হইচই অরিজিনাল সিরিজ ‘কাইজার’। আজ প্রকাশ হয়েছে এই ওয়েব সিরিজের ট্রেলার। রাজধানী ঢাকায় একটি প্রেস ইভেন্টে ট্রেলারটি প্রকাশ করা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সিরিজটির কলাকুশলী। হইচই এ সিরিজটি দেখা যাবে আগামী ৮ জুলাই থেকে। সিরিজটি পরিচালনা করেছেন তানিম নূর।
কাইজার সিরিজে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন আফরান নিশো। অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছেন রিকিতা নন্দিনী শিমু, মোস্তাফিজুর নূর ইমরান, শঙ্খ জামান, শতাব্দী ওয়াদুদ, সুমন আনোয়ার, ইমতিয়াজ বর্ষণ, সৌম্য জ্যোতি ও শিশুশিল্পী ঋদ্ধি।
এডিসি কাইজার চৌধুরী একজন হোমিসাইড ডিটেকটিভ। সে ভিডিও গেম অ্যাডিক্ট। হোমিসাইড ডিটেকটিভ হলেও সে রক্ত ভয় পায়। অনিয়ন্ত্রিত জীবন-যাপন এবং ভিডিও গেম আসক্তির জন্য তাঁর ব্যক্তিগত জীবন বিপর্যস্ত। ডিপার্টমেন্টেও তাঁর খুব সুনাম নেই। কিন্তু ডিটেকটিভ হিসেবে সে প্রথম শ্রেণীর। তাঁর বুদ্ধিদীপ্ততার জন্যই সে এখনো চাকরিতে বহাল রয়েছে। কাইজারের ছোটবেলার বন্ধু অম্লান (মোস্তাফিজুর নূর ইমরান) এবং তন্ময় (শঙ্খ জামান)। কাইজারের অনিয়ন্ত্রিত জীবনে অভ্যস্ত হতে না পেরে তার স্ত্রী শিরিন (শিমু) কাইজারকে ডিভোর্স দিয়ে অম্লানকে বিয়ে করে। এ ব্যাপারটি কাইজার মেনে নিতে পারেনা। কাইজারের মেয়ে নিকিতা (ঋদ্ধি) কাইজারকে ‘বাবা’ এবং অম্লানকে ‘আব্বু’ বলে ডাকে যা কাইজারের মেনে নিতে কষ্ট হয়। গেমিং পার্টনার অনন্ত (সৌম্য জ্যোতি) কাইজারের সার্বক্ষনিক সঙ্গী। কাইজারের অসংখ্য দোষ রয়েছে কিন্তু জীবনের গভীরে উঁকি দিলে দেখা যায় সেও একজন সংবেদনশীল মানুষ। গুলশানে একটি ফ্ল্যাটে প্রভাবশালী পরিবারের দুই তরুনীকে নৃশংসভাবে খুন করা হয়। এই জোড়াখুনের রহস্য সমাধানের দায়িত্ব এসে পড়ে এডিসি কাইজারের উপর। এরকম একটি গল্প নিয়েই কাইজার সিরিজটি আবর্তিত হয়েছে।
প্রেস ইভেন্টেই কাইজারের ট্রেলারটি প্রথম দেখানো হয়। উপস্থিত দর্শকবৃন্দ হইচই এবং করতালির মাধ্যমে উল্লাস প্রকাশ করে ট্রেলারটিকে স্বাগত জানায়।
কাইজারের ট্রেলার রিলিজ প্রসঙ্গে আফরান নিশো বলেন, ‘খুব ভাল লাগছে। ফার্স্ট লুক রিভিলের পর দর্শকেরা তা সাদরে গ্রহণ করেছে। ট্রেলারটা, সর্বোপরি সিরিজটাও দর্শকদের কাছে সমাদৃত হবে বলে আমার বিশ্বাস। কাইজার আমার জন্য বেশ নতুন ধরণের চরিত্র। কাজটা আমি আনন্দের সাথে বেশ আগ্রহ নিয়ে করেছি।”
সিরিজটির পরিচালক তানিম নূর বলেন, ‘ছোটবেলা থেকে বিভিন্ন গোয়েন্দা গল্প পড়ে বড় হওয়ায় সব সময় আমার ইচ্ছা ছিল বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে একটি গোয়েন্দা চরিত্র তৈরি করার। যেহেতু কাইজার আমার ছোটবেলার অনুপ্রেরণা থেকে নির্মাণ করা একটা সিরিজ, এটা আমার জন্য বেশ বড় একটা চ্যালেঞ্জ ছিল। চ্যালেঞ্জে কতটা সফল হয়েছি সেটা এখন দর্শকেরা ভাল বলতে পারবেন।’
