
১৩ ডিসেম্বর সারা দেশের সিনেমা হলে মুক্তি পাচ্ছে মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর পলিটিক্যাল স্যাটায়ার ‘৮৪০: দ্য গ্রেট বেঙ্গল ডেমোক্রেসি প্রাইভেট লিমিটেড’। সিনেমায় কাজী ডব্লিউ নামের একজন মেয়রের চরিত্রে অভিনয় করেছেন নাসির উদ্দিন খান। তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন এম এস রানা।
বিনোদন ডেস্ক

‘৮৪০: দ্য গ্রেট বাংলা ডেমোক্রেসি প্রাইভেট লিমিটেড’ সিনেমার গল্পটা কী নিয়ে?
১৩ তারিখে সিনেমাটা মুক্তি পাচ্ছে। তখনই পুরো গল্পটা দেখতে পাব। তবে অল্প কথায় বলা যায়, এটা একটা রাজনৈতিক স্যাটায়ার। একটা দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড, যা আমরা দেখতে পাই বা আমাদের দেশে দেখে এসেছি বিগত দিনগুলোতে, সেই ঘটনাগুলোরই কিছু কিছু আমরা দেখতে পাব একটা শহরকে কেন্দ্র করে।
সাম্প্রতিক সময়ে আমরা যে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পার করলাম, এই বিষয়গুলো কি এসেছে সিনেমায়?
হ্যাঁ, এটা একটা আশ্চর্যের বিষয়। কারণ সিনেমাটির শুটিং হয়েছিল আরও আগে। শুটিং শেষ হয়েছে ফেব্রুয়ারিতে। এর মাস ছয়েক পর আমরা বেশ কিছু পরিবর্তন লক্ষ করলাম আমাদের দেশে। এই যে পরিবর্তনগুলো লক্ষ করলাম, তার অনেক কিছুই আমাদের গল্পে উঠে এসেছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখলাম, পরিচালক লিখেছেন, এমনটা যে হবে আমি সত্যিই জানতাম না, কিন্তু মিরাকেলি এটা মিলে গেছে...
হ্যাঁ, এ রকম তো হয়। আর ডিরেক্টররা, বিশেষ করে ক্রিয়েটিভ কাজ যাঁরা করেন, তাঁরা তো অনেক কিছু দেখতে পান বা আঁচ করতে পারেন। স্বাভাবিকভাবে একজন সাধারণ মানুষ যা দেখবে, তার চেয়ে হয়তো একটু বিস্তৃতভাবে দেখতে পান। সেগুলো তিনি তুলে আনেন, পরে হয়তো আমরা ঘটনাগুলো বাস্তবের সঙ্গে মিলাই।
ট্রেলার প্রচার হওয়ার পর থেকে দর্শকের বেশ আগ্রহ দেখা যাচ্ছে। যতটুকু দেখা গেল, আপনি বোধ হয় মেয়রের চরিত্রে অভিনয় করেছেন, যিনি ১০৩ পার্সেন্ট ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন!
হ্যাঁ, এটাও হয় আরকি! কত কিছুই তো হয় রাজনীতিতে!
সহশিল্পী হিসেবে কার সঙ্গে কাজ করে বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করলেন?
আমার সহশিল্পী ছিলেন ফজলুর রহমান বাবু, মারজুক রাসেল, বিজরী বরকতউল্লাহ, জাকিয়া বারী মম, আশুতোষ সুজনসহ অনেকেই। সব সহশিল্পীর কাছ থেকেই আমি বেশ কমফোর্ট পেয়েছি। এর মূল কারণ হয়তো ফারুকী ভাই সবাইকে এত সুন্দর করে গুছিয়ে দিয়েছেন। আর যাঁরা কাজ করেছেন, তাঁরা অনেক অভিজ্ঞ। উনারা জানেন, যে কাজটা করছি, এটা যদি সবাই মিলেমিশে করি, তাহলেই ভালো একটা কাজ হবে। ফলে আমরা সবাই ওরকম মাস্তি নিয়ে কাজটা করেছি। শুধু অভিনয়শিল্পীরাই নয়, পরিচালক থেকে শুরু করে প্রোডাকশন বয় পর্যন্ত সবাই আমরা মাস্তি নিয়ে কাজ করেছি। যদিও পরিচালক অনেক টেনশনে ছিলেন।
কিসের টেনশন?
যেহেতু এটা একটা রাজনৈতিক স্যাটায়ার এবং এখানে রাজনৈতিক অনেক ব্যাপার-স্যাপার উঠে আসবে, এটা না আবার জানাজানি হয়ে যায় আগে। তাহলে হয়তো সিনেমা রিলিজ দেওয়াটাই মুশকিল হয়ে পড়ত, যদিও তিনি ওই সময়ে আমাদের এসব টেনশন বুঝতেই দেননি।
মোস্তফা সরয়ার ফারুকী যখন সিনেমা বানান, যত দূর শুনেছি স্ক্রিপ্টটা উনি নিজের মাথায় বেশি রাখেন এবং যাঁরা অভিনয় করেন, তাঁদেরকে চরিত্র হয়ে ওঠানোর চেষ্টা করেন। আপনি তো তাঁর সঙ্গে প্রথম কাজ করলেন। কেমন অভিজ্ঞতা হলো আপনার?
উনার সঙ্গে প্রথম কাজ হলেও উনার ঘরানার কাজ আমি করেছি উনার শিষ্য আশফাক নিপুণের সঙ্গে। তবে ফারুকী ভাইয়ের সঙ্গে কাজ করার সময় কিন্তু আমরা স্ক্রিপ্ট পেয়েছি। যদিও পরে এর পরিবর্তন হয়েছে, পরিমার্জন হয়েছে। কিন্তু বেসিক জিনিসটা ঠিক ছিল। তা ছাড়া কাজী ডব্লিউ চরিত্রটার জন্য আমরা দীর্ঘ আলোচনা করেছি, রিহার্সালও করেছি। যখনই কোনো বিষয় মাথায় এসেছে, আমরা ফোনে কথা বলে নিয়েছি। পরিচালক হিসেবে উনি ওয়ান্ডারফুল।
আপনার চরিত্রের নাম তাহলে ডব্লিউ?
কাজী ডব্লিউ।
সিনেমায় একটা সংলাপ দেখলাম, ‘আমি এত উন্নয়ন করেছি, তবু কেউ আমায় ভালোবাসল না কেন?’ সংলাপটা কী আমাদের রাজনীতিবিদদের প্রতিনিধিত্ব করে?
অবশ্যই করে। দেখুন এটা পলিটিক্যাল স্যাটায়ার বা যা-ই হোক না কেন, মানুষ তো বিনোদন পাবেই। আমার ধারণা, আমাদের দেশের রাজনীতিবিদদের এখন থেকে একটা বিশাল শিক্ষা পাওয়া উচিত। যদিও আমরা সবাই সবকিছু জানি, তবু চোখের সামনে যখন দেখতে পাই, তখন বিবেককে একটু তো নাড়া দেয় আসলে।
৮৪০-কে বলা হচ্ছে ৪২০ ধারাবাহিকের ডাবলআপ। কেন বলা হচ্ছে?
দুটোই আসলে পলিটিক্যাল স্যাটায়ার। সে জন্যই এমনটা বলা হচ্ছে। তবে এটা কোনোভাবেই ৪২০-এর সিকুয়াল নয়, এর গল্প বা চরিত্রগুলো একেবারেই ভিন্ন, নতুন। কিন্তু ঘরানাটা হয়তো এক।

