বিনোদন প্রতিবেদক

ঢাকা: প্রথম যেদিন পত্রিকায় খবর হয়ে এলেন, সেই দিনের স্মৃতি এখনো তারকাদের মনে জ্বলজ্বলে। প্রথম নাম, প্রথম ছবি—সেই উত্তেজনায় আগের রাতে ঘুমাতে পারেননি অনেকেই। কেউ আবার প্রতীক্ষার প্রহর গুনেছেন দিনের পর দিন। তারকাদের সেই প্রথম খবরের গল্প নিয়ে এ আয়োজন।
ইচ্ছে করেই বেশি সাক্ষাৎকার দেই না
আলমগীর, চিত্রনায়ক
আমাকে সিনেমায় এনেছিলেন প্রয়াত পরিচালক আলমগীর কুমকুম। ১৯৭২ সালের ঘটনা। কুমকুম ভাই আমাকে ‘চিত্রালী’ অফিসে নিয়ে যান। তখন ‘চিত্রালী’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন সৈয়দ মোহাম্মদ পারভেজ ভাই। তাঁর সঙ্গে পরিচয় হলো। তিনি আমাকে পাঠালেন সহসম্পাদক আহমেদ জামান চৌধুরীর কাছে। আমরা যাঁকে বলতাম আজাচৌ। তিনি আমার সাক্ষাৎকার নিলেন।
দুই-তিন সপ্তাহ পেরিয়ে যায়, কিন্তু ছাপা তো হয় না। অবশেষে একদিন ছাপার অক্ষরে আমার নাম এল। শিরোনাম ছিল–‘আমি আলমগীর জয়যাত্রার পথে নেমেছি’। আরো অনেক দিন পর আজাচৌর সঙ্গে এফডিসিতে একদিন অনেকক্ষণ আড্ডা হলো। সেই আড্ডার পরে লিখলেন–‘আলমগীরের জয়যাত্রা অব্যাহত আছে’।
পুরো অভিনয়জীবনে আমি খুব বেশি সাক্ষাৎকার দিইনি। মনে হতো দর্শক আমার সম্পর্কে যত জানবে, তাদের প্রত্যাশা তত বেড়ে যাবে। সবার প্রত্যাশা পূরণ করার ক্ষমতা আমার নেই।
পড়াশোনা নিয়েই বেশি ব্যস্ত ছিলাম
সুবর্ণা মুস্তাফা, অভিনেত্রী
পত্রিকায় আমাকে নিয়ে প্রথম লেখা হয়েছিল সাপ্তাহিক ‘বিচিত্রা’য়। সম্পাদক ছিলেন কবি শামসুর রাহমান। ১৯৭৫ সালের ঘটনা। আব্দুল্লাহ আল মামুন ভাইয়ের নির্দেশনায় ‘বরফ গলা নদী’ করেছিলাম। ‘বিচিত্রা’য় সেটা নিয়ে লেখা বেরিয়েছিল। শিরোনাম ছিল–‘আসলেন, দেখলেন, জয় করলেন’।
খুব খুশি হয়েছিলাম। কিন্তু এর পরদিন কী যেন পরীক্ষা ছিল। ওটা নিয়ে যে একটু মাতামাতি করব, পড়াশোনার চাপে তা পারছিলাম না। বাবা-মা বারবার পড়তে বসতে বলছিলেন। আমি তো তখন ছোট। অভিনয় করলেও পড়াশোনা নিয়ে বেশি ব্যস্ত থাকতাম।

প্রথম খবরটা ছোট করে এসেছিল
মিশা সওদাগর, খল অভিনেতা
ততদিনে অনেকগুলো ছবিতে অভিনয় করেছি, কিন্তু পত্রিকা বা পোস্টার—কোথাও আমার ছবি আসেনি। ১৯৯৪ সালের দিকের ঘটনা। একদিন নরেশ ভুঁইয়া আমাকে ফোন করলেন, ‘তুই কোথায়?’ বললাম, আমি তো এফডিসিতে শুটিং করছি। উনি বললেন, ‘তোর একটা নিউজ করব। তুই কি অফিসে আসবি, নাকি আমি আসব?’ ওই সময় ‘চিত্রালী’তে কোনো শিল্পীর সাক্ষাৎকার আসা বেশ বড় প্রাপ্তি ছিল।
বললাম, ‘আজ শুটিং শেষ করে কালকেই যাব।’ কেউ বিশ্বাস করবে কিনা জানি না, ওই রাতে আমার ঘুম হয়নি। কীভাবে প্রশ্ন করবে, উত্তরটা কত সুন্দরভাবে দিতে পারি, সারা রাত মনে মনে সেই মহড়া করেছি। নিউজটা ছোট করে এসেছিল। নতুন প্রতিভাবান ছেলে–এই ধরনের কিছু লেখা। আর টুকিটাকি কাজের খবর।

পত্রিকা কিনে সবাইকে দেখালাম
তৌকীর আহমেদ, অভিনেতা ও নির্মাতা
পত্রিকায় আমার প্রথম ছবি এসেছিল ১৯৮৮ সালে। তখন ‘বিচিত্রা’য় বর্ষসংখ্যা বের হতো, যেখানে মঞ্চে আলোচিত ১০ জনের ছবি ছাপা হবে। সে বছর আব্দুল্লাহ আল মামুনের পরিচালনায় আমার অভিনীত ‘তোমরাই’ নাটকটি খুব আলোচিত হয়েছিল।
১০ জনের মধ্যে আমার সাক্ষাৎকারও নেওয়া হলো। ছবি তোলা হলো। কিন্তু কবে ছাপা হবে তা তো জানি না। প্রতিদিন ফার্মগেটে পত্রিকার দোকানে তন্নতন্ন করে খুঁজতাম। আমার ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে যাওয়ার পর একদিন ওটা প্রকাশিত হলো।
পত্রিকা কিনে বাড়ির সবাইকে দেখালাম। মানে, আমি পাস। রেজাল্ট নিয়ে গিয়েছি এমন একটা অবস্থা! জানি না, এখন যারা নতুন, তাদের কাছে এই ব্যাপারটা এত রোমাঞ্চকর কি না।

পত্রিকার কাটিংটা যত্ন করে রেখেছিলেন বাবা-মা
তারিন জাহান, অভিনেত্রী
১৯৮৪ সালে পত্রিকায় প্রথম আমার নাম আসে। আমি তখন কুমিল্লায়। একটা নাচের অনুষ্ঠান করেছিলাম। তখন ‘ইত্তেফাক’–এ আমার সাদাকালো ছবি ছাপা হয়েছিল। সঙ্গে চার-পাঁচ লাইনের ছোট্ট লেখা। পত্রিকার কাটিং এখনো আমার কাছে আছে। আমি তো তখন ছোট ছিলাম। এটা যে রেখে দিতে হবে, এমনটা তো একদমই মাথায় ছিল না। পরিবার থেকেই বিশেষ করে বাবা-মা পত্রিকার কাটিংটা যত্ন করে রেখে দেওয়া হয়েছিল। সেটা এখনো আমার কাছে আছে।

