নাচ-গাননির্ভর বাণিজ্যিক ছবি দিয়ে অভিনয় শুরু করেছিলেন। ইদানীং আপনাকে অন্য ধরনের গল্পেও দেখা যাচ্ছে। তমা কি নিজের কাজে বদল আনছেন?
শাহনেওয়াজ কাকলীর ‘নদীজন’ থেকেই মূলত আমি অভিনয়ের ধরন বদলেছি। এরপর বাণিজ্যিক ছবি করিনি, তা নয়। একটা-দুটো করেছি। কিন্তু চরিত্রনির্ভর ছবিতে কাজ করে যে মজা পেয়েছি, তা আমাকে বেশি টানছে।
তাতে কাজের সংখ্যা কমে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয় কি না?
পাঁচ বছর আগেও গল্পনির্ভর, চরিত্রনির্ভর ছবি হতো বছরে বড়জোর দু-তিনটা। এমনকি সরকারি অনুদানের যে ছবিগুলো দেশে তৈরি হয়, সেগুলোর বেশির ভাগই কিন্তু বাণিজ্যিক। খুব কম ছবি হতো অফট্র্যাকের। ভিন্ন ধরনের গল্প নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট হতো খুব কম ছবিতে। কিন্তু এখন ধীরে ধীরে পরিসরটা বাড়ছে।
আপনার ব্যক্তিগতভাবে কী মনে হয়? কোন ধরনের ছবি বেশি হওয়া উচিত?
দুটোই থাকতে হবে। কমার্শিয়াল বিষয়টাও থাকতে হবে, আবার বিকল্প ধারারও দরকার আছে। বিনোদনের পাশাপাশি মানুষকে শেখানোর জায়গাটাও রাখতে হবে। আমার মনে হয়, এখন তেমন কম্বিনেশন শুরু হয়েছে। ইদানীং শাকিব খান ‘গলুই’র মতো ছবি করছেন। একেবারেই নন-গ্ল্যামারাস চরিত্র। এর আগে বোধহয় তিনি চাষী নজরুল ইসলামের একটি ছবি করেছিলেন, যেখানে ডার্ক মেকআপ নিয়েছিলেন। আসলে সবাই কাজের ধরন চেঞ্জ করছেন।সারা বিশ্বে তো নানা রকম কাজ হচ্ছে। আপনি নিজে কাদের ছবি পছন্দ করেন?
তাপসী পান্নুর ছবি আমার খুব ভালো লাগে। সালমান, কারিনা কাপুর—এদের কাজও আমার ভালো লাগে। আলিয়া ভাটও আমার খুব পছন্দের। এভাবে বলতে পারব না যে আমি শুধু অফট্র্যাকের গল্প দেখি। আমি বাণিজ্যিক ছবি দেখি, আর্ট ফিল্ম দেখি, আবার ওয়েব প্ল্যাটফর্মের কনটেন্টও দেখি।
দেখে কী মনে হয়? আমরা কতটা এগিয়ে বা পিছিয়ে আছি?
বিভিন্ন দেশের ছবি দেখলে মেকআপ-গেটআপ, সংলাপ বলার সময় কোথায় কতটুকু থামতে হবে—এগুলো বোঝা যায়। তা ছাড়া আমরা খুব লাউড মেকআপ করি, লাউড ডায়ালগ বলি। আমরা মনে করি, খুব সাজগোজ করলেই গ্ল্যামারাস লাগবে। কিন্তু আমরা ভুলে যাই, একটা গ্রামের মেয়ের চরিত্র যখন করা হচ্ছে, তখন তার গেটআপ অন্য রকম হবে। এগুলো বোঝার জন্য বাইরের কাজ দেখা উচিত। ‘খাঁচার ভেতর অচিন পাখি’ ছবিতে আমি যে চরিত্র করেছি, তার নাম পাখি, সে গ্রামের মেয়ে। গ্রামের মেয়ে বলে যে সে অসুন্দর হবে তা নয়। কিন্তু চরিত্র হিসেবে পাখি যেমন, একেবারেই সে ধরনের ডার্ক মেকআপ নিয়েছি আমি।
‘খাঁচার ভেতর অচিন পাখি’ ছবিতে আপনার সহশিল্পী ফজলুর রহমান বাবু। তাঁর সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা কেমন?
স্ক্রিপ্ট নিয়ে বাবু ভাইয়ের সঙ্গে প্রথম যেদিন বসলাম, উনি যেভাবে স্ক্রিপ্ট পড়ছিলেন, আমি তো পুরাই ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেছি। কীভাবে তাঁর মতো বড় অভিনেতার সঙ্গে কাজ করব, এটা নিয়ে টেনশনে পড়ে গিয়েছিলাম। পুরো ছবিতে আমরা দুজনই। একটা পরিত্যক্ত ফ্যাক্টরির মধ্যে আমরা কাজ করেছি। শুটিংয়ে বাবু ভাই আমাকে অনেক ইন্সপায়ার করেছেন।
নাচ-গাননির্ভর বাণিজ্যিক ছবি দিয়ে অভিনয় শুরু করেছিলেন। ইদানীং আপনাকে অন্য ধরনের গল্পেও দেখা যাচ্ছে। তমা কি নিজের কাজে বদল আনছেন?
শাহনেওয়াজ কাকলীর ‘নদীজন’ থেকেই মূলত আমি অভিনয়ের ধরন বদলেছি। এরপর বাণিজ্যিক ছবি করিনি, তা নয়। একটা-দুটো করেছি। কিন্তু চরিত্রনির্ভর ছবিতে কাজ করে যে মজা পেয়েছি, তা আমাকে বেশি টানছে।
তাতে কাজের সংখ্যা কমে যাওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয় কি না?
পাঁচ বছর আগেও গল্পনির্ভর, চরিত্রনির্ভর ছবি হতো বছরে বড়জোর দু-তিনটা। এমনকি সরকারি অনুদানের যে ছবিগুলো দেশে তৈরি হয়, সেগুলোর বেশির ভাগই কিন্তু বাণিজ্যিক। খুব কম ছবি হতো অফট্র্যাকের। ভিন্ন ধরনের গল্প নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট হতো খুব কম ছবিতে। কিন্তু এখন ধীরে ধীরে পরিসরটা বাড়ছে।
আপনার ব্যক্তিগতভাবে কী মনে হয়? কোন ধরনের ছবি বেশি হওয়া উচিত?
দুটোই থাকতে হবে। কমার্শিয়াল বিষয়টাও থাকতে হবে, আবার বিকল্প ধারারও দরকার আছে। বিনোদনের পাশাপাশি মানুষকে শেখানোর জায়গাটাও রাখতে হবে। আমার মনে হয়, এখন তেমন কম্বিনেশন শুরু হয়েছে। ইদানীং শাকিব খান ‘গলুই’র মতো ছবি করছেন। একেবারেই নন-গ্ল্যামারাস চরিত্র। এর আগে বোধহয় তিনি চাষী নজরুল ইসলামের একটি ছবি করেছিলেন, যেখানে ডার্ক মেকআপ নিয়েছিলেন। আসলে সবাই কাজের ধরন চেঞ্জ করছেন।সারা বিশ্বে তো নানা রকম কাজ হচ্ছে। আপনি নিজে কাদের ছবি পছন্দ করেন?
তাপসী পান্নুর ছবি আমার খুব ভালো লাগে। সালমান, কারিনা কাপুর—এদের কাজও আমার ভালো লাগে। আলিয়া ভাটও আমার খুব পছন্দের। এভাবে বলতে পারব না যে আমি শুধু অফট্র্যাকের গল্প দেখি। আমি বাণিজ্যিক ছবি দেখি, আর্ট ফিল্ম দেখি, আবার ওয়েব প্ল্যাটফর্মের কনটেন্টও দেখি।
দেখে কী মনে হয়? আমরা কতটা এগিয়ে বা পিছিয়ে আছি?
বিভিন্ন দেশের ছবি দেখলে মেকআপ-গেটআপ, সংলাপ বলার সময় কোথায় কতটুকু থামতে হবে—এগুলো বোঝা যায়। তা ছাড়া আমরা খুব লাউড মেকআপ করি, লাউড ডায়ালগ বলি। আমরা মনে করি, খুব সাজগোজ করলেই গ্ল্যামারাস লাগবে। কিন্তু আমরা ভুলে যাই, একটা গ্রামের মেয়ের চরিত্র যখন করা হচ্ছে, তখন তার গেটআপ অন্য রকম হবে। এগুলো বোঝার জন্য বাইরের কাজ দেখা উচিত। ‘খাঁচার ভেতর অচিন পাখি’ ছবিতে আমি যে চরিত্র করেছি, তার নাম পাখি, সে গ্রামের মেয়ে। গ্রামের মেয়ে বলে যে সে অসুন্দর হবে তা নয়। কিন্তু চরিত্র হিসেবে পাখি যেমন, একেবারেই সে ধরনের ডার্ক মেকআপ নিয়েছি আমি।
‘খাঁচার ভেতর অচিন পাখি’ ছবিতে আপনার সহশিল্পী ফজলুর রহমান বাবু। তাঁর সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা কেমন?
স্ক্রিপ্ট নিয়ে বাবু ভাইয়ের সঙ্গে প্রথম যেদিন বসলাম, উনি যেভাবে স্ক্রিপ্ট পড়ছিলেন, আমি তো পুরাই ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেছি। কীভাবে তাঁর মতো বড় অভিনেতার সঙ্গে কাজ করব, এটা নিয়ে টেনশনে পড়ে গিয়েছিলাম। পুরো ছবিতে আমরা দুজনই। একটা পরিত্যক্ত ফ্যাক্টরির মধ্যে আমরা কাজ করেছি। শুটিংয়ে বাবু ভাই আমাকে অনেক ইন্সপায়ার করেছেন।
সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে নায়ক রুবেলের মৃত্যুর খবর। এমন ঘটনায় বিরক্তি প্রকাশের পাশাপাশি যাঁরা মিথ্যা ছড়াচ্ছেন, তাঁদের হুঁশিয়ার করে দিলেন রুবেলের বড় ভাই অভিনেতা, প্রযোজক ও নির্দেশক মাসুদ পারভেজ সোহেল রানা।
৭ মিনিট আগেভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর নয়া দিল্লি পাকিস্তানের সঙ্গে ৬ দশকের পুরোনো সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি স্থগিতের ঘোষণা দেয়। তবে সেই ঘোষণা কতটা কার্যকর হয়েছে তা এখনো সঠিকভাবে জানা যায়নি। দুই দেশের মূল ধারার গণমাধ্যম এই বিষয়ে সেই অর্থে কোনো তথ্য দেয়নি।
৩ ঘণ্টা আগেঈদে মুক্তি পাওয়া আফরান নিশো অভিনীত ‘দাগি’ সিনেমায় জেফার রহমানের গাওয়া ‘নিয়ে যাবে কি’ শিরোনামের গানটি ইতিমধ্যেই শ্রোতাদের মন ছুঁয়েছে। অনলাইনেও গানটি নেটিজেনদের প্রশংসা কুড়াচ্ছে। ‘নিয়ে যাবে কি আমায় দূরে কল্পনায়, তোমার আর আমার গল্পে কি আবার হবে নতুন সূচনা’ এমন কথায় গানটি লিখেছেন বাঁধন, সুর করেছেন জেফার
১০ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক নৃত্য দিবসে নতুন উদ্যোগের কথা জানালেন অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী উম্মে হাবিবা। রাজধানীর নিকেতনে শুরু করেছেন নিজের নৃত্য প্রতিষ্ঠান। টিম কালারস ড্যান্স ক্লাস নামের এই প্রতিষ্ঠানে ভরতনাট্যম, সেমি-ক্লাসিক্যাল, কনটেম্পরারি ও বলিউড নৃত্যশৈলীতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
১০ ঘণ্টা আগে