কাইজার সিরিজ নিয়ে নির্মাতা এবং এর কলাকুশলীরা বেশ আশাবাদী। কেননা বাংলাদেশে গোয়েন্দা চরিত্র নিয়ে উল্লেখযোগ্য কাজ যৎসামান্য। সিরিজটির গল্প, পরীক্ষিত অভিনয়শিল্পী সর্বোপরি এই সিরিজটির একটি ফ্রাঞ্চাইজি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করার সম্ভাবনাই এই আশাবাদের উৎস। শীর্ষস্থানীয় ওটিটি প্ল্যাটফর্ম হইচই এর ব্যানারে নির্মিত এই সিরিজটি প্রযোজনা করেছে ফিল্ম সিন্ডিকেট।
হইচই অরিজিনাল সিরিজ ‘কাইজার’। আজ প্রকাশ হয়েছে এই ওয়েব সিরিজের ট্রেলার। রাজধানী ঢাকায় একটি প্রেস ইভেন্টে ট্রেলারটি প্রকাশ করা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সিরিজটির কলাকুশলী। হইচই এ সিরিজটি দেখা যাবে আগামী ৮ জুলাই থেকে। সিরিজটি পরিচালনা করেছেন তানিম নূর।
কাইজার সিরিজে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেছেন আফরান নিশো। অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছেন রিকিতা নন্দিনী শিমু, মোস্তাফিজুর নূর ইমরান, শঙ্খ জামান, শতাব্দী ওয়াদুদ, সুমন আনোয়ার, ইমতিয়াজ বর্ষণ, সৌম্য জ্যোতি ও শিশুশিল্পী ঋদ্ধি।
এডিসি কাইজার চৌধুরী একজন হোমিসাইড ডিটেকটিভ। সে ভিডিও গেম অ্যাডিক্ট। হোমিসাইড ডিটেকটিভ হলেও সে রক্ত ভয় পায়। অনিয়ন্ত্রিত জীবন-যাপন এবং ভিডিও গেম আসক্তির জন্য তাঁর ব্যক্তিগত জীবন বিপর্যস্ত। ডিপার্টমেন্টেও তাঁর খুব সুনাম নেই। কিন্তু ডিটেকটিভ হিসেবে সে প্রথম শ্রেণীর। তাঁর বুদ্ধিদীপ্ততার জন্যই সে এখনো চাকরিতে বহাল রয়েছে। কাইজারের ছোটবেলার বন্ধু অম্লান (মোস্তাফিজুর নূর ইমরান) এবং তন্ময় (শঙ্খ জামান)। কাইজারের অনিয়ন্ত্রিত জীবনে অভ্যস্ত হতে না পেরে তার স্ত্রী শিরিন (শিমু) কাইজারকে ডিভোর্স দিয়ে অম্লানকে বিয়ে করে। এ ব্যাপারটি কাইজার মেনে নিতে পারেনা। কাইজারের মেয়ে নিকিতা (ঋদ্ধি) কাইজারকে ‘বাবা’ এবং অম্লানকে ‘আব্বু’ বলে ডাকে যা কাইজারের মেনে নিতে কষ্ট হয়। গেমিং পার্টনার অনন্ত (সৌম্য জ্যোতি) কাইজারের সার্বক্ষনিক সঙ্গী। কাইজারের অসংখ্য দোষ রয়েছে কিন্তু জীবনের গভীরে উঁকি দিলে দেখা যায় সেও একজন সংবেদনশীল মানুষ। গুলশানে একটি ফ্ল্যাটে প্রভাবশালী পরিবারের দুই তরুনীকে নৃশংসভাবে খুন করা হয়। এই জোড়াখুনের রহস্য সমাধানের দায়িত্ব এসে পড়ে এডিসি কাইজারের উপর। এরকম একটি গল্প নিয়েই কাইজার সিরিজটি আবর্তিত হয়েছে।
প্রেস ইভেন্টেই কাইজারের ট্রেলারটি প্রথম দেখানো হয়। উপস্থিত দর্শকবৃন্দ হইচই এবং করতালির মাধ্যমে উল্লাস প্রকাশ করে ট্রেলারটিকে স্বাগত জানায়।
