বিনোদন ডেস্ক
মাত্র ২২ বছর বয়সে অনীত পাড্ডা এমন তারকাখ্যাতি পাচ্ছেন, যা সাধারণত বলিউডের বড় তারকাদের জন্য বরাদ্দ থাকে। ‘সাইয়ারা’ সিনেমা বদলে দিয়েছে তাঁর ভাগ্য। রাতারাতি পেয়েছেন ব্যাপক পরিচিতি। এই প্রশংসা আর পরিচিতি ফিরিয়ে দিয়েছে অনীতের আত্মবিশ্বাসও। অভিনেত্রী জানিয়েছেন, ইন্ডাস্ট্রিতে কাজের শুরুর দিনগুলোতে সারাক্ষণ উদ্বেগ আর হতাশায় ভুগতেন তিনি।
বছর পাঁচেক আগে থেকে শোবিজে কাজ শুরুর সুযোগ খুঁজছিলেন অনীত। মডেলিং করতেন। ২০২২ সালে ‘সালাম ভেঙ্কি’তে প্রথম অভিনয়ের সুযোগ পান। এরপর ‘বিগ গার্লস ডোন্ট ক্রাই’ এবং ‘ইউভা স্বপ্ন কা সফর’ নামে দুটি সিরিয়ালেও দেখা দিয়েছেন। তবে মনের মতো কাজ যাকে বলে, তা পাচ্ছিলেন না।
ওই সময় দিল্লিতে পড়তে চলে যেতে হয় অনীতকে। সেখানে গিয়ে আরও হতাশায় ডুবে যান। সারাক্ষণ ভাবতেন, তিনি বোধ হয় কখনো ইন্ডাস্ট্রিতে জায়গা করে নিতে পারবেন না। হলিউড রিপোর্টার ইন্ডিয়াকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অনীত পাড্ডা বলেন, ‘আমি সব সময় অভিনয় করতেই চেয়েছিলাম। ১৭ বছর বয়সে রিসার্চ শুরু করি, কীভাবে বলিউডে সুযোগ পাওয়া যাবে! আমি জানতাম, সবটা আমাকে একাই করতে হবে, কারণ আমার মা-বাবার ওই আর্থিক সক্ষমতা ছিল না যে আমাকে অডিশনের জন্য মুম্বাই নিয়ে যাবেন। দুই-তিন বছর ধরে নানাভাবে প্রস্তুতি নিয়েছি নিজের মতো করে।’
অনীত পাড্ডা জানান, গুগল ঘেঁটে অনেক অ্যাকটিং এজেন্সির সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন। পরে বুঝতে পেরেছিলেন, সবই ভুয়া। অভিনেত্রী বলেন, ‘এরপর কোভিড চলে আসে, সবাই ঘরবন্দী হয়ে যায়। ওই সময় ঘরে বসে অডিশন রেকর্ড করা ছাড়া উপায় ছিল না। আমি ৭৫টির মতো এজেন্সির সঙ্গে যোগাযোগ করি।’ একপর্যায়ে যশরাজ ফিল্মসের ‘সাইয়ারা’ সিনেমায় চূড়ান্ত হওয়ার পর নির্ভার বোধ করেন অনীত। কেটে যায় যাবতীয় হতাশা।
প্রেক্ষাগৃহে রাজত্ব করার পর সাইয়ারা সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছে নেটফ্লিক্সে। বিশ্বজুড়ে আরও বেশিসংখ্যক দর্শকের কাছে পৌঁছে গেছে সিনেমাটি। আরও বেশি রেসপন্স পাচ্ছেন অনীত। তবে এই প্রশংসার জোয়ারে ভেসে যাচ্ছেন না তিনি। সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, এখন থেকে আরও সততার সঙ্গে কাজ করে যাবেন। শুধু অভিনয় নয়, ভবিষ্যতে সিনেমার সংগীত পরিচালনাও করতে চান অনীত পাড্ডা।
মাত্র ২২ বছর বয়সে অনীত পাড্ডা এমন তারকাখ্যাতি পাচ্ছেন, যা সাধারণত বলিউডের বড় তারকাদের জন্য বরাদ্দ থাকে। ‘সাইয়ারা’ সিনেমা বদলে দিয়েছে তাঁর ভাগ্য। রাতারাতি পেয়েছেন ব্যাপক পরিচিতি। এই প্রশংসা আর পরিচিতি ফিরিয়ে দিয়েছে অনীতের আত্মবিশ্বাসও। অভিনেত্রী জানিয়েছেন, ইন্ডাস্ট্রিতে কাজের শুরুর দিনগুলোতে সারাক্ষণ উদ্বেগ আর হতাশায় ভুগতেন তিনি।