পত্রিকার ফটোশুট কিভাবে করতে হয় সেবারই প্রথম জেনেছি
জয়া আহসান, অভিনেত্রী
‘আনন্দভুবন’ ম্যাগাজিনে প্রথম নিজেকে দেখতে পাই। সেটা ১৯৯৮ সালের ঘটনা। পত্রিকায় কাভার পেজে এসেছিলাম। তখন আমি ওভাবে মিডিয়ায় কাজ শুরুও করিনি। ফটোশুট কী, কীভাবে সাজতে হয়, কীভাবে মেকআপ করতে হয়–কিছুই জানি না।
কীভাবে কোন অ্যাঙ্গেলে দাঁড়াতে হয়, সেটা ওই প্রথম অনেকটা শিখেছি। ওই সময় পত্রিকায় নিজের ছবি আসা মানে অস্কার পেয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা!

একজন বন্ধু আর আমার ছবি বড় করে ছাপা হয়েছিল
তাহসান রহমান খান, সংগীতশিল্পী
ক্লাস ফাইভে পড়ার সময় পত্রিকায় প্রথম আমার ছবি আসে। তখন এসএসসি পরীক্ষায় ছিল বোর্ডস্ট্যান্ড সিস্টেম। আমার বড় ভাই রিশান সারা দেশে প্রথম হয়েছিলেন। যাঁরা প্রথম হতেন, পুরো পরিবারসহ পত্রিকায় তাদের ছবি আসত। সেই সুবাধে ছবিতে আমি ছিলাম।
তবে নিজের কাজ দিয়ে প্রথম পত্রিকার পাতায় আসি ক্লাস নাইনে পড়ার সময়। পহেলা বৈশাখে রমনার বটমূলে গান গাইতাম। একবার আমার আর আমার এক বন্ধুর ছবি পত্রিকায় বড় করে এসেছিল। মনে আছে, পরদিন যখন স্কুলে যাই, বন্ধুরা পেপার কেটে ক্লাসে টানিয়ে রেখেছিল।

ঢাকা: প্রথম যেদিন পত্রিকায় খবর হয়ে এলেন, সেই দিনের স্মৃতি এখনো তারকাদের মনে জ্বলজ্বলে। প্রথম নাম, প্রথম ছবি—সেই উত্তেজনায় আগের রাতে ঘুমাতে পারেননি অনেকেই। কেউ আবার প্রতীক্ষার প্রহর গুনেছেন দিনের পর দিন। তারকাদের সেই প্রথম খবরের গল্প নিয়ে এ আয়োজন।
ইচ্ছে করেই বেশি সাক্ষাৎকার দেই না
আলমগীর, চিত্রনায়ক
আমাকে সিনেমায় এনেছিলেন প্রয়াত পরিচালক আলমগীর কুমকুম। ১৯৭২ সালের ঘটনা। কুমকুম ভাই আমাকে ‘চিত্রালী’ অফিসে নিয়ে যান। তখন ‘চিত্রালী’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন সৈয়দ মোহাম্মদ পারভেজ ভাই। তাঁর সঙ্গে পরিচয় হলো। তিনি আমাকে পাঠালেন সহসম্পাদক আহমেদ জামান চৌধুরীর কাছে। আমরা যাঁকে বলতাম আজাচৌ। তিনি আমার সাক্ষাৎকার নিলেন।
দুই-তিন সপ্তাহ পেরিয়ে যায়, কিন্তু ছাপা তো হয় না। অবশেষে একদিন ছাপার অক্ষরে আমার নাম এল। শিরোনাম ছিল–‘আমি আলমগীর জয়যাত্রার পথে নেমেছি’। আরো অনেক দিন পর আজাচৌর সঙ্গে এফডিসিতে একদিন অনেকক্ষণ আড্ডা হলো। সেই আড্ডার পরে লিখলেন–‘আলমগীরের জয়যাত্রা অব্যাহত আছে’।
পুরো অভিনয়জীবনে আমি খুব বেশি সাক্ষাৎকার দিইনি। মনে হতো দর্শক আমার সম্পর্কে যত জানবে, তাদের প্রত্যাশা তত বেড়ে যাবে। সবার প্রত্যাশা পূরণ করার ক্ষমতা আমার নেই।
পড়াশোনা নিয়েই বেশি ব্যস্ত ছিলাম
সুবর্ণা মুস্তাফা, অভিনেত্রী
পত্রিকায় আমাকে নিয়ে প্রথম লেখা হয়েছিল সাপ্তাহিক ‘বিচিত্রা’য়। সম্পাদক ছিলেন কবি শামসুর রাহমান। ১৯৭৫ সালের ঘটনা। আব্দুল্লাহ আল মামুন ভাইয়ের নির্দেশনায় ‘বরফ গলা নদী’ করেছিলাম। ‘বিচিত্রা’য় সেটা নিয়ে লেখা বেরিয়েছিল। শিরোনাম ছিল–‘আসলেন, দেখলেন, জয় করলেন’।
খুব খুশি হয়েছিলাম। কিন্তু এর পরদিন কী যেন পরীক্ষা ছিল। ওটা নিয়ে যে একটু মাতামাতি করব, পড়াশোনার চাপে তা পারছিলাম না। বাবা-মা বারবার পড়তে বসতে বলছিলেন। আমি তো তখন ছোট। অভিনয় করলেও পড়াশোনা নিয়ে বেশি ব্যস্ত থাকতাম।

প্রথম খবরটা ছোট করে এসেছিল
মিশা সওদাগর, খল অভিনেতা
ততদিনে অনেকগুলো ছবিতে অভিনয় করেছি, কিন্তু পত্রিকা বা পোস্টার—কোথাও আমার ছবি আসেনি। ১৯৯৪ সালের দিকের ঘটনা। একদিন নরেশ ভুঁইয়া আমাকে ফোন করলেন, ‘তুই কোথায়?’ বললাম, আমি তো এফডিসিতে শুটিং করছি। উনি বললেন, ‘তোর একটা নিউজ করব। তুই কি অফিসে আসবি, নাকি আমি আসব?’ ওই সময় ‘চিত্রালী’তে কোনো শিল্পীর সাক্ষাৎকার আসা বেশ বড় প্রাপ্তি ছিল।
বললাম, ‘আজ শুটিং শেষ করে কালকেই যাব।’ কেউ বিশ্বাস করবে কিনা জানি না, ওই রাতে আমার ঘুম হয়নি। কীভাবে প্রশ্ন করবে, উত্তরটা কত সুন্দরভাবে দিতে পারি, সারা রাত মনে মনে সেই মহড়া করেছি। নিউজটা ছোট করে এসেছিল। নতুন প্রতিভাবান ছেলে–এই ধরনের কিছু লেখা। আর টুকিটাকি কাজের খবর।

