মীর রাকিব হাসান, ঢাকা
বাণিজ্যিক ছবির পাশাপাশি ভিন্ন ধারার ছবিতেও মন দিচ্ছেন…
বাণিজ্যিক ছবির পাশাপাশি ভিন্ন ধারায় আগেই কাজ শুরু করেছি। এই মুহূর্তে করছি ‘জয় বাংলা’ ছবিটি। বিএফডিসিতে প্রথম লটের শুটিং শেষ হলো। সামনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শুটিং হবে। এটা একটা পিরিওডিক্যাল ছবি। খুব যত্ন নিয়ে প্রতিটা ফ্রেমের শুটিং করতে হয়। ১৯৬৯ সালের গণ-অভ্যুত্থান থেকে শুরু করে ১৯৭১ সালের বিজয়ের গল্প নিয়ে ছবি। আমি একজন লেখক ও সাংবাদিকের চরিত্রে অভিনয় করছি। প্রায় ৪০ শতাংশের মতো কাজ হয়েছে।
এই ছবিতে অভিনয়ে আগ্রহী হওয়ার কারণ কী?
মূল কারণ তিনটি। ছবির নাম ‘জয় বাংলা’। বাংলাদেশ যত দিন থাকবে, এই স্লোগান থাকবে। এই নামের সঙ্গে আমার নামটাও জড়িয়ে থাকবে। দ্বিতীয়ত, পরিচালক কাজী হায়াৎ স্যার। ওনারা আমাদের ইন্ডাস্ট্রির পূজনীয় ব্যক্তিত্ব। ওনাদের একটা ছবি করা মানে ক্যারিয়ার সমৃদ্ধ হওয়া। তৃতীয়ত, মুনতাসীর মামুন স্যারের উপন্যাস। মুনতাসীর মামুন স্যারের কোনো উপন্যাসে কাজ করতে পারব এটাও আমার কাছে স্বপ্নের মতো। আর এই উপন্যাসটা এতটা রোমাঞ্চকর যে দর্শক লুফে নেবে।
ছবির নায়িকা জাহারা মিতুর সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা কেমন?
মিতু ইতিমধ্যেই শাকিব খান ও দেবের মতো সুপারস্টারদের সঙ্গে কাজ করেছেন। তিনি শিক্ষিত এবং কাজটা ভালো বোঝেন। যেকোনো টাস্ক দিলে সহজেই বুঝতে পারেন। মেমোরি খুব শার্প।
নতুন ছবির খবর কী?
কথা হয়েছে অনেকের সঙ্গে। আমি এমন ছবি করতে চাই, যে ছবিটি আমার ক্যারিয়ারকে একটু হলেও সমৃদ্ধ করবে। মিতুর সঙ্গে ‘যন্ত্রণা’ নামের নতুন একটি ছবির শুটিং শুরুর পরিকল্পনা চলছে। আরও দুটি প্রজেক্ট প্রায় চূড়ান্ত। আগামী সপ্তাহে নাম জানাতে পারব।
চলচ্চিত্র দিয়েই ক্যারিয়ার শুরু। এখনো বড় পর্দা ছাড়া কোথাও আপনার কাজ দেখা যায় না। এটা কি ইচ্ছে করেই?
আমার অভিনীত টানা ১৩টা ছবি ব্যবসায়িক সফলতা পেয়েছে। তবু আমি নিজেকে সুপারস্টার মনে করি না। অনেকের একটা ছবি মোটামুটি চলার পরই সুপারস্টার হয়ে যান। আমি মনে করি, ইন্ডাস্ট্রিকে নিজের মধ্যে ধারণ করতে হয়। মানুষ টাকা দিয়ে হলে আসবে আমাকে দেখতে। নিজের মাঝে সেই স্টারডমটা ধরে রাখতে হয়। ফেসবুকে জনপ্রিয় বা ভাইরাল হওয়াই সব নয়। ফেসবুক তারকাদের সঙ্গে আমাদের একটা অলিখিত যুদ্ধ চলে। আমাদের তো অভিনয় করে ইন্ডাস্ট্রিতে টিকে থাকতে হয়।
ওয়েব কনটেন্টে বিশ্বজুড়ে বড় তারকারা অভিনয় করছেন। এ বিষয়ে আপনার কী পরিকল্পনা?
অনেক অফার এসেছে। করব না এমন নয়। বড় আয়োজন হলে করব। তবে আমি যেই স্বপ্ন নিয়ে সিনেমায় এসেছি— বিরাট হলরুমে মানুষ ছবি দেখে হাসবে, কাঁদবে, উচ্ছ্বাস করবে— এই জায়গাটা সংকুচিত হচ্ছে। সেটা নিয়ে আমার দুঃখবোধ আছে। আমি মনে করি, সঠিক পরিচর্যায় আবারও হলগুলো সচল করা উচিত।
বাণিজ্যিক ছবির পাশাপাশি ভিন্ন ধারার ছবিতেও মন দিচ্ছেন…
বাণিজ্যিক ছবির পাশাপাশি ভিন্ন ধারায় আগেই কাজ শুরু করেছি। এই মুহূর্তে করছি ‘জয় বাংলা’ ছবিটি। বিএফডিসিতে প্রথম লটের শুটিং শেষ হলো। সামনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শুটিং হবে। এটা একটা পিরিওডিক্যাল ছবি। খুব যত্ন নিয়ে প্রতিটা ফ্রেমের শুটিং করতে হয়। ১৯৬৯ সালের গণ-অভ্যুত্থান থেকে শুরু করে ১৯৭১ সালের বিজয়ের গল্প নিয়ে ছবি। আমি একজন লেখক ও সাংবাদিকের চরিত্রে অভিনয় করছি। প্রায় ৪০ শতাংশের মতো কাজ হয়েছে।
এই ছবিতে অভিনয়ে আগ্রহী হওয়ার কারণ কী?
