু।’
অভিনেতা মোশাররফ করিম বলেন, ‘চরিত্রের প্রেমে পড়েই এই সিনেমায় যুক্ত হওয়া। সিনেমার চিত্রনাট্য ও সংলাপ দারুণ লেগেছে। এ ছাড়া হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাসটি আমার পড়া, সেটার প্রতিও ভালো লাগা আছে। বনলতা এক্সপ্রেসে আমার সহশিল্পী যাঁরা আছেন, তাঁরা আমার অনেক দিনের সঙ্গী। সবাই মিলে একসঙ্গে কাজ করার অপেক্ষায় আছি।’
চঞ্চল চৌধুরী বলেন, ‘তানিম নূরের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, সিনেমাটি সবার ভালো লাগবে। হুমায়ূন আহমেদের গল্প থেকে সিনেমা এই বিষয়টি যেমন দর্শকের আলাদা আগ্রহ সৃষ্টি করেছে। তেমনি অভিনেতা হিসেবে আমরাও একটি ভালো সিনেমার অংশ হতে অধীর হয়ে আছি।’
আজমেরী হক বাঁধন বলেন, ‘এই সিনেমার নির্মাতা ও সহশিল্পীরা আমার ভীষণ পছন্দের। তানিম নূর যখন এই চরিত্রের কথা বলল, তখন আমার মেয়ে বলেছে, তুমি এটি করো। কারণ আমাকে নাকি সব সময় সিরিয়াস আর অবসাদগ্রস্ত চরিত্রে দেখা যায়। আর হুমায়ূন আহমেদ যে আমার কত পছন্দের, সেটা সবাই জানে। অনেক বছর পর তাঁর গল্পে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছি। এটা আমার কাছে বিশেষ কিছু।’
জাকিয়া বারী মম বলেন, ‘বনলতা এক্সপ্রেসে উঠে পড়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে, এর ড্রাইভার তানিম নূর। এ ছাড়া যাত্রাপথে সহযাত্রীরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এখানে আমার সহযাত্রীরা সবাই দুর্দান্ত। আশা করি দারুণ একটি যাত্রা হবে আমাদের।’

কোনো অপরাধ, দুর্নীতির তথ্যের জন্য মাসের পর মাস কাজ করে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন তৈরি করা হয়। অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা নিয়ে হলিউডে কিছু বিখ্যাত সিনেমা তৈরি হয়েছে। তেমন কয়েকটি সিনেমার খোঁজ।
২৪ মে ২০২১
ছয় বছর আগে ভেঙেছে সংসার। এত দিন গোপন রেখেছিলেন সেই খবর। অবশেষে আজ রোববার তা প্রকাশ্যে এলো। ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন রাশেদ মামুন অপু ও মমরেনাজ মোম। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালে প্রেম হয় দুজনের, সেই প্রেমের পরিণতি বিয়ে, সংসার।
৭ মিনিট আগে
২০২৩ সালে আরটিভি ইয়াং স্টার প্রতিযোগিতার বিচারক ছিলেন গীতিকার কবির বকুল, সুরকার ইমন সাহা ও কণ্ঠশিল্পী সানিয়া সুলতানা লিজা। বিচারকের আসনে বসে তাঁরা বলেছিলেন প্রতিযোগিতার শীর্ষ শিল্পীদের সুযোগ করে দিতে কাজ করবেন, তাদের নিয়ে গান বানাবেন।
১০ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জীবনের ঘটনা, বাস্তবতা আর সম্পর্কের গল্প থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নির্মাতা মোহাম্মদ তাওকীর ইসলাম বানিয়েছেন ‘দেলুপি’। যেখানে রাজনীতি আছে, ভালোবাসা আছে, প্রাকৃতিক দুর্যোগ আছে, যাত্রাশিল্পীদের সংগ্রাম আছে; আর আছে জীবন বদলানোর গল্প।
১০ ঘণ্টা আগেবিজয় দিবসের আয়োজন
বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