পত্রিকা কিনে সবাইকে দেখালাম
তৌকীর আহমেদ, অভিনেতা ও নির্মাতা
পত্রিকায় আমার প্রথম ছবি এসেছিল ১৯৮৮ সালে। তখন ‘বিচিত্রা’য় বর্ষসংখ্যা বের হতো, যেখানে মঞ্চে আলোচিত ১০ জনের ছবি ছাপা হবে। সে বছর আব্দুল্লাহ আল মামুনের পরিচালনায় আমার অভিনীত ‘তোমরাই’ নাটকটি খুব আলোচিত হয়েছিল।
১০ জনের মধ্যে আমার সাক্ষাৎকারও নেওয়া হলো। ছবি তোলা হলো। কিন্তু কবে ছাপা হবে তা তো জানি না। প্রতিদিন ফার্মগেটে পত্রিকার দোকানে তন্নতন্ন করে খুঁজতাম। আমার ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে যাওয়ার পর একদিন ওটা প্রকাশিত হলো।
পত্রিকা কিনে বাড়ির সবাইকে দেখালাম। মানে, আমি পাস। রেজাল্ট নিয়ে গিয়েছি এমন একটা অবস্থা! জানি না, এখন যারা নতুন, তাদের কাছে এই ব্যাপারটা এত রোমাঞ্চকর কি না।

পত্রিকার কাটিংটা যত্ন করে রেখেছিলেন বাবা-মা
তারিন জাহান, অভিনেত্রী
১৯৮৪ সালে পত্রিকায় প্রথম আমার নাম আসে। আমি তখন কুমিল্লায়। একটা নাচের অনুষ্ঠান করেছিলাম। তখন ‘ইত্তেফাক’–এ আমার সাদাকালো ছবি ছাপা হয়েছিল। সঙ্গে চার-পাঁচ লাইনের ছোট্ট লেখা। পত্রিকার কাটিং এখনো আমার কাছে আছে। আমি তো তখন ছোট ছিলাম। এটা যে রেখে দিতে হবে, এমনটা তো একদমই মাথায় ছিল না। পরিবার থেকেই বিশেষ করে বাবা-মা পত্রিকার কাটিংটা যত্ন করে রেখে দেওয়া হয়েছিল। সেটা এখনো আমার কাছে আছে।

পত্রিকার ফটোশুট কিভাবে করতে হয় সেবারই প্রথম জেনেছি
জয়া আহসান, অভিনেত্রী
‘আনন্দভুবন’ ম্যাগাজিনে প্রথম নিজেকে দেখতে পাই। সেটা ১৯৯৮ সালের ঘটনা। পত্রিকায় কাভার পেজে এসেছিলাম। তখন আমি ওভাবে মিডিয়ায় কাজ শুরুও করিনি। ফটোশুট কী, কীভাবে সাজতে হয়, কীভাবে মেকআপ করতে হয়–কিছুই জানি না।
কীভাবে কোন অ্যাঙ্গেলে দাঁড়াতে হয়, সেটা ওই প্রথম অনেকটা শিখেছি। ওই সময় পত্রিকায় নিজের ছবি আসা মানে অস্কার পেয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা!

একজন বন্ধু আর আমার ছবি বড় করে ছাপা হয়েছিল
তাহসান রহমান খান, সংগীতশিল্পী
ক্লাস ফাইভে পড়ার সময় পত্রিকায় প্রথম আমার ছবি আসে। তখন এসএসসি পরীক্ষায় ছিল বোর্ডস্ট্যান্ড সিস্টেম। আমার বড় ভাই রিশান সারা দেশে প্রথম হয়েছিলেন। যাঁরা প্রথম হতেন, পুরো পরিবারসহ পত্রিকায় তাদের ছবি আসত। সেই সুবাধে ছবিতে আমি ছিলাম।
তবে নিজের কাজ দিয়ে প্রথম পত্রিকার পাতায় আসি ক্লাস নাইনে পড়ার সময়। পহেলা বৈশাখে রমনার বটমূলে গান গাইতাম। একবার আমার আর আমার এক বন্ধুর ছবি পত্রিকায় বড় করে এসেছিল। মনে আছে, পরদিন যখন স্কুলে যাই, বন্ধুরা পেপার কেটে ক্লাসে টানিয়ে রেখেছিল।

ঢাকা ও করাচির দুটি উৎসবে অংশ নেওয়ার আমন্ত্রণ পেয়েছে সোহেল রানা বয়াতির ‘নয়া মানুষ’। চলতি মাসেই করাচিতে প্রদর্শিত হবে সিনেমাটি, আগামী জানুয়ারিতে প্রতিযোগিতা করবে ঢাকা উৎসবের বাংলাদেশ প্যানারোমা বিভাগে।
২ ঘণ্টা আগে
‘এই তুমি সেই তুমি’ সিনেমার কিছু অংশের শুটিং বাকি থাকতে ২০২১ সালে মারা যান অভিনেত্রী কবরী। ২০২৩ সালে সিনেমাটির কাজ শেষ করেছেন কবরীর ছেলে শাকের চিশতী। এবার মুক্তির পালা।
৯ ঘণ্টা আগে
অভিনেত্রী দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হলো ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘দাদীর ভাগ’। ধারাবাহিকের মূল চরিত্র দাদিকে ঘিরে এগিয়েছে গল্প। দাদির চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান। অন্যান্য চরিত্রে রয়েছেন জামিল হোসেন...
১২ ঘণ্টা আগে
গত জুনেই জানা গিয়েছিল আবার শুরু হচ্ছে আজম খানের উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম। আজম খানের মেয়ে অরণী খান জানিয়েছিলেন, নতুন উদ্যমে ফিরছে ব্যান্ডটি। এবার জানা গেল, দেশ-বিদেশে কনসার্টের জন্য প্রস্তুত উচ্চারণ।
১২ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেক, ঢাকা

ঢাকা ও করাচির দুটি উৎসবে অংশ নেওয়ার আমন্ত্রণ পেয়েছে সোহেল রানা বয়াতির সিনেমা ‘নয়া মানুষ’। ২০২৬ সালের জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হবে ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব। এতে বাংলাদেশ প্যানারোমা বিভাগে প্রতিযোগিতা করবে সিনেমাটি। অন্যদিকে, করাচির ওয়ার্ল্ড কালচারাল ফেস্টিভ্যালে প্রদর্শিত হবে ২৭ নভেম্বর বিকেল ৪টায়।
২০২৬ সালের ১০ থেকে ১৮ জানুয়ারি ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের ২৪তম আসর। উৎসবে থাকবে বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নির্মাতাদের চলচ্চিত্র। এতে বাংলাদেশ প্যানারোমা বিভাগে প্রতিযোগিতা করবে নয়া মানুষ।

