বিনোদন প্রতিবেদক
ছোটবেলায় মাথাভর্তি কোঁকড়ানো চুল ছিল সত্যজিৎ রায়ের। কিন্তু কোনো রকম স্টাইল করতে পারেননি। মা সেই বাঁ দিকে সিঁথি করে পাট করে চুল আঁচড়ে দিতেন। কিন্তু সত্যজিৎ যখন বড় হন, তখন ব্যাক ব্রাশ করে চুল আঁচড়ানো শুরু করেন। কিন্তু সুপ্রভা রায়ের সেটা পছন্দ হয়নি। তিনি রেগে গিয়ে বলতেন, ‘বখাটে ছেলেদের মতো দেখতে লাগে।’ কিন্তু জীবনে সেই প্রথমবার সত্যজিৎ মায়ের কথা শোনেননি।
‘পথের পাঁচালী’র সময় অপু চরিত্রের জন্য অভিনেতা খুঁজতে কাগজে বিজ্ঞাপন দিয়েছিলেন সত্যজিৎ। নিয়েছিলেন প্রায় দুই শ জনের অডিশন। শেষে ‘অপু’কে পাওয়া যায় বাড়ির একেবারে পাশেই।
‘চারুলতা’য় কিশোর কুমারকে দিয়ে ‘আমি চিনি গো চিনি’ গাইয়েছিলেন সত্যজিৎ। এই সম্মান পেয়ে কিশোর এতটাই উদ্বেলিত হয়েছিলেন যে, পারিশ্রমিক হিসেবে একটি পয়সাও নেননি।
ফেলুদার ঘরে যামিনী রায়ের আঁকা একটি অরিজিনাল পেইন্টিং রাখার শখ ছিল সত্যজিতের। কিন্তু পছন্দমতো না পাওয়ায় শেষে নিজেই আঁকতে শুরু করেন। আঁকা শেষে নাকি বোঝাই যায়নি কোনটি আসল আর কোনটি নকল!
শান্তিনিকেতনে পড়ার সময় প্রতি বুধবার (ওই দিনটা ছুটি) কলকাতায় চলে আসতেন সত্যজিৎ। কারণ, সিনেমার প্রতি অদম্য নেশা। শান্তিনিকেতনে ভালো সিনেমা হল ছিল না বলে ওই একটা দিন কলকাতায় সিনেমা দেখেই নাকি কাটাতেন তিনি।
ছোটবেলায় মাথাভর্তি কোঁকড়ানো চুল ছিল সত্যজিৎ রায়ের। কিন্তু কোনো রকম স্টাইল করতে পারেননি। মা সেই বাঁ দিকে সিঁথি করে পাট করে চুল আঁচড়ে দিতেন। কিন্তু সত্যজিৎ যখন বড় হন, তখন ব্যাক ব্রাশ করে চুল আঁচড়ানো শুরু করেন। কিন্তু সুপ্রভা রায়ের সেটা পছন্দ হয়নি। তিনি রেগে গিয়ে বলতেন, ‘বখাটে ছেলেদের মতো দেখতে লাগে।’ কিন্তু জীবনে সেই প্রথমবার সত্যজিৎ মায়ের কথা শোনেননি।
‘পথের পাঁচালী’র সময় অপু চরিত্রের জন্য অভিনেতা খুঁজতে কাগজে বিজ্ঞাপন দিয়েছিলেন সত্যজিৎ। নিয়েছিলেন প্রায় দুই শ জনের অডিশন। শেষে ‘অপু’কে পাওয়া যায় বাড়ির একেবারে পাশেই।
‘চারুলতা’য় কিশোর কুমারকে দিয়ে ‘আমি চিনি গো চিনি’ গাইয়েছিলেন সত্যজিৎ। এই সম্মান পেয়ে কিশোর এতটাই উদ্বেলিত হয়েছিলেন যে, পারিশ্রমিক হিসেবে একটি পয়সাও নেননি।
ফেলুদার ঘরে যামিনী রায়ের আঁকা একটি অরিজিনাল পেইন্টিং রাখার শখ ছিল সত্যজিতের। কিন্তু পছন্দমতো না পাওয়ায় শেষে নিজেই আঁকতে শুরু করেন। আঁকা শেষে নাকি বোঝাই যায়নি কোনটি আসল আর কোনটি নকল!
শান্তিনিকেতনে পড়ার সময় প্রতি বুধবার (ওই দিনটা ছুটি) কলকাতায় চলে আসতেন সত্যজিৎ। কারণ, সিনেমার প্রতি অদম্য নেশা। শান্তিনিকেতনে ভালো সিনেমা হল ছিল না বলে ওই একটা দিন কলকাতায় সিনেমা দেখেই নাকি কাটাতেন তিনি।
গ্লাসগোর রাস্তায় শুটিং দেখতে জড়ো হয়েছেন অনেকে। ভক্তদের উদ্দেশে হাত নাড়ছেন হল্যান্ড। তাঁদের সঙ্গে কথা বলছেন। ছবি তুলছেন। স্পাইডার-ম্যানের পোশাক পরা এক শিশুকে কাছে টেনে নেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগেঅভিনেত্রী ভূমি পেডনেকারও শুরু করলেন নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। তবে খানিকটা ভিন্ন পথে হেঁটেছেন। মিনারেল ওয়াটারের ব্যবসা শুরু করেছেন তিনি। এ উদ্যোগে ভূমির সঙ্গে আছেন তাঁর বোন সমীক্ষা পেডনেকার।
১৫ ঘণ্টা আগেসেই দৃশ্যের শুটিংয়ের সময় যাতে প্রেমিকাকে বারবার জড়িয়ে ধরতে পারেন ধর্মেন্দ্র, সেই ব্যবস্থা করেছিলেন। স্পটবয়দের প্রত্যেককে ২০ রুপি দিয়ে বলেছিলেন, শটটি কোনো না কোনোভাবে বারবার ভেস্তে দিতে; যাতে বারবার রিটেকের প্রয়োজন হয়।
১৭ ঘণ্টা আগেব্যক্তিগত বিষয় আড়ালে রাখতেই পছন্দ করেন অভিনেত্রী জয়া আহসান। সিনেমা, সমাজ, পরিবেশ, সংস্কৃতি—নানা বিষয় নিয়ে সংবাদমাধ্যমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সাক্ষাৎকার দিলেও, ব্যক্তিগত প্রসঙ্গ তিনি সব সময় এড়িয়ে যান। তবে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে জয়া জানালেন, দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের সম্পর্কে আছেন তিনি।
২০ ঘণ্টা আগে