২০২৩ সালে আরটিভি ইয়াং স্টার প্রতিযোগিতার বিচারক ছিলেন গীতিকার কবির বকুল, সুরকার ইমন সাহা ও কণ্ঠশিল্পী সানিয়া সুলতানা লিজা। বিচারকের আসনে বসে তাঁরা বলেছিলেন প্রতিযোগিতার শীর্ষ শিল্পীদের সুযোগ করে দিতে কাজ করবেন, তাদের নিয়ে গান বানাবেন। কথামতো সেই প্রতিযোগিতার শীর্ষ দশের ছয় প্রতিযোগীকে নিয়ে গান বানালেন তাঁরা। বিজয় দিবস উপলক্ষে তৈরি গানটি আজ বিকেল ৫টা ৩০ মিনিটে লিজার ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ করা হবে। ‘আমরা সবাই বাংলাদেশ’ শিরোনামের গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন লিজা এবং ইয়াং স্টার ২০২৩-এর জাহিদ অন্তু, অনিক, অরিন্দল, আদিবা, অঙ্কিতা ও দীপান্বিতা। সুর ও সংগীত আয়োজন করেছেন ইমন সাহা। ‘আমার মুখে বাংলাদেশ, আমার বুকে বাংলাদেশ, সুখে দুঃখে আমার বাংলাদেশ... আমরা সবাই বাংলাদেশ’—এমন কথায় গানটি লিখেছেন কবির বকুল।
আমরা সবাই বাংলাদেশ গানটির সার্বিক আয়োজন ও প্রযোজনা করেছেন লিজা। গানের ভিডিও নির্দেশনা দিয়েছেন রাজ বিশ্বাস শংকর। শুটিং হয়েছে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দি উদ্যান, শিখা চিরন্তনসহ বিভিন্ন লোকেশনে।
কবির বকুল বলেন, ‘মূলত গানটির উদ্যোক্তা কণ্ঠশিল্পী লিজা। আমরা সবাই মিলে চেষ্টা করেছি সুন্দর একটি দেশের গান উপহার দেওয়ার। এই সুন্দর দেশটার সঙ্গে প্রতিটি মানুষের যে আত্মিক টান, আবেগমাখা সম্পর্ক, দেশের প্রতি আমাদের যে ভালোবাসা—তা-ই তুলে ধরার চেষ্টা করেছি গানের কথায়।’
সুরকার ইমন সাহা বলেন, ‘প্রতিযোগিতার সময় থেকেই আমাদের ইচ্ছা ছিল নতুনদের নিয়ে গান করার। সেই ইচ্ছার প্রতিফলন এই গান। সবাই মিলে একটি সুন্দর দেশের গান উপহার দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আমার বিশ্বাস গানটি ভালো লাগবে সবার।’
কণ্ঠশিল্পী লিজা বলেন, ‘আমি নিজেও রিয়েলিটি শো থেকে এসেছি। শো শেষে আমাদের বাকি জার্নিটা কিন্তু সলো হয়, দিকনির্দেশনা দেওয়ার মতো কেউ থাকে না। নিজের জীবন থেকেই উপলব্ধি করেছি, শুধু নতুন শিল্পী খুঁজে বের করলেই হবে না, তাঁদের প্রপার গাইড করতে হবে। তাঁদের পাশে থাকতে হবে। তাই বিচারকের আসনে থাকার সময়ই বলেছিলাম, নতুনদের জন্য কাজ করব, শুধু কাভার সং নয়, প্রতিটি নতুন শিল্পীর মৌলিক গান হওয়া প্রয়োজন। তাই ইয়াং স্টারদের নিয়ে আমাদের এই দেশের গান। চেষ্টা করেছি একটি সুন্দর গান উপহার দিতে। আমরা চাই গানটি সব শ্রোতার কাছে পৌঁছে যাক, তাই আমার চ্যানেল থেকে প্রকাশ করা হলেও, কোনো ধরনের কপিরাইট রেসট্রিকশন রাখছি না। যে কেউ চাইলে যেকোনো চ্যানেলে গানটি প্রকাশ করতে পারবেন।’

২০২৩ সালে আরটিভি ইয়াং স্টার প্রতিযোগিতার বিচারক ছিলেন গীতিকার কবির বকুল, সুরকার ইমন সাহা ও কণ্ঠশিল্পী সানিয়া সুলতানা লিজা। বিচারকের আসনে বসে তাঁরা বলেছিলেন প্রতিযোগিতার শীর্ষ শিল্পীদের সুযোগ করে দিতে কাজ করবেন, তাদের নিয়ে গান বানাবেন। কথামতো সেই প্রতিযোগিতার শীর্ষ দশের ছয় প্রতিযোগীকে নিয়ে গান বানালেন তাঁরা। বিজয় দিবস উপলক্ষে তৈরি গানটি আজ বিকেল ৫টা ৩০ মিনিটে লিজার ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ করা হবে। ‘আমরা সবাই বাংলাদেশ’ শিরোনামের গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন লিজা এবং ইয়াং স্টার ২০২৩-এর জাহিদ অন্তু, অনিক, অরিন্দল, আদিবা, অঙ্কিতা ও দীপান্বিতা। সুর ও সংগীত আয়োজন করেছেন ইমন সাহা। ‘আমার মুখে বাংলাদেশ, আমার বুকে বাংলাদেশ, সুখে দুঃখে আমার বাংলাদেশ... আমরা সবাই বাংলাদেশ’—এমন কথায় গানটি লিখেছেন কবির বকুল।
