খায়রুল বাসার নির্ঝর
সত্যজিৎ রায়ের সিনেমাকে ঘিরে দর্শকদের বিস্ময়, ভালোবাসার অন্ত নেই। এই মুগ্ধতার আড়ালে কখন যে চাপা পড়ে গেছে তাঁর সত্যজিৎ হয়ে ওঠার ইতিবৃত্ত, মনে রাখেনি কেউই। তিনি রাতারাতি বিশ্ববরেণ্য হয়ে ওঠেননি। তাঁর চলার পথেও ছিল শত–সহস্র কাঁটা। যে ইন্ডাস্ট্রিতে বসে তিনি কাজ করেছেন, সেখানকার লোকেরাও তাঁকে ছেড়ে কথা বলেননি।
‘পথের পাঁচালী’ করবেন বলে তখন তিনি হন্যে হয়ে প্রযোজক খুঁজে বেড়াচ্ছেন। সত্যজিৎ রায়ের প্রোডাকশন কন্ট্রোলার অনিল চৌধুরী তাঁর এক বন্ধু প্রযোজকের (কুমুদবন্ধু দাস) কাছে নিয়ে গিয়েছিলেন সত্যজিৎকে।
সে এক ভয়াবহ অভিজ্ঞতা সত্যজিতের জীবনে। প্রযোজককে স্ক্রিপ্ট শোনানোর জন্য গেছেন শিয়ালদহের আর্যনিবাস হোটেলে। খাতা খুলে তিনি পথের পাঁচালীর স্ক্রিপ্ট পড়তে শুরু করলেন। ‘কিছুক্ষণ পর দেখলাম কুমুদ কেমন উসখুস করছে, মোটেই মনোযোগ দিচ্ছে না।’ অনিল বলেন। স্ক্রিপ্ট পড়া শেষ। প্রযোজক কোনো কথাই বললেন না। সত্যজিৎ চলে গেলেন। ‘আমি কুমুদকে খুব গালাগালি করলাম ওরকম ব্যবহার করার জন্য। কুমুদ বলল, ‘দূর এ কী স্ক্রিপ্ট হয়েছে? কোনো গানটান নেই।’ আমি বললাম, গানের সুযোগ কোথায়? কুমুদ বলল, ‘কেন, দুর্গা ওরকম মাঠে মাঠে ঘুরত, একটা গান গাইতে পারে না?’
তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী বিধান চন্দ্র রায়ের সাহায্যে শেষ পর্যন্ত ‘পথের পাঁচালী’ তৈরির টাকা পেয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কাছ থেকে। অনেক বাধাবিপত্তি পার করে। এই সিনেমার সাফল্যের পর দ্বিতীয় সিনেমা করতে গিয়ে তাঁকে যে আর ভাবতে হয়নি, তা নয়। ‘পথের পাঁচালী’ পরবর্তী ‘আগন্তুক’ পর্যন্ত যে সিনেমাগুলো তিনি করেছেন, সবই খুব কম বাজেটে তৈরি।
‘জন অরণ্য’ সিনেমায় কাজ করতে গিয়ে অভিনেতা প্রদীপ মুখোপাধ্যায় গল্প শুনেছিলেন, একটা সময় বাজারে তাঁর এত দেনা হয়ে গিয়েছিল যে নিজের পারিশ্রমিকের অর্ধেকটাই চলে যেত সেই দেনা শোধ করতে। সত্যজিৎ রায়ের প্রোডাকশন কন্ট্রোলার অনিল চৌধুরী বলতেন, প্রোডাকশনের বোঝা বয়ে বয়ে সত্যজিৎ রায়ের কাঁধটা বেঁকে গেছে। প্রদীপ মুখোপাধ্যায় লক্ষ করেছিলেন, ‘মানুষটা কী অসম্ভব পাংচুয়াল। ঠিক সময় সেটে আসতেন। লক্ষ রাখতেন কে কখন আসছে। যাতে সময় নষ্ট না হয়, সেটা দেখতেন। র স্টকের (ফিল্ম) খুব দাম বলে প্রয়োজনের চেয়ে বেশি একটা শটও নিতেন না।’
সত্যজিৎ রায়ের দীর্ঘদিনের চিত্রগ্রাহক সৌমেন্দু রায় এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, তাঁর সিনেমা তৈরির পদ্ধতির মধ্যেই থাকত নতুনত্ব। নায়ক–এর মতো সিনেমাতেও উত্তমকুমারকে তিনি মেকআপ ব্যবহার করতে দেননি। এ নিয়ে উত্তমকুমারের মনে বেশ খুঁতখুঁতানি ছিল। কারণ তার কিছুদিন আগেই তাঁর চিকেন পক্স হয়েছিল। মুখে হালকা দাগ ছিল।
এভাবেই পথ হেঁটেছেন সত্যজিৎ। শ্যাম বেনেগালের করা তথ্যচিত্রটি যাঁরা দেখেছেন, তাঁরা হয়তো খেয়াল করেছেন, নিজের ছবির কথা বলতে বলতে সত্যজিৎ হঠাৎ এক জায়গায় কিছুটা অভিমানী গলায় বলে উঠেছেন, ‘ইট ওয়াজ নেভার ভেরি ইজি ফর মি’। কথাটা কানে লাগতে বাধ্য। এত বড় মাপের একজন শিল্পীকে সাহায্য করতে বাঙালি সমাজ এগিয়ে আসেনি, এটা অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি। বরং বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন অনেকেই।