এই যে একটা শহরকে ঘিরে গল্প। এটা কোন শহর?
এটা কাল্পনিক একটা শহর।
মাইশেলফ অ্যালেন স্বপনে দেখেছি হাসতে হাসতে ভয়ংকর সব কাজ করে যাচ্ছেন। এই সিনেমায়ও কি তেমনটাই করেছেন?
অ্যালেন স্বপনের যে ঘটনা ওখানে রাজনৈতিক কোনো ব্যাপার ছিল না, কিন্তু এখানে পুরো ঘটনাই সরাসরি রাজনৈতিক এবং কাজী ডব্লিউ একজন রাজনীতিবিদ। একজন রাজনীতিবিদকে আমরা যে রকম দেখি, তেমনটাই এখানে দেখতে পাব কাজী ডব্লিউর মাঝে।
নানা রকম ছলচাতুরী, আগুন লাগিয়ে দিয়ে ত্রাণ নিয়ে যাওয়া, এই সব?
হ্যাঁ, যেটা আমরা ট্রেলারে দেখলাম।
সিনেমার বেলায় গ্ল্যামারটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ নাকি অভিনয়টা?
এগুলো প্রায় কাছাকাছি। তবে আমার মনে হয়, যেকোনো বিষয়ে ঘাটতি থাকলে সেটা অভিনয় দিয়ে পূরণ করা যায়। কিন্তু অভিনয় না জানলে সেটা পূরণ করা মুশকিল।
আপনি তো থিয়েটার করা মানুষ। সাম্প্রতিক সময়ে থিয়েটারে ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনা, যেমন প্রদর্শনী বন্ধ করে দেওয়া, অভিনয় না করার অনুরোধ বা শিল্পীদের গায়ে ডিম ছুড়ে মারা—এসব ঘটনা কি আপনাকে পীড়া দেয়?
অবশ্যই পীড়া দেয়। অনেক কিছুই পীড়া দেয়। কিন্তু যখন আমি এসব নিতে পারি না, তখন চোখটা বন্ধ করে রাখি। আমি ততটা দায়িত্ব নিতে চাই না, যতটা নিলে আমি নিজে অসুস্থ হয়ে পড়ি।
আপনার অভিনীত ‘বলি: দ্য রেসলার’ বুসানে পুরস্কার জিতেছে। অস্কার প্রতিযোগিতার জন্য বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করছে। বাংলাদেশে কবে মুক্তি পাবে সিনেমাটি?
নির্মাতা ইকবাল হোসেন চৌধুরী সিনেমাটি সেন্সর বোর্ডে জমা দিয়েছেন। সেন্সর সনদ পেলেই দেশে মুক্তি দেবেন, তবে কবে দেবেন সেটা তিনিই ভালো জানেন, আমি না। তবে সিনেমাটা কানাডায় মুক্তি পেয়েছিল।
গত বছরের তুলনায় এ বছর স্ক্রিনে আপনার উপস্থিতি কম ছিল। কারণ কী?
আমি তো কাজ করেছি। কিন্তু মুক্তি পায়নি বলে হয়তো স্ক্রিন উপস্থিতি কম ছিল।

নতুন আর কী কাজ করলেন?
রেজওয়ান শাহরিয়ার সুমিতের ‘মাস্টার’, এটাও পলিটিক্যাল গল্প নিয়ে কাজ। সপ্তাহ দুয়েক আগে অনন্য প্রতীক চৌধুরী নামের একজন নতুন পরিচালকের একটি ওয়েব ফিল্মের কাজ করলাম। আমার সহশিল্পী ছিলেন দীপা খন্দকার, পার্থসহ অনেকেই।
আপনার পরিবার সম্পর্কে জানতে চাই।
আমার পরিবার অনেক বড়। আমরা পাঁচ ভাই, এক বোন। আমরা ভাইয়েরা সবাই এক জায়গায় থাকি, যদিও আমাদের রান্নার হাঁড়ি ভিন্ন। আমার একান্ত পরিবারের মাঝে আছে আমার স্ত্রী আর আমার এক ছেলে ও এক মেয়ে। ছেলে কলেজে পড়ে আর মেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবে।
ছেলে-মেয়েরা কী অভিনয় করে?
না, তারা আছে তাদের মতো, পড়াশোনা নিয়ে।
আপনার থিয়েটার লাইফ সম্পর্কে বলুন।
আমার দলের নাম তীর্যক নাট্যগোষ্ঠী চট্টগ্রাম, ওখানে আমি ১৯৯৫ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত নিয়মিত কাজ করেছি। এখনো আছি গ্রুপের সঙ্গে, তবে নিয়মিত সময় দিতে পারি না।
এই সময়ে আমাদের সিনেমা কেমন হওয়া উচিত বলে মনে করেন?
যেমন হওয়া উচিত, তেমন সিনেমা এখন তৈরি হচ্ছে। ভালো গল্প হচ্ছে, ভালো চরিত্র তৈরি হচ্ছে। মেধাবী অনেক পরিচালক, অভিনেতা পাওয়া যাচ্ছে, সিনেমার প্রায় সব সেক্টরেই মেধাবীদের পাওয়া যাচ্ছে। আমার মনে হয়, আমরা রাইট ট্র্যাকেই আছি।
‘৮৪০: দ্য গ্রেট বাংলা ডেমোক্রেসি প্রাইভেট লিমিটেড’ সিনেমার গল্পটা কী নিয়ে?
১৩ তারিখে সিনেমাটা মুক্তি পাচ্ছে। তখনই পুরো গল্পটা দেখতে পাব। তবে অল্প কথায় বলা যায়, এটা একটা রাজনৈতিক স্যাটায়ার। একটা দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড, যা আমরা দেখতে পাই বা আমাদের দেশে দেখে এসেছি বিগত দিনগুলোতে, সেই ঘটনাগুলোরই কিছু কিছু আমরা দেখতে পাব একটা শহরকে কেন্দ্র করে।
সাম্প্রতিক সময়ে আমরা যে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পার করলাম, এই বিষয়গুলো কি এসেছে সিনেমায়?
হ্যাঁ, এটা একটা আশ্চর্যের বিষয়। কারণ সিনেমাটির শুটিং হয়েছিল আরও আগে। শুটিং শেষ হয়েছে ফেব্রুয়ারিতে। এর মাস ছয়েক পর আমরা বেশ কিছু পরিবর্তন লক্ষ করলাম আমাদের দেশে। এই যে পরিবর্তনগুলো লক্ষ করলাম, তার অনেক কিছুই আমাদের গল্পে উঠে এসেছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখলাম, পরিচালক লিখেছেন, এমনটা যে হবে আমি সত্যিই জানতাম না, কিন্তু মিরাকেলি এটা মিলে গেছে...
হ্যাঁ, এ রকম তো হয়। আর ডিরেক্টররা, বিশেষ করে ক্রিয়েটিভ কাজ যাঁরা করেন, তাঁরা তো অনেক কিছু দেখতে পান বা আঁচ করতে পারেন। স্বাভাবিকভাবে একজন সাধারণ মানুষ যা দেখবে, তার চেয়ে হয়তো একটু বিস্তৃতভাবে দেখতে পান। সেগুলো তিনি তুলে আনেন, পরে হয়তো আমরা ঘটনাগুলো বাস্তবের সঙ্গে মিলাই।
ট্রেলার প্রচার হওয়ার পর থেকে দর্শকের বেশ আগ্রহ দেখা যাচ্ছে। যতটুকু দেখা গেল, আপনি বোধ হয় মেয়রের চরিত্রে অভিনয় করেছেন, যিনি ১০৩ পার্সেন্ট ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন!
হ্যাঁ, এটাও হয় আরকি! কত কিছুই তো হয় রাজনীতিতে!
সহশিল্পী হিসেবে কার সঙ্গে কাজ করে বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করলেন?
আমার সহশিল্পী ছিলেন ফজলুর রহমান বাবু, মারজুক রাসেল, বিজরী বরকতউল্লাহ, জাকিয়া বারী মম, আশুতোষ সুজনসহ অনেকেই। সব সহশিল্পীর কাছ থেকেই আমি বেশ কমফোর্ট পেয়েছি। এর মূল কারণ হয়তো ফারুকী ভাই সবাইকে এত সুন্দর করে গুছিয়ে দিয়েছেন। আর যাঁরা কাজ করেছেন, তাঁরা অনেক অভিজ্ঞ। উনারা জানেন, যে কাজটা করছি, এটা যদি সবাই মিলেমিশে করি, তাহলেই ভালো একটা কাজ হবে। ফলে আমরা সবাই ওরকম মাস্তি নিয়ে কাজটা করেছি। শুধু অভিনয়শিল্পীরাই নয়, পরিচালক থেকে শুরু করে প্রোডাকশন বয় পর্যন্ত সবাই আমরা মাস্তি নিয়ে কাজ করেছি। যদিও পরিচালক অনেক টেনশনে ছিলেন।
কিসের টেনশন?
যেহেতু এটা একটা রাজনৈতিক স্যাটায়ার এবং এখানে রাজনৈতিক অনেক ব্যাপার-স্যাপার উঠে আসবে, এটা না আবার জানাজানি হয়ে যায় আগে। তাহলে হয়তো সিনেমা রিলিজ দেওয়াটাই মুশকিল হয়ে পড়ত, যদিও তিনি ওই সময়ে আমাদের এসব টেনশন বুঝতেই দেননি।
মোস্তফা সরয়ার ফারুকী যখন সিনেমা বানান, যত দূর শুনেছি স্ক্রিপ্টটা উনি নিজের মাথায় বেশি রাখেন এবং যাঁরা অভিনয় করেন, তাঁদেরকে চরিত্র হয়ে ওঠানোর চেষ্টা করেন। আপনি তো তাঁর সঙ্গে প্রথম কাজ করলেন। কেমন অভিজ্ঞতা হলো আপনার?
উনার সঙ্গে প্রথম কাজ হলেও উনার ঘরানার কাজ আমি করেছি উনার শিষ্য আশফাক নিপুণের সঙ্গে। তবে ফারুকী ভাইয়ের সঙ্গে কাজ করার সময় কিন্তু আমরা স্ক্রিপ্ট পেয়েছি। যদিও পরে এর পরিবর্তন হয়েছে, পরিমার্জন হয়েছে। কিন্তু বেসিক জিনিসটা ঠিক ছিল। তা ছাড়া কাজী ডব্লিউ চরিত্রটার জন্য আমরা দীর্ঘ আলোচনা করেছি, রিহার্সালও করেছি। যখনই কোনো বিষয় মাথায় এসেছে, আমরা ফোনে কথা বলে নিয়েছি। পরিচালক হিসেবে উনি ওয়ান্ডারফুল।
আপনার চরিত্রের নাম তাহলে ডব্লিউ?
কাজী ডব্লিউ।
সিনেমায় একটা সংলাপ দেখলাম, ‘আমি এত উন্নয়ন করেছি, তবু কেউ আমায় ভালোবাসল না কেন?’ সংলাপটা কী আমাদের রাজনীতিবিদদের প্রতিনিধিত্ব করে?
অবশ্যই করে। দেখুন এটা পলিটিক্যাল স্যাটায়ার বা যা-ই হোক না কেন, মানুষ তো বিনোদন পাবেই। আমার ধারণা, আমাদের দেশের রাজনীতিবিদদের এখন থেকে একটা বিশাল শিক্ষা পাওয়া উচিত। যদিও আমরা সবাই সবকিছু জানি, তবু চোখের সামনে যখন দেখতে পাই, তখন বিবেককে একটু তো নাড়া দেয় আসলে।
৮৪০-কে বলা হচ্ছে ৪২০ ধারাবাহিকের ডাবলআপ। কেন বলা হচ্ছে?
দুটোই আসলে পলিটিক্যাল স্যাটায়ার। সে জন্যই এমনটা বলা হচ্ছে। তবে এটা কোনোভাবেই ৪২০-এর সিকুয়াল নয়, এর গল্প বা চরিত্রগুলো একেবারেই ভিন্ন, নতুন। কিন্তু ঘরানাটা হয়তো এক।