অন্যদিকে, আর্টস কাউন্সিল অব পাকিস্তানের (এসিপি) আয়োজনে ৩১ অক্টোবর থেকে ৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত করাচিতে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ওয়ার্ল্ড কালচারাল ফেস্টিভ্যাল। ৩৮ দিনব্যাপী এই উৎসবে থাকছে বিশ্বের নানা প্রান্তের শিল্প, সংগীত, নাটক ও নৃত্যের সমন্বয়। শতাধিক দেশের শিল্পীরা এই উৎসবে অংশ নেবেন। উৎসবের অংশ হিসেবে প্রতি সপ্তাহে থাকছে দুই ঘণ্টার একটি চলচ্চিত্র প্রদর্শনী পর্ব। এরই অংশ হিসেবে ২৭ নভেম্বর বিকেল ৪টায় প্রদর্শিত হবে ‘নয়া মানুষ’।
এর আগে ভারতের কাশ্মীর ওয়ার্ল্ড ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল ও কানাডার টরন্টো মাল্টিকালচারাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে অংশ নিয়েছে নয়া মানুষ।
নির্মাতা সোহেল রানা বয়াতি বলেন, ‘আমরা একটা সহজ-সরল গল্প সাধারণভাবে দর্শকদের কাছে পৌঁছে দিতে চেয়েছি। আমাদের এই প্রচেষ্টাকে সবাই উৎসাহিত করছে। দেশ ও বিদেশে আমার প্রথম চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হচ্ছে, যা আমার পরবর্তী চলচ্চিত্র নির্মাণের উৎসাহ বাড়িয়ে দিচ্ছে।’

প্রসঙ্গত, সুপার সাইক্লোন ‘সিত্রাং’ চলাকালে চাঁদপুরের একটি চরে শুটিং হয় নয়া মানুষের। সিনেমায় গান গেয়েছেন শফি মণ্ডল, চন্দনা মজুমদার, বেলাল খান, অনিমেষ রয়, মাশা ইসলাম ও খাইরুল ওয়াসী। সংগীত পরিচালনা করেছেন ইমন চৌধুরী, মুশফিক লিটু ও শোভন রয়।
আ মা ম হাসানুজ্জামানের ‘বেদনার বালুচরে’ উপন্যাস অবলম্বনে সিনেমাটির সংলাপ ও চিত্রনাট্য লিখেছেন মাসুম রেজা। বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন রওনক হাসান, মৌসুমী হামিদ, আশিস খন্দকার, ঝুনা চৌধুরী, শিখা কর্মকার, নিলুফার ওয়াহিদ, বদরুদ্দোজা, মাহিন রহমান, নাজমুল হোসেন, স্মরণ সাহা, সানজানা মেহরান ও শিশুশিল্পী ঊষশী।

ঢাকা ও করাচির দুটি উৎসবে অংশ নেওয়ার আমন্ত্রণ পেয়েছে সোহেল রানা বয়াতির সিনেমা ‘নয়া মানুষ’। ২০২৬ সালের জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হবে ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব। এতে বাংলাদেশ প্যানারোমা বিভাগে প্রতিযোগিতা করবে সিনেমাটি। অন্যদিকে, করাচির ওয়ার্ল্ড কালচারাল ফেস্টিভ্যালে প্রদর্শিত হবে ২৭ নভেম্বর বিকেল ৪টায়।
২০২৬ সালের ১০ থেকে ১৮ জানুয়ারি ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের ২৪তম আসর। উৎসবে থাকবে বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নির্মাতাদের চলচ্চিত্র। এতে বাংলাদেশ প্যানারোমা বিভাগে প্রতিযোগিতা করবে নয়া মানুষ।

অন্যদিকে, আর্টস কাউন্সিল অব পাকিস্তানের (এসিপি) আয়োজনে ৩১ অক্টোবর থেকে ৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত করাচিতে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ওয়ার্ল্ড কালচারাল ফেস্টিভ্যাল। ৩৮ দিনব্যাপী এই উৎসবে থাকছে বিশ্বের নানা প্রান্তের শিল্প, সংগীত, নাটক ও নৃত্যের সমন্বয়। শতাধিক দেশের শিল্পীরা এই উৎসবে অংশ নেবেন। উৎসবের অংশ হিসেবে প্রতি সপ্তাহে থাকছে দুই ঘণ্টার একটি চলচ্চিত্র প্রদর্শনী পর্ব। এরই অংশ হিসেবে ২৭ নভেম্বর বিকেল ৪টায় প্রদর্শিত হবে ‘নয়া মানুষ’।
এর আগে ভারতের কাশ্মীর ওয়ার্ল্ড ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল ও কানাডার টরন্টো মাল্টিকালচারাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে অংশ নিয়েছে নয়া মানুষ।
নির্মাতা সোহেল রানা বয়াতি বলেন, ‘আমরা একটা সহজ-সরল গল্প সাধারণভাবে দর্শকদের কাছে পৌঁছে দিতে চেয়েছি। আমাদের এই প্রচেষ্টাকে সবাই উৎসাহিত করছে। দেশ ও বিদেশে আমার প্রথম চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হচ্ছে, যা আমার পরবর্তী চলচ্চিত্র নির্মাণের উৎসাহ বাড়িয়ে দিচ্ছে।’

প্রসঙ্গত, সুপার সাইক্লোন ‘সিত্রাং’ চলাকালে চাঁদপুরের একটি চরে শুটিং হয় নয়া মানুষের। সিনেমায় গান গেয়েছেন শফি মণ্ডল, চন্দনা মজুমদার, বেলাল খান, অনিমেষ রয়, মাশা ইসলাম ও খাইরুল ওয়াসী। সংগীত পরিচালনা করেছেন ইমন চৌধুরী, মুশফিক লিটু ও শোভন রয়।
আ মা ম হাসানুজ্জামানের ‘বেদনার বালুচরে’ উপন্যাস অবলম্বনে সিনেমাটির সংলাপ ও চিত্রনাট্য লিখেছেন মাসুম রেজা। বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন রওনক হাসান, মৌসুমী হামিদ, আশিস খন্দকার, ঝুনা চৌধুরী, শিখা কর্মকার, নিলুফার ওয়াহিদ, বদরুদ্দোজা, মাহিন রহমান, নাজমুল হোসেন, স্মরণ সাহা, সানজানা মেহরান ও শিশুশিল্পী ঊষশী।