আন্তর্জাতিক স্তরে তাঁর লেখা চিত্রনাট্যের ভাবনাও চুরি হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছিল। কিন্তু নিজের সিনেমার প্রতি বিশ্বাসের জোরে সত্যজিৎ সেসব বাধা এক এক করে পার হয়ে তবেই জীবনের শেষ দিকে রোগশয্যায় শুয়ে অস্কার হাতে ধরে গম্ভীর কণ্ঠে বলে উঠতে পেরেছিলেন, ‘দেয়ার ইউ আর’।
বলিউড বা কলকাতার টালিগঞ্জপাড়ার রাজনীতির দুর্বিপাক থেকে সত্যজিৎরা নিজেদের দূরে রাখতে পারেননি। এই রাজনীতি আজ যেমন, সেদিনও তেমনি বাংলার অনেক নামী চলচ্চিত্রকারদের সিনেমার করার পথে বাধা সৃষ্টি করেছিল। একবার সত্যজিতের সিনেমার মুক্তি আটকাতে টালিগঞ্জের শিল্পী–কলাকুশলীদের একাংশ পথে নেমেছিল। আবার ‘শতরঞ্জ কি খিলাড়ি’র মুক্তি আটকাতে মুম্বাইয়ের প্রদর্শকরা সিনেমা হল দিতে অস্বীকার করেছিলেন। ছিঁড়ে ফেলা হয়েছিল সিনেমার হোর্ডিং ও ব্যানার।
সময়টা ১৯৬৯ সাল। পশ্চিমবঙ্গের চলচ্চিত্রকে বাঁচাতে একটা ‘সংরক্ষণ সমিতি’ তৈরি হয়েছিল। কিন্তু মতবিরোধের জেরে সত্যজিৎ একসময় সমিতি থেকে বেরিয়ে আসেন। এই সময় সংরক্ষণ সমিতির সঙ্গে তাঁর বিরোধের কারণে টালিগঞ্জের তৎকালীন নেতারা ‘গুপী গাইন বাঘা বাইন’ সিনেমার মুক্তি আটকে দিতে উদ্যোগী হয়। মিনার, বিজলী, ছবিঘর সিনেমা হলে মুক্তি পাওয়ার কথা ছিল গুপী গাইনের। চুক্তিও হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু সংরক্ষণ কমিটি চাপ দিয়ে গুপী গাইনের বদলে ‘আরোগ্য নিকেতন’ সিনেমা চালানোর ব্যবস্থা করে। মিটিং মিছিলে উত্তাল হয়ে ওঠে টালিগঞ্জ পাড়া। ‘আরোগ্য নিকেতন’–এর পক্ষে টালিগঞ্জের শিল্পী, কলাকুশলীদের একাংশ পথে নামেন। যার নেতৃত্ব দিয়েছিলেন স্বয়ং উত্তমকুমার। এত কিছু করেও অবশ্য সত্যজিতের সিনেমার মুক্তি আটকানো যায়নি। শুধু তা–ই নয়, টানা ১০২ সপ্তাহ চলে এই সিনেমা বক্স অফিসে ইতিহাস সৃষ্টি করেছিল।
সত্যজিৎ রায়ের সিনেমাকে ঘিরে দর্শকদের বিস্ময়, ভালোবাসার অন্ত নেই। এই মুগ্ধতার আড়ালে কখন যে চাপা পড়ে গেছে তাঁর সত্যজিৎ হয়ে ওঠার ইতিবৃত্ত, মনে রাখেনি কেউই। তিনি রাতারাতি বিশ্ববরেণ্য হয়ে ওঠেননি। তাঁর চলার পথেও ছিল শত–সহস্র কাঁটা। যে ইন্ডাস্ট্রিতে বসে তিনি কাজ করেছেন, সেখানকার লোকেরাও তাঁকে ছেড়ে কথা বলেননি।
‘পথের পাঁচালী’ করবেন বলে তখন তিনি হন্যে হয়ে প্রযোজক খুঁজে বেড়াচ্ছেন। সত্যজিৎ রায়ের প্রোডাকশন কন্ট্রোলার অনিল চৌধুরী তাঁর এক বন্ধু প্রযোজকের (কুমুদবন্ধু দাস) কাছে নিয়ে গিয়েছিলেন সত্যজিৎকে।
সে এক ভয়াবহ অভিজ্ঞতা সত্যজিতের জীবনে। প্রযোজককে স্ক্রিপ্ট শোনানোর জন্য গেছেন শিয়ালদহের আর্যনিবাস হোটেলে। খাতা খুলে তিনি পথের পাঁচালীর স্ক্রিপ্ট পড়তে শুরু করলেন। ‘কিছুক্ষণ পর দেখলাম কুমুদ কেমন উসখুস করছে, মোটেই মনোযোগ দিচ্ছে না।’ অনিল বলেন। স্ক্রিপ্ট পড়া শেষ। প্রযোজক কোনো কথাই বললেন না। সত্যজিৎ চলে গেলেন। ‘আমি কুমুদকে খুব গালাগালি করলাম ওরকম ব্যবহার করার জন্য। কুমুদ বলল, ‘দূর এ কী স্ক্রিপ্ট হয়েছে? কোনো গানটান নেই।’ আমি বললাম, গানের সুযোগ কোথায়? কুমুদ বলল, ‘কেন, দুর্গা ওরকম মাঠে মাঠে ঘুরত, একটা গান গাইতে পারে না?’
তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী বিধান চন্দ্র রায়ের সাহায্যে শেষ পর্যন্ত ‘পথের পাঁচালী’ তৈরির টাকা পেয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কাছ থেকে। অনেক বাধাবিপত্তি পার করে। এই সিনেমার সাফল্যের পর দ্বিতীয় সিনেমা করতে গিয়ে তাঁকে যে আর ভাবতে হয়নি, তা নয়। ‘পথের পাঁচালী’ পরবর্তী ‘আগন্তুক’ পর্যন্ত যে সিনেমাগুলো তিনি করেছেন, সবই খুব কম বাজেটে তৈরি।
‘জন অরণ্য’ সিনেমায় কাজ করতে গিয়ে অভিনেতা প্রদীপ মুখোপাধ্যায় গল্প শুনেছিলেন, একটা সময় বাজারে তাঁর এত দেনা হয়ে গিয়েছিল যে নিজের পারিশ্রমিকের অর্ধেকটাই চলে যেত সেই দেনা শোধ করতে। সত্যজিৎ রায়ের প্রোডাকশন কন্ট্রোলার অনিল চৌধুরী বলতেন, প্রোডাকশনের বোঝা বয়ে বয়ে সত্যজিৎ রায়ের কাঁধটা বেঁকে গেছে। প্রদীপ মুখোপাধ্যায় লক্ষ করেছিলেন, ‘মানুষটা কী অসম্ভব পাংচুয়াল। ঠিক সময় সেটে আসতেন। লক্ষ রাখতেন কে কখন আসছে। যাতে সময় নষ্ট না হয়, সেটা দেখতেন। র স্টকের (ফিল্ম) খুব দাম বলে প্রয়োজনের চেয়ে বেশি একটা শটও নিতেন না।’
সত্যজিৎ রায়ের দীর্ঘদিনের চিত্রগ্রাহক সৌমেন্দু রায় এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, তাঁর সিনেমা তৈরির পদ্ধতির মধ্যেই থাকত নতুনত্ব। নায়ক–এর মতো সিনেমাতেও উত্তমকুমারকে তিনি মেকআপ ব্যবহার করতে দেননি। এ নিয়ে উত্তমকুমারের মনে বেশ খুঁতখুঁতানি ছিল। কারণ তার কিছুদিন আগেই তাঁর চিকেন পক্স হয়েছিল। মুখে হালকা দাগ ছিল।
এভাবেই পথ হেঁটেছেন সত্যজিৎ। শ্যাম বেনেগালের করা তথ্যচিত্রটি যাঁরা দেখেছেন, তাঁরা হয়তো খেয়াল করেছেন, নিজের ছবির কথা বলতে বলতে সত্যজিৎ হঠাৎ এক জায়গায় কিছুটা অভিমানী গলায় বলে উঠেছেন, ‘ইট ওয়াজ নেভার ভেরি ইজি ফর মি’। কথাটা কানে লাগতে বাধ্য। এত বড় মাপের একজন শিল্পীকে সাহায্য করতে বাঙালি সমাজ এগিয়ে আসেনি, এটা অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি। বরং বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন অনেকেই।
আন্তর্জাতিক স্তরে তাঁর লেখা চিত্রনাট্যের ভাবনাও চুরি হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছিল। কিন্তু নিজের সিনেমার প্রতি বিশ্বাসের জোরে সত্যজিৎ সেসব বাধা এক এক করে পার হয়ে তবেই জীবনের শেষ দিকে রোগশয্যায় শুয়ে অস্কার হাতে ধরে গম্ভীর কণ্ঠে বলে উঠতে পেরেছিলেন, ‘দেয়ার ইউ আর’।
বলিউড বা কলকাতার টালিগঞ্জপাড়ার রাজনীতির দুর্বিপাক থেকে সত্যজিৎরা নিজেদের দূরে রাখতে পারেননি। এই রাজনীতি আজ যেমন, সেদিনও তেমনি বাংলার অনেক নামী চলচ্চিত্রকারদের সিনেমার করার পথে বাধা সৃষ্টি করেছিল। একবার সত্যজিতের সিনেমার মুক্তি আটকাতে টালিগঞ্জের শিল্পী–কলাকুশলীদের একাংশ পথে নেমেছিল। আবার ‘শতরঞ্জ কি খিলাড়ি’র মুক্তি আটকাতে মুম্বাইয়ের প্রদর্শকরা সিনেমা হল দিতে অস্বীকার করেছিলেন। ছিঁড়ে ফেলা হয়েছিল সিনেমার হোর্ডিং ও ব্যানার।