এই যে একটা শহরকে ঘিরে গল্প। এটা কোন শহর?
এটা কাল্পনিক একটা শহর।
মাইশেলফ অ্যালেন স্বপনে দেখেছি হাসতে হাসতে ভয়ংকর সব কাজ করে যাচ্ছেন। এই সিনেমায়ও কি তেমনটাই করেছেন?
অ্যালেন স্বপনের যে ঘটনা ওখানে রাজনৈতিক কোনো ব্যাপার ছিল না, কিন্তু এখানে পুরো ঘটনাই সরাসরি রাজনৈতিক এবং কাজী ডব্লিউ একজন রাজনীতিবিদ। একজন রাজনীতিবিদকে আমরা যে রকম দেখি, তেমনটাই এখানে দেখতে পাব কাজী ডব্লিউর মাঝে।
নানা রকম ছলচাতুরী, আগুন লাগিয়ে দিয়ে ত্রাণ নিয়ে যাওয়া, এই সব?
হ্যাঁ, যেটা আমরা ট্রেলারে দেখলাম।
সিনেমার বেলায় গ্ল্যামারটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ নাকি অভিনয়টা?
এগুলো প্রায় কাছাকাছি। তবে আমার মনে হয়, যেকোনো বিষয়ে ঘাটতি থাকলে সেটা অভিনয় দিয়ে পূরণ করা যায়। কিন্তু অভিনয় না জানলে সেটা পূরণ করা মুশকিল।
আপনি তো থিয়েটার করা মানুষ। সাম্প্রতিক সময়ে থিয়েটারে ঘটে যাওয়া কিছু ঘটনা, যেমন প্রদর্শনী বন্ধ করে দেওয়া, অভিনয় না করার অনুরোধ বা শিল্পীদের গায়ে ডিম ছুড়ে মারা—এসব ঘটনা কি আপনাকে পীড়া দেয়?
অবশ্যই পীড়া দেয়। অনেক কিছুই পীড়া দেয়। কিন্তু যখন আমি এসব নিতে পারি না, তখন চোখটা বন্ধ করে রাখি। আমি ততটা দায়িত্ব নিতে চাই না, যতটা নিলে আমি নিজে অসুস্থ হয়ে পড়ি।
আপনার অভিনীত ‘বলি: দ্য রেসলার’ বুসানে পুরস্কার জিতেছে। অস্কার প্রতিযোগিতার জন্য বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করছে। বাংলাদেশে কবে মুক্তি পাবে সিনেমাটি?
নির্মাতা ইকবাল হোসেন চৌধুরী সিনেমাটি সেন্সর বোর্ডে জমা দিয়েছেন। সেন্সর সনদ পেলেই দেশে মুক্তি দেবেন, তবে কবে দেবেন সেটা তিনিই ভালো জানেন, আমি না। তবে সিনেমাটা কানাডায় মুক্তি পেয়েছিল।
গত বছরের তুলনায় এ বছর স্ক্রিনে আপনার উপস্থিতি কম ছিল। কারণ কী?
আমি তো কাজ করেছি। কিন্তু মুক্তি পায়নি বলে হয়তো স্ক্রিন উপস্থিতি কম ছিল।

নতুন আর কী কাজ করলেন?
রেজওয়ান শাহরিয়ার সুমিতের ‘মাস্টার’, এটাও পলিটিক্যাল গল্প নিয়ে কাজ। সপ্তাহ দুয়েক আগে অনন্য প্রতীক চৌধুরী নামের একজন নতুন পরিচালকের একটি ওয়েব ফিল্মের কাজ করলাম। আমার সহশিল্পী ছিলেন দীপা খন্দকার, পার্থসহ অনেকেই।
আপনার পরিবার সম্পর্কে জানতে চাই।
আমার পরিবার অনেক বড়। আমরা পাঁচ ভাই, এক বোন। আমরা ভাইয়েরা সবাই এক জায়গায় থাকি, যদিও আমাদের রান্নার হাঁড়ি ভিন্ন। আমার একান্ত পরিবারের মাঝে আছে আমার স্ত্রী আর আমার এক ছেলে ও এক মেয়ে। ছেলে কলেজে পড়ে আর মেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবে।
ছেলে-মেয়েরা কী অভিনয় করে?
না, তারা আছে তাদের মতো, পড়াশোনা নিয়ে।
আপনার থিয়েটার লাইফ সম্পর্কে বলুন।
আমার দলের নাম তীর্যক নাট্যগোষ্ঠী চট্টগ্রাম, ওখানে আমি ১৯৯৫ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত নিয়মিত কাজ করেছি। এখনো আছি গ্রুপের সঙ্গে, তবে নিয়মিত সময় দিতে পারি না।
এই সময়ে আমাদের সিনেমা কেমন হওয়া উচিত বলে মনে করেন?
যেমন হওয়া উচিত, তেমন সিনেমা এখন তৈরি হচ্ছে। ভালো গল্প হচ্ছে, ভালো চরিত্র তৈরি হচ্ছে। মেধাবী অনেক পরিচালক, অভিনেতা পাওয়া যাচ্ছে, সিনেমার প্রায় সব সেক্টরেই মেধাবীদের পাওয়া যাচ্ছে। আমার মনে হয়, আমরা রাইট ট্র্যাকেই আছি।