কাইজারের ট্রেলার রিলিজ প্রসঙ্গে আফরান নিশো বলেন, ‘খুব ভাল লাগছে। ফার্স্ট লুক রিভিলের পর দর্শকেরা তা সাদরে গ্রহণ করেছে। ট্রেলারটা, সর্বোপরি সিরিজটাও দর্শকদের কাছে সমাদৃত হবে বলে আমার বিশ্বাস। কাইজার আমার জন্য বেশ নতুন ধরণের চরিত্র। কাজটা আমি আনন্দের সাথে বেশ আগ্রহ নিয়ে করেছি।”
সিরিজটির পরিচালক তানিম নূর বলেন, ‘ছোটবেলা থেকে বিভিন্ন গোয়েন্দা গল্প পড়ে বড় হওয়ায় সব সময় আমার ইচ্ছা ছিল বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে একটি গোয়েন্দা চরিত্র তৈরি করার। যেহেতু কাইজার আমার ছোটবেলার অনুপ্রেরণা থেকে নির্মাণ করা একটা সিরিজ, এটা আমার জন্য বেশ বড় একটা চ্যালেঞ্জ ছিল। চ্যালেঞ্জে কতটা সফল হয়েছি সেটা এখন দর্শকেরা ভাল বলতে পারবেন।’
কাইজার সিরিজ নিয়ে নির্মাতা এবং এর কলাকুশলীরা বেশ আশাবাদী। কেননা বাংলাদেশে গোয়েন্দা চরিত্র নিয়ে উল্লেখযোগ্য কাজ যৎসামান্য। সিরিজটির গল্প, পরীক্ষিত অভিনয়শিল্পী সর্বোপরি এই সিরিজটির একটি ফ্রাঞ্চাইজি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করার সম্ভাবনাই এই আশাবাদের উৎস। শীর্ষস্থানীয় ওটিটি প্ল্যাটফর্ম হইচই এর ব্যানারে নির্মিত এই সিরিজটি প্রযোজনা করেছে ফিল্ম সিন্ডিকেট।
১৯৯৯ সালে যাত্রা শুরু নেমেসিস ব্যান্ডের। প্রতিষ্ঠার ছয় বছর পর ২০০৫ সালে প্রকাশ পেয়েছিল ব্যান্ডের প্রথম স্টুডিও অ্যালবাম ‘অন্বেষণ’। এরপর ২০১১ ও ২০১৭ সালে আসে ‘তৃতীয় যাত্রা’ ও ‘গণজোয়ার’ নামের আরও দুটি স্টুডিও অ্যালবাম। প্রতিটি অ্যালবামে ছিল ৬ বছরের গ্যাপ। তবে চতুর্থ অ্যালবাম প্রকাশ করতে আরও বেশি সময়
২১ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপনের মডেল হওয়ার পর গত বছর মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজের ‘সন্ধিক্ষণ’ নাটক দিয়ে অভিনয়ে নাম লিখিয়েছেন মালাইকা চৌধুরী। সম্পর্কে তিনি মেহজাবীন চৌধুরীর ছোট বোন। নিজ অভিজ্ঞতার আলোকে পরামর্শ দিয়ে বোন মালাইকাকে সার্বক্ষণিক সহযোগিতা করছেন মেহজাবীন। অভিনয়ের প্রথম প্রশিক্ষণও বড় বোনের কাছেই পেয়েছেন মালাইকা।
২১ ঘণ্টা আগে৫ মে শুরু হয়েছে তারকাদের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট ‘সেলিব্রিটি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি’ বা সিসিটি। প্রথম রাউন্ড শেষে ফাইনালে উঠেছে গিগাবাইট টাইটানস ও স্বপ্নধরা স্পারটান্স। দল দুটির মেন্টর হিসেবে আছেন নির্মাতা গিয়াস উদ্দিন সেলিম ও মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ।
২১ ঘণ্টা আগেসিনেমার কোনো সীমান্ত নেই, সিনেমা মানে না কাঁটাতারের বিধিনিষেধ—প্রতিবছর কান চলচ্চিত্র উৎসবে সেটা আরও স্পষ্ট হয়ে ধরা দেয়। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পরিচালক, প্রযোজক, সেলস এজেন্ট ও সাংবাদিকেরা হাজির হন ‘বড় পর্দার অলিম্পিক’খ্যাত এ উৎসবে। নির্মাতারা আসেন তাঁদের সিনেমা দেখাতে। সেসব বিক্রির প্রক্রিয়া
২১ ঘণ্টা আগে