বছর পাঁচেক আগে থেকে শোবিজে কাজ শুরুর সুযোগ খুঁজছিলেন অনীত। মডেলিং করতেন। ২০২২ সালে ‘সালাম ভেঙ্কি’তে প্রথম অভিনয়ের সুযোগ পান। এরপর ‘বিগ গার্লস ডোন্ট ক্রাই’ এবং ‘ইউভা স্বপ্ন কা সফর’ নামে দুটি সিরিয়ালেও দেখা দিয়েছেন। তবে মনের মতো কাজ যাকে বলে, তা পাচ্ছিলেন না।
ওই সময় দিল্লিতে পড়তে চলে যেতে হয় অনীতকে। সেখানে গিয়ে আরও হতাশায় ডুবে যান। সারাক্ষণ ভাবতেন, তিনি বোধ হয় কখনো ইন্ডাস্ট্রিতে জায়গা করে নিতে পারবেন না। হলিউড রিপোর্টার ইন্ডিয়াকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অনীত পাড্ডা বলেন, ‘আমি সব সময় অভিনয় করতেই চেয়েছিলাম। ১৭ বছর বয়সে রিসার্চ শুরু করি, কীভাবে বলিউডে সুযোগ পাওয়া যাবে! আমি জানতাম, সবটা আমাকে একাই করতে হবে, কারণ আমার মা-বাবার ওই আর্থিক সক্ষমতা ছিল না যে আমাকে অডিশনের জন্য মুম্বাই নিয়ে যাবেন। দুই-তিন বছর ধরে নানাভাবে প্রস্তুতি নিয়েছি নিজের মতো করে।’
অনীত পাড্ডা জানান, গুগল ঘেঁটে অনেক অ্যাকটিং এজেন্সির সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন। পরে বুঝতে পেরেছিলেন, সবই ভুয়া। অভিনেত্রী বলেন, ‘এরপর কোভিড চলে আসে, সবাই ঘরবন্দী হয়ে যায়। ওই সময় ঘরে বসে অডিশন রেকর্ড করা ছাড়া উপায় ছিল না। আমি ৭৫টির মতো এজেন্সির সঙ্গে যোগাযোগ করি।’ একপর্যায়ে যশরাজ ফিল্মসের ‘সাইয়ারা’ সিনেমায় চূড়ান্ত হওয়ার পর নির্ভার বোধ করেন অনীত। কেটে যায় যাবতীয় হতাশা।
প্রেক্ষাগৃহে রাজত্ব করার পর সাইয়ারা সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছে নেটফ্লিক্সে। বিশ্বজুড়ে আরও বেশিসংখ্যক দর্শকের কাছে পৌঁছে গেছে সিনেমাটি। আরও বেশি রেসপন্স পাচ্ছেন অনীত। তবে এই প্রশংসার জোয়ারে ভেসে যাচ্ছেন না তিনি। সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, এখন থেকে আরও সততার সঙ্গে কাজ করে যাবেন। শুধু অভিনয় নয়, ভবিষ্যতে সিনেমার সংগীত পরিচালনাও করতে চান অনীত পাড্ডা।
১০০ কোটি ফিক্সড ডিপোজিট পরবর্তী সময়ে করতে পেরেছিলেন অক্ষয়। তাতেও কি আর্থিকভাবে নিরাপদ হতে পেরেছিলেন? এ নিয়ে অভিনেতা সম্প্রতি কথা বলেছেন কপিল শর্মার শোতে।
২৩ মিনিট আগেপ্রতিযোগিতার আঞ্চলিক পর্যায়ের বাছাই চলবে ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে ২৯ সেপ্টেম্বর। আঞ্চলিক পর্যায়ে ‘ইয়েস কার্ড’ প্রাপ্ত প্রতিযোগিরা বিভাগীয় পর্যায়ে অংশগ্রহণের জন্য নির্বাচিত হবে। বিভাগীয় পর্যায়ের অডিশন ৪ অক্টোবর থেকে ১১ অক্টোবর।
৩ ঘণ্টা আগেমেলবোর্নের কনসার্টে গাইতে উঠেই মন খারাপের খবরটি দেন তাহসান। বলেন, ‘অনেক জায়গায় লেখালেখি হচ্ছে যে, এটা আমার লাস্ট কনসার্ট। আসলে লাস্ট কনসার্ট নয়, লাস্ট ট্যুর। আস্তে আস্তে মিউজিক ক্যারিয়ারটা হয়তো ইতি টানব।’
৫ ঘণ্টা আগের্যাম্বো চরিত্রে আরও একবার অভিনয়ের ইচ্ছা ছিল তাঁর। কিন্তু বয়স বেড়েছে। ৭৯ বছর বয়সী স্ট্যালোন চেয়েছিলেন, এআই প্রযুক্তির সাহায্যে বয়স কমিয়ে যুবক র্যাম্বো হবেন। তবে তাতে সম্মতি দেননি নির্মাতারা।
৬ ঘণ্টা আগে