কিংবদন্তি বলিউড অভিনেতা ধর্মেন্দ্রর (৮৯) স্বাস্থ্য নিয়ে গতকাল সোমবার রাত থেকে যখন তাঁর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ে, তখন আজ মঙ্গলবার সকালে সেই খবরকে উড়িয়ে দিলেন তাঁর স্ত্রী ও প্রখ্যাত অভিনেত্রী হেমা মালিনী (৭৭)।
১২ ঘণ্টা আগে
বলিউডের প্রখ্যাত অভিনেতা ধর্মেন্দ্র মারা গেছেন বলে ভারতীয় গণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে। তাঁর বয়স ৮৯ বছর। তিনি মুম্বাইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তাঁর দলের বরাত দিয়ে মৃত্যুর খবর দিয়েছে ইন্ডিয়া টুডে।
১৪ ঘণ্টা আগে
শোবিজে আদর আজাদের পথচলা শুরু ১১ বছর আগে। ২০১৪ সালে ফেয়ার অ্যান্ড হ্যান্ডসাম দ্য আলটিমেট ম্যান প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। এরপর মডেলিং ও ছোট পর্দা ঘুরে নাম লেখান সিনেমায়। ২০২২ সালে সৈকত নাসিরের ‘তালাশ’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় আদর আজাদের।
১৫ ঘণ্টা আগে
বিয়ে করেছেন মডেল ও অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা জামান। পাত্রের নাম রাকিবুল হাসান। তিনি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার এবং নারায়ণগঞ্জের একজন ব্যবসায়ী। ৯ নভেম্বর পুরান ঢাকার একটি বাড়িতে উভয় পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়।
১৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কিংবদন্তি বলিউড অভিনেতা ধর্মেন্দ্রর (৮৯) স্বাস্থ্য নিয়ে গতকাল সোমবার রাত থেকে যখন তাঁর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ে, তখন আজ মঙ্গলবার সকালে সেই খবরকে উড়িয়ে দিলেন তাঁর স্ত্রী ও প্রখ্যাত অভিনেত্রী হেমা মালিনী (৭৭)। বর্তমানে মুম্বইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় থাকা ধর্মেন্দ্র চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন এবং স্থিতিশীল আছেন বলে জানিয়েছে পরিবার।
আজ সকালে মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে হেমা মালিনী এই ধরনের গুজবের তীব্র নিন্দা জানান। তিনি লেখেন: ‘যা ঘটছে তা অমার্জনীয়! যে ব্যক্তি চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন এবং সুস্থ হচ্ছেন, দায়িত্বশীল সংবাদমাধ্যমগুলো কীভাবে তাঁর সম্পর্কে মিথ্যা খবর ছড়াতে পারে? এটা চরম অসম্মানজনক ও দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণ। দয়া করে পরিবারকে মর্যাদা দিন এবং তাদের ব্যক্তিগত পরিসরের অধিকারকে সম্মান জানান।’
ধর্মেন্দ্রের স্বাস্থ্য নিয়ে মিথ্যা খবর ছড়ানোর জন্য তিনি সরাসরি কিছু ‘দায়িত্বশীল চ্যানেল’-এর বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
হেমা মালিনীর আগে তাঁদের জ্যেষ্ঠ কন্যা এষা দেওলও ইনস্টাগ্রামে বিবৃতি দিয়ে বাবার মৃত্যুর খবরকে মিথ্যা বলে উড়িয়ে দেন। তিনি লেখেন, ‘গণমাধ্যম যেন আজ অতিরিক্ত তৎপর এবং তারা মিথ্যা খবর ছড়াচ্ছে। আমার বাবা স্থিতিশীল এবং সুস্থ হচ্ছেন। আমরা সকলের কাছে অনুরোধ করছি, আমাদের পরিবারকে কিছুটা ব্যক্তিগত পরিসর দিন। বাবার দ্রুত আরোগ্যের জন্য প্রার্থনা করার জন্য ধন্যবাদ।’ এষা তাঁর পোস্টের কমেন্ট সেকশনও বন্ধ করে দিয়েছেন।
অন্যদিকে, গতকাল সোমবার গভীর রাতে ধর্মেন্দ্রর প্রথম পক্ষের পুত্র সানি দেওলও একটি বিবৃতি দেন। তিনি বলেন, ‘ধর্মেন্দ্র জি স্থিতিশীল এবং পর্যবেক্ষণে আছেন। পরবর্তী মন্তব্য ও আপডেটগুলো যথাসময়ে জানানো হবে। দয়া করে তাঁর স্বাস্থ্য নিয়ে মিথ্যা গুজব ছড়ানো থেকে বিরত থাকুন। দ্রুত আরোগ্যের জন্য সকলের কাছে প্রার্থনা এবং পরিবারের ব্যক্তিগত পরিসরের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকার অনুরোধ রইল।’
পরিবারের ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা গেছে, শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যার কারণে অভিনেতা ধর্মেন্দ্রকে মুম্বইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এবং ১০ নভেম্বর থেকে তিনি ভেন্টিলেটর সাপোর্টে আছেন। তবে পরিবার জানিয়েছে যে তিনি চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন।
অভিনেতার অসুস্থতার খবর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও মূল ধারার কয়েকটি গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়তেই গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় হাসপাতালে ভিড় করেন তাঁর পরিবারের সদস্য ও ঘনিষ্ঠ বলিউড তারকারা। হেমা মালিনী, সানি দেওল, ববি দেওল ছাড়াও হাসপাতালে ধর্মেন্দ্রকে দেখতে গিয়েছিলেন সালমান খান, শাহরুখ খান এবং গোবিন্দার মতো তারকারা। সুস্থতার জন্য গোটা বলিউড ও ভক্তরা তাঁর আরোগ্য কামনা করছেন।

কিংবদন্তি বলিউড অভিনেতা ধর্মেন্দ্রর (৮৯) স্বাস্থ্য নিয়ে গতকাল সোমবার রাত থেকে যখন তাঁর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ে, তখন আজ মঙ্গলবার সকালে সেই খবরকে উড়িয়ে দিলেন তাঁর স্ত্রী ও প্রখ্যাত অভিনেত্রী হেমা মালিনী (৭৭)। বর্তমানে মুম্বইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় থাকা ধর্মেন্দ্র চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন এবং স্থিতিশীল আছেন বলে জানিয়েছে পরিবার।
আজ সকালে মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে হেমা মালিনী এই ধরনের গুজবের তীব্র নিন্দা জানান। তিনি লেখেন: ‘যা ঘটছে তা অমার্জনীয়! যে ব্যক্তি চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন এবং সুস্থ হচ্ছেন, দায়িত্বশীল সংবাদমাধ্যমগুলো কীভাবে তাঁর সম্পর্কে মিথ্যা খবর ছড়াতে পারে? এটা চরম অসম্মানজনক ও দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণ। দয়া করে পরিবারকে মর্যাদা দিন এবং তাদের ব্যক্তিগত পরিসরের অধিকারকে সম্মান জানান।’
ধর্মেন্দ্রের স্বাস্থ্য নিয়ে মিথ্যা খবর ছড়ানোর জন্য তিনি সরাসরি কিছু ‘দায়িত্বশীল চ্যানেল’-এর বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
হেমা মালিনীর আগে তাঁদের জ্যেষ্ঠ কন্যা এষা দেওলও ইনস্টাগ্রামে বিবৃতি দিয়ে বাবার মৃত্যুর খবরকে মিথ্যা বলে উড়িয়ে দেন। তিনি লেখেন, ‘গণমাধ্যম যেন আজ অতিরিক্ত তৎপর এবং তারা মিথ্যা খবর ছড়াচ্ছে। আমার বাবা স্থিতিশীল এবং সুস্থ হচ্ছেন। আমরা সকলের কাছে অনুরোধ করছি, আমাদের পরিবারকে কিছুটা ব্যক্তিগত পরিসর দিন। বাবার দ্রুত আরোগ্যের জন্য প্রার্থনা করার জন্য ধন্যবাদ।’ এষা তাঁর পোস্টের কমেন্ট সেকশনও বন্ধ করে দিয়েছেন।
অন্যদিকে, গতকাল সোমবার গভীর রাতে ধর্মেন্দ্রর প্রথম পক্ষের পুত্র সানি দেওলও একটি বিবৃতি দেন। তিনি বলেন, ‘ধর্মেন্দ্র জি স্থিতিশীল এবং পর্যবেক্ষণে আছেন। পরবর্তী মন্তব্য ও আপডেটগুলো যথাসময়ে জানানো হবে। দয়া করে তাঁর স্বাস্থ্য নিয়ে মিথ্যা গুজব ছড়ানো থেকে বিরত থাকুন। দ্রুত আরোগ্যের জন্য সকলের কাছে প্রার্থনা এবং পরিবারের ব্যক্তিগত পরিসরের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকার অনুরোধ রইল।’
পরিবারের ঘনিষ্ঠ সূত্রে জানা গেছে, শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যার কারণে অভিনেতা ধর্মেন্দ্রকে মুম্বইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এবং ১০ নভেম্বর থেকে তিনি ভেন্টিলেটর সাপোর্টে আছেন। তবে পরিবার জানিয়েছে যে তিনি চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন।
অভিনেতার অসুস্থতার খবর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও মূল ধারার কয়েকটি গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়তেই গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় হাসপাতালে ভিড় করেন তাঁর পরিবারের সদস্য ও ঘনিষ্ঠ বলিউড তারকারা। হেমা মালিনী, সানি দেওল, ববি দেওল ছাড়াও হাসপাতালে ধর্মেন্দ্রকে দেখতে গিয়েছিলেন সালমান খান, শাহরুখ খান এবং গোবিন্দার মতো তারকারা। সুস্থতার জন্য গোটা বলিউড ও ভক্তরা তাঁর আরোগ্য কামনা করছেন।