প্রথম যেদিন পত্রিকায় খবর হয়ে এলেন, সেই দিনের স্মৃতি এখনো তারকাদের মনে জ্বলজ্বলে। প্রথম নাম, প্রথম ছবি—সেই উত্তেজনায় আগের রাতে ঘুমাতে পারেননি অনেকেই। কেউ আবার প্রতীক্ষার প্রহর গুনেছেন দিনের পর দিন। তারকাদের সেই প্রথম খবরের গল্প নিয়ে এ আয়োজন।
২৮ জুন ২০২১
‘এই তুমি সেই তুমি’ সিনেমার কিছু অংশের শুটিং বাকি থাকতে ২০২১ সালে মারা যান অভিনেত্রী কবরী। ২০২৩ সালে সিনেমাটির কাজ শেষ করেছেন কবরীর ছেলে শাকের চিশতী। এবার মুক্তির পালা।
৯ ঘণ্টা আগে
অভিনেত্রী দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হলো ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘দাদীর ভাগ’। ধারাবাহিকের মূল চরিত্র দাদিকে ঘিরে এগিয়েছে গল্প। দাদির চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান। অন্যান্য চরিত্রে রয়েছেন জামিল হোসেন...
১২ ঘণ্টা আগে
গত জুনেই জানা গিয়েছিল আবার শুরু হচ্ছে আজম খানের উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম। আজম খানের মেয়ে অরণী খান জানিয়েছিলেন, নতুন উদ্যমে ফিরছে ব্যান্ডটি। এবার জানা গেল, দেশ-বিদেশে কনসার্টের জন্য প্রস্তুত উচ্চারণ।
১২ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

অভিনেত্রী কবরী পরিচালিত শেষ সিনেমা ‘এই তুমি সেই তুমি’। তবে সিনেমাটি শেষ করতে পারেননি তিনি। কিছু অংশের শুটিং বাকি থাকতে ২০২১ সালে মারা যান। কবরীর মৃত্যুর পর সিনেমাটির নির্মাণ শেষ করেন তাঁর ছেলে শাকের চিশতী।
২০২৩ সালে এই তুমি সেই তুমি সিনেমার কাজ শেষ করেছেন শাকের চিশতী। এবার মুক্তির পালা। তবে দেশে মুক্তির আগে বিভিন্ন দেশের আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শনীর চেষ্টা করছেন শাকের চিশতী। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক উৎসবে জমা দিয়েছেন সিনেমাটি। এরপর দেশের হলে মুক্তির পরিকল্পনা করবেন।
শাকের চিশতী গণমাধ্যমে জানান, সিনেমাটি শেষ করা ছিল তাঁর জন্য চ্যালেঞ্জ। তিনি বলেন, ‘আম্মুর অসমাপ্ত কাজ শেষ করাই আমার জন্য ছিল বড় চ্যালেঞ্জ। একটু সময় নিয়ে কাজ শেষ করেছি। দেশের বাইরে কয়েকটি আন্তর্জাতিক উৎসবে সিনেমাটি জমা দিয়েছি। ওই উৎসবগুলোতে প্রদর্শনী হলে দেশে সিনেমাটি মুক্তি পাবে।’
তবে ঠিক কবে নাগাদ দেশের হলে মুক্তি পাবে সিনেমাটি, তা জানাননি শাকের চিশতী। তিনি জানান, সবকিছু নির্ভর করছে এই তুমি সেই তুমি সিনেমার আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীর ওপর।
পরিচালনার পাশাপাশি এই তুমি সেই তুমি সিনেমার কাহিনি, চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছিলেন কবরী। দুটি সময়কে তুলে ধরা হয়েছে এই সিনেমায়। বর্তমান সময়ের গল্পের পাশাপাশি উঠে আসবে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের সময়ের গল্প। কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন নিশাত নাওয়ার সালওয়া ও রায়হান রিয়াদ।

অভিনেত্রী কবরী পরিচালিত শেষ সিনেমা ‘এই তুমি সেই তুমি’। তবে সিনেমাটি শেষ করতে পারেননি তিনি। কিছু অংশের শুটিং বাকি থাকতে ২০২১ সালে মারা যান। কবরীর মৃত্যুর পর সিনেমাটির নির্মাণ শেষ করেন তাঁর ছেলে শাকের চিশতী।
২০২৩ সালে এই তুমি সেই তুমি সিনেমার কাজ শেষ করেছেন শাকের চিশতী। এবার মুক্তির পালা। তবে দেশে মুক্তির আগে বিভিন্ন দেশের আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শনীর চেষ্টা করছেন শাকের চিশতী। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক উৎসবে জমা দিয়েছেন সিনেমাটি। এরপর দেশের হলে মুক্তির পরিকল্পনা করবেন।
শাকের চিশতী গণমাধ্যমে জানান, সিনেমাটি শেষ করা ছিল তাঁর জন্য চ্যালেঞ্জ। তিনি বলেন, ‘আম্মুর অসমাপ্ত কাজ শেষ করাই আমার জন্য ছিল বড় চ্যালেঞ্জ। একটু সময় নিয়ে কাজ শেষ করেছি। দেশের বাইরে কয়েকটি আন্তর্জাতিক উৎসবে সিনেমাটি জমা দিয়েছি। ওই উৎসবগুলোতে প্রদর্শনী হলে দেশে সিনেমাটি মুক্তি পাবে।’
তবে ঠিক কবে নাগাদ দেশের হলে মুক্তি পাবে সিনেমাটি, তা জানাননি শাকের চিশতী। তিনি জানান, সবকিছু নির্ভর করছে এই তুমি সেই তুমি সিনেমার আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীর ওপর।
পরিচালনার পাশাপাশি এই তুমি সেই তুমি সিনেমার কাহিনি, চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছিলেন কবরী। দুটি সময়কে তুলে ধরা হয়েছে এই সিনেমায়। বর্তমান সময়ের গল্পের পাশাপাশি উঠে আসবে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের সময়ের গল্প। কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন নিশাত নাওয়ার সালওয়া ও রায়হান রিয়াদ।