আমরা সবাই বাংলাদেশ গানটির সার্বিক আয়োজন ও প্রযোজনা করেছেন লিজা। গানের ভিডিও নির্দেশনা দিয়েছেন রাজ বিশ্বাস শংকর। শুটিং হয়েছে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দি উদ্যান, শিখা চিরন্তনসহ বিভিন্ন লোকেশনে।
কবির বকুল বলেন, ‘মূলত গানটির উদ্যোক্তা কণ্ঠশিল্পী লিজা। আমরা সবাই মিলে চেষ্টা করেছি সুন্দর একটি দেশের গান উপহার দেওয়ার। এই সুন্দর দেশটার সঙ্গে প্রতিটি মানুষের যে আত্মিক টান, আবেগমাখা সম্পর্ক, দেশের প্রতি আমাদের যে ভালোবাসা—তা-ই তুলে ধরার চেষ্টা করেছি গানের কথায়।’
সুরকার ইমন সাহা বলেন, ‘প্রতিযোগিতার সময় থেকেই আমাদের ইচ্ছা ছিল নতুনদের নিয়ে গান করার। সেই ইচ্ছার প্রতিফলন এই গান। সবাই মিলে একটি সুন্দর দেশের গান উপহার দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আমার বিশ্বাস গানটি ভালো লাগবে সবার।’
কণ্ঠশিল্পী লিজা বলেন, ‘আমি নিজেও রিয়েলিটি শো থেকে এসেছি। শো শেষে আমাদের বাকি জার্নিটা কিন্তু সলো হয়, দিকনির্দেশনা দেওয়ার মতো কেউ থাকে না। নিজের জীবন থেকেই উপলব্ধি করেছি, শুধু নতুন শিল্পী খুঁজে বের করলেই হবে না, তাঁদের প্রপার গাইড করতে হবে। তাঁদের পাশে থাকতে হবে। তাই বিচারকের আসনে থাকার সময়ই বলেছিলাম, নতুনদের জন্য কাজ করব, শুধু কাভার সং নয়, প্রতিটি নতুন শিল্পীর মৌলিক গান হওয়া প্রয়োজন। তাই ইয়াং স্টারদের নিয়ে আমাদের এই দেশের গান। চেষ্টা করেছি একটি সুন্দর গান উপহার দিতে। আমরা চাই গানটি সব শ্রোতার কাছে পৌঁছে যাক, তাই আমার চ্যানেল থেকে প্রকাশ করা হলেও, কোনো ধরনের কপিরাইট রেসট্রিকশন রাখছি না। যে কেউ চাইলে যেকোনো চ্যানেলে গানটি প্রকাশ করতে পারবেন।’

কোনো অপরাধ, দুর্নীতির তথ্যের জন্য মাসের পর মাস কাজ করে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন তৈরি করা হয়। অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা নিয়ে হলিউডে কিছু বিখ্যাত সিনেমা তৈরি হয়েছে। তেমন কয়েকটি সিনেমার খোঁজ।
২৪ মে ২০২১
ছয় বছর আগে ভেঙেছে সংসার। এত দিন গোপন রেখেছিলেন সেই খবর। অবশেষে আজ রোববার তা প্রকাশ্যে এলো। ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন রাশেদ মামুন অপু ও মমরেনাজ মোম। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালে প্রেম হয় দুজনের, সেই প্রেমের পরিণতি বিয়ে, সংসার।
৭ মিনিট আগে
চার্লস ডিকেন্সের ‘আ ক্রিসমাস ক্যারল’ অবলম্বনে তানিম নূর বানিয়েছিলেন ‘উৎসব’। এবার হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাস অবলম্বনে সিনেমা নির্মাণ করছেন তিনি। নাম ‘বনলতা এক্সপ্রেস’। আগেই জানা গিয়েছিল, এতে অভিনয় করবেন মোশাররফ করিম, চঞ্চল চৌধুরী, শরিফুল রাজ ও সাবিলা নূর।
