ঢাকা: দক্ষিণ কোরিয়ার অভিনেত্রী ইয়া-জাং উন। ৭৩ বছর বয়সী এ নারীই এবার অস্কার আসরের অন্যতম আকর্ষণ। ‘মিনারি’ সিনেমায় অসাধারণ অভিনয় করে প্রথমবারের মতো অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডস পেলেন তিনি।
ইয়া-জাং উন এর হাত ধরে এই প্রথম দক্ষিণ কোরিয়ার কোনো অভিনেত্রী পেলেন অস্কারের স্বাদ। ফলে এই বর্ষীয়ান তারকার নাম ঢুকে পড়লো ইতিহাসের পাতায়।
গত আসরেই দেশটি অস্কারে প্রথম পুরস্কার পায়। বং জুন-হো পরিচালিত ‘প্যারাসাইট’ পেয়েছিল সেরা সিনেমার খেতাব। তবে অভিনয় দিয়ে এই প্রথম অস্কার পেলো দক্ষিণ কোরিয়া।
‘মিনারি’ সিনেমায় ইয়া-জাং উন অভিনয় করেছেন দাদি চরিত্রে। নাতি-নাতনিদের দেখভাল করতে আমেরিকায় পাড়ি জমান। ‘মিনারি’তে তুলে ধরা হয়েছে কোরিয়ান অভিবাসী এক পরিবারের হৃদয়ছোঁয়া গল্প। যাঁরা আশির দশকে আমেরিকায় পাড়ি জমিয়ে কৃষি খামার গড়ার চেষ্টা করেন। অস্কারে সেরা চলচ্চিত্র শাখায়ও মনোনীত হয়েছিল সিনেমাটি।
সেরা সিনেমার পুরস্কার না পেলেও সহ-অভিনেত্রীর পদক ফসকে যায়নি! এর আগে ইয়া-জাং উন বাফটা, স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড ও ইন্ডিপেন্ডেন্ট স্পিরিট অ্যাওয়ার্ডস জিতে এগিয়ে ছিলেন। তাই তাঁর অস্কার জয় মোটামুটি অবধারিত ছিলো।
একই শাখায় আরও মনোনয়ন পেয়েছিলেন মারিয়া বাকালোভা (বোরাট সাবসিকোয়েন্ট মুভিফিল্ম), গ্লেন ক্লোজ (হিলবিলি এলিজি), অলিভিয়া কোলম্যান (দ্য ফাদার) ও আমান্ডা সাইফ্রায়েড (ম্যাঙ্ক)। তাঁদের মধ্যে গ্লেন ক্লোজ অষ্টমবারের মতো ফিরলেন খালি হাতে।
গত পাঁচ দশক ধরে দক্ষিণ কোরিয়ার টিভি ও চলচ্চিত্রে কাজ করছেন ইয়া-জাং উন। ১৯৪৭ সালে উত্তর কোরিয়ায় জন্ম তাঁর। তবে বড় হয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার সিউলে। খুব ছোটবেলাতেই তাঁর বাবা মারা যায়। আরো দুই বোনের লেখাপড়া নিশ্চিত করতে গিয়ে ইয়া-জাং উন এর পড়াশোনাটা আর হয়নি।
কলেজে উঠেই লেখাপড়ায় সমাপ্তি ঘটে। শুরু করেন টিভি নাটকে অভিনয়। তখন ১৯৬৭ সাল। কয়েক বছরের মধ্যে ভালো অভিনেত্রী হিসেবে বেশ নামডাক হয় ইয়া-জাং উন এর। ‘ওমেন অব ফায়ার’ নামে একটি সিনেমায় অভিনয় করে সবার নজরে আসেন।
পরবর্তী ১৭ বছর তিনি শুধু অভিনয়ই করে গেছেন। পেয়েছেন আকাশছোঁয়া সাফল্য। কিন্তু এ পথচলায় ছেদ পড়ে ১৯৭৪ সালে। ওই বছর বিয়ে করে আমেরিকায় পাড়ি দেন ইয়া-জাং উন। দীর্ঘ এক দশক তিনি অভিনয় থেকে দূরে ছিলেন। কিন্তু যে কারনে এতবড় সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, সেই সংসার করাই হয়ে ওঠেনি।
১৯৮৪ সালে আবার কোরিয়ায় ফিরে আসেন। এর তিন বছর পর তাঁর বিয়ে বিচ্ছেদ হয়। কোরিয়ায় ফিরে আবার তিনি মনোযোগি হন অভিনয়ে।
সূত্র: মিড-ডে, দ্য গার্ডিয়ান
ঢাকা: দক্ষিণ কোরিয়ার অভিনেত্রী ইয়া-জাং উন। ৭৩ বছর বয়সী এ নারীই এবার অস্কার আসরের অন্যতম আকর্ষণ। ‘মিনারি’ সিনেমায় অসাধারণ অভিনয় করে প্রথমবারের মতো অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডস পেলেন তিনি।
ইয়া-জাং উন এর হাত ধরে এই প্রথম দক্ষিণ কোরিয়ার কোনো অভিনেত্রী পেলেন অস্কারের স্বাদ। ফলে এই বর্ষীয়ান তারকার নাম ঢুকে পড়লো ইতিহাসের পাতায়।
গত আসরেই দেশটি অস্কারে প্রথম পুরস্কার পায়। বং জুন-হো পরিচালিত ‘প্যারাসাইট’ পেয়েছিল সেরা সিনেমার খেতাব। তবে অভিনয় দিয়ে এই প্রথম অস্কার পেলো দক্ষিণ কোরিয়া।