প্রথম যেদিন পত্রিকায় খবর হয়ে এলেন, সেই দিনের স্মৃতি এখনো তারকাদের মনে জ্বলজ্বলে। প্রথম নাম, প্রথম ছবি—সেই উত্তেজনায় আগের রাতে ঘুমাতে পারেননি অনেকেই। কেউ আবার প্রতীক্ষার প্রহর গুনেছেন দিনের পর দিন। তারকাদের সেই প্রথম খবরের গল্প নিয়ে এ আয়োজন।
২৮ জুন ২০২১
ঢাকা ও করাচির দুটি উৎসবে অংশ নেওয়ার আমন্ত্রণ পেয়েছে সোহেল রানা বয়াতির ‘নয়া মানুষ’। চলতি মাসেই করাচিতে প্রদর্শিত হবে সিনেমাটি, আগামী জানুয়ারিতে প্রতিযোগিতা করবে ঢাকা উৎসবের বাংলাদেশ প্যানারোমা বিভাগে।
২ ঘণ্টা আগে
অভিনেত্রী দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হলো ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘দাদীর ভাগ’। ধারাবাহিকের মূল চরিত্র দাদিকে ঘিরে এগিয়েছে গল্প। দাদির চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান। অন্যান্য চরিত্রে রয়েছেন জামিল হোসেন...
১২ ঘণ্টা আগে
গত জুনেই জানা গিয়েছিল আবার শুরু হচ্ছে আজম খানের উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম। আজম খানের মেয়ে অরণী খান জানিয়েছিলেন, নতুন উদ্যমে ফিরছে ব্যান্ডটি। এবার জানা গেল, দেশ-বিদেশে কনসার্টের জন্য প্রস্তুত উচ্চারণ।
১২ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

অভিনেত্রী দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হলো ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘দাদীর ভাগ’। ধারাবাহিকের মূল চরিত্র দাদিকে ঘিরে এগিয়েছে গল্প। দাদির চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান। অন্যান্য চরিত্রে রয়েছেন জামিল হোসেন, মুনমুন আহমেদ মুন, নরেশ ভূঁইয়া, রেশমা আহমেদ, মম শিউলী, আমিন আজাদ, সূচনা প্রমুখ। অভিনেতা জামিল হোসেনের গল্প ভাবনায় নাটকটি রচনা করেছেন বিদ্যুৎ রায়, পরিচালনায় মাহফুজ ইসলাম। প্রকাশ করা হবে জামিল’স জু নামের ইউটিউব চ্যানেলে।
ধারাবাহিকটির দুটি মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন মুনমুন আহমেদ মুন ও জামিল হোসেন। চলতি বছর বিয়ের পিঁড়িতে বসেছেন ‘মীরাক্কেল আক্কেল চ্যালেঞ্জার’খ্যাত অভিনেতা জামিল হোসেন ও অভিনেত্রী মুনমুন আহমেদ মুন। স্ত্রী মুনমুনের সঙ্গে একসঙ্গে জুটি বেঁধে বেশ কিছু নাটকে কাজ করেছেন জামিল। সেখান থেকেই দুজনের পরিচয়। আর সেই পরিচয় একটা সময় গড়ায় ভালো লাগায়।
মুনের বেড়ে ওঠা ঢাকায়। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি থেকে বিবিএ শেষ করে উচ্চশিক্ষা নিয়েছেন মালয়েশিয়াতে। বিজ্ঞাপনে মডেল হয়ে পরিচিতি পেয়েছেন মুনমুন। সাবলীল অভিনয় তাঁকে পরিচিতি দিয়েছে নাটকেও। দাদীর ভাগ ধারাবাহিকে দিলারা জামানের সঙ্গে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে একটি স্বপ্ন পূরণ হলো তাঁর। অভিনেত্রী দিলারা জামানের ভক্ত তিনি। তাঁর ব্যক্তিত্ব আর অভিনয় মুগ্ধ করে মুনকে। তাই স্বপ্ন দেখতেন দিলারা জামানের সঙ্গে অভিনয়ের। দাদীর ভাগ ধারাবাহিকে মুন অভিনয় করলেন দিলারা জামানের নাতনির চরিত্রে। তাঁর সঙ্গে অভিনয়ের অভিজ্ঞতা আর নিজের স্বপ্ন পূরণের কথা বলতে গিয়ে মুনমুন আহমেদ মুন বলেন, ‘শ্রদ্ধেয় দিলারা জামান বাংলাদেশের নাটক-সিনেমার গর্ব।

মাশাআল্লাহ এখনো কী সুন্দর তিনি। কী সুন্দর গুছিয়ে কথা বলেন, আন্তরিকতায় পূর্ণ তাঁর ব্যবহার। ভীষণ ইচ্ছে ছিল তাঁর সঙ্গে অভিনয় করার। সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে, তাও আবার আমি তাঁর নাতনির চরিত্রেই অভিনয় করেছি। কী যে আদরে, মায়ায় তিনি আগলে রাখেন সব সময়, সেটা তাঁর সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে বুঝেছি। এত বড় মাপের শিল্পী, অথচ কী সাধারণ জীবনযাপন। আমি তাঁর বিনয়, হাসি আর অভিনয়ে মুগ্ধ। তাঁর সঙ্গে কাজ করতে পেরে ধন্য, গর্বিত এবং ভীষণ উচ্ছ্বসিত। এটা আমার জীবনের অনেক বড় প্রাপ্তি।’
দিলারা জামান বলেন, ‘দাদীর ভাগ নাটকটার গল্প খুব সুন্দর। মৃত্যুর আগে দাদা সব সম্পত্তি দাদিকে লিখে দেয়। সেই সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়েই গল্প। কাজটা করে ভীষণ ভালো লেগেছে। সবাই এত আন্তরিক ছিল যে আমাকে কোনো রকম কষ্ট পেতে দেয়নি। মুনমুন খুব লক্ষ্মী আর মিষ্টি হাসির এক মেয়ে। দোয়া করি ও যেন অনেক বড় শিল্পী হতে পারে, অভিনয়কে ঘিরে তার স্বপ্ন পূরণ হোক।’
উল্লেখ্য, দীপ্ত টিভির ‘বকুলপুর’ ধারাবাহিকে নিয়মিত দেখা যাচ্ছে দিলারা জামানের অভিনয়। অন্যদিকে মুনমুন আহমেদ মুন অনেক দিন পর অভিনয় করেছেন সাগর জাহান পরিচালিত ধারাবাহিকে। আরটিভির প্রচার চলতি ধারাবাহিকটির নাম ‘বিদেশ ফেরত’।