১০ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জীবনের ঘটনা, বাস্তবতা আর সম্পর্কের গল্প থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নির্মাতা মোহাম্মদ তাওকীর ইসলাম বানিয়েছেন ‘দেলুপি’। যেখানে রাজনীতি আছে, ভালোবাসা আছে, প্রাকৃতিক দুর্যোগ আছে, যাত্রাশিল্পীদের সংগ্রাম আছে; আর আছে জীবন বদলানোর গল্প।
১০ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জীবনের ঘটনা, বাস্তবতা আর সম্পর্কের গল্প থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নির্মাতা মোহাম্মদ তাওকীর ইসলাম বানিয়েছেন ‘দেলুপি’। যেখানে রাজনীতি আছে, ভালোবাসা আছে, প্রাকৃতিক দুর্যোগ আছে, যাত্রাশিল্পীদের সংগ্রাম আছে; আর আছে জীবন বদলানোর গল্প। এটি নির্মাতার প্রথম সিনেমা। গত ৭ নভেম্বর খুলনায় মুক্তি পেয়েছিল দেলুপি। পরের সপ্তাহে দেশব্যাপী মুক্তি পায়। প্রথম সিনেমাতেই প্রশংসা পাচ্ছেন তাওকীর। এখনো সিনেমাটি চলছে প্রেক্ষাগৃহে। এর মধ্যে জানা গেল নেদারল্যান্ডসের ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল রটারড্যামে জায়গা করে নিয়েছে দেলুপি। এই উৎসবে আন্তর্জাতিক প্রিমিয়ার হবে সিনেমাটির।
আগামী বছরের ২৯ জানুয়ারি নেদারল্যান্ডসের রটারড্যাম শহরে শুরু হবে ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল রটারড্যামের ৫৫তম আসর। যেখানে বিশ্বের সেরা নির্মাতা, উদীয়মান প্রতিভা ও আর্টহাউস সিনেমার প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন। উৎসবের ‘ব্রাইট ফিউচার’ বিভাগে প্রদর্শিত হবে দেলুপি। এই বিভাগে চলচ্চিত্র নির্মাতাদের বানানো প্রথম ও দ্বিতীয় সিনেমা নির্বাচিত হয়।
রটারড্যামে দেলুপির যাত্রা নিয়ে উচ্ছ্বসিত পুরো টিম। পরিচালক তাওকীর বলেন, ‘রটারড্যাম থেকে আমরা যখন প্রথম মেইল পেয়ে জানতে পারি, তারা সিনেমাটির ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার করতে চায়। সে সময় একটু বিপাকেই পড়ে গিয়েছিলাম। কেননা আমরা সিনেমা বানানোর সময় দেলুটি ইউনিয়নের মানুষদের কথা দিয়েছিলাম, সিনেমাটা প্রথমে তাঁদের দেখাব। আমাদের এই ইচ্ছা ফেস্টিভ্যালের অর্গানাইজারদের জানিয়েছিলাম। তারা ইতিবাচক সাড়া দেয়। আমরা সিনেমাটি আগে খুলনায় রিলিজ দিই। এখন দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশের দর্শকেরা দেলুপি দেখতে পারবেন। তাই আমরা আনন্দিত।’
দেলুপি সিনেমায় যাঁরা অভিনয় করেছেন, তাঁরা সবাই খুলনার বিভিন্ন ইউনিয়নের বাসিন্দা। অভিনয় করেছেন চিরনজিৎ বিশ্বাস, অদিতি রায়, রুদ্র রায়, মো. জাকির হোসেনসহ অনেকে। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ফুটপ্রিন্ট ফিল্ম প্রোডাকশনের ব্যানারে নির্মিত হয়েছে সিনেমাটি।

দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জীবনের ঘটনা, বাস্তবতা আর সম্পর্কের গল্প থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নির্মাতা মোহাম্মদ তাওকীর ইসলাম বানিয়েছেন ‘দেলুপি’। যেখানে রাজনীতি আছে, ভালোবাসা আছে, প্রাকৃতিক দুর্যোগ আছে, যাত্রাশিল্পীদের সংগ্রাম আছে; আর আছে জীবন বদলানোর গল্প। এটি নির্মাতার প্রথম সিনেমা। গত ৭ নভেম্বর খুলনায় মুক্তি পেয়েছিল দেলুপি। পরের সপ্তাহে দেশব্যাপী মুক্তি পায়। প্রথম সিনেমাতেই প্রশংসা পাচ্ছেন তাওকীর। এখনো সিনেমাটি চলছে প্রেক্ষাগৃহে। এর মধ্যে জানা গেল নেদারল্যান্ডসের ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল রটারড্যামে জায়গা করে নিয়েছে দেলুপি। এই উৎসবে আন্তর্জাতিক প্রিমিয়ার হবে সিনেমাটির।