১৩ ডিসেম্বর সারা দেশের সিনেমা হলে মুক্তি পাচ্ছে মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর পলিটিক্যাল স্যাটায়ার ‘৮৪০: দ্য গ্রেট বেঙ্গল ডেমোক্রেসি প্রাইভেট লিমিটেড’। সিনেমায় কাজী ডব্লিউ নামের একজন মেয়রের চরিত্রে অভিনয় করেছেন
১০ ডিসেম্বর ২০২৪
বলিউডের প্রখ্যাত অভিনেতা ধর্মেন্দ্র মারা গেছেন বলে ভারতীয় গণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে। তাঁর বয়স ৮৯ বছর। তিনি মুম্বাইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তাঁর দলের বরাত দিয়ে মৃত্যুর খবর দিয়েছে ইন্ডিয়া টুডে।
১৪ ঘণ্টা আগে
শোবিজে আদর আজাদের পথচলা শুরু ১১ বছর আগে। ২০১৪ সালে ফেয়ার অ্যান্ড হ্যান্ডসাম দ্য আলটিমেট ম্যান প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। এরপর মডেলিং ও ছোট পর্দা ঘুরে নাম লেখান সিনেমায়। ২০২২ সালে সৈকত নাসিরের ‘তালাশ’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় আদর আজাদের।
১৫ ঘণ্টা আগে
বিয়ে করেছেন মডেল ও অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা জামান। পাত্রের নাম রাকিবুল হাসান। তিনি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার এবং নারায়ণগঞ্জের একজন ব্যবসায়ী। ৯ নভেম্বর পুরান ঢাকার একটি বাড়িতে উভয় পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়।
১৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বলিউডের প্রখ্যাত অভিনেতা ধর্মেন্দ্র মারা গেছেন বলে ভারতীয় গণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে। তাঁর বয়স ৮৯ বছর। তিনি মুম্বাইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তাঁর দলের বরাত দিয়ে মৃত্যুর খবর দিয়েছে ইন্ডিয়া টুডে।
তবে, পরে ধর্মেন্দ্রর স্ত্রী হেমা মালিনী ও তাঁর মেয়ে এষা দেউল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বলেছেন, মৃত্যুর খবর ভুয়া। ধর্মেন্দ্র চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন।
বলিউডের ‘হি-ম্যান’ নামে পরিচিত এই অভিনেতার ছয় দশকের বেশি সময়ে গড়া এক অসাধারণ চলচ্চিত্রজীবন। তাঁর মৃত্যুর খবরে গভীর শোকের ছায়া নেমে এসেছে ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতে। অসংখ্য অনুরাগী শোকাহত হয়েছেন। অন্তর্জালে সবাই শেষশ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছেন ধর্মেন্দ্রকে। তাঁকে দেখতে হাসপাতালে গিয়েছিলেন স্ত্রী হেমা মালিনী, দুই ছেলে সানি ও ববি দেওল, আমিশা প্যাটেল, শাহরুখ খান, সালমান খানসহ অনেকে।
পরিবারের ঘনিষ্ঠ সূত্রের বরাত দিয়ে খবরে বলা হয়েছে, এক সপ্তাহের বেশি সময় আগে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যার কারণে ধর্মেন্দ্রকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর খবর অনুযায়ী, সোমবার সকাল থেকে তাঁর শ্বাসকষ্ট বেড়ে গিয়েছিল। এই অভিনেতাকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছিল।
সোমবার রাতে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ধর্মেন্দ্রর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল এবং উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই। তাঁকে রুটিন চেকআপ ও চিকিৎসকের পর্যবেক্ষণের জন্য হাসপাতালে রাখা হয়েছে। ধর্মেন্দ্রর টিমের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, ‘বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি কিছুটা দুর্বল হয়েছেন, চিকিৎসকের পরামর্শে বিশ্রাম নিচ্ছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না।’ ধর্মেন্দ্রর ম্যানেজার জানিয়েছিলেন, ‘এখন উনি আইসিইউতে আছেন। লাইফ সাপোর্টের খবর ভুল। উনার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল।’
ধর্মেন্দ্রর স্ত্রী ও অভিনেত্রী হেমা মালিনী জানান, ‘ওর শারীরিক অবস্থা আগের চেয়ে ভালো। আমরা দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি।’ তবে শেষ পর্যন্ত ভক্তদের আশঙ্কাই সত্যি হলো।
ধর্মেন্দ্রর জন্ম ১৯৩৫ সালের ৮ ডিসেম্বর, পাঞ্জাবের নসরালি গ্রামে। প্রকৃত নাম ধর্মসিং দেওল। ১৯৬০ সালে অভিনয়জীবন শুরু হলেও এর আগে ধর্মেন্দ্রর পথ মোটেই সহজ ছিল না। এক সাধারণ গ্রামের ছেলেকে যে লড়াই করে তারকা হতে হয়েছিল, তা সিনেমার চেয়েও নাটকীয়।
দরিদ্র কৃষক পরিবারের সন্তান হয়েও ছোটবেলা থেকে সিনেমার প্রতি ছিল প্রবল টান। পরিবারের দায়িত্ব সামলাতে তরুণ বয়সে ধর্মেন্দ্র ভারতীয় রেলে কেরানির পদে চাকরি নেন। তখন তাঁর বয়স মাত্র ১৯ বছর। তখন তাঁর প্রথম বিয়ে হয় প্রকাশ কৌরের সঙ্গে। মাসিক বেতন ছিল মাত্র ১২৫ রুপি। কিন্তু ধর্মেন্দ্র বুঝেছিলেন, রেলের চাকরিতে তাঁর মন বসছে না। তিনি জানতেন, জীবনের উদ্দেশ্য অন্য কোথাও—সিনেমায়, আলোয় আর ক্যামেরার সামনে।
১৯৬০ সালে ফিল্মফেয়ার ট্যালেন্ট প্রতিযোগিতা জিতে তাঁর মুম্বাইয়ে যাত্রা। সেখান থেকেই শুরু ইতিহাস। পরিচালক অর্জুন হিঙ্গোরানির ছবিতে ‘দিল ভি তেরা, হাম ভি তেরে’তে (১৯৬০) প্রথম সুযোগ পান ধর্মেন্দ্র। পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন মাত্র ৫১ রুপি। সেখান থেকেই শুরু এক কিংবদন্তির যাত্রা। ‘ফুল অউর পাত্থার’ (১৯৬৬) ধর্মেন্দ্রকে একঝটকায় বলিউডের অ্যাকশন নায়কে পরিণত করে। পরের দুই দশকে তিনি হয়ে ওঠেন হিন্দি সিনেমার এক অপ্রতিরোধ্য মুখ। ‘শোলে’, ‘চুপকে চুপকে’, ‘জাদুগর’, ‘ধরম বীর’, ‘দোস্ত’, ‘আনপাড়’, ‘মেরা গাঁও মেরা দেশ’—প্রতিটি চলচ্চিত্রেই তিনি যেন নিজেকে নতুন করে আবিষ্কার করেছেন।
ধর্মেন্দ্রর জীবনের বড় অধ্যায় হেমা মালিনীকে ঘিরে। ১৯৮০ সালে এই জুটির বিয়ে হয়, যা বলিউডের সবচেয়ে আলোচিত ঘটনাগুলোর একটি। একসঙ্গে তাঁরা কাজ করেছেন ৩০টির বেশি ছবিতে। ‘সীতা অউর গীতা’, ‘ড্রিমগার্ল’, ‘শরিফ বদমাশ’, ‘জুগনু’, ‘দোস্ত’ আজও জনপ্রিয়। প্রথম স্ত্রী প্রকাশ কৌরের সংসারে ধর্মেন্দ্রর দুই ছেলে সানি ও ববি দেওল—দুজনেই বলিউডের পরিচিত মুখ। হেমা মালিনীর সংসারে তাঁর দুই মেয়ে—এশা দেওল ও অহনা দেওল।