অভিনেত্রী দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হলো ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘দাদীর ভাগ’। ধারাবাহিকের মূল চরিত্র দাদিকে ঘিরে এগিয়েছে গল্প। দাদির চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান। অন্যান্য চরিত্রে রয়েছেন জামিল হোসেন, মুনমুন আহমেদ মুন, নরেশ ভূঁইয়া, রেশমা আহমেদ, মম শিউলী, আমিন আজাদ, সূচনা প্রমুখ। অভিনেতা জামিল হোসেনের গল্প ভাবনায় নাটকটি রচনা করেছেন বিদ্যুৎ রায়, পরিচালনায় মাহফুজ ইসলাম। প্রকাশ করা হবে জামিল’স জু নামের ইউটিউব চ্যানেলে।
ধারাবাহিকটির দুটি মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন মুনমুন আহমেদ মুন ও জামিল হোসেন। চলতি বছর বিয়ের পিঁড়িতে বসেছেন ‘মীরাক্কেল আক্কেল চ্যালেঞ্জার’খ্যাত অভিনেতা জামিল হোসেন ও অভিনেত্রী মুনমুন আহমেদ মুন। স্ত্রী মুনমুনের সঙ্গে একসঙ্গে জুটি বেঁধে বেশ কিছু নাটকে কাজ করেছেন জামিল। সেখান থেকেই দুজনের পরিচয়। আর সেই পরিচয় একটা সময় গড়ায় ভালো লাগায়।
মুনের বেড়ে ওঠা ঢাকায়। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি থেকে বিবিএ শেষ করে উচ্চশিক্ষা নিয়েছেন মালয়েশিয়াতে। বিজ্ঞাপনে মডেল হয়ে পরিচিতি পেয়েছেন মুনমুন। সাবলীল অভিনয় তাঁকে পরিচিতি দিয়েছে নাটকেও। দাদীর ভাগ ধারাবাহিকে দিলারা জামানের সঙ্গে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে একটি স্বপ্ন পূরণ হলো তাঁর। অভিনেত্রী দিলারা জামানের ভক্ত তিনি। তাঁর ব্যক্তিত্ব আর অভিনয় মুগ্ধ করে মুনকে। তাই স্বপ্ন দেখতেন দিলারা জামানের সঙ্গে অভিনয়ের। দাদীর ভাগ ধারাবাহিকে মুন অভিনয় করলেন দিলারা জামানের নাতনির চরিত্রে। তাঁর সঙ্গে অভিনয়ের অভিজ্ঞতা আর নিজের স্বপ্ন পূরণের কথা বলতে গিয়ে মুনমুন আহমেদ মুন বলেন, ‘শ্রদ্ধেয় দিলারা জামান বাংলাদেশের নাটক-সিনেমার গর্ব।

মাশাআল্লাহ এখনো কী সুন্দর তিনি। কী সুন্দর গুছিয়ে কথা বলেন, আন্তরিকতায় পূর্ণ তাঁর ব্যবহার। ভীষণ ইচ্ছে ছিল তাঁর সঙ্গে অভিনয় করার। সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে, তাও আবার আমি তাঁর নাতনির চরিত্রেই অভিনয় করেছি। কী যে আদরে, মায়ায় তিনি আগলে রাখেন সব সময়, সেটা তাঁর সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে বুঝেছি। এত বড় মাপের শিল্পী, অথচ কী সাধারণ জীবনযাপন। আমি তাঁর বিনয়, হাসি আর অভিনয়ে মুগ্ধ। তাঁর সঙ্গে কাজ করতে পেরে ধন্য, গর্বিত এবং ভীষণ উচ্ছ্বসিত। এটা আমার জীবনের অনেক বড় প্রাপ্তি।’
দিলারা জামান বলেন, ‘দাদীর ভাগ নাটকটার গল্প খুব সুন্দর। মৃত্যুর আগে দাদা সব সম্পত্তি দাদিকে লিখে দেয়। সেই সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়েই গল্প। কাজটা করে ভীষণ ভালো লেগেছে। সবাই এত আন্তরিক ছিল যে আমাকে কোনো রকম কষ্ট পেতে দেয়নি। মুনমুন খুব লক্ষ্মী আর মিষ্টি হাসির এক মেয়ে। দোয়া করি ও যেন অনেক বড় শিল্পী হতে পারে, অভিনয়কে ঘিরে তার স্বপ্ন পূরণ হোক।’
উল্লেখ্য, দীপ্ত টিভির ‘বকুলপুর’ ধারাবাহিকে নিয়মিত দেখা যাচ্ছে দিলারা জামানের অভিনয়। অন্যদিকে মুনমুন আহমেদ মুন অনেক দিন পর অভিনয় করেছেন সাগর জাহান পরিচালিত ধারাবাহিকে। আরটিভির প্রচার চলতি ধারাবাহিকটির নাম ‘বিদেশ ফেরত’।

প্রথম যেদিন পত্রিকায় খবর হয়ে এলেন, সেই দিনের স্মৃতি এখনো তারকাদের মনে জ্বলজ্বলে। প্রথম নাম, প্রথম ছবি—সেই উত্তেজনায় আগের রাতে ঘুমাতে পারেননি অনেকেই। কেউ আবার প্রতীক্ষার প্রহর গুনেছেন দিনের পর দিন। তারকাদের সেই প্রথম খবরের গল্প নিয়ে এ আয়োজন।
২৮ জুন ২০২১
ঢাকা ও করাচির দুটি উৎসবে অংশ নেওয়ার আমন্ত্রণ পেয়েছে সোহেল রানা বয়াতির ‘নয়া মানুষ’। চলতি মাসেই করাচিতে প্রদর্শিত হবে সিনেমাটি, আগামী জানুয়ারিতে প্রতিযোগিতা করবে ঢাকা উৎসবের বাংলাদেশ প্যানারোমা বিভাগে।
২ ঘণ্টা আগে
‘এই তুমি সেই তুমি’ সিনেমার কিছু অংশের শুটিং বাকি থাকতে ২০২১ সালে মারা যান অভিনেত্রী কবরী। ২০২৩ সালে সিনেমাটির কাজ শেষ করেছেন কবরীর ছেলে শাকের চিশতী। এবার মুক্তির পালা।
৯ ঘণ্টা আগে
গত জুনেই জানা গিয়েছিল আবার শুরু হচ্ছে আজম খানের উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম। আজম খানের মেয়ে অরণী খান জানিয়েছিলেন, নতুন উদ্যমে ফিরছে ব্যান্ডটি। এবার জানা গেল, দেশ-বিদেশে কনসার্টের জন্য প্রস্তুত উচ্চারণ।
১২ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গত জুনেই জানা গিয়েছিল আবার শুরু হচ্ছে আজম খানের উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম। আজম খানের মেয়ে অরণী খান জানিয়েছিলেন, নতুন উদ্যমে ফিরছে ব্যান্ডটি। এবার জানা গেল, দেশ-বিদেশে কনসার্টের জন্য প্রস্তুত উচ্চারণ। ৮ নভেম্বর উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম পরিচালনা নিয়ে আজম খানের পরিবার, ব্যান্ড সদস্য ও একটি এজেন্সির মধ্যে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি হয়।
চুক্তি অনুযায়ী, আজম খানের নাম, ছবি ও সৃষ্টির সব কপিরাইট এবং মালিকানা থাকবে তাঁর পরিবারের। উচ্চারণ ব্যান্ড তাঁর গান পরিবেশন ও প্রচারে সক্রিয় থাকবে; আর কুল এক্সপোজার পরিচালনা করবে সমস্ত প্রচার, রয়্যালটি ব্যবস্থাপনা, কনসার্ট এবং বাণিজ্যিক কার্যক্রম।
আজম খানের পরিবারের পক্ষ থেকে তাঁর কন্যা অরণী খান, উচ্চারণ ব্যান্ডের প্রধান দুলাল জোহা এবং কুল এক্সপোজারের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির সিইও এরশাদুল হক টিঙ্কু চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন।
উচ্চারণ ব্যান্ডের প্রধান দুলাল জোহা বলেন, ‘এই চুক্তি আজম খানের সংগীত ঐতিহ্যকে নতুনভাবে সারা বিশ্বের সামনে তুলে ধরার এক ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। আমরা তাঁর গানগুলো দেশের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মঞ্চে ছড়িয়ে দিতে চাই।’
মুক্তিযুদ্ধ থেকে ফিরে তিন বন্ধু নীলু, সাদেক ও মনসুরকে নিয়ে আজম খান গড়ে তুলেছিলেন ব্যান্ড উচ্চারণ। ১৯৭২ সালে যাত্রা শুরু করা ব্যান্ডটি ওই বছর বিটিভিতে গায় ‘এত সুন্দর দুনিয়ায় কিছুই রবে না রে’ এবং ‘চার কলেমা সাক্ষী দেবে’। এই দুটি গান জনপ্রিয় করে তোলে আজম খান ও উচ্চারণ ব্যান্ডকে। এরপর উচ্চারণকে সঙ্গে নিয়ে আরও বহু গান উপহার দিয়েছেন আজম খান। ২০১১ সালের ৫ জুন আজম খানের মৃত্যুর পর থেমে যায় ব্যান্ডের কার্যক্রম। গত ২২ জুন আজম খানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ‘গুরু রিলোডেড’ নামের অনুষ্ঠানে ১৪ বছর পর মঞ্চে পারফর্ম করে উচ্চারণ।