‘মিনারি’ সিনেমায় ইয়া-জাং উন অভিনয় করেছেন দাদি চরিত্রে। নাতি-নাতনিদের দেখভাল করতে আমেরিকায় পাড়ি জমান। ‘মিনারি’তে তুলে ধরা হয়েছে কোরিয়ান অভিবাসী এক পরিবারের হৃদয়ছোঁয়া গল্প। যাঁরা আশির দশকে আমেরিকায় পাড়ি জমিয়ে কৃষি খামার গড়ার চেষ্টা করেন। অস্কারে সেরা চলচ্চিত্র শাখায়ও মনোনীত হয়েছিল সিনেমাটি।
সেরা সিনেমার পুরস্কার না পেলেও সহ-অভিনেত্রীর পদক ফসকে যায়নি! এর আগে ইয়া-জাং উন বাফটা, স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড ও ইন্ডিপেন্ডেন্ট স্পিরিট অ্যাওয়ার্ডস জিতে এগিয়ে ছিলেন। তাই তাঁর অস্কার জয় মোটামুটি অবধারিত ছিলো।
একই শাখায় আরও মনোনয়ন পেয়েছিলেন মারিয়া বাকালোভা (বোরাট সাবসিকোয়েন্ট মুভিফিল্ম), গ্লেন ক্লোজ (হিলবিলি এলিজি), অলিভিয়া কোলম্যান (দ্য ফাদার) ও আমান্ডা সাইফ্রায়েড (ম্যাঙ্ক)। তাঁদের মধ্যে গ্লেন ক্লোজ অষ্টমবারের মতো ফিরলেন খালি হাতে।
গত পাঁচ দশক ধরে দক্ষিণ কোরিয়ার টিভি ও চলচ্চিত্রে কাজ করছেন ইয়া-জাং উন। ১৯৪৭ সালে উত্তর কোরিয়ায় জন্ম তাঁর। তবে বড় হয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার সিউলে। খুব ছোটবেলাতেই তাঁর বাবা মারা যায়। আরো দুই বোনের লেখাপড়া নিশ্চিত করতে গিয়ে ইয়া-জাং উন এর পড়াশোনাটা আর হয়নি।
কলেজে উঠেই লেখাপড়ায় সমাপ্তি ঘটে। শুরু করেন টিভি নাটকে অভিনয়। তখন ১৯৬৭ সাল। কয়েক বছরের মধ্যে ভালো অভিনেত্রী হিসেবে বেশ নামডাক হয় ইয়া-জাং উন এর। ‘ওমেন অব ফায়ার’ নামে একটি সিনেমায় অভিনয় করে সবার নজরে আসেন।
পরবর্তী ১৭ বছর তিনি শুধু অভিনয়ই করে গেছেন। পেয়েছেন আকাশছোঁয়া সাফল্য। কিন্তু এ পথচলায় ছেদ পড়ে ১৯৭৪ সালে। ওই বছর বিয়ে করে আমেরিকায় পাড়ি দেন ইয়া-জাং উন। দীর্ঘ এক দশক তিনি অভিনয় থেকে দূরে ছিলেন। কিন্তু যে কারনে এতবড় সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, সেই সংসার করাই হয়ে ওঠেনি।
১৯৮৪ সালে আবার কোরিয়ায় ফিরে আসেন। এর তিন বছর পর তাঁর বিয়ে বিচ্ছেদ হয়। কোরিয়ায় ফিরে আবার তিনি মনোযোগি হন অভিনয়ে।
সূত্র: মিড-ডে, দ্য গার্ডিয়ান
সদ্যপ্রয়াত সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীনের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর জন্য আজ রোববার সকালে তাঁর মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নেওয়া হবে। পরে কুষ্টিয়ায় মা-বাবার কবরে তাকে দাফন করা হবে। রাতে হাসপাতালে গণমাধ্যমের সামনে এসব তথ্য জানান শিল্পীর স্বামী প্রখ্যাত বংশীবাদক ওস্তাদ গাজী আব্দুল হাকিম।
২ ঘণ্টা আগেচলে গেলেন লোকসংগীতের বরেণ্য শিল্পী ফরিদা পারভীন। আজ শনিবার রাত ১০টা ১৫ মিনিটে তিনি মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সূত্র তাঁর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে। তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৩। তিনি স্বামী ও চার সন্তান রেখে গেছেন।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলা গানের জনপ্রিয় ও কিংবদন্তি কণ্ঠশিল্পী এন্ড্রু কিশোর। ব্লাড ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে ২০২০ সালের ৬ জুলাই ৬৪ বছর বয়সে মারা যান প্লেব্যাক সম্রাটখ্যাত এই শিল্পী। মৃত্যুর পাঁচ বছর পর তাঁর নামে পাঠানো হয়েছে বকেয়া কর পরিশোধের নোটিশ।
৫ ঘণ্টা আগেএকসময়ের টিভি নাটকের নিয়মিত মুখ অভিনেতা ওমর আয়াজ অনি থাকেন অস্ট্রেলিয়ায়। পাঁচ বছর পর সম্প্রতি দেশে ফিরেছেন তিনি। আবার দেশের মিডিয়ায় নিয়মিত হওয়ার ইচ্ছার কথা জানিয়েছেন অনি। ইতিমধ্যে বিজ্ঞাপন, ওটিটি ও সিনেমা নিয়ে নির্মাতাদের সঙ্গে কথা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন এই অভিনেতা।
১৯ ঘণ্টা আগে