আগামী বছরের ২৯ জানুয়ারি নেদারল্যান্ডসের রটারড্যাম শহরে শুরু হবে ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল রটারড্যামের ৫৫তম আসর। যেখানে বিশ্বের সেরা নির্মাতা, উদীয়মান প্রতিভা ও আর্টহাউস সিনেমার প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন। উৎসবের ‘ব্রাইট ফিউচার’ বিভাগে প্রদর্শিত হবে দেলুপি। এই বিভাগে চলচ্চিত্র নির্মাতাদের বানানো প্রথম ও দ্বিতীয় সিনেমা নির্বাচিত হয়।
রটারড্যামে দেলুপির যাত্রা নিয়ে উচ্ছ্বসিত পুরো টিম। পরিচালক তাওকীর বলেন, ‘রটারড্যাম থেকে আমরা যখন প্রথম মেইল পেয়ে জানতে পারি, তারা সিনেমাটির ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার করতে চায়। সে সময় একটু বিপাকেই পড়ে গিয়েছিলাম। কেননা আমরা সিনেমা বানানোর সময় দেলুটি ইউনিয়নের মানুষদের কথা দিয়েছিলাম, সিনেমাটা প্রথমে তাঁদের দেখাব। আমাদের এই ইচ্ছা ফেস্টিভ্যালের অর্গানাইজারদের জানিয়েছিলাম। তারা ইতিবাচক সাড়া দেয়। আমরা সিনেমাটি আগে খুলনায় রিলিজ দিই। এখন দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশের দর্শকেরা দেলুপি দেখতে পারবেন। তাই আমরা আনন্দিত।’
দেলুপি সিনেমায় যাঁরা অভিনয় করেছেন, তাঁরা সবাই খুলনার বিভিন্ন ইউনিয়নের বাসিন্দা। অভিনয় করেছেন চিরনজিৎ বিশ্বাস, অদিতি রায়, রুদ্র রায়, মো. জাকির হোসেনসহ অনেকে। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ফুটপ্রিন্ট ফিল্ম প্রোডাকশনের ব্যানারে নির্মিত হয়েছে সিনেমাটি।

কোনো অপরাধ, দুর্নীতির তথ্যের জন্য মাসের পর মাস কাজ করে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন তৈরি করা হয়। অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা নিয়ে হলিউডে কিছু বিখ্যাত সিনেমা তৈরি হয়েছে। তেমন কয়েকটি সিনেমার খোঁজ।
২৪ মে ২০২১
ছয় বছর আগে ভেঙেছে সংসার। এত দিন গোপন রেখেছিলেন সেই খবর। অবশেষে আজ রোববার তা প্রকাশ্যে এলো। ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন রাশেদ মামুন অপু ও মমরেনাজ মোম। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালে প্রেম হয় দুজনের, সেই প্রেমের পরিণতি বিয়ে, সংসার।
৭ মিনিট আগে
চার্লস ডিকেন্সের ‘আ ক্রিসমাস ক্যারল’ অবলম্বনে তানিম নূর বানিয়েছিলেন ‘উৎসব’। এবার হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাস অবলম্বনে সিনেমা নির্মাণ করছেন তিনি। নাম ‘বনলতা এক্সপ্রেস’। আগেই জানা গিয়েছিল, এতে অভিনয় করবেন মোশাররফ করিম, চঞ্চল চৌধুরী, শরিফুল রাজ ও সাবিলা নূর।
১০ ঘণ্টা আগে
২০২৩ সালে আরটিভি ইয়াং স্টার প্রতিযোগিতার বিচারক ছিলেন গীতিকার কবির বকুল, সুরকার ইমন সাহা ও কণ্ঠশিল্পী সানিয়া সুলতানা লিজা। বিচারকের আসনে বসে তাঁরা বলেছিলেন প্রতিযোগিতার শীর্ষ শিল্পীদের সুযোগ করে দিতে কাজ করবেন, তাদের নিয়ে গান বানাবেন।
১০ ঘণ্টা আগে