গত জুনেই জানা গিয়েছিল আবার শুরু হচ্ছে আজম খানের উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম। আজম খানের মেয়ে অরণী খান জানিয়েছিলেন, নতুন উদ্যমে ফিরছে ব্যান্ডটি। এবার জানা গেল, দেশ-বিদেশে কনসার্টের জন্য প্রস্তুত উচ্চারণ। ৮ নভেম্বর উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম পরিচালনা নিয়ে আজম খানের পরিবার, ব্যান্ড সদস্য ও একটি এজেন্সির মধ্যে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি হয়।
চুক্তি অনুযায়ী, আজম খানের নাম, ছবি ও সৃষ্টির সব কপিরাইট এবং মালিকানা থাকবে তাঁর পরিবারের। উচ্চারণ ব্যান্ড তাঁর গান পরিবেশন ও প্রচারে সক্রিয় থাকবে; আর কুল এক্সপোজার পরিচালনা করবে সমস্ত প্রচার, রয়্যালটি ব্যবস্থাপনা, কনসার্ট এবং বাণিজ্যিক কার্যক্রম।
আজম খানের পরিবারের পক্ষ থেকে তাঁর কন্যা অরণী খান, উচ্চারণ ব্যান্ডের প্রধান দুলাল জোহা এবং কুল এক্সপোজারের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির সিইও এরশাদুল হক টিঙ্কু চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন।
উচ্চারণ ব্যান্ডের প্রধান দুলাল জোহা বলেন, ‘এই চুক্তি আজম খানের সংগীত ঐতিহ্যকে নতুনভাবে সারা বিশ্বের সামনে তুলে ধরার এক ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। আমরা তাঁর গানগুলো দেশের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মঞ্চে ছড়িয়ে দিতে চাই।’
মুক্তিযুদ্ধ থেকে ফিরে তিন বন্ধু নীলু, সাদেক ও মনসুরকে নিয়ে আজম খান গড়ে তুলেছিলেন ব্যান্ড উচ্চারণ। ১৯৭২ সালে যাত্রা শুরু করা ব্যান্ডটি ওই বছর বিটিভিতে গায় ‘এত সুন্দর দুনিয়ায় কিছুই রবে না রে’ এবং ‘চার কলেমা সাক্ষী দেবে’। এই দুটি গান জনপ্রিয় করে তোলে আজম খান ও উচ্চারণ ব্যান্ডকে। এরপর উচ্চারণকে সঙ্গে নিয়ে আরও বহু গান উপহার দিয়েছেন আজম খান। ২০১১ সালের ৫ জুন আজম খানের মৃত্যুর পর থেমে যায় ব্যান্ডের কার্যক্রম। গত ২২ জুন আজম খানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ‘গুরু রিলোডেড’ নামের অনুষ্ঠানে ১৪ বছর পর মঞ্চে পারফর্ম করে উচ্চারণ।

প্রথম যেদিন পত্রিকায় খবর হয়ে এলেন, সেই দিনের স্মৃতি এখনো তারকাদের মনে জ্বলজ্বলে। প্রথম নাম, প্রথম ছবি—সেই উত্তেজনায় আগের রাতে ঘুমাতে পারেননি অনেকেই। কেউ আবার প্রতীক্ষার প্রহর গুনেছেন দিনের পর দিন। তারকাদের সেই প্রথম খবরের গল্প নিয়ে এ আয়োজন।
২৮ জুন ২০২১
ঢাকা ও করাচির দুটি উৎসবে অংশ নেওয়ার আমন্ত্রণ পেয়েছে সোহেল রানা বয়াতির ‘নয়া মানুষ’। চলতি মাসেই করাচিতে প্রদর্শিত হবে সিনেমাটি, আগামী জানুয়ারিতে প্রতিযোগিতা করবে ঢাকা উৎসবের বাংলাদেশ প্যানারোমা বিভাগে।
২ ঘণ্টা আগে
‘এই তুমি সেই তুমি’ সিনেমার কিছু অংশের শুটিং বাকি থাকতে ২০২১ সালে মারা যান অভিনেত্রী কবরী। ২০২৩ সালে সিনেমাটির কাজ শেষ করেছেন কবরীর ছেলে শাকের চিশতী। এবার মুক্তির পালা।
৯ ঘণ্টা আগে
অভিনেত্রী দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হলো ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘দাদীর ভাগ’। ধারাবাহিকের মূল চরিত্র দাদিকে ঘিরে এগিয়েছে গল্প। দাদির চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান। অন্যান্য চরিত্রে রয়েছেন জামিল হোসেন...
১২ ঘণ্টা আগে