গত ডিসেম্বরে মুক্তি পায় হলিউড নির্মাতা জেমস ক্যামেরনের সিনেমা ‘অ্যাভাটার: দ্য ওয়ে অব ওয়াটার’। দর্শকদের প্রশংসার পাশাপাশি এখনো ব্যবসায়িক সফলতা অর্জন করে যাচ্ছে সিনেমাটি। এবার যুক্তরাষ্ট্রের বক্স অফিসে সবচেয়ে বেশি আয় করা সিনেমার তালিকায় শীর্ষ দশে জায়গা করে নিয়েছে এটি। হলিউডের বিনোদন সংবাদমাধ্যম ভ্যারাইটির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ক্যামেরনের ‘অ্যাভাটার: দ্য ওয়ে অব ওয়াটার’ যুক্তরাষ্ট্রের বক্স অফিসে এখন পর্যন্ত আয় করেছে ৬২ কোটি ৩৫ লাখ ডলার। সেরা দশে জায়গা করে নিতে ‘অ্যাভাটার–২’ কে পেছনে ফেলতে হয়েছে ‘অ্যাভেঞ্জারস: এন্ডগেম’ চলচ্চিত্রটিকে। এটি আয় করেছিল ৬২ কোটি ৩৪ কোটি ডলার।
সেরাদের তালিকায় দশম স্থান অর্জন করে নিয়েছে ‘অ্যাভাটার: দ্য ওয়ে অব ওয়াটার’। এই তালিকার নবম স্থানে রয়েছে ‘জুরাসিক ওয়ার্ল্ড’ (৬৫ কোটি ৩০ লাখ) অষ্টম স্থানে ‘টাইটানিক’ (৬৫ কোটি ৯০ লাখ) এবং সপ্তম স্থানে রয়েছে ‘অ্যাভেঞ্জার্স: ইনফিনিটি ওয়ার’ (৬৭ কোটি ৮০ লাখ ডলার)।
২০০৯ সালের ডিসেম্বরে মুক্তি পায় ‘অ্যাভাটার’। মুক্তি পাওয়ার পরই বিশ্বজুড়ে হইচই ফেলে দিয়েছিল সিনেমাটি। কারণ ওই সময়ে সম্পূর্ণ নতুন প্রযুক্তির ব্যবহারে নির্মিত হয়েছিল ‘অ্যাভাটার’। এখন পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে ২৮০ কোটি ডলারের বেশি আয় করেছে অ্যাভাটার, এটি সর্বকালের সর্বোচ্চ আয়!
শুধু সিনেমার ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি আয়ের রেকর্ড ধরে রাখা নয়, সে বছর অস্কারের নয়টি বিভাগে মনোনয়ন পেয়ে তিনটি পুরস্কার জিতে নিয়েছিল ‘অ্যাভাটার’। এরপর থেকেই এর পরবর্তী সিনেমার জন্য দর্শকেরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিলেন। অবশেষে গত ১৬ ডিসেম্বর মুক্তি পায় ৩৫ কোটি ডলার বাজেটের সিনেমা অ্যাভাটার: দ্য ওয়ে অব ওয়াটার।
টুয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি স্টুডিওর ব্যানারে সিনেমাটি প্রযোজনা করেছেন জেমস ক্যামেরন ও জন ল্যান্ডাও।
গত ডিসেম্বরে মুক্তি পায় হলিউড নির্মাতা জেমস ক্যামেরনের সিনেমা ‘অ্যাভাটার: দ্য ওয়ে অব ওয়াটার’। দর্শকদের প্রশংসার পাশাপাশি এখনো ব্যবসায়িক সফলতা অর্জন করে যাচ্ছে সিনেমাটি। এবার যুক্তরাষ্ট্রের বক্স অফিসে সবচেয়ে বেশি আয় করা সিনেমার তালিকায় শীর্ষ দশে জায়গা করে নিয়েছে এটি। হলিউডের বিনোদন সংবাদমাধ্যম ভ্যারাইটির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ক্যামেরনের ‘অ্যাভাটার: দ্য ওয়ে অব ওয়াটার’ যুক্তরাষ্ট্রের বক্স অফিসে এখন পর্যন্ত আয় করেছে ৬২ কোটি ৩৫ লাখ ডলার। সেরা দশে জায়গা করে নিতে ‘অ্যাভাটার–২’ কে পেছনে ফেলতে হয়েছে ‘অ্যাভেঞ্জারস: এন্ডগেম’ চলচ্চিত্রটিকে। এটি আয় করেছিল ৬২ কোটি ৩৪ কোটি ডলার।