বলিউডের প্রখ্যাত অভিনেতা ধর্মেন্দ্র মারা গেছেন বলে ভারতীয় গণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে। তাঁর বয়স ৮৯ বছর। তিনি মুম্বাইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তাঁর দলের বরাত দিয়ে মৃত্যুর খবর দিয়েছে ইন্ডিয়া টুডে।
তবে, পরে ধর্মেন্দ্রর স্ত্রী হেমা মালিনী ও তাঁর মেয়ে এষা দেউল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বলেছেন, মৃত্যুর খবর ভুয়া। ধর্মেন্দ্র চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন।
বলিউডের ‘হি-ম্যান’ নামে পরিচিত এই অভিনেতার ছয় দশকের বেশি সময়ে গড়া এক অসাধারণ চলচ্চিত্রজীবন। তাঁর মৃত্যুর খবরে গভীর শোকের ছায়া নেমে এসেছে ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতে। অসংখ্য অনুরাগী শোকাহত হয়েছেন। অন্তর্জালে সবাই শেষশ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছেন ধর্মেন্দ্রকে। তাঁকে দেখতে হাসপাতালে গিয়েছিলেন স্ত্রী হেমা মালিনী, দুই ছেলে সানি ও ববি দেওল, আমিশা প্যাটেল, শাহরুখ খান, সালমান খানসহ অনেকে।
পরিবারের ঘনিষ্ঠ সূত্রের বরাত দিয়ে খবরে বলা হয়েছে, এক সপ্তাহের বেশি সময় আগে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যার কারণে ধর্মেন্দ্রকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর খবর অনুযায়ী, সোমবার সকাল থেকে তাঁর শ্বাসকষ্ট বেড়ে গিয়েছিল। এই অভিনেতাকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছিল।
সোমবার রাতে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ধর্মেন্দ্রর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল এবং উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই। তাঁকে রুটিন চেকআপ ও চিকিৎসকের পর্যবেক্ষণের জন্য হাসপাতালে রাখা হয়েছে। ধর্মেন্দ্রর টিমের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, ‘বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি কিছুটা দুর্বল হয়েছেন, চিকিৎসকের পরামর্শে বিশ্রাম নিচ্ছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না।’ ধর্মেন্দ্রর ম্যানেজার জানিয়েছিলেন, ‘এখন উনি আইসিইউতে আছেন। লাইফ সাপোর্টের খবর ভুল। উনার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল।’
ধর্মেন্দ্রর স্ত্রী ও অভিনেত্রী হেমা মালিনী জানান, ‘ওর শারীরিক অবস্থা আগের চেয়ে ভালো। আমরা দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি।’ তবে শেষ পর্যন্ত ভক্তদের আশঙ্কাই সত্যি হলো।
ধর্মেন্দ্রর জন্ম ১৯৩৫ সালের ৮ ডিসেম্বর, পাঞ্জাবের নসরালি গ্রামে। প্রকৃত নাম ধর্মসিং দেওল। ১৯৬০ সালে অভিনয়জীবন শুরু হলেও এর আগে ধর্মেন্দ্রর পথ মোটেই সহজ ছিল না। এক সাধারণ গ্রামের ছেলেকে যে লড়াই করে তারকা হতে হয়েছিল, তা সিনেমার চেয়েও নাটকীয়।
দরিদ্র কৃষক পরিবারের সন্তান হয়েও ছোটবেলা থেকে সিনেমার প্রতি ছিল প্রবল টান। পরিবারের দায়িত্ব সামলাতে তরুণ বয়সে ধর্মেন্দ্র ভারতীয় রেলে কেরানির পদে চাকরি নেন। তখন তাঁর বয়স মাত্র ১৯ বছর। তখন তাঁর প্রথম বিয়ে হয় প্রকাশ কৌরের সঙ্গে। মাসিক বেতন ছিল মাত্র ১২৫ রুপি। কিন্তু ধর্মেন্দ্র বুঝেছিলেন, রেলের চাকরিতে তাঁর মন বসছে না। তিনি জানতেন, জীবনের উদ্দেশ্য অন্য কোথাও—সিনেমায়, আলোয় আর ক্যামেরার সামনে।
১৯৬০ সালে ফিল্মফেয়ার ট্যালেন্ট প্রতিযোগিতা জিতে তাঁর মুম্বাইয়ে যাত্রা। সেখান থেকেই শুরু ইতিহাস। পরিচালক অর্জুন হিঙ্গোরানির ছবিতে ‘দিল ভি তেরা, হাম ভি তেরে’তে (১৯৬০) প্রথম সুযোগ পান ধর্মেন্দ্র। পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন মাত্র ৫১ রুপি। সেখান থেকেই শুরু এক কিংবদন্তির যাত্রা। ‘ফুল অউর পাত্থার’ (১৯৬৬) ধর্মেন্দ্রকে একঝটকায় বলিউডের অ্যাকশন নায়কে পরিণত করে। পরের দুই দশকে তিনি হয়ে ওঠেন হিন্দি সিনেমার এক অপ্রতিরোধ্য মুখ। ‘শোলে’, ‘চুপকে চুপকে’, ‘জাদুগর’, ‘ধরম বীর’, ‘দোস্ত’, ‘আনপাড়’, ‘মেরা গাঁও মেরা দেশ’—প্রতিটি চলচ্চিত্রেই তিনি যেন নিজেকে নতুন করে আবিষ্কার করেছেন।
ধর্মেন্দ্রর জীবনের বড় অধ্যায় হেমা মালিনীকে ঘিরে। ১৯৮০ সালে এই জুটির বিয়ে হয়, যা বলিউডের সবচেয়ে আলোচিত ঘটনাগুলোর একটি। একসঙ্গে তাঁরা কাজ করেছেন ৩০টির বেশি ছবিতে। ‘সীতা অউর গীতা’, ‘ড্রিমগার্ল’, ‘শরিফ বদমাশ’, ‘জুগনু’, ‘দোস্ত’ আজও জনপ্রিয়। প্রথম স্ত্রী প্রকাশ কৌরের সংসারে ধর্মেন্দ্রর দুই ছেলে সানি ও ববি দেওল—দুজনেই বলিউডের পরিচিত মুখ। হেমা মালিনীর সংসারে তাঁর দুই মেয়ে—এশা দেওল ও অহনা দেওল।

১৩ ডিসেম্বর সারা দেশের সিনেমা হলে মুক্তি পাচ্ছে মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর পলিটিক্যাল স্যাটায়ার ‘৮৪০: দ্য গ্রেট বেঙ্গল ডেমোক্রেসি প্রাইভেট লিমিটেড’। সিনেমায় কাজী ডব্লিউ নামের একজন মেয়রের চরিত্রে অভিনয় করেছেন
১০ ডিসেম্বর ২০২৪
কিংবদন্তি বলিউড অভিনেতা ধর্মেন্দ্রর (৮৯) স্বাস্থ্য নিয়ে গতকাল সোমবার রাত থেকে যখন তাঁর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ে, তখন আজ মঙ্গলবার সকালে সেই খবরকে উড়িয়ে দিলেন তাঁর স্ত্রী ও প্রখ্যাত অভিনেত্রী হেমা মালিনী (৭৭)।
১২ ঘণ্টা আগে
শোবিজে আদর আজাদের পথচলা শুরু ১১ বছর আগে। ২০১৪ সালে ফেয়ার অ্যান্ড হ্যান্ডসাম দ্য আলটিমেট ম্যান প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। এরপর মডেলিং ও ছোট পর্দা ঘুরে নাম লেখান সিনেমায়। ২০২২ সালে সৈকত নাসিরের ‘তালাশ’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় আদর আজাদের।
১৫ ঘণ্টা আগে
বিয়ে করেছেন মডেল ও অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা জামান। পাত্রের নাম রাকিবুল হাসান। তিনি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার এবং নারায়ণগঞ্জের একজন ব্যবসায়ী। ৯ নভেম্বর পুরান ঢাকার একটি বাড়িতে উভয় পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়।
১৫ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