সময়টা ১৯৬৯ সাল। পশ্চিমবঙ্গের চলচ্চিত্রকে বাঁচাতে একটা ‘সংরক্ষণ সমিতি’ তৈরি হয়েছিল। কিন্তু মতবিরোধের জেরে সত্যজিৎ একসময় সমিতি থেকে বেরিয়ে আসেন। এই সময় সংরক্ষণ সমিতির সঙ্গে তাঁর বিরোধের কারণে টালিগঞ্জের তৎকালীন নেতারা ‘গুপী গাইন বাঘা বাইন’ সিনেমার মুক্তি আটকে দিতে উদ্যোগী হয়। মিনার, বিজলী, ছবিঘর সিনেমা হলে মুক্তি পাওয়ার কথা ছিল গুপী গাইনের। চুক্তিও হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু সংরক্ষণ কমিটি চাপ দিয়ে গুপী গাইনের বদলে ‘আরোগ্য নিকেতন’ সিনেমা চালানোর ব্যবস্থা করে। মিটিং মিছিলে উত্তাল হয়ে ওঠে টালিগঞ্জ পাড়া। ‘আরোগ্য নিকেতন’–এর পক্ষে টালিগঞ্জের শিল্পী, কলাকুশলীদের একাংশ পথে নামেন। যার নেতৃত্ব দিয়েছিলেন স্বয়ং উত্তমকুমার। এত কিছু করেও অবশ্য সত্যজিতের সিনেমার মুক্তি আটকানো যায়নি। শুধু তা–ই নয়, টানা ১০২ সপ্তাহ চলে এই সিনেমা বক্স অফিসে ইতিহাস সৃষ্টি করেছিল।
সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে নায়ক রুবেলের মৃত্যুর খবর। এমন ঘটনায় বিরক্তি প্রকাশের পাশাপাশি যাঁরা মিথ্যা ছড়াচ্ছেন, তাঁদের হুঁশিয়ার করে দিলেন রুবেলের বড় ভাই অভিনেতা, প্রযোজক ও নির্দেশক মাসুদ পারভেজ সোহেল রানা।
৫ ঘণ্টা আগেভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর নয়া দিল্লি পাকিস্তানের সঙ্গে ৬ দশকের পুরোনো সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি স্থগিতের ঘোষণা দেয়। তবে সেই ঘোষণা কতটা কার্যকর হয়েছে তা এখনো সঠিকভাবে জানা যায়নি। দুই দেশের মূল ধারার গণমাধ্যম এই বিষয়ে সেই অর্থে কোনো তথ্য দেয়নি।
৮ ঘণ্টা আগেঈদে মুক্তি পাওয়া আফরান নিশো অভিনীত ‘দাগি’ সিনেমায় জেফার রহমানের গাওয়া ‘নিয়ে যাবে কি’ শিরোনামের গানটি ইতিমধ্যেই শ্রোতাদের মন ছুঁয়েছে। অনলাইনেও গানটি নেটিজেনদের প্রশংসা কুড়াচ্ছে। ‘নিয়ে যাবে কি আমায় দূরে কল্পনায়, তোমার আর আমার গল্পে কি আবার হবে নতুন সূচনা’ এমন কথায় গানটি লিখেছেন বাঁধন, সুর করেছেন জেফার
১৫ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক নৃত্য দিবসে নতুন উদ্যোগের কথা জানালেন অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী উম্মে হাবিবা। রাজধানীর নিকেতনে শুরু করেছেন নিজের নৃত্য প্রতিষ্ঠান। টিম কালারস ড্যান্স ক্লাস নামের এই প্রতিষ্ঠানে ভরতনাট্যম, সেমি-ক্লাসিক্যাল, কনটেম্পরারি ও বলিউড নৃত্যশৈলীতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
১৫ ঘণ্টা আগে