সেরাদের তালিকায় দশম স্থান অর্জন করে নিয়েছে ‘অ্যাভাটার: দ্য ওয়ে অব ওয়াটার’। এই তালিকার নবম স্থানে রয়েছে ‘জুরাসিক ওয়ার্ল্ড’ (৬৫ কোটি ৩০ লাখ) অষ্টম স্থানে ‘টাইটানিক’ (৬৫ কোটি ৯০ লাখ) এবং সপ্তম স্থানে রয়েছে ‘অ্যাভেঞ্জার্স: ইনফিনিটি ওয়ার’ (৬৭ কোটি ৮০ লাখ ডলার)।
২০০৯ সালের ডিসেম্বরে মুক্তি পায় ‘অ্যাভাটার’। মুক্তি পাওয়ার পরই বিশ্বজুড়ে হইচই ফেলে দিয়েছিল সিনেমাটি। কারণ ওই সময়ে সম্পূর্ণ নতুন প্রযুক্তির ব্যবহারে নির্মিত হয়েছিল ‘অ্যাভাটার’। এখন পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে ২৮০ কোটি ডলারের বেশি আয় করেছে অ্যাভাটার, এটি সর্বকালের সর্বোচ্চ আয়!
শুধু সিনেমার ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি আয়ের রেকর্ড ধরে রাখা নয়, সে বছর অস্কারের নয়টি বিভাগে মনোনয়ন পেয়ে তিনটি পুরস্কার জিতে নিয়েছিল ‘অ্যাভাটার’। এরপর থেকেই এর পরবর্তী সিনেমার জন্য দর্শকেরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিলেন। অবশেষে গত ১৬ ডিসেম্বর মুক্তি পায় ৩৫ কোটি ডলার বাজেটের সিনেমা অ্যাভাটার: দ্য ওয়ে অব ওয়াটার।
টুয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি স্টুডিওর ব্যানারে সিনেমাটি প্রযোজনা করেছেন জেমস ক্যামেরন ও জন ল্যান্ডাও।
অনিরুদ্ধ রায় চৌধুরী পরিচালিত জয়া আহসান অভিনীত ‘ডিয়ার মা’ সিনেমাটি যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় রেকর্ড গড়েছে। প্রথম দিনে সিনেমাটি আয় করেছে ১ লাখ ১ হাজার ১০০ ডলার। এর আগে কলকাতার কোনো সিনেমা প্রথম দিনে এত আয় করেনি।
২ ঘণ্টা আগে‘ভদ্রলোক’ নাটকে মোশাররফ করিমের সঙ্গে প্রথম অভিনয় করেন মিম চৌধুরী। এরপর একসঙ্গে বেশ কিছু নাটকে অভিনয় করেছেন তাঁরা দুজন। এবার তাঁরা একসঙ্গে অভিনয় করলেন একই পরিচালকের দুটি ধারাবাহিক নাটকে। শামস করিম পরিচালিত ধারাবাহিক দুটি হলো ‘রঙ্গিলা পুতুল’ ও ‘৭ কিলো ১ গ্রাম’।
৩ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনে প্রাণ হারাচ্ছে অনেক শিশু। তীব্র খাদ্যসংকটে শিশুরা অনাহার ও অপুষ্টিতে প্রাণ হারাচ্ছে। শিশুদের এই কষ্ট সহ্য করতে পারছেন না মার্কিন পপতারকা ম্যাডোনা।
৫ ঘণ্টা আগেভৌতিক গল্পের প্রতি আলাদা টান রয়েছে অর্থহীন ব্যান্ডের সাইদুস সালেহীন সুমন ও ক্রিপটিক ফেইটের শাকিব চৌধুরীর। দুই বন্ধু মিলে দেখেছেন অনেক হরর সিনেমা। ভৌতিক গল্পের সন্ধানে ছুটে গেছেন দেশের বিভিন্ন জায়গায়।
১৬ ঘণ্টা আগে