শোবিজে আদর আজাদের পথচলা শুরু ১১ বছর আগে। ২০১৪ সালে ফেয়ার অ্যান্ড হ্যান্ডসাম দ্য আলটিমেট ম্যান প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। এরপর মডেলিং ও ছোট পর্দা ঘুরে নাম লেখান সিনেমায়। ২০২২ সালে সৈকত নাসিরের ‘তালাশ’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় আদর আজাদের। ‘লাইভ’, ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’, ‘টগর’, ‘জীবন জুয়া’সহ এ পর্যন্ত মুক্তি পেয়েছে তাঁর অভিনীত ১০টির মতো সিনেমা। কয়েকটি সিনেমা প্রযোজনাও করেছেন তিনি। তবে এখনো সাফল্যের মুখ দেখেনি আদরের কোনো সিনেমা। সম্প্রতি নিজের এই ব্যর্থতা নিয়ে কথা বলেছেন অভিনেতা।
সাফল্য না পেলেও পিছু হটেননি আদর। নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছেন সিনেমায়। সম্প্রতি আদর আজাদ যুক্ত হয়েছেন জাহিদ হোসেনের ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’ সিনেমায়। এর মহরতে নিজের ব্যর্থতা নিয়ে অভিনেতা বলেন, ‘সিনেমা আসলে ওয়ান ম্যান শো না। এটি পুরো টিমের জার্নি। সিনেমায় যদি ১০০টি বিভাগ থাকে, তাহলে কোনো বিভাগেই বিন্দুমাত্র খাদ রাখা যাবে না। আমার সিনেমাগুলোতে হয়তো ওই ধরনের ত্রুটি ছিল। গল্পে কোনো ত্রুটি ছিল, তা বলব না। যখন কোনো গল্প আমাকে ভাবায়, তখনই কাজটা করি। প্রতিটি গল্প, প্রতিটি চরিত্র আমার কাছে নতুন। ঠিক কোন কারণে ক্লিক হচ্ছে না বা কী ধরনের ভুল ছিল, তা বলতে পারব না। তবে ভুল থেকেই তো মানুষ শিক্ষা নেয়।’
সিনেমার ব্যর্থতায় নিজের দোষ নেই বলে মনে করেন আদর আজাদ। তিনি বলেন, ‘কোনো সিনেমায় পারফরমার হিসেবে আমাকে কেউ দোষারোপ করতে পারবে না। উদাহরণ দিয়ে বলি, তিরন্দাজ যখন তির ছোড়ে, তখন বাতাসের গতিবিধিও মাথায় রাখতে হয়। বাতাস কোন দিকে বইছে, সেই হিসাবে টার্গেট পয়েন্ট ঠিক করতে হয়। কখনো ১০-এ ১০ হয়, কখনো হয় না। আমার ক্ষেত্রেও তেমনটি হচ্ছে। সিনেমার সব বিভাগের কাজ যখন একই মানের হবে, তখনই ক্লিক করবে।’
আদর আজাদ মনে করেন, অভিনেতা হিসেবে তিনি ভালো করছেন বলেই নিয়মিত সিনেমায় সুযোগ পাচ্ছেন। তাঁর ভাষ্য, ‘মাত্রই ‘‘ট্রাইব্যুনাল’’ নামের একটি সিনেমা শেষ করলাম। এখন ঢাকাইয়া দেবদাস সিনেমায় যুক্ত হয়েছি। এটাই আমার প্রাপ্তি। আমি যদি খারাপ করতাম, তাহলে আমাকে নিয়ে কেউ চিন্তা করত না। আমাকে নিয়ে কিন্তু চিন্তা করা হচ্ছে, পরিকল্পনা হচ্ছে, কাজ হচ্ছে। এটাই আমার কাছে অনেক কিছু। আমার ক্যারিয়ার হয়তো কচ্ছপের গতিতে এগোচ্ছে, কিন্তু কাজ তো হচ্ছে। শুধু আমাকে নয়, একটা চলচ্চিত্রে সবার মেধা ব্যবহার করতে হবে। প্রমোশন, মার্কেটিং থেকে শুরু করে সবকিছু ১০-এ ১০ হওয়া উচিত। তাহলেই একটা বিগ সাকসেস অচিরেই আমরা পেয়ে যাব।’

শোবিজে আদর আজাদের পথচলা শুরু ১১ বছর আগে। ২০১৪ সালে ফেয়ার অ্যান্ড হ্যান্ডসাম দ্য আলটিমেট ম্যান প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। এরপর মডেলিং ও ছোট পর্দা ঘুরে নাম লেখান সিনেমায়। ২০২২ সালে সৈকত নাসিরের ‘তালাশ’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় আদর আজাদের। ‘লাইভ’, ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’, ‘টগর’, ‘জীবন জুয়া’সহ এ পর্যন্ত মুক্তি পেয়েছে তাঁর অভিনীত ১০টির মতো সিনেমা। কয়েকটি সিনেমা প্রযোজনাও করেছেন তিনি। তবে এখনো সাফল্যের মুখ দেখেনি আদরের কোনো সিনেমা। সম্প্রতি নিজের এই ব্যর্থতা নিয়ে কথা বলেছেন অভিনেতা।
সাফল্য না পেলেও পিছু হটেননি আদর। নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছেন সিনেমায়। সম্প্রতি আদর আজাদ যুক্ত হয়েছেন জাহিদ হোসেনের ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’ সিনেমায়। এর মহরতে নিজের ব্যর্থতা নিয়ে অভিনেতা বলেন, ‘সিনেমা আসলে ওয়ান ম্যান শো না। এটি পুরো টিমের জার্নি। সিনেমায় যদি ১০০টি বিভাগ থাকে, তাহলে কোনো বিভাগেই বিন্দুমাত্র খাদ রাখা যাবে না। আমার সিনেমাগুলোতে হয়তো ওই ধরনের ত্রুটি ছিল। গল্পে কোনো ত্রুটি ছিল, তা বলব না। যখন কোনো গল্প আমাকে ভাবায়, তখনই কাজটা করি। প্রতিটি গল্প, প্রতিটি চরিত্র আমার কাছে নতুন। ঠিক কোন কারণে ক্লিক হচ্ছে না বা কী ধরনের ভুল ছিল, তা বলতে পারব না। তবে ভুল থেকেই তো মানুষ শিক্ষা নেয়।’
সিনেমার ব্যর্থতায় নিজের দোষ নেই বলে মনে করেন আদর আজাদ। তিনি বলেন, ‘কোনো সিনেমায় পারফরমার হিসেবে আমাকে কেউ দোষারোপ করতে পারবে না। উদাহরণ দিয়ে বলি, তিরন্দাজ যখন তির ছোড়ে, তখন বাতাসের গতিবিধিও মাথায় রাখতে হয়। বাতাস কোন দিকে বইছে, সেই হিসাবে টার্গেট পয়েন্ট ঠিক করতে হয়। কখনো ১০-এ ১০ হয়, কখনো হয় না। আমার ক্ষেত্রেও তেমনটি হচ্ছে। সিনেমার সব বিভাগের কাজ যখন একই মানের হবে, তখনই ক্লিক করবে।’
আদর আজাদ মনে করেন, অভিনেতা হিসেবে তিনি ভালো করছেন বলেই নিয়মিত সিনেমায় সুযোগ পাচ্ছেন। তাঁর ভাষ্য, ‘মাত্রই ‘‘ট্রাইব্যুনাল’’ নামের একটি সিনেমা শেষ করলাম। এখন ঢাকাইয়া দেবদাস সিনেমায় যুক্ত হয়েছি। এটাই আমার প্রাপ্তি। আমি যদি খারাপ করতাম, তাহলে আমাকে নিয়ে কেউ চিন্তা করত না। আমাকে নিয়ে কিন্তু চিন্তা করা হচ্ছে, পরিকল্পনা হচ্ছে, কাজ হচ্ছে। এটাই আমার কাছে অনেক কিছু। আমার ক্যারিয়ার হয়তো কচ্ছপের গতিতে এগোচ্ছে, কিন্তু কাজ তো হচ্ছে। শুধু আমাকে নয়, একটা চলচ্চিত্রে সবার মেধা ব্যবহার করতে হবে। প্রমোশন, মার্কেটিং থেকে শুরু করে সবকিছু ১০-এ ১০ হওয়া উচিত। তাহলেই একটা বিগ সাকসেস অচিরেই আমরা পেয়ে যাব।’

১৩ ডিসেম্বর সারা দেশের সিনেমা হলে মুক্তি পাচ্ছে মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর পলিটিক্যাল স্যাটায়ার ‘৮৪০: দ্য গ্রেট বেঙ্গল ডেমোক্রেসি প্রাইভেট লিমিটেড’। সিনেমায় কাজী ডব্লিউ নামের একজন মেয়রের চরিত্রে অভিনয় করেছেন
১০ ডিসেম্বর ২০২৪
কিংবদন্তি বলিউড অভিনেতা ধর্মেন্দ্রর (৮৯) স্বাস্থ্য নিয়ে গতকাল সোমবার রাত থেকে যখন তাঁর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ে, তখন আজ মঙ্গলবার সকালে সেই খবরকে উড়িয়ে দিলেন তাঁর স্ত্রী ও প্রখ্যাত অভিনেত্রী হেমা মালিনী (৭৭)।
১২ ঘণ্টা আগে
বলিউডের প্রখ্যাত অভিনেতা ধর্মেন্দ্র মারা গেছেন বলে ভারতীয় গণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে। তাঁর বয়স ৮৯ বছর। তিনি মুম্বাইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তাঁর দলের বরাত দিয়ে মৃত্যুর খবর দিয়েছে ইন্ডিয়া টুডে।
১৪ ঘণ্টা আগে
বিয়ে করেছেন মডেল ও অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা জামান। পাত্রের নাম রাকিবুল হাসান। তিনি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার এবং নারায়ণগঞ্জের একজন ব্যবসায়ী। ৯ নভেম্বর পুরান ঢাকার একটি বাড়িতে উভয় পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়।
১৫ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

বিয়ে করেছেন মডেল ও অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা জামান। পাত্রের নাম রাকিবুল হাসান। তিনি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার এবং নারায়ণগঞ্জের একজন ব্যবসায়ী। ৯ নভেম্বর পুরান ঢাকার একটি বাড়িতে উভয় পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়। গতকাল বিয়ের পরদিন ওমরাহ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব রওনা দিয়েছেন প্রিয়াঙ্কা ও রাকিবুল। ২৩ নভেম্বর দেশে ফেরার কথা রয়েছে তাঁদের।
এর আগে বিয়ে প্রসঙ্গে গণমাধ্যমকে প্রিয়াঙ্কা বলেছিলেন, তিনি এমন একজন ছেলেকে বিয়ে করতে চান, যিনি ধর্মপরায়ণ ও ভালো মনের মানুষ এবং প্রিয়াঙ্কাকে অনেক ভালোবাসবে। সৌদি যাওয়ার আগে প্রিয়াঙ্কা গণমাধ্যমকে বলেন, ‘রাকিবের সঙ্গে পরিচয় বেশি দিনের নয়। অল্প দিনের পরিচয়ে আমি তাকে জানার চেষ্টা করেছি, বোঝার চেষ্টা করেছি সে কেমন মানুষ, তার মানসিকতা কেমন। আমার মনে হয়েছে, জীবনসঙ্গী হিসেবে আমি যেমন মানুষের স্বপ্ন দেখেছি, রাকিব ঠিক তেমন একজন। তার বিনয় এবং কেয়ারিং আমাকে মুগ্ধ করেছে। বিয়ের পরদিনই আমরা ওমরাহ করার জন্য সৌদি যাচ্ছি। সবার কাছে দোয়া চাই, আমরা যেন সুস্থভাবে দেশে ফিরতে পারি এবং বাকি জীবন সুখে-দুঃখে একসঙ্গে থাকতে পারি।’
প্রিয়াঙ্কা জামান জানিয়েছেন, আগামী জানুয়ারি মাসে ঢাকায় তাঁদের বিবাহোত্তর সংবর্ধনার আয়োজন করা হবে।
উল্লেখ্য, এরই মধ্যে প্রিয়াঙ্কা জামান সজীব চিশতীর ‘গয়নার বাক্স’সহ আরও দুটি নাটকে কাজ করেছেন। কিছুদিন আগে সুনামগঞ্জে শুটিং করেছেন কামরুল হুদার রচনা ও কামরুল হাসান সুজনের পরিচালনায় ২৬ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘মার্ডার’-এর। প্রিয়াঙ্কা অভিনীত সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা ছিল ডিপজল প্রযোজিত ‘যেমন জামাই তেমন বউ’। বেশ কিছু সিনেমা মুক্তির প্রতীক্ষায় রয়েছে তাঁর। এই তালিকায় আছে মান্নান গাজীপুরীর ‘কী করে বলবো তোমায়’, অপূর্ব রানার ‘যন্ত্রণা’, মোহাম্মদ আসলামের ‘তবুও প্রেম দামী’ ইত্যাদি।

বিয়ে করেছেন মডেল ও অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা জামান। পাত্রের নাম রাকিবুল হাসান। তিনি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার এবং নারায়ণগঞ্জের একজন ব্যবসায়ী। ৯ নভেম্বর পুরান ঢাকার একটি বাড়িতে উভয় পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়। গতকাল বিয়ের পরদিন ওমরাহ পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব রওনা দিয়েছেন প্রিয়াঙ্কা ও রাকিবুল। ২৩ নভেম্বর দেশে ফেরার কথা রয়েছে তাঁদের।
এর আগে বিয়ে প্রসঙ্গে গণমাধ্যমকে প্রিয়াঙ্কা বলেছিলেন, তিনি এমন একজন ছেলেকে বিয়ে করতে চান, যিনি ধর্মপরায়ণ ও ভালো মনের মানুষ এবং প্রিয়াঙ্কাকে অনেক ভালোবাসবে। সৌদি যাওয়ার আগে প্রিয়াঙ্কা গণমাধ্যমকে বলেন, ‘রাকিবের সঙ্গে পরিচয় বেশি দিনের নয়। অল্প দিনের পরিচয়ে আমি তাকে জানার চেষ্টা করেছি, বোঝার চেষ্টা করেছি সে কেমন মানুষ, তার মানসিকতা কেমন। আমার মনে হয়েছে, জীবনসঙ্গী হিসেবে আমি যেমন মানুষের স্বপ্ন দেখেছি, রাকিব ঠিক তেমন একজন। তার বিনয় এবং কেয়ারিং আমাকে মুগ্ধ করেছে। বিয়ের পরদিনই আমরা ওমরাহ করার জন্য সৌদি যাচ্ছি। সবার কাছে দোয়া চাই, আমরা যেন সুস্থভাবে দেশে ফিরতে পারি এবং বাকি জীবন সুখে-দুঃখে একসঙ্গে থাকতে পারি।’
প্রিয়াঙ্কা জামান জানিয়েছেন, আগামী জানুয়ারি মাসে ঢাকায় তাঁদের বিবাহোত্তর সংবর্ধনার আয়োজন করা হবে।
উল্লেখ্য, এরই মধ্যে প্রিয়াঙ্কা জামান সজীব চিশতীর ‘গয়নার বাক্স’সহ আরও দুটি নাটকে কাজ করেছেন। কিছুদিন আগে সুনামগঞ্জে শুটিং করেছেন কামরুল হুদার রচনা ও কামরুল হাসান সুজনের পরিচালনায় ২৬ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘মার্ডার’-এর। প্রিয়াঙ্কা অভিনীত সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা ছিল ডিপজল প্রযোজিত ‘যেমন জামাই তেমন বউ’। বেশ কিছু সিনেমা মুক্তির প্রতীক্ষায় রয়েছে তাঁর। এই তালিকায় আছে মান্নান গাজীপুরীর ‘কী করে বলবো তোমায়’, অপূর্ব রানার ‘যন্ত্রণা’, মোহাম্মদ আসলামের ‘তবুও প্রেম দামী’ ইত্যাদি।

১৩ ডিসেম্বর সারা দেশের সিনেমা হলে মুক্তি পাচ্ছে মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর পলিটিক্যাল স্যাটায়ার ‘৮৪০: দ্য গ্রেট বেঙ্গল ডেমোক্রেসি প্রাইভেট লিমিটেড’। সিনেমায় কাজী ডব্লিউ নামের একজন মেয়রের চরিত্রে অভিনয় করেছেন
১০ ডিসেম্বর ২০২৪
কিংবদন্তি বলিউড অভিনেতা ধর্মেন্দ্রর (৮৯) স্বাস্থ্য নিয়ে গতকাল সোমবার রাত থেকে যখন তাঁর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ে, তখন আজ মঙ্গলবার সকালে সেই খবরকে উড়িয়ে দিলেন তাঁর স্ত্রী ও প্রখ্যাত অভিনেত্রী হেমা মালিনী (৭৭)।
১২ ঘণ্টা আগে
বলিউডের প্রখ্যাত অভিনেতা ধর্মেন্দ্র মারা গেছেন বলে ভারতীয় গণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে। তাঁর বয়স ৮৯ বছর। তিনি মুম্বাইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তাঁর দলের বরাত দিয়ে মৃত্যুর খবর দিয়েছে ইন্ডিয়া টুডে।
১৪ ঘণ্টা আগে
শোবিজে আদর আজাদের পথচলা শুরু ১১ বছর আগে। ২০১৪ সালে ফেয়ার অ্যান্ড হ্যান্ডসাম দ্য আলটিমেট ম্যান প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন। এরপর মডেলিং ও ছোট পর্দা ঘুরে নাম লেখান সিনেমায়। ২০২২ সালে সৈকত নাসিরের ‘তালাশ’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় আদর আজাদের।
১৫ ঘণ্টা আগে