বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
গত বছর ভেঙে গিয়েছিল চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহির সংসার। রকিব সরকারের সঙ্গে বিচ্ছেদের কথা নিজেই জানিয়েছিলেন অভিনেত্রী। বিচ্ছেদের দেড় বছর পর রকিব সরকারকে জড়িয়ে আবার আলোচনায় মাহি।
বিয়ের পর সোশ্যাল মিডিয়ায় রকিব সরকারের সঙ্গে নিয়মিত ছবি পোস্ট করতেন মাহি। তবে বিচ্ছেদের পর আর কোনো ছবিতে তাঁদের একসঙ্গে দেখা যায়নি। সোমবার রাতে হঠাৎ স্বামী ও সন্তানের সঙ্গে দুটি ছবি পোস্ট করেন মাহি। ফেসবুকে ভালোবাসার ইমোজি দিয়ে মাহি সেই ছবির ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘মাশা আল্লাহ।’ এর ঠিক এক ঘণ্টা আগে রকিব সরকারও একই ছবি পোস্ট করেন।
মাহি ও রকিবের কাছাকাছি সময় ছবি পোস্ট করা রহস্যের জন্ম দিয়েছে। তবে কি দুজনের সম্পর্কের বরফ গলেছে? নতুন করে কি জোড়া লাগছে এই তারকা দম্পতির সংসার? নেটিজেনদের মধ্যে চলছে এ নিয়ে আলোচনা।
মাহি ও রকিবের পোস্টের পর গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে, আবারও এক হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাঁরা। আবার কেউ বলছেন, তাঁরা আসলে পুরোপুরি আলাদা হননি, সম্পর্কের কিছুটা অবনতি ঘটেছিল। তবে এ নিয়ে এখনো আর কোনো কথা বলেননি মাহি ও রকিব।
গত বছর ভেঙে গিয়েছিল চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহির সংসার। রকিব সরকারের সঙ্গে বিচ্ছেদের কথা নিজেই জানিয়েছিলেন অভিনেত্রী। বিচ্ছেদের দেড় বছর পর রকিব সরকারকে জড়িয়ে আবার আলোচনায় মাহি।
বিয়ের পর সোশ্যাল মিডিয়ায় রকিব সরকারের সঙ্গে নিয়মিত ছবি পোস্ট করতেন মাহি। তবে বিচ্ছেদের পর আর কোনো ছবিতে তাঁদের একসঙ্গে দেখা যায়নি। সোমবার রাতে হঠাৎ স্বামী ও সন্তানের সঙ্গে দুটি ছবি পোস্ট করেন মাহি। ফেসবুকে ভালোবাসার ইমোজি দিয়ে মাহি সেই ছবির ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘মাশা আল্লাহ।’ এর ঠিক এক ঘণ্টা আগে রকিব সরকারও একই ছবি পোস্ট করেন।
মাহি ও রকিবের কাছাকাছি সময় ছবি পোস্ট করা রহস্যের জন্ম দিয়েছে। তবে কি দুজনের সম্পর্কের বরফ গলেছে? নতুন করে কি জোড়া লাগছে এই তারকা দম্পতির সংসার? নেটিজেনদের মধ্যে চলছে এ নিয়ে আলোচনা।
মাহি ও রকিবের পোস্টের পর গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে, আবারও এক হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাঁরা। আবার কেউ বলছেন, তাঁরা আসলে পুরোপুরি আলাদা হননি, সম্পর্কের কিছুটা অবনতি ঘটেছিল। তবে এ নিয়ে এখনো আর কোনো কথা বলেননি মাহি ও রকিব।
‘ইকুয়ানিমিটি সেশনস’ শিরোনামের অনুষ্ঠানে সুনিধি নায়েক বলবেন কীভাবে তিনি সংগীতে ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মেলবন্ধন ঘটান, কীভাবে সুর হতে পারে মনের প্রশান্তি ও আত্মপ্রকাশের ভাষা।
৪ ঘণ্টা আগেআবারও সিনেমায় অভিনয় করতে চান চিত্রনায়িকা কাবেরী। সম্প্রতি তিনি জানিয়েছেন, মানসম্মত কাজের সুযোগ পেলে আবারও অভিনয় করতে চান, তবে অবশ্যই সেটা তাঁর বয়সের সঙ্গে মানানসই হতে হবে।
১৭ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালে নমনের সংগীত আয়োজনে ‘আঁধার পেরিয়ে’ শিরোনামের একটি অ্যালবাম প্রকাশ করেছিলেন সুজান আফজাল। গানগুলো শ্রোতাদের প্রশংসা কুড়িয়েছিল। এরপর ‘তুমিহীনা’, ‘স্বপ্নকথা’, ‘নিস্তব্ধ ভালোবাসা’সহ বেশ কিছু একক গান প্রকাশ করেন সুজান।
১৭ ঘণ্টা আগেদুই যুগের বেশি সময় ধরে স্টুডিও থিয়েটারভিত্তিক নাট্যচর্চায় সরব থেকে নাট্যাঙ্গনে মুখর থেকেছে পালাকার। নানা বিষয়-বৈচিত্র্যের নাট্যনিরীক্ষা পালাকারকে স্বতন্ত্র পরিচয় এনে দিয়েছে। এক যুগেরও বেশি সময় পর মঞ্চে ফিরছে দলটির প্রশংসিত প্রযোজনা ‘ডাকঘর’।
১৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রতি সপ্তাহে স্টুডিও ইয়েলো সামথিং লিমিটেড আয়োজন করছে সৃজনশীল আড্ডা ‘ইকুয়ানিমিটি সেশনস’। এই অনুষ্ঠানে শিল্পী, চিন্তক ও স্বপ্নবাজেরা নিজেদের সৃজনশীল যাত্রা ও ভাবনা ভাগ করে নেন। এই সিজনের নবম পর্বে থাকছেন সংগীতশিল্পী সুনিধি নায়েক। গুলশানের নিকেতনে স্টুডিও ইয়েলো সামথিংয়ের কার্যালয়ে অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হবে ১৮ অক্টোবর বিকেল ৫টায়।
আয়োজকেরা জানিয়েছেন, এই আড্ডায় থাকবে সংগীত, গল্প ও অনুপ্রেরণার এক সুন্দর মেলবন্ধন—যা মনে করিয়ে দেবে, শিল্পই হতে পারে ভারসাম্য ও মননশীলতার পথ।
সুনিধি নায়েক এই সেশনে বলবেন কীভাবে তিনি সংগীতে ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মেলবন্ধন ঘটান, কীভাবে সুর হতে পারে মনের প্রশান্তি ও আত্মপ্রকাশের ভাষা।
সুনিধি নায়েক বলেন, ‘ছোটবেলা থেকে আমি সংগীতের সঙ্গে জড়িত। বছরের পর বছর আমি বিভিন্ন ধারা অন্বেষণ করেছি। বিভিন্ন ধরনের ফিউশন নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছি। ভবিষ্যতে, আমি আমাদের শেকড়ের গানের সঙ্গে বিভিন্ন ঘরানার মিশ্রণে নতুন কিছু সৃষ্টি করতে চাই। অনেক বছর রবীন্দ্রসংগীত এবং শাস্ত্রীয় সংগীত শিখেছি। সংগীতে ২৭ বছরের এই দীর্ঘ যাত্রার কথাই এই অনুষ্ঠানে বলব।’
সবশেষ গত জুনে প্রকাশ পেয়েছিল সুনিধি নায়েকের ‘পালাবে কোথায়’ গানটি। লিখেছেন ও সুর করেছেন সুনিধি নায়েকের স্বামী সংগীতশিল্পী ও সুরকার শায়ান চৌধুরী অর্ণব। তাঁর সঙ্গে মিলে কম্পোজিশন করেছেন সাজিদ সরকার ও সুনিধি নায়েক।
পালাবে কোথায় গানের মিউজিক ভিডিও বানিয়েছেন আদনান আল রাজীব। ভিডিওতে সুনিধি নায়েকের সঙ্গে দেখা গেছে শরিফুল রাজকে।
প্রতি সপ্তাহে স্টুডিও ইয়েলো সামথিং লিমিটেড আয়োজন করছে সৃজনশীল আড্ডা ‘ইকুয়ানিমিটি সেশনস’। এই অনুষ্ঠানে শিল্পী, চিন্তক ও স্বপ্নবাজেরা নিজেদের সৃজনশীল যাত্রা ও ভাবনা ভাগ করে নেন। এই সিজনের নবম পর্বে থাকছেন সংগীতশিল্পী সুনিধি নায়েক। গুলশানের নিকেতনে স্টুডিও ইয়েলো সামথিংয়ের কার্যালয়ে অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হবে ১৮ অক্টোবর বিকেল ৫টায়।
আয়োজকেরা জানিয়েছেন, এই আড্ডায় থাকবে সংগীত, গল্প ও অনুপ্রেরণার এক সুন্দর মেলবন্ধন—যা মনে করিয়ে দেবে, শিল্পই হতে পারে ভারসাম্য ও মননশীলতার পথ।
সুনিধি নায়েক এই সেশনে বলবেন কীভাবে তিনি সংগীতে ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মেলবন্ধন ঘটান, কীভাবে সুর হতে পারে মনের প্রশান্তি ও আত্মপ্রকাশের ভাষা।
সুনিধি নায়েক বলেন, ‘ছোটবেলা থেকে আমি সংগীতের সঙ্গে জড়িত। বছরের পর বছর আমি বিভিন্ন ধারা অন্বেষণ করেছি। বিভিন্ন ধরনের ফিউশন নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছি। ভবিষ্যতে, আমি আমাদের শেকড়ের গানের সঙ্গে বিভিন্ন ঘরানার মিশ্রণে নতুন কিছু সৃষ্টি করতে চাই। অনেক বছর রবীন্দ্রসংগীত এবং শাস্ত্রীয় সংগীত শিখেছি। সংগীতে ২৭ বছরের এই দীর্ঘ যাত্রার কথাই এই অনুষ্ঠানে বলব।’
সবশেষ গত জুনে প্রকাশ পেয়েছিল সুনিধি নায়েকের ‘পালাবে কোথায়’ গানটি। লিখেছেন ও সুর করেছেন সুনিধি নায়েকের স্বামী সংগীতশিল্পী ও সুরকার শায়ান চৌধুরী অর্ণব। তাঁর সঙ্গে মিলে কম্পোজিশন করেছেন সাজিদ সরকার ও সুনিধি নায়েক।
পালাবে কোথায় গানের মিউজিক ভিডিও বানিয়েছেন আদনান আল রাজীব। ভিডিওতে সুনিধি নায়েকের সঙ্গে দেখা গেছে শরিফুল রাজকে।
বিয়ের পর মাহি তাঁর ফেসবুক পেজে নিয়মিত পোস্ট করতেন রকিব সরকারের সঙ্গে তোলা ছবি। তবে বিচ্ছেদের পর একসঙ্গে তোলা তাঁদের কোনো ছবি আর দেখা যায়নি। সোমবার রাতে হঠাৎ স্বামী ও সন্তানের সঙ্গে তোলা দুটি ছবি পোস্ট করেন মাহি।
৫ ঘণ্টা আগেআবারও সিনেমায় অভিনয় করতে চান চিত্রনায়িকা কাবেরী। সম্প্রতি তিনি জানিয়েছেন, মানসম্মত কাজের সুযোগ পেলে আবারও অভিনয় করতে চান, তবে অবশ্যই সেটা তাঁর বয়সের সঙ্গে মানানসই হতে হবে।
১৭ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালে নমনের সংগীত আয়োজনে ‘আঁধার পেরিয়ে’ শিরোনামের একটি অ্যালবাম প্রকাশ করেছিলেন সুজান আফজাল। গানগুলো শ্রোতাদের প্রশংসা কুড়িয়েছিল। এরপর ‘তুমিহীনা’, ‘স্বপ্নকথা’, ‘নিস্তব্ধ ভালোবাসা’সহ বেশ কিছু একক গান প্রকাশ করেন সুজান।
১৭ ঘণ্টা আগেদুই যুগের বেশি সময় ধরে স্টুডিও থিয়েটারভিত্তিক নাট্যচর্চায় সরব থেকে নাট্যাঙ্গনে মুখর থেকেছে পালাকার। নানা বিষয়-বৈচিত্র্যের নাট্যনিরীক্ষা পালাকারকে স্বতন্ত্র পরিচয় এনে দিয়েছে। এক যুগেরও বেশি সময় পর মঞ্চে ফিরছে দলটির প্রশংসিত প্রযোজনা ‘ডাকঘর’।
১৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
আবারও সিনেমায় অভিনয় করতে চান চিত্রনায়িকা কাবেরী। সম্প্রতি তিনি জানিয়েছেন, মানসম্মত কাজের সুযোগ পেলে আবারও অভিনয় করতে চান, তবে অবশ্যই সেটা তাঁর বয়সের সঙ্গে মানানসই হতে হবে।
কাবেরী বলেন, ‘খুব ইচ্ছে করে সিনেমায় অভিনয় করি। কিন্তু একটা ভয় কাজ করে। সিনেমায় আগের মতো সেই শ্রদ্ধা, সম্মান আর নেই এখন। আমরা যখন কাজ করতাম তখন শিল্পীদের প্রতি সবার যে কী ভীষণ শ্রদ্ধা-ভালোবাসা ছিল, তা ভাষায় প্রকাশের নয়। কিন্তু এখন যা শুনি, তাতে মন খারাপ হয়ে যায়। তারপরও মাঝে মাঝে মনে হয়, আরেকবার ফিল্মে কাজ করি। কারণ, ফিল্ম থেকেই তো আমার আজকের কাবেরী হয়ে ওঠা। তবে অবশ্যই চরিত্রটা আমার সঙ্গে মানানসই হতে হবে।’
কাবেরীর পরিবারের অনেকেই বাংলা সিনেমায় অসামান্য অবদান রেখেছেন। উপমহাদেশের খ্যাতিমান নারী প্রযোজক মালতী দেবীর মেয়ে চিত্রনায়িকা কাবেরী। কাবেরীর ভাই উত্তম আকাশ দেশের প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক। স্বামী প্রদীপ দে একজন প্রযোজক, পরিচালক, পরিবেশক ও প্রদর্শক। কাবেরী ও প্রদীপ দম্পতির এক ছেলে এক মেয়ে। ছেলে সুদীপ দে সুমন চলচ্চিত্র প্রযোজক। ১৯৮৪ সালে ‘ন্যায় বিচার’ সিনেমায় অভিনয় করে শিশুশিল্পী হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছিলেন তিনি।
কাবেরী জানিয়েছেন, চাঁদপুর থেকে ঢাকার খিলগাঁওয়ে এসে যখন ক্লাস ফাইভ কিংবা সিক্সে পড়েন, তখন পরিচালক দীলিপ সোমের চোখে পড়েন তিনি। দীলিপ সোম কাবেরীর পরিবারের কাছে প্রস্তাব রাখেন তাঁকে নিয়ে ফোক সিনেমা নির্মাণের। পরিবারের সম্মতি পেয়ে কাবেরী ও শাম্মীকে নিয়ে দীলিপ সোম নির্মাণ করেন ফোক সিনেমা ‘মনি মালা’। মুক্তি পায় ১৯৭০ সালে। ১৯৭৩ সালে মুক্তি পায় তাঁর অভিনীত সুভাষ দত্তের ‘বলাকা মন’। এরপর ‘সুখদুঃখ’, ‘অবাক পৃথিবী’, ‘বাংলার চব্বিশ বছর’, ‘আমির ফকির’সহ শতাধিক সিনেমায় অভিনয় করে কাবেরী পেয়েছেন দর্শকের ভালোবাসা, শ্রদ্ধা।
আবারও সিনেমায় অভিনয় করতে চান চিত্রনায়িকা কাবেরী। সম্প্রতি তিনি জানিয়েছেন, মানসম্মত কাজের সুযোগ পেলে আবারও অভিনয় করতে চান, তবে অবশ্যই সেটা তাঁর বয়সের সঙ্গে মানানসই হতে হবে।
কাবেরী বলেন, ‘খুব ইচ্ছে করে সিনেমায় অভিনয় করি। কিন্তু একটা ভয় কাজ করে। সিনেমায় আগের মতো সেই শ্রদ্ধা, সম্মান আর নেই এখন। আমরা যখন কাজ করতাম তখন শিল্পীদের প্রতি সবার যে কী ভীষণ শ্রদ্ধা-ভালোবাসা ছিল, তা ভাষায় প্রকাশের নয়। কিন্তু এখন যা শুনি, তাতে মন খারাপ হয়ে যায়। তারপরও মাঝে মাঝে মনে হয়, আরেকবার ফিল্মে কাজ করি। কারণ, ফিল্ম থেকেই তো আমার আজকের কাবেরী হয়ে ওঠা। তবে অবশ্যই চরিত্রটা আমার সঙ্গে মানানসই হতে হবে।’
কাবেরীর পরিবারের অনেকেই বাংলা সিনেমায় অসামান্য অবদান রেখেছেন। উপমহাদেশের খ্যাতিমান নারী প্রযোজক মালতী দেবীর মেয়ে চিত্রনায়িকা কাবেরী। কাবেরীর ভাই উত্তম আকাশ দেশের প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক। স্বামী প্রদীপ দে একজন প্রযোজক, পরিচালক, পরিবেশক ও প্রদর্শক। কাবেরী ও প্রদীপ দম্পতির এক ছেলে এক মেয়ে। ছেলে সুদীপ দে সুমন চলচ্চিত্র প্রযোজক। ১৯৮৪ সালে ‘ন্যায় বিচার’ সিনেমায় অভিনয় করে শিশুশিল্পী হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছিলেন তিনি।
কাবেরী জানিয়েছেন, চাঁদপুর থেকে ঢাকার খিলগাঁওয়ে এসে যখন ক্লাস ফাইভ কিংবা সিক্সে পড়েন, তখন পরিচালক দীলিপ সোমের চোখে পড়েন তিনি। দীলিপ সোম কাবেরীর পরিবারের কাছে প্রস্তাব রাখেন তাঁকে নিয়ে ফোক সিনেমা নির্মাণের। পরিবারের সম্মতি পেয়ে কাবেরী ও শাম্মীকে নিয়ে দীলিপ সোম নির্মাণ করেন ফোক সিনেমা ‘মনি মালা’। মুক্তি পায় ১৯৭০ সালে। ১৯৭৩ সালে মুক্তি পায় তাঁর অভিনীত সুভাষ দত্তের ‘বলাকা মন’। এরপর ‘সুখদুঃখ’, ‘অবাক পৃথিবী’, ‘বাংলার চব্বিশ বছর’, ‘আমির ফকির’সহ শতাধিক সিনেমায় অভিনয় করে কাবেরী পেয়েছেন দর্শকের ভালোবাসা, শ্রদ্ধা।
বিয়ের পর মাহি তাঁর ফেসবুক পেজে নিয়মিত পোস্ট করতেন রকিব সরকারের সঙ্গে তোলা ছবি। তবে বিচ্ছেদের পর একসঙ্গে তোলা তাঁদের কোনো ছবি আর দেখা যায়নি। সোমবার রাতে হঠাৎ স্বামী ও সন্তানের সঙ্গে তোলা দুটি ছবি পোস্ট করেন মাহি।
৫ ঘণ্টা আগে‘ইকুয়ানিমিটি সেশনস’ শিরোনামের অনুষ্ঠানে সুনিধি নায়েক বলবেন কীভাবে তিনি সংগীতে ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মেলবন্ধন ঘটান, কীভাবে সুর হতে পারে মনের প্রশান্তি ও আত্মপ্রকাশের ভাষা।
৪ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালে নমনের সংগীত আয়োজনে ‘আঁধার পেরিয়ে’ শিরোনামের একটি অ্যালবাম প্রকাশ করেছিলেন সুজান আফজাল। গানগুলো শ্রোতাদের প্রশংসা কুড়িয়েছিল। এরপর ‘তুমিহীনা’, ‘স্বপ্নকথা’, ‘নিস্তব্ধ ভালোবাসা’সহ বেশ কিছু একক গান প্রকাশ করেন সুজান।
১৭ ঘণ্টা আগেদুই যুগের বেশি সময় ধরে স্টুডিও থিয়েটারভিত্তিক নাট্যচর্চায় সরব থেকে নাট্যাঙ্গনে মুখর থেকেছে পালাকার। নানা বিষয়-বৈচিত্র্যের নাট্যনিরীক্ষা পালাকারকে স্বতন্ত্র পরিচয় এনে দিয়েছে। এক যুগেরও বেশি সময় পর মঞ্চে ফিরছে দলটির প্রশংসিত প্রযোজনা ‘ডাকঘর’।
১৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
২০১৮ সালে নমনের সংগীত আয়োজনে ‘আঁধার পেরিয়ে’ শিরোনামের একটি অ্যালবাম প্রকাশ করেছিলেন সুজান আফজাল। গানগুলো শ্রোতাদের প্রশংসা কুড়িয়েছিল। এরপর ‘তুমিহীনা’, ‘স্বপ্নকথা’, ‘নিস্তব্ধ ভালোবাসা’সহ বেশ কিছু একক গান প্রকাশ করেন সুজান। নিজের প্রতিটি গানে ভিন্নতা আনার চেষ্টা করেন তিনি। এবার নতুন গান নিয়ে এলেন সুজান আফজাল। যথারীতি এই গানের সংগীতায়োজনেও থাকছে ভিন্নতা। তবে, এবার সুজান চমক দিয়েছেন গানের ভিডিওতে। পুরো ভিডিওটি বানিয়েছেন এআই দিয়ে।
সারা বিশ্বে এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে ভিডিও কনটেন্ট তৈরি হচ্ছে। সেই কথা মাথায় রেখে প্রথমবারের মতো সুজান উপহার দিলেন সম্পূর্ণ এআই জেনারেটেড সিনেম্যাটিক মিউজিক ভিডিও। যেখানে শিল্পীদের চেহারায় কোনো ধরনের পরিবর্তন না এনে তৈরি হয়েছে পুরো ভিডিও।
সুজানের গাওয়া নতুন গানের শিরোনাম ‘নিঝুম রাত’। গানটি লিখেছেন ও সুর করেছেন সুজান। সংগীত পরিচালনা করেছেন নমন। সুজান নিজেই তৈরি করেছেন গানের পুরো ভিডিও। ১২ অক্টোবর গানটি ইউটিউবসহ দেশ-বিদেশের বিভিন্ন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পেয়েছে। ইতিমধ্যেই শ্রোতামহলে প্রশংসা কুড়াচ্ছে নিঝুম রাত।
এ প্রসঙ্গে কণ্ঠশিল্পী সুজান আফজাল বলেন, ‘সম্পূর্ণ এআই দিয়ে নিখুঁতভাবে গানের ভিডিওটি তৈরি হয়েছে। সব চিত্রায়ণ একদমই রিয়েল ক্যারেক্টর ইমেজ দিয়ে এডিটিং হয়েছে। এমন রিয়েল ক্যারেক্টর ইমেজভিত্তিক সিনেম্যাটিক ভিডিও দিয়ে বাংলাদেশে এআইভিত্তিক মিউজিক ভিডিওর আরেকটি অধ্যায়ের সূচনা হলো। আমরাই প্রথম এমন মিউজিক ভিডিও তৈরি করেছি। আশা করছি, দর্শকদের পছন্দ হবে।’
সংগীত পরিচালক নমন বলেন, ‘নিঝুম রাত গানটি মেলোডি ঘরানার। গানের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখেই এমন সিনেম্যাটিক মিউজিক ভিডিও বানানো হয়েছে। এআইভিত্তিক এমন মেইনস্ট্রিম ভিডিও সম্পাদন করা বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। সেই চ্যালেঞ্জটাই জয় করার চেষ্টা করেছেন সুজান। আশা করি, সব শ্রোতার কাছে গানটি গ্রহণযোগ্যতা পাবে।’
ভিডিওটির গ্রাফিকস, কালার গ্রেডিং, এডিটিংসহ সব কাজই করেছেন সুজান আফজাল। গানে গিটার বাজিয়েছেন শামসুজ্জামান জামান। মিউজিক কম্পোজিশন, মিক্সিং ও মাস্টারিং করেছেন নমন।
২০১৮ সালে নমনের সংগীত আয়োজনে ‘আঁধার পেরিয়ে’ শিরোনামের একটি অ্যালবাম প্রকাশ করেছিলেন সুজান আফজাল। গানগুলো শ্রোতাদের প্রশংসা কুড়িয়েছিল। এরপর ‘তুমিহীনা’, ‘স্বপ্নকথা’, ‘নিস্তব্ধ ভালোবাসা’সহ বেশ কিছু একক গান প্রকাশ করেন সুজান। নিজের প্রতিটি গানে ভিন্নতা আনার চেষ্টা করেন তিনি। এবার নতুন গান নিয়ে এলেন সুজান আফজাল। যথারীতি এই গানের সংগীতায়োজনেও থাকছে ভিন্নতা। তবে, এবার সুজান চমক দিয়েছেন গানের ভিডিওতে। পুরো ভিডিওটি বানিয়েছেন এআই দিয়ে।
সারা বিশ্বে এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে ভিডিও কনটেন্ট তৈরি হচ্ছে। সেই কথা মাথায় রেখে প্রথমবারের মতো সুজান উপহার দিলেন সম্পূর্ণ এআই জেনারেটেড সিনেম্যাটিক মিউজিক ভিডিও। যেখানে শিল্পীদের চেহারায় কোনো ধরনের পরিবর্তন না এনে তৈরি হয়েছে পুরো ভিডিও।
সুজানের গাওয়া নতুন গানের শিরোনাম ‘নিঝুম রাত’। গানটি লিখেছেন ও সুর করেছেন সুজান। সংগীত পরিচালনা করেছেন নমন। সুজান নিজেই তৈরি করেছেন গানের পুরো ভিডিও। ১২ অক্টোবর গানটি ইউটিউবসহ দেশ-বিদেশের বিভিন্ন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পেয়েছে। ইতিমধ্যেই শ্রোতামহলে প্রশংসা কুড়াচ্ছে নিঝুম রাত।
এ প্রসঙ্গে কণ্ঠশিল্পী সুজান আফজাল বলেন, ‘সম্পূর্ণ এআই দিয়ে নিখুঁতভাবে গানের ভিডিওটি তৈরি হয়েছে। সব চিত্রায়ণ একদমই রিয়েল ক্যারেক্টর ইমেজ দিয়ে এডিটিং হয়েছে। এমন রিয়েল ক্যারেক্টর ইমেজভিত্তিক সিনেম্যাটিক ভিডিও দিয়ে বাংলাদেশে এআইভিত্তিক মিউজিক ভিডিওর আরেকটি অধ্যায়ের সূচনা হলো। আমরাই প্রথম এমন মিউজিক ভিডিও তৈরি করেছি। আশা করছি, দর্শকদের পছন্দ হবে।’
সংগীত পরিচালক নমন বলেন, ‘নিঝুম রাত গানটি মেলোডি ঘরানার। গানের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখেই এমন সিনেম্যাটিক মিউজিক ভিডিও বানানো হয়েছে। এআইভিত্তিক এমন মেইনস্ট্রিম ভিডিও সম্পাদন করা বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। সেই চ্যালেঞ্জটাই জয় করার চেষ্টা করেছেন সুজান। আশা করি, সব শ্রোতার কাছে গানটি গ্রহণযোগ্যতা পাবে।’
ভিডিওটির গ্রাফিকস, কালার গ্রেডিং, এডিটিংসহ সব কাজই করেছেন সুজান আফজাল। গানে গিটার বাজিয়েছেন শামসুজ্জামান জামান। মিউজিক কম্পোজিশন, মিক্সিং ও মাস্টারিং করেছেন নমন।
বিয়ের পর মাহি তাঁর ফেসবুক পেজে নিয়মিত পোস্ট করতেন রকিব সরকারের সঙ্গে তোলা ছবি। তবে বিচ্ছেদের পর একসঙ্গে তোলা তাঁদের কোনো ছবি আর দেখা যায়নি। সোমবার রাতে হঠাৎ স্বামী ও সন্তানের সঙ্গে তোলা দুটি ছবি পোস্ট করেন মাহি।
৫ ঘণ্টা আগে‘ইকুয়ানিমিটি সেশনস’ শিরোনামের অনুষ্ঠানে সুনিধি নায়েক বলবেন কীভাবে তিনি সংগীতে ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মেলবন্ধন ঘটান, কীভাবে সুর হতে পারে মনের প্রশান্তি ও আত্মপ্রকাশের ভাষা।
৪ ঘণ্টা আগেআবারও সিনেমায় অভিনয় করতে চান চিত্রনায়িকা কাবেরী। সম্প্রতি তিনি জানিয়েছেন, মানসম্মত কাজের সুযোগ পেলে আবারও অভিনয় করতে চান, তবে অবশ্যই সেটা তাঁর বয়সের সঙ্গে মানানসই হতে হবে।
১৭ ঘণ্টা আগেদুই যুগের বেশি সময় ধরে স্টুডিও থিয়েটারভিত্তিক নাট্যচর্চায় সরব থেকে নাট্যাঙ্গনে মুখর থেকেছে পালাকার। নানা বিষয়-বৈচিত্র্যের নাট্যনিরীক্ষা পালাকারকে স্বতন্ত্র পরিচয় এনে দিয়েছে। এক যুগেরও বেশি সময় পর মঞ্চে ফিরছে দলটির প্রশংসিত প্রযোজনা ‘ডাকঘর’।
১৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
দুই যুগের বেশি সময় ধরে স্টুডিও থিয়েটারভিত্তিক নাট্যচর্চায় সরব থেকে নাট্যাঙ্গনে মুখর থেকেছে পালাকার। নানা বিষয়-বৈচিত্র্যের নাট্যনিরীক্ষা পালাকারকে স্বতন্ত্র পরিচয় এনে দিয়েছে। এক যুগেরও বেশি সময় পর মঞ্চে ফিরছে দলটির প্রশংসিত প্রযোজনা ‘ডাকঘর’। এ সপ্তাহে ৩টি প্রদর্শনীর মধ্য দিয়ে নাটকটির শততম মঞ্চায়ন উদ্যাপিত হবে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রচনা অবলম্বনে ডাকঘর নাটকের নির্দেশনা দিয়েছেন শামীম সাগর। ১৬ অক্টোবর সন্ধ্যা ৭টা এবং ১৭ অক্টোবর বিকেল ৫টা ও সন্ধ্যা ৭টায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটার হলে প্রদর্শিত হবে নাটকটি।
ডাকঘর নাটকের গল্পে দেখা যাবে, শরতে প্রাণের উৎসবে মেতেছে ছেলের দল। এর মাঝেই গগন হরকরার গানে উদাসী সুর বাজে, সঙ্গে বাজে মাধবদত্তের হৃদয়। কবিরাজের চেষ্টা মাধবের হৃদয়কে বাঁধতে পারে না। মুক্তপ্রাণের কলরবকে সঙ্গী করে হাজির হয় ঠাকুরদা। বদ্ধ প্রাণের প্রতি বড় বিরূপ আচরণ তার। ঠাকুরদা চলে গেলে মাধবের প্রাণ প্রতিষ্ঠা পায় পাখিরূপে। আর এই প্রাণ পাখির রূপান্তরই অমল। স্বপ্নচারী অমলের মুক্ত হওয়ার আকুতি অসীম। মাধবের ভেতরের রুদ্ধ অমল মুক্তির প্রতীক্ষায় কখনো কাঁদে, কখনো গল্পের ঝুলি সাজায়।
অমল আর মাধবের মাঝে ক্ষণে জমে ওঠে খুনসুটি, আবার ক্ষণে দুজনের রূপান্তর ঘটে দুই সত্তায়; যার একজন নিরেট বাস্তববাদী আর অন্যজন সওয়ার হতে চায় কল্পনার ঘোড়ার পিঠে। তারপর স্বপ্নবিলাসী ঠাকুরদা দইওয়ালা, প্রহরী, আবার কখনো ফকির হয়ে এসে সহস্র স্বপ্নের ফসল বুনে চলে অমলের সরল মনের জমিনে। কখনো অমল স্বপ্ন দেখে, আবার কখনো স্বপ্নে ভাসিয়ে দেয় ঠাকুরদাকে। এ খেলা জমতে থাকে শেষাবধি।
ডাকঘর নাটকটি নিয়ে নির্দেশক শামীম সাগর বলেন, ‘আমরা সবাই অপেক্ষায় আছি। আমাদের এই ছোট্ট শরীরটার পানে বিরাট বিশ্ব-শরীরের একটা আনন্দের টান কাজ করছে সব সময়। এটা পূর্ণতার আকর্ষণ। এই পূর্ণতাপ্রাপ্তি যদি ঘটে কারও, তখন স্বজনহারাদের বুকে বাজে হাহাকার। কিন্তু কোনো মৃত্যুই নিঃশেষের কথা বলে না। সীমাবদ্ধ জীবন থেকে অসীমে যাবার মুক্তির চিঠি হচ্ছে মৃত্যু। মুক্তি সব সময়ই আনন্দের। আর এই আনন্দে মেতে ওঠার উৎসবেই মেতেছি আমরা ডাকঘরে। এখানে বিষণ্নতার অণু পরিমাণ স্থানও নেই।’
ডাকঘর নাটকে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন ফেরদৌসী শর্মী, ফরহাদ লিমন, সুমন, আশিক, শুভ, নাহিদা শারমীন, নাহরিন, ইকতারুল, তুহিন, সেতু, শাহজাহান, পিটার, রবিন ও আমিনুর রহমান মুকুল। মঞ্চ পরিকল্পনায় আমিনুর রহমান মুকুল, আলোক পরিকল্পনায় জুনায়েদ ইউসুফ, কোরিওগ্রাফিতে সুমি ডরথী রোজারিও, বেশভূষা পরিকল্পনায় রয়েছেন নাহিদা শারমিন ও চারু পিন্টু।
দুই যুগের বেশি সময় ধরে স্টুডিও থিয়েটারভিত্তিক নাট্যচর্চায় সরব থেকে নাট্যাঙ্গনে মুখর থেকেছে পালাকার। নানা বিষয়-বৈচিত্র্যের নাট্যনিরীক্ষা পালাকারকে স্বতন্ত্র পরিচয় এনে দিয়েছে। এক যুগেরও বেশি সময় পর মঞ্চে ফিরছে দলটির প্রশংসিত প্রযোজনা ‘ডাকঘর’। এ সপ্তাহে ৩টি প্রদর্শনীর মধ্য দিয়ে নাটকটির শততম মঞ্চায়ন উদ্যাপিত হবে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রচনা অবলম্বনে ডাকঘর নাটকের নির্দেশনা দিয়েছেন শামীম সাগর। ১৬ অক্টোবর সন্ধ্যা ৭টা এবং ১৭ অক্টোবর বিকেল ৫টা ও সন্ধ্যা ৭টায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটার হলে প্রদর্শিত হবে নাটকটি।
ডাকঘর নাটকের গল্পে দেখা যাবে, শরতে প্রাণের উৎসবে মেতেছে ছেলের দল। এর মাঝেই গগন হরকরার গানে উদাসী সুর বাজে, সঙ্গে বাজে মাধবদত্তের হৃদয়। কবিরাজের চেষ্টা মাধবের হৃদয়কে বাঁধতে পারে না। মুক্তপ্রাণের কলরবকে সঙ্গী করে হাজির হয় ঠাকুরদা। বদ্ধ প্রাণের প্রতি বড় বিরূপ আচরণ তার। ঠাকুরদা চলে গেলে মাধবের প্রাণ প্রতিষ্ঠা পায় পাখিরূপে। আর এই প্রাণ পাখির রূপান্তরই অমল। স্বপ্নচারী অমলের মুক্ত হওয়ার আকুতি অসীম। মাধবের ভেতরের রুদ্ধ অমল মুক্তির প্রতীক্ষায় কখনো কাঁদে, কখনো গল্পের ঝুলি সাজায়।
অমল আর মাধবের মাঝে ক্ষণে জমে ওঠে খুনসুটি, আবার ক্ষণে দুজনের রূপান্তর ঘটে দুই সত্তায়; যার একজন নিরেট বাস্তববাদী আর অন্যজন সওয়ার হতে চায় কল্পনার ঘোড়ার পিঠে। তারপর স্বপ্নবিলাসী ঠাকুরদা দইওয়ালা, প্রহরী, আবার কখনো ফকির হয়ে এসে সহস্র স্বপ্নের ফসল বুনে চলে অমলের সরল মনের জমিনে। কখনো অমল স্বপ্ন দেখে, আবার কখনো স্বপ্নে ভাসিয়ে দেয় ঠাকুরদাকে। এ খেলা জমতে থাকে শেষাবধি।
ডাকঘর নাটকটি নিয়ে নির্দেশক শামীম সাগর বলেন, ‘আমরা সবাই অপেক্ষায় আছি। আমাদের এই ছোট্ট শরীরটার পানে বিরাট বিশ্ব-শরীরের একটা আনন্দের টান কাজ করছে সব সময়। এটা পূর্ণতার আকর্ষণ। এই পূর্ণতাপ্রাপ্তি যদি ঘটে কারও, তখন স্বজনহারাদের বুকে বাজে হাহাকার। কিন্তু কোনো মৃত্যুই নিঃশেষের কথা বলে না। সীমাবদ্ধ জীবন থেকে অসীমে যাবার মুক্তির চিঠি হচ্ছে মৃত্যু। মুক্তি সব সময়ই আনন্দের। আর এই আনন্দে মেতে ওঠার উৎসবেই মেতেছি আমরা ডাকঘরে। এখানে বিষণ্নতার অণু পরিমাণ স্থানও নেই।’
ডাকঘর নাটকে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন ফেরদৌসী শর্মী, ফরহাদ লিমন, সুমন, আশিক, শুভ, নাহিদা শারমীন, নাহরিন, ইকতারুল, তুহিন, সেতু, শাহজাহান, পিটার, রবিন ও আমিনুর রহমান মুকুল। মঞ্চ পরিকল্পনায় আমিনুর রহমান মুকুল, আলোক পরিকল্পনায় জুনায়েদ ইউসুফ, কোরিওগ্রাফিতে সুমি ডরথী রোজারিও, বেশভূষা পরিকল্পনায় রয়েছেন নাহিদা শারমিন ও চারু পিন্টু।
বিয়ের পর মাহি তাঁর ফেসবুক পেজে নিয়মিত পোস্ট করতেন রকিব সরকারের সঙ্গে তোলা ছবি। তবে বিচ্ছেদের পর একসঙ্গে তোলা তাঁদের কোনো ছবি আর দেখা যায়নি। সোমবার রাতে হঠাৎ স্বামী ও সন্তানের সঙ্গে তোলা দুটি ছবি পোস্ট করেন মাহি।
৫ ঘণ্টা আগে‘ইকুয়ানিমিটি সেশনস’ শিরোনামের অনুষ্ঠানে সুনিধি নায়েক বলবেন কীভাবে তিনি সংগীতে ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মেলবন্ধন ঘটান, কীভাবে সুর হতে পারে মনের প্রশান্তি ও আত্মপ্রকাশের ভাষা।
৪ ঘণ্টা আগেআবারও সিনেমায় অভিনয় করতে চান চিত্রনায়িকা কাবেরী। সম্প্রতি তিনি জানিয়েছেন, মানসম্মত কাজের সুযোগ পেলে আবারও অভিনয় করতে চান, তবে অবশ্যই সেটা তাঁর বয়সের সঙ্গে মানানসই হতে হবে।
১৭ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালে নমনের সংগীত আয়োজনে ‘আঁধার পেরিয়ে’ শিরোনামের একটি অ্যালবাম প্রকাশ করেছিলেন সুজান আফজাল। গানগুলো শ্রোতাদের প্রশংসা কুড়িয়েছিল। এরপর ‘তুমিহীনা’, ‘স্বপ্নকথা’, ‘নিস্তব্ধ ভালোবাসা’সহ বেশ কিছু একক গান প্রকাশ করেন সুজান।
১৭ ঘণ্টা আগে