মূল কারণ তিনটি। ছবির নাম ‘জয় বাংলা’। বাংলাদেশ যত দিন থাকবে, এই স্লোগান থাকবে। এই নামের সঙ্গে আমার নামটাও জড়িয়ে থাকবে। দ্বিতীয়ত, পরিচালক কাজী হায়াৎ স্যার। ওনারা আমাদের ইন্ডাস্ট্রির পূজনীয় ব্যক্তিত্ব। ওনাদের একটা ছবি করা মানে ক্যারিয়ার সমৃদ্ধ হওয়া। তৃতীয়ত, মুনতাসীর মামুন স্যারের উপন্যাস। মুনতাসীর মামুন স্যারের কোনো উপন্যাসে কাজ করতে পারব এটাও আমার কাছে স্বপ্নের মতো। আর এই উপন্যাসটা এতটা রোমাঞ্চকর যে দর্শক লুফে নেবে।
ছবির নায়িকা জাহারা মিতুর সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা কেমন?
মিতু ইতিমধ্যেই শাকিব খান ও দেবের মতো সুপারস্টারদের সঙ্গে কাজ করেছেন। তিনি শিক্ষিত এবং কাজটা ভালো বোঝেন। যেকোনো টাস্ক দিলে সহজেই বুঝতে পারেন। মেমোরি খুব শার্প।
নতুন ছবির খবর কী?
কথা হয়েছে অনেকের সঙ্গে। আমি এমন ছবি করতে চাই, যে ছবিটি আমার ক্যারিয়ারকে একটু হলেও সমৃদ্ধ করবে। মিতুর সঙ্গে ‘যন্ত্রণা’ নামের নতুন একটি ছবির শুটিং শুরুর পরিকল্পনা চলছে। আরও দুটি প্রজেক্ট প্রায় চূড়ান্ত। আগামী সপ্তাহে নাম জানাতে পারব।
চলচ্চিত্র দিয়েই ক্যারিয়ার শুরু। এখনো বড় পর্দা ছাড়া কোথাও আপনার কাজ দেখা যায় না। এটা কি ইচ্ছে করেই?
আমার অভিনীত টানা ১৩টা ছবি ব্যবসায়িক সফলতা পেয়েছে। তবু আমি নিজেকে সুপারস্টার মনে করি না। অনেকের একটা ছবি মোটামুটি চলার পরই সুপারস্টার হয়ে যান। আমি মনে করি, ইন্ডাস্ট্রিকে নিজের মধ্যে ধারণ করতে হয়। মানুষ টাকা দিয়ে হলে আসবে আমাকে দেখতে। নিজের মাঝে সেই স্টারডমটা ধরে রাখতে হয়। ফেসবুকে জনপ্রিয় বা ভাইরাল হওয়াই সব নয়। ফেসবুক তারকাদের সঙ্গে আমাদের একটা অলিখিত যুদ্ধ চলে। আমাদের তো অভিনয় করে ইন্ডাস্ট্রিতে টিকে থাকতে হয়।
ওয়েব কনটেন্টে বিশ্বজুড়ে বড় তারকারা অভিনয় করছেন। এ বিষয়ে আপনার কী পরিকল্পনা?
অনেক অফার এসেছে। করব না এমন নয়। বড় আয়োজন হলে করব। তবে আমি যেই স্বপ্ন নিয়ে সিনেমায় এসেছি— বিরাট হলরুমে মানুষ ছবি দেখে হাসবে, কাঁদবে, উচ্ছ্বাস করবে— এই জায়গাটা সংকুচিত হচ্ছে। সেটা নিয়ে আমার দুঃখবোধ আছে। আমি মনে করি, সঠিক পরিচর্যায় আবারও হলগুলো সচল করা উচিত।
অনুদানের সিনেমা দিয়ে প্রযোজক হিসেবে অভিষেক হচ্ছে। এখন কোন পর্যায়ে রয়েছে ‘রূহের কাফেলা’ সিনেমার কাজ? সিনেমার চূড়ান্ত চিত্রনাট্যের কাজ শেষের দিকে। লোকেশন বাছাই, অভিনয়শিল্পী নির্বাচনের কাজগুলো শেষ করে যত দ্রুত সম্ভব শুটিংয়ে যেতে চাই।
২১ ঘণ্টা আগেআবারও হাবিব ওয়াহিদের সঙ্গে দ্বৈত গান গাইলেন আতিয়া আনিসা। গতকাল হাবিব ওয়াহিদের ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ করা হয়েছে ‘তোর আদরে’ শিরোনামের নতুন গানটি। অমিতা কর্মকারের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছেন হাবিব ওয়াহিদ। নতুন এই গান প্রসঙ্গে আতিয়া আনিসা বলেন, ‘হাবিব ভাইয়ের সঙ্গে তোর আদরে গানটি নিয়ে...
২১ ঘণ্টা আগেপ্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পাবে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
২১ ঘণ্টা আগেপুনের আদালতে ‘জলি এলএলবি ৩’ সিনেমার শিল্পীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল করেছেন আইনজীবী ওয়াজেদ রহিম খান। অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, জলি এলএলবি ৩ সিনেমায় বিচারব্যবস্থাকে উপহাস করা হয়েছে এবং আদালতের কার্যক্রমকে অসম্মান করা হয়েছে।